ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
আজকের আলোচ্য বিষয় ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ, রাজশাহী পিকনিক
স্পট - রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার, রাজশাহী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি ইত্যাদি আরও
রাজশাহী নিয়ে আলোচনা করেছি। বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার বিশেষ
অনুরোধ রইলো।
আশা করি উপরোক্তসম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে রাজশাহী নগরের সৌন্দর্য ও বিখ্যাত, খাবার
স্থান ও ব্যক্তি সম্পর্কে সঠিক ও বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন এবং আশা করি
রাজশাহী ভ্রমণের মাধ্যমে রাজশাহী মনমুগ্ধ সৌন্দর্য আপনি উপভোগ করতে পারবেন।
ভূমিকা
রাজশাহী নগরীকে আমরা বিভিন্ন নামে ও বিভিন্ন কিছু বিখ্যাত জন্য জেনে থাকি।
রাজশাহী কে সিল্কসিটি অগ্রিম সিটি বলা হয় কারণ রাজশাহীতে রেশনে তৈরি দ্রব্যের
পরিচিত সকলের কাছে এবং গ্রীন সিটি বলা হয় কারণ রাজশাহীতে রাস্তার আশেপাশে রয়েছে
সবুজে সমারোহ।
এছাড়াও রাজশাহীর আম কালাই এর রুটি খেজুরের গুড় খেজুরের রস ইত্যাদি আরও বিভিন্ন
কিছুর জন্য রাজশাহী পরিচিত। এছাড়াও রাজশাহীতে বিভিন্ন ধরনের দর্শনীয় স্থান
রয়েছে যেমন- পদ্মা পাড়, শিশু পার্ক, জিয়া পার্ক, বিভিন্ন রাজবাড়ী রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী কলেজ বরেন্দ্র যাদুঘর মুগল তাখানাইত্যাদি আরো অনেক কিছু।
সকল বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার বিশেষ অনুরোধ।রইলো
আশা করি অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ
ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ-
রাজশাহী কলেজ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
পুঠিয়া রাজবাড়ী
বরেন্দ্র জাদুঘর
রাজশাহী চিড়িয়াখানা
রাজশাহী কে কিসের শহর বলা হয়?
রাজশাহী বর্তমানে বিভিন্ন কিছুর জন্য বিখ্যাত ও জনপ্রিয় শহর হয়ে উঠেছে। তবে
রাজশাহী কে কিসের শহর বলা হয়? তা আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা। চলুন জেনে নেই
বর্তমানে কেন রাজশাহী এত বেশি বিখ্যাত শহর হয়ে উঠেছে।
রাজশাহী শহরে দক্ষিণে রয়েছে প্রশান্তময় পদ্মা নদী। তবে রাজশাহীর ঐতিহ্য হলো
রেশম বস্ত্র ও রেশন সুতা।এ বস্ত্রের নাম ও গুণগত মান এর সুনাম রয়েছে বিশ্বজুড়ে।
ভৌগোলিক নিদর্শক পণ্য বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে রাজশাহীর সিল্ক।
এর কারণেই অনেকে রাজশাহীকে সিল্ক সিটি নামে ডেকে থাকে।রাজশাহী নগরীতে রেশম বোর্ড
স্থাপিত হয়েছিল ১৯৭৭ সালের দিকে। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কুটির শিল্পের জন্য
বিখ্যাত রাজশাহী যেমন বেত ও বাশ , কামার, কাঠের কাজ, কুমার, কসাই, তাঁত সেলাই
বিডি, স্বর্ণকার ইত্যাদি।
এছাড়াও অনেকের কাছে রাজশাহী শিক্ষানগরী হিসেবেও পরিচিত আবার কারো কাছে আম,
খেজুরের গুড়, খেজুরের রস, শঙ্করের ক্ষীরের চমচম ইত্যাদির জন্যেও রাজশাহী বেশ
বিখ্যাত। সরকারি জরিপ হতে দেখা গিয়েছে অন্যান্য জেলা শহর ও বিভাগের তুলনায়
রাজশাহী পরিচ্ছন্ন নগরী।
রাজশাহী শহরের রাস্তাঘাট ও দর্শনীয় স্থানগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও জাকজমক
পূর্ণ। রাজশাহীকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও জাঁকজমক পূর্ণ শহর হিসেবে গড়ে তোলার জন্য
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন ভূমিকা অতুলনীয়। রাজশাহীর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও রেশম
সুতা ঐতিহ্য খ্যাতি হওয়ার কারণে রাজশাহীকে ক্লিন সিটি ও সিল্কসিটি বলা হয়।
রাজশাহী বিভাগ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
বাংলাদেশের প্রশাসনিক বিভাগের আটটি প্রথম স্তরের বিভাগের মধ্যে একটি হলো রাজশাহী।
রাজশাহী বিভাগ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? এ প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে আমাদের প্রথমে
এ বিভাগ গঠনের ইতিহাস সম্পর্কে কিছু তথ্য জানতে হবে চলুন জেনে নেই এ সম্পর্কে
কিছু সংক্ষিপ্ত বর্ণনা।
উত্তরবঙ্গে সুবিশাল অংশ দ্বারা গঠিত হয়েছিল একটি বিভাগ ১৯২৯ সালে। ভারতে অবস্থিত
মুর্শিদাবাদ ছিল এর অধিদপ্তর। বিভক্তি গঠিত হয়েছিল আটটি জেলা নিয়ে। এ বিভাগ
গুলোর অধিদপ্তর রাজশাহী জেলার রামপুর ও বোয়ালিয়া স্থানান্তরিত হয়েছিল।
১৯৮৮ সালের পরবর্তী দিনগুলোতে এ বিভাগ গুলোর অধিদপ্তর স্থানান্তরিত হয়েছিল
ভারতের জলপাইগুড়িতে। ভারতের স্বাধীনতার পর রাজশাহীকে পূর্ব পাকিস্তানের বিভাগে
পরিবর্তন করা হয়। সেই সময় রাজশাহী যশোর বগুড়া রংপুর দিনাজপুর যশোর খুলনা ও
কুষ্টিয়া জেলা মিলে রাজশাহী বিভাগ গঠিত হয়েছিল।
বাংলাদেশ ও পূর্ব পাকিস্তানের যুদ্ধের পর রাজশাহী বিভাগ পাঁচটি জেলা নিয়ে গঠিত
হয়। পরবর্তীতে ৫ জেলাকে ভেঙ্গে নতুন ১৬ টি জেলায় পরিণত করা হয়। এছাড়া রংপুর
বিভাগ রংপুরের আটটি জেলা নিয়ে গঠিত হয় ২০১০ সালে এবং রাজশাহী বিভাগ পুনরায়
গঠিত হয় আটটি জেলা নিয়ে।
প্রায় ১৮১৭৪.৪ বর্গকিলোমিটার রাজশাহী বিভাগের বর্তমান আয়তন । আদমশুমারি
জনসংখ্যা গণনার তথ্য অনুসারে ২০২২ সালে রাজশাহীর জনসংখ্যা ২০৩৫৩১১৯ প্রায়। ৬৫ টি
ইউনিয়ন, ৬৮ টি উপজেলা,৮টি জেলা ও ৬০ পৌরসভা নিয়ে রাজশাহী বিভাগ গঠিত।
রাজশাহী বিভাগের বড় শহর ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে রয়েছে চারটি শহর যথা-
রাজশাহী, বগুড়া সিরাজগঞ্জ ও পাবনা। চারটি বিভাগ যথা চাপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ
ও জয়পুরহাট। রাজশাহী হল এ সকল বিভাগের রাজধানী এছাড়াও এ চারটি বিভাগের জনগণ
কৃষি কাজের সাথে বেশি জড়িত।
রাজশাহী কি বিশ্বের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন শহর?
মশা মাছি যানজট পরিবেশ দূষণ ইত্যাদি মুক্ত সবুজায়ন ও রাস্তার ঝলমলে বাতিতে
জাকজমকপূর্ণ নগরীতে পরিণত হয়েছে রাজশাহী। তাহলে রাজশাহী কি বিশ্বের সবচেয়ে
পরিচ্ছন্ন শহর? নিম্নে এই বিষয়ে বিস্তারিত ও সত্যতা জেনে নেই।
অনেকে বলে জাতিসংঘের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর মতে রাজশাহী বিশ্বের সবচেয়ে
পরিচ্ছন্ন শহর। আসলে এই প্রতিবেদনের কোন সত্যতা নেই। তবে এই সংস্থার প্রতিবেদনে
এসেছে রাজশাহী শহর বিগত দুই বছরে বাতাসে ক্ষতিকর ক্ষুদ্র ধূলিকণার পরিমান কয়েক
গুণ কমিয়ে এনেছে অন্যান্য দেশের তুলনায়।
এই ক্ষতিকর ক্ষুদ্র ধূলিকণার পরিমাণ কমিয়ে আনতে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে রাজশাহীর
সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এর উদ্যোগে নির্মিত বনায়ন, ইটভাটার উচ্চতা বৃদ্ধি,
ফুটপাত ও রাস্তার আশেপাশে কংক্রিট দিয়ে দেওয়া, চিমনির উচ্চতা বৃদ্ধি করে
দেওয়া, ব্যাটারি চালিত অটো ও রিক্সা, কোথাও ময়লা আবর্জনা জমতে না দেওয়া, শহর
শব্দ দূষণ মুক্ত করার প্রচেষ্টা, ডিজেলে চালিত যানবাহন চালানোর ক্ষেত্রে বিধি
নিষেধ ইত্যাদি প্রকল্প নির্মাণ ও বাস্তবায়ন এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর এমন সকল
ক্ষেত্রে কড়া নজরদারি।
রাজশাহীর আরেক নাম কি?রাজশাহী জেলার থানা কয়টি
আমরা সকলে রাজশাহীকে সিল্ক বা রেশম আম শিক্ষা চমচম খেজুরের রস খেজুরের গুড়
ইত্যাদির জন্য জেনে থাকি। তবে রাজশাহীর আরেক নাম কি?রাজশাহী জেলার থানা কয়টি তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। তাহলে রাজশাহী সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার বিশেষ অনুরোধ রইলো। তবে এ বিষয়ে নিম্নে আলোচনা করা হলো-
রাজশাহীর আরেক নাম হল রামপুরা বোয়ালিয়া। এ নামকরণ এর পেছনে কিছু ইতিহাস রয়েছে।
পুন্ড্র প্রাচীন বাংলা সম্রাজ্যের অংশবিশেষ ছিল রাজশাহী। সে আমলের সুবিখ্যাত
বিজয় সেন, সেন বংশের রাজার রাজধানী হতে রাজশাহী মাত্র ৯ কিলোমিটার প্রায়
দুরবর্তী অবস্থায় অবস্থিত ছিল।
রামপুর বোয়ালিয়া যা বর্তমানে রাজশাহী মধ্যযুগে এর নাম পরিবর্তন করে এটি রাখা
হয়। এ নামের ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য বর্তমানে এখনো রাজশাহীতে বোয়ালিয়া থানা
নামে একটি থানা রয়েছে। বর্তমানে রাজশাহীতে মোট নয়টি উপজেলা বা থানা রয়েছে
যথা-তানোর, চারঘাট, পবা, বাঘা, মোহনপুর, দুর্গাপুর, পুঠিয়া, বাগমারা, গোদাগাড়ী।
রাজশাহী নামকরণের ইতিহাস। রাজশাহী শহরের আয়তন কত?
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম একটি জেলা হলো রাজশাহী। নামকরণের ক্ষেত্রে এই
জেলার বেশ মতভেদ, মতপার্থক্য ও গল্প কাহিনী রয়েছে। চলুন জেনে রাজশাহী নামকরণের ইতিহাস। রাজশাহী শহরের আয়তন কত? ইত্যাদি আরও অনেক কিছু রাজশাহী সম্পর্কে অজানা
তথ্য।
অনেকের মতে রাজা-বাদশাদের আমলে এক রানী ছিলেন যার জমিদারিত্বকে রাজশাহী বলা হত এ
কারণে তিনি এ নাম দেন। এছাড়া অনেকের মতে রামপুর ও বোয়ালিয়া দুটি গ্রাম ছিল যা
সমন্বিত হয়ে রাজশাহী নামক শহর গড়ে উঠেছিল।
প্রাচীনকালে রামপুর ও বোয়ালিয়া নাম থেকে পরবর্তীকালে সময়ের পরিবর্তনে সম্ভবত
১৮২৫ সালের দিকে নামটি পরিবর্তন হয়ে রাজশাহী হয়। রাজশাহী শব্দ বিশ্লেষণ করলে
রাজকীয় বা বাদশাহী বোঝাই। অনেকের মতে যেহেতু রাজশাহী বিশ্লেষণ করলে রাজা বাদশা
বা জমিদারিত্ব বোঝায়, এজন্য হয়তো এ জেলায় বহু এমন বাদশা বসবাস করত সে কারণে এই
জেলার নাম রাজশাহী দেয়া হয়েছে।
৬৫ টি ইউনিয়ন, ৬৮ টি উপজেলা, ৮টি জেলা ও ৬০ পৌরসভা নিয়ে রাজশাহী বিভাগ গঠিত।
বর্তমানে প্রায় ১৮১৭৪.৪ বর্গকিলোমিটার রাজশাহী বিভাগের আয়তন। আদমশুমারি
জনসংখ্যা গণনা তথ্য অনুসারে ২০২২ সালে রাজশাহীর জনসংখ্যা ২০৩৫৩১১৯ প্রায়।
রাজশাহী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি। রাজশাহী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা
রাজশাহী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি। রাজশাহী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা। রাজশাহী নগরী উন্নতি হওয়ার পেছনে বেশ কিছু ব্যাক্তিবর্গের অবদান রয়েছে যারা
নিজেদের অবস্থান থেকে রাজশাহীর বিভিন্ন খাতে যেমন শিক্ষা, সাহিত্য, সমাজসেবা,
শিল্প-সংস্কৃতি ইত্যাদি আরো বিভিন্ন খাতে উন্নতি ও তাদের বিশেষ বিশেষ অবদান
রেখেছেন। চলুন জেনে নিয়ে রাজশাহী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি।রাজশাহী জেলার বিখ্যাত
মুক্তিযোদ্ধা ইত্যাদি আরো বিভিন্ন রাজশাহী সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
রাজশাহী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গের নাম
আব্দুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামানঃ স্বাধীনতা সংগ্রামী ও প্রথম
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন বাংলাদেশের আব্দুল হাসনাত মোহাম্মদ
কামরুজ্জামান। তিনি একজন জমিদার বংশের ছেলে।কাদিরগঞ্জ মহল্লার রাজশাহী জেলায় তার
পিতার বাড়ি ছিল। তিনি মামার বাড়িতে ১৯২৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
আরো পড়ুনঃ হাঁসের মাংসে কি এলার্জি আছে
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি একজন পুনর্বাসন ,অস্থায়ী
স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত একজন মন্ত্রী ছিলেন।
তিনি একজন সাহসী, দেশপ্রেমিক ও সৎ নেতা ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর
রহমানকে নির্মমভাবে দুর্বৃত্তরা নিহত হওয়ার পর আব্দুল হাসনাত মোহাম্মদ
কামরুজ্জামান সহ তিন নেতাকে গ্রেফতার করে কারাবন্দী করা হয় এবং সেই বছরেই তিন
নভেম্বর ভোরবেলা প্রায় চারটার সময় এই তিন নেতাকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করা
হয়। সেই কারণেই তিন নভেম্বর জেল হত্যা দিবস পালন করা হয়।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরঃ সর্বোচ্চ খেতাব প্রাপ্ত
মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে তিনি একজন। বাংলাদেশে বীরত্ব ও চরম সাহসিকতার জন্য
সর্বোচ্চ খেতাব বিশিষ্ট উপাধি দেওয়া হয় সর্বোচ্চ খেতাব প্রাপ্ত "বীর শ্রেষ্ঠ"
মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে তিনি একজন।
স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিবাহিনী ৭ নং সেক্টরের একজন কর্মকর্তা ছিলেন তিনি।
মহানন্দা নদীর তীরবর্তী স্থানে পূর্ব পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দেশকে স্বাধীন করার
লক্ষ্যে লড়াইরত অবস্থায় শহীদ হন ১৪ই ডিসেম্বর। তার উদ্যোগেই পাকিস্তানি
সেনাবাহিনীদের হাত থেকে সেই স্থান শত্রুমুক্ত করে বাংলাদেশ।
মোহাম্মদ শামসুজ্জোহাঃ রসায়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন মোহাম্মদ
শামসুজ্জোহা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিরাপত্তা রক্ষার্থে পাকিস্তানি
সেনাবাহিনীদের হাতে আইয়ুব আন্দোলনের সময় তিনি শহীদ হন। তিনি মাতৃভাষা বাংলার
জন্য আন্দোলন করেছিলেন। তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবী হিসেবে গণ্য।
রাজশাহী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা
রাজশাহী জেলার বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাসনাত মোহাম্মদ কামরুজ্জামান এছাড়াও
আরো অনেকে রয়েছে যেমন- গোলাম আরিফ টিপু, বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
রাজশাহী পিকনিক স্পট - রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার
রাজশাহী পিকনিক স্পট - রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার, সম্পর্কে জানতে চান তাহলে
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন সকল প্রশ্নের উত্তর ও সমাধান পেয়ে যাবেন।
- রাজশাহীর পিকনিক স্পট
- শহীদ জিয়া শিশু পার্ক
- রাজশাহী চিড়িয়াখানা
- ওয়াটার পার্ক
- টি বাঁধ ও আই বাঁধ
- লালনশা মুক্ত মঞ্চ
- পদ্মা গার্ডেন
- সাফিনা পার্ক
- উৎসব পার্ক
- বাঘা মসজিদ
- পুঠিয়া রাজবাড়ী
- মুঘল তাহখানা
- চায়না বাঁধ
- মহাস্থানগড়
- গোকুল মেধ
- হাডিং ব্রিজ
- তাড়াশ রাজবাড়ী
- বলিহার রাজবাড়ী
রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার
- কালা ভুনা
- কালাই এর রুটি
- রাজশাহীর আম
- খেজুরের গুড়
- খেজুরের রস
- বট পরোটা
- বেগুন ভর্তা
- লেবুর পিনিক
- বাটার মোড়ের জিলাপি
- সিএনবির গরম মিষ্টি
- লুচি তরকারি
- খাসির মাংসের কলিজা সিঙ্গারা
- টি বাঁধ ও আই বাঁধ এর পেয়ারা মাখা
- হাঁসের মাংস
লেখকের মন্তব্য
রাইট বাটন আজকে এ পোষ্টের মাধ্যমে রাজশাহী নগরীকে সকলের কাছে তুলে ধরার জন্য কিছু
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছে। আশা করি উপরোক্ত সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে
আপনি উপকৃত হয়েছেন। আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার
আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের সাথে রাজশাহী নগরী সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিয়ে
সাহায্য করুন। এমন আরও তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন,
আসসালামু আলাইকুম/আদাব।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url