অ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+)

আসসালাম আলাইকুম/আদাব, অ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+) ২০২৪ সালের ইউনিক নাম পোস্টটি পড়ে আপনি আপনার সন্তানের জন্য হিন্দু বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে নেওয়া একটি সুন্দর ও অর্থবহ নাম বেছে নিতে পারবেন।
অ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+)
নিম্নে দিয়ে অ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+) ২০২৪ সালের তালিকায় এমন কিছু নাম দেওয়া হয়েছে যা শুধু ইউনিকই নয়, বরং প্রত্যেকটির অর্থ গভীর ও সুন্দর। এই নামগুলোর মধ্যে কোনো একটি বেছে নিয়ে আপনি সন্তানের জন্য একটি মহৎ অর্থসহ নাম রাখতে পারবেন। আশা করি, আপনি এমন একটি নাম পাবেন যা আপনার সন্তানের ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই হবে এবং তাকে সবসময় অনুপ্রাণিত করবে।

ভূমিকা- অ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+)

আজ আমি আপনাদের সাথে অ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+) সম্পর্কে আলোচনা করতে যাচ্ছি। "নাম শিশুর প্রথম পরিচয় এবং তার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। হিন্দু ধর্মে নামের সঙ্গে যুক্ত থাকে বিশেষ অর্থ, যা ব্যক্তির স্বভাব, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের প্রতিফলন করে।

অ-হ পর্যন্ত ৩০০০+ আধুনিক হিন্দু মেয়েদের নামের এই সংগ্রহটি ঐতিহ্য ও আধুনিকতার সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি নামের পেছনে রয়েছে একটি অর্থপূর্ণ ও গভীর তাৎপর্য, যা আপনার সন্তানের জন্য হবে এক অনন্য পরিচয়।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম অ দিয়ে | অ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম

অ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+) এর মধ্য থেকে চলুন প্রথমে অ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা দেখে নেই-

  • অয়ন্তি : ভাগ্যবান – এই নামটি এমন একজনকে নির্দেশ করে যার জীবন ভাগ্য ও সৌভাগ্যে ভরপুর।
  • অয়ানা : সুন্দর ফুল – সৌন্দর্য এবং কোমলতার প্রতীক হিসেবে এই নামটি ফুলের অনুপ্রেরণা থেকে নেওয়া হয়েছে।
  • অপরা : বুদ্ধি, অসীম – অসীম বুদ্ধির প্রতীক এই নামটি মানুষের অগ্রগতির প্রতিচ্ছবি।
  • অত্রিকা : সন্ধ্যায় তুলসির কাছে জ্বালানো প্রদীপ – পবিত্র ও ধর্মীয় প্রার্থনার প্রতীক হিসেবে প্রদীপের অনুপ্রেরণা।
  • অর্পিতা : যা সমর্পণ করা হয়েছে – দান বা উৎসর্গের অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ, নামটি এমন কাউকে নির্দেশ করে যা পূর্ণ আত্মসমর্পণের প্রতীক।
  • অরীনা : শান্তি, পবিত্র – শান্তি এবং পবিত্রতার অনন্য প্রতীক।
  • অরুণিকা : সকালের সূর্যের আলো – সূর্যোদয়ের প্রথম আলো যা নতুন দিনের আশার প্রতীক।
  • অর্চিতা : পূজনীয় – সম্মানিত বা পূজা করার যোগ্য এমন একজন ব্যক্তি, যা শ্রদ্ধার সঙ্গে সম্পর্কিত।
  • অপরাজিতা : যাকে পরাজিত করা যায় না, একটি ফুল – অদম্য শক্তি এবং বিজয়ের প্রতীক হিসেবে।
  • অধিলক্ষী : দেবী লক্ষ্মী – ঐশ্বরিক মঙ্গল এবং সমৃদ্ধির দেবীর নাম।
  • অনুনায়িকা : বিনম্র – নম্রতা ও ধৈর্যের প্রতিনিধিত্ব।
  • অর্ভিতা : গর্ব – আত্মসম্মান এবং গর্বের প্রতীক।
  • অবনিকা : পৃথিবীর আর এক নাম – মাটির সাথে সম্পর্কিত, যা পৃথিবীর শক্তি ও স্থিরতার প্রতীক।
  • অনন্তা : দেবী – চিরন্তন এবং অমর।
  • অর্জুনি : ভোরের মতো সাদা গাভী – বিশুদ্ধতা ও সাদার প্রতীক, যা নরমাল জীবনের পবিত্রতা প্রকাশ করে।
  • অপ্সরা : খুব সুন্দর মহিলা – সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • অভীতি : যে কাউকে ভয় পায় না – সাহসের নিদর্শন।
  • অমোধিনী : প্রসন্ন – আনন্দ ও প্রশান্তির প্রতীক।
  • অন্যুথা : অনুগ্রহ – উদারতা এবং কৃপা।
  • অপর্ণা : দেবী পার্বতীর নাম – ঐশ্বরিক শক্তি ও ত্যাগের প্রতীক।
  • অনসুয়া : যার মধ্যে হিংসা নেই – হিংসা মুক্ত, ভালো মনের প্রতীক।
  • অহল্যা : যার মধ্যে কোনো খুঁত নেই, পবিত্র – নিখুঁত এবং পবিত্রতার প্রতীক।
  • অভিসারিকা : প্রিয়, যে অভিসারে যায়, রাধা – প্রেমের অভিসারে যাওয়া রাধার মতো প্রিয়তমা।
  • অর্চিশা : আলোর কিরণ – আলোর ঝলক, যা অন্ধকারকে দূর করে।
  • অধিক্ষিতা : সাম্রাজ্ঞী, শক্তিমান – শক্তিশালী এবং সাম্রাজ্য শাসনকারী একজন।
  • অচিরা : চঞ্চল – প্রাণবন্ত ও চপল প্রকৃতির।
  • অনুশীলা : ভালো গুণে ভরপুর – যার মধ্যে ভালো গুণাবলী রয়েছে।
  • অনুমেঘা : যে মেঘ বা বৃষ্টিকে অনুসরণ করে – মেঘের সঙ্গী, বৃষ্টির পূর্বাভাস।
  • অভিব্যক্তি : ভাব প্রকাশ করে যে – নিজের আবেগ ও চিন্তা প্রকাশ করতে সক্ষম।
  • অনুভূতি : অনুভব করা – অনুভবের প্রতীক, হৃদয়ের গভীরতা বোঝানোর ক্ষমতা।
  • অবনিতা : পৃথিবী – স্থিতিশীলতা ও প্রাকৃতিক শক্তির প্রতীক।
  • অনুরিমা : যে সাথে থাকে – সদা সঙ্গী, যার উপস্থিতি সবসময় অনুভূত হয়।
  • অতুলা : তুলনাহীন – যা কোনো কিছুর সাথে তুলনা করা যায় না, অসাধারণ।
  • অরিশা : শান্তি – শান্তি এবং শীতলতার প্রতীক।
  • অমীরা : রাজকুমারী, ধনী মহিলা – ঐশ্বর্য এবং রাজকীয়তার প্রতীক।
  • অভয়া : যে ভয় পায় না, দেবী দুর্গার নাম – সাহসের প্রতীক, ভয়মুক্ত।
  • অরুন্ধতী : ঋষি বশিষ্ঠের স্ত্রী, আকাশে সপ্তর্ষিসহ একটি নক্ষত্র – আকাশের বিশুদ্ধতার প্রতীক।
  • অলংকৃতা : গহনা দিয়ে সেজে থাকে যে – সৌন্দর্যের অলংকার ধারণ করে এমন।
  • অকীরা : সুন্দর শক্তি – সুন্দর এবং শক্তিশালী।
  • অক্ষরা : চিঠি, দেবী সরস্বতীর নাম – জ্ঞানের প্রতীক, যা চিরন্তন।
  • অবন্তিকা : বিনম্র, অনন্ত, উজ্জৈনের রাজকুমারী – নম্রতা এবং বিশালতার প্রতীক।
  • অদ্বিতা : অদ্বিতীয়, সবচেয়ে সুন্দর – অনন্য এবং অপ্রতিদ্বন্দ্বী সৌন্দর্য।
  • অরুণিমা : সূর্যের লালিমা – প্রভাতের লাল আলো যা নতুন দিনের সূচনা করে।
  • অশ্বিনী : এক তারার নাম – আকাশের একটি উজ্জ্বল তারার প্রতীক।
  • অমোলী : অমূল্য – যা কোনো মূল্য দিয়ে মাপা যায় না, অমূল্য সম্পদ।
  • অভিলাষা : ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা – জীবনের গভীর ইচ্ছা এবং আকাঙ্ক্ষা।
  • অনাহিতা : সুন্দর – সৌন্দর্য এবং মাধুর্যের প্রতীক।
  • অপূর্বী : যার মতো আগে কেউ কখনো ছিলনা – একেবারে অনন্য এবং প্রথমবারের মতো।
  • অদ্বিকা : পৃথিবী, বিশ্ব – বিশাল এবং অসীম।
  • অক্ষদা : দেবতাদের আশীর্বাদ – ঐশ্বরিক আশীর্বাদ এবং সাফল্যের প্রতীক।
  • অবিপ্সা : নদী, পৃথিবী – প্রকৃতির বিশুদ্ধতার প্রতীক।
  • অক্রিতা : কন্যা – মিষ্টি এবং প্রিয় কন্যা।
  • অগ্রিভা : সামনে থেকে সোনার মতো ঝলমলে – যিনি সবকিছুকে আলোকিত করেন।
  • অচলা : পৃথিবীর আর এক নাম, স্থির – স্থিরতা এবং স্থায়িত্বের প্রতীক।
  • অজিতা : যাকে কেউ জয় করতে পারে না – অজেয় এবং অপরাজেয় শক্তির প্রতীক।
  • অন্বিকা : শক্তিশালী, পূর্ণ – সম্পূর্ণ এবং শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের প্রতীক।
  • অদ্রিতা : সূর্য – আলোর উৎস এবং জীবনের শক্তি।
  • অন্তরা : গানের অংশ – সংগীতের একটি মনোরম অংশ।
  • অদ্যাত্রয়ী : দেবী দুর্গার নাম – সাহস এবং শক্তির দেবী।
  • অনিন্দিতা : আনন্দতে ভরপুর, খুশী – সুখী এবং আনন্দময়।
  • অনুজা : ছোট বোন – পরিবারের ছোট এবং প্রিয় বোন।
  • অনুশীয়া : সুদৃশ্য, সাহসী – সুন্দর এবং সাহসী।
  • অনুষয়া : সূর্যোদয় – নতুন দিনের আশার প্রতীক।
  • অতিক্ষা : তীব্র ইচ্ছা – অত্যন্ত তীব্র আকাঙ্ক্ষা।
  • অতসী : নীল ফুল – নীল রঙের একটি সুন্দর ফুল।
  • অনীশা : স্নেহ, ভালো বন্ধু – মমতা এবং বন্ধুত্বের প্রতীক।
  • অনামিকা : গুণী – মেধা এবং গুণে ভরপুর।
  • অনুকাংক্ষা : আশা, ইচ্ছা – প্রত্যাশা এবং আকাঙ্ক্ষা।
  • অনুশ্রী : চমৎকার, দেবী লক্ষ্মীর নাম – সুন্দর এবং সমৃদ্ধির দেবী।
  • অনুষ্কা : প্রেম, দয়া – প্রেম এবং মমতার প্রতীক।
  • অন্নপূর্ণা : অন্ন দান করে যে দেবী – অন্ন এবং সমৃদ্ধির দেবী, যা জীবনের প্রয়োজন পূরণ করেন।
  • অনুকৃতি : উদাহরণ – যার আচরণ বা কর্ম অনুসরণযোগ্য, একটি নিখুঁত দৃষ্টান্ত।
  • অস্বিথা : জয়ের সৌন্দর্য – বিজয়ের সৌন্দর্য এবং মহিমা।
  • অন্বেষা : আগ্রহী – জ্ঞান অন্বেষণে আগ্রহী, অনুসন্ধিৎসু।
  • অপেক্ষা : প্রত্যাশা, আশা – কোনো বিশেষ ঘটনার জন্য অধীর অপেক্ষা বা আশা করা।
  • অভিরামি : দেবী পার্বতী, দেবী লক্ষ্মী – দেবী পার্বতী এবং লক্ষ্মীর একটি পবিত্র রূপ।
  • অভিরুচি : যার মনে সুন্দর ইচ্ছা আছে – যার মনে আছে ভালো ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষা।
  • অমরা : আকর্ষক, শুদ্ধ – যার শুদ্ধতা ও সৌন্দর্য মনোহরণ করে।
  • অমির্থা : সুন্দর, লাবণ্যে পূর্ণ – আকর্ষণীয় ও লাবণ্যে পরিপূর্ণ।
  • অমোঘা : অনন্ত – যার কোনো সীমা নেই, চিরন্তন।
  • অমোলিকা : মূল্যবান – যা অত্যন্ত মূল্যবান এবং অনন্য।
  • অনুলেখা : ভাগ্য অনুযায়ী – ভাগ্যের পথে বা ভাগ্যের লেখা অনুযায়ী।
  • অশ্লেষা : একটি নক্ষত্র – আকাশের একটি নক্ষত্রের নাম, যার দীপ্তি বিশেষ।
  • অমলা : পবিত্র – নিষ্কলঙ্ক, সম্পূর্ণ পবিত্র।
  • অয়ন্তি : ভাগ্যবান – যার ভাগ্য উজ্জ্বল।
  • অয়ানা : সুন্দর ফুল – একটি সুন্দর ফুল, যার রূপ মনোমুগ্ধকর।
  • অপরা : বুদ্ধি, অসীম – যার বুদ্ধি বা জ্ঞান অসীম এবং অগাধ।
  • অত্রিকা : সন্ধ্যায় তুলসির কাছে জ্বালানো প্রদীপ – পবিত্রতা ও ঐতিহ্যের প্রতীক।
  • অর্পিতা : যা সমর্পণ করা হয়েছে – কিছু বিশেষ উদ্দেশ্যে নিবেদিত বা উৎসর্গীকৃত।
  • অরীনা : শান্তি, পবিত্র – শান্তি এবং পবিত্রতার প্রতীক।
  • অরুণিকা : সকালের সূর্যের আলো – প্রভাতের প্রথম আলো, যা আশার প্রতীক।
  • অর্চিতা : পূজনীয় – যে পূজা বা সম্মানিত হয়।
  • অপরাজিতা : যাকে পরাজিত করা যায় না, একটি ফুল – জয়ী এবং একটি নীল ফুলের নাম।
  • অধিলক্ষী : দেবী লক্ষ্মী – সম্পদ এবং সমৃদ্ধির দেবী।
  • অনুনায়িকা : বিনম্র – নম্রতা ও ভদ্রতার প্রতীক।
  • অর্ভিতা : গর্ব – যার মধ্যে গর্ব বা আত্মসম্মান রয়েছে।
  • অবনিকা : পৃথিবীর আর এক নাম – পৃথিবীর প্রতীক, যা স্থির এবং ধৈর্যশীল।
  • অনন্তা : দেবী – চিরন্তন এবং দেবী দুর্গার আরেক নাম।
  • অর্জুনি : ভোরের মতো সাদা গাভী – শুদ্ধতা ও স্নিগ্ধতার প্রতীক।
  • অপ্সরা : খুব সুন্দর মহিলা – দেবকন্যা, যার রূপ অতুলনীয়।
  • অভীতি : যে কাউকে ভয় পায় না – সাহস এবং নির্ভীকতার প্রতীক।
  • অমোধিনী : প্রসন্ন – যার মুখ সবসময় খুশি এবং আনন্দে উদ্ভাসিত।
  • অন্যুথা : অনুগ্রহ – করুণা এবং স্নেহপূর্ণ মনোভাব।
  • অর্জুমন্দ : মান সম্মান যুক্ত মহিলা, নোবেল – যিনি গৌরবময় এবং সম্মানের অধিকারিণী।
  • অকীলা : বুদ্ধিমান – যার বুদ্ধি তীক্ষ্ণ এবং প্রখর।
  • অত্রীসা : অনুকূল – যিনি অনুকূল পরিবেশ ও অবস্থায় থাকার প্রতীক।
  • অগমজোত : ভগবানের রশ্মি – ভগবানের আলোকিত শক্তির প্রতীক।
  • অঞ্জনা : পাখি – স্বাধীনতা ও উড়ন্ত পাখির প্রতীক।
  • অবনীত : দয়ালু – যার হৃদয় সদা করুণায় ভরপুর।
  • অমরূপ : সবসময় সুন্দর – যা চিরকালীন সৌন্দর্য বহন করে।
  • অমৃতা : অমৃত – অমরত্ব ও বিশুদ্ধতার প্রতীক।
  • অনীশকৌর : ভগবানের সঙ্গে সম্বন্ধিত – ভগবানের সঙ্গে যুক্ত, স্রষ্টার কন্যা।
  • অঞ্জলি : পুজার অংশ – পূজায় নিবেদিত হাতের অঞ্জলি।
  • অঙ্গীরা : বৃহস্পতির মাতা – ঋষি বৃহস্পতির মাতার নাম।
  • অনিতা : একটি ফুল – সুন্দর ফুলের নাম।
  • অমলিকা : তেঁতুল – একটি ফলের নাম, যা জীবনীশক্তির প্রতীক।
  • অমিতজ্যোতি : অসীম উজ্জ্বলতা – চিরন্তন এবং সীমাহীন আলোকময়তা।
  • অংশুমালী : সূর্য – সূর্যের রশ্মির প্রতীক।
  • অভিজিতা : বিজয়ী – সব প্রতিকূলতাকে জয় করা ব্যক্তিত্ব।
  • অরবিকা : বৈশ্বিক – বিশ্বজুড়ে প্রসারিত, বৈশ্বিক মনোভাবের প্রতীক।
  • অরুণিতা : সূর্যের তেজ কিরণের মতো – সূর্যের প্রখর তেজ এবং আলো যা উজ্জ্বল ও দীপ্তিময়।
  • অর্চনা : পূজা – দেবতার প্রতি নিবেদিত ভক্তি এবং সেবা।
  • অরুণাঙ্গী : সঙ্গীতের একটি রাগ – ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের একটি সুন্দর রাগ যা শান্তি ও শৃঙ্গার রসের প্রতীক।
  • অঞ্জুশ্রী : মনের কাছাকাছি, প্রিয় – যা হৃদয়ের কাছাকাছি থাকে এবং প্রিয়তম।
  • অফ্রহা : খুশী, সুখ – সর্বদা আনন্দে ভরপুর এবং সুখী মনোভাবের প্রতীক।
  • অস্মারা : সুন্দর প্রজাপতি – রঙিন প্রজাপতির মতো, যার সৌন্দর্য এবং উড়ন্ত মনোভাব মুগ্ধকর।
  • অস্লীনা : তারা – রাতের আকাশে উজ্জ্বল নক্ষত্রের প্রতীক, যা পথ দেখায়।
  • অরূবা : মা, যোগ্য স্ত্রী – মায়ের আদর্শ এবং একজন যোগ্য স্ত্রীর প্রতীক।
  • অরনাজ : সুন্দর – যা অত্যন্ত সুন্দর এবং মনোমুগ্ধকর।
  • অক্সা : আত্মা, ঈশ্বরের আশীর্বাদ, এক মসজিদ – পবিত্র আত্মা এবং স্রষ্টার আশীর্বাদের প্রতীক; এটি একটি পবিত্র মসজিদের নামও।
  • অদীবা : একজন সভ্য সাহিত্যিক মহিলা – শিক্ষিত, রুচিশীল এবং সাহিত্যিক প্রতিভার অধিকারিণী।
  • অমায়রা : রাজকুমারী – রাজকীয় এবং ঐশ্বর্যশালী, যার মধ্যে আভিজাত্য ও মহিমা রয়েছে।
  • অদীলা : সৎ – যার মধ্যে সততা ও ন্যায়পরায়ণতা রয়েছে।
  • অবিয়া : চমৎকার – যার প্রতিভা ও আচরণ চমৎকার এবং মুগ্ধকর।
  • অদরা : কুমারী – যা পবিত্র এবং অবিবাহিত, কুমারীত্বের প্রতীক।
  • অমরীন : আকাশ – সীমাহীন আকাশের মতো, যা অনন্ত এবং অসীম।
  • অয়লা : চাঁদের আলো – মৃদু ও স্নিগ্ধ চাঁদের আলো, যা শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম আ দিয়ে | আ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • আরনা: দেবী লক্ষ্মীর একটি বিরল নাম, যার অর্থ হল ঢেউ বা মহাসাগর। দেবী লক্ষ্মী ছিলেন দুধ সাগরের শক্তিশালী রাজার কন্যা, যা তার আধ্যাত্মিক শক্তি এবং জীবনের গভীরতা নির্দেশ করে।
  • আয়েরা: সম্মানীয় ব্যক্তি, একজন সতর্ক ব্যক্তি, ধরিত্রী; এটি আবার দেবী সরস্বতীরও একটি নাম, যা জ্ঞানের উজ্জ্বলতা এবং পৃথিবীর প্রতি সম্মান নির্দেশ করে।
  • আহিরা: উজ্জ্বল, দীপ্তিময়ী – আলো এবং প্রাণশক্তির প্রতীক, যার মাধ্যমে আশেপাশের পরিবেশকে আলোকিত করে।
  • আপ্তি: পূর্ণতা, সিদ্ধি – যা অর্জন করা এবং পূর্ণতার সঙ্গে জীবনকে উপভোগ করার ধারণাকে বোঝায়।
  • আন্না: করুণাময়ী, স্বাভাবিক মাধুর্যে পূর্ণা – যে নারীর মধ্যে অপরিসীম দয়া এবং মাধুর্য রয়েছে।
  • আঁখি: নয়ন বা চোখ – দৃষ্টি এবং অনুভূতির প্রতীক, যা মানুষের অভিব্যক্তি প্রকাশ করে।
  • আইভি: সবুজ লতা – প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ এবং জীবনের চিরন্তন প্রক্রিয়াকে বোঝায়।
  • আলিশা: সত্যবাদী, সৎ, ঈশ্বরের আশীর্বাদধন্যা – যার মধ্যে সততা ও নৈতিকতার শক্তি বিদ্যমান।
  • আরজু: আশা – জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং অনাগত সম্ভাবনার প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার ধারণা।
  • আরাত্রিকা: তুলসী গাছের নিচে দেওয়া সন্ধ্যাপ্রদীপ – পবিত্রতা ও সনাতন ধর্মের সঙ্গে সম্পর্কিত।
  • আলিফা: দয়াশীল, সহানুভূতিশীল – মানবিকতার প্রতীক, যা সমাজে মমতা ও স্নেহ সৃষ্টি করে।
  • আলিশবা: নিষ্পাপ, মনোহর – এক অদ্ভুত সৌন্দর্য ও নিষ্পাপতাকে প্রকাশ করে।
  • আকবরী: আকবরের আমলের – ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক।
  • আফসা: সুন্দর, নবী মহম্মদের স্ত্রীর নাম – মহিমা ও শ্রদ্ধার প্রতীক, যে মুসলিম সংস্কৃতিতে বিশেষ স্থান অধিকার করে।
  • আয়ানা: স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গী সম্পন্না, অনুধাবনকারিণী – যে মহিলা বাস্তবতা ও সত্যকে সঠিকভাবে উপলব্ধি করে।
  • আশরাফী: সম্মানিতা – যার মধ্যে সম্মান এবং মর্যাদা রয়েছে।
  • আরিবা: সফল, বিজয়ী – যে নারীর মাধ্যমে অর্জন এবং সাফল্যের প্রতীক।
  • আরিশা: ভালো কিছু সৃষ্টি করে যে – সৃষ্টির ক্ষমতার অধিকারিণী।
  • আতিয়া: দানকারিণী – দান করার সৌন্দর্য এবং ক্ষমতাকে নির্দেশ করে।
  • আমীরা: ধনবতী নারী – সম্পদ এবং শক্তির প্রতিনিধি।
  • আশিকা: প্রেয়সী – প্রেম ও সম্পর্কের সৌন্দর্য।
  • আফরিন: মিত্রভাবাপন্না, বন্ধুসুলভ – বন্ধুত্ব ও মৈত্রীতে উজ্জ্বল।
  • আয়েশা: স্বচ্ছল, সমৃদ্ধশালিনী – আর্থিক এবং সামাজিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী।
  • আধুনিকা: নব্য, সাম্প্রতিক, নতুন – আধুনিকতা এবং পরিবর্তনের প্রতীক।
  • আদিরা: শক্তিশালিনী – যে নারীর মধ্যে অভূতপূর্ব শক্তি রয়েছে।
  • আত্মিকা: যে কন্যা আত্মার মাধ্যমে সকলের সাথে সংযোগ রক্ষা করার ক্ষমতা রাখে, আত্মার সাথে সম্পর্কিত নারী।
  • আশালতা: যে লতা আশা ভরসা জাগিয়ে তোলে – উৎসাহ ও প্রেরণার প্রতীক।
  • আনন্দিতা: যে সর্বদা খুশিতে থাকে বা যাকে দেখামাত্র মন আনন্দে ভরে ওঠে – সুখী এবং আনন্দময়।
  • আবাহনী: সূচনা সঙ্গীত – নতুন দিনের সূচনা এবং উত্সাহের উৎস।
  • আভিতা: দেবী পার্বতীর আরেক নাম, একজন নির্ভীক মহিলার বর্ণনা বোঝায় – সাহসী এবং শক্তিশালী।
  • আরভি: যে কন্যার জন্ম শান্তি ও স্বস্তি নিয়ে আসে, পরিশুদ্ধ জল – শান্তির এবং সমৃদ্ধির প্রতীক।
  • আত্রেয়ী: অত্রিমুনির পত্নী, এক ঋষিকন্যা – ঐতিহ্য এবং জ্ঞানের ধারক।
  • আশি: হাসি – আনন্দ এবং সুখের প্রতীক।
  • আলেয়া: মায়া, প্রহেলিকা – রহস্যময় এবং আকর্ষণীয়।
  • আকুতি: ব্যাকুলতা – আবেগ এবং আকাক্সক্ষার প্রতীক।
  • আত্মজা: কন্যা, মেয়ে, দুহিতা – পিতার জীবনের অংশ এবং নিকটবর্তী সম্পর্কের নির্দেশক।
  • আধ্রিকা: স্বর্গীয় – যা আধ্যাত্মিক এবং স্বর্গীয় মাধুর্যে ভরা।
  • আল্কা: সুন্দর কেশ বিশিষ্ট নারী – সৌন্দর্য ও femininity এর প্রতীক।
  • আদরিণী: যে সকলের আদুরে – মধুরতা এবং মায়া যুক্ত।
  • আদ্রিতি: দেবী দুর্গা – শক্তি, সাহস এবং মহিলা শক্তির প্রতিনিধি।
  • আদ্যা: দেবী দুর্গা, প্রথম শক্তি – সৃষ্টির প্রারম্ভ ও শক্তির উৎস।
  • আদিতা: মহাবিশ্বের উৎপত্তিস্থল – সৃষ্টি ও অন্তর্দৃষ্টির প্রতীক।
  • আধিরা: চন্দ্র – শান্তি ও রূপের প্রতীক, যা রাত্রির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
  • আশ্রমী: আশ্রমে বাস করা নারী, মহিয়সী – আধ্যাত্মিকতার অনুসন্ধানকারী এবং সমাজের দৃষ্টান্ত।
  • আয়েন্দ্রি: দেবী পার্বতীর দেররাজ ইন্দ্র প্রদত্ত শক্তি – শক্তি ও সাহসের উৎস।
  • আরাধনা: উপাসনা – ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি এবং শুদ্ধতার চিত্র।
  • আঁচল: শাড়ির কিনারার সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশটি – নারীর সৌন্দর্য এবং শৈল্পিকতার প্রতীক।
  • আদিতা: সূত্রপাত থেকে, প্রথম, প্রকৃত – কিছুর সূচনা এবং প্রাথমিক অবস্থার প্রতীক।
  • আদ্বিকা: বিশ্ব, অনন্যা – অনন্যতা ও বিশেষত্বের প্রতীক।
  • আদর্শিনী: মায়াবাদিনী, আদর্শবাদিনী – আদর্শের প্রতীক, যিনি সকলের জন্য অনুপ্রেরণা।
  • আমেয়া: বাঁধনহীনা, উদার, সদাশয়া; দেবী পার্বতির আরেক নাম। এ নামের মাধ্যমে মুক্ত আত্মার স্বাধীনতা ও উদারতা প্রকাশিত হয়।
  • আদিশ্রী: গৌরবাণ্বিতা, মহামান্বিতা। এই নামটি একটি মহৎ ও গৌরবান্বিত চরিত্রের পরিচায়ক।
  • আদিলক্ষ্মী: দেবী লক্ষ্মীর আরেক অবতার, যেখানে লক্ষ্মী দেবীকে পদ্মের উপর উপবিষ্টা হয়ে নারায়ণের ভজনা করতে দেখা যায়। এ নাম ধর্ম ও ঐশ্বর্যের প্রতীক।
  • আহি: যে নারীর মধ্যে একজন মহান নেত্রী হয়ে ওঠার গুণ থাকে। এটি নারী ক্ষমতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
  • আদিত্রি: দেবী লক্ষ্মী, শ্রেষ্ঠ সম্মানিতা। এ নামটি নারী শক্তির মর্যাদা ও গৌরবকে তুলে ধরে।
  • আলোকি: উজ্জ্বল আলো। এটি জ্ঞানের আলোকিত দিক এবং জীবনের উজ্জ্বলতা নির্দেশ করে।
  • আদিয়া: ঈশ্বর প্রদত্ত উপহার। এই নামটির মাধ্যমে ঈশ্বরের অনুগ্রহের প্রতীক রূপায়িত হয়।
  • আরিয়ানা: রূপালি, রৌপ্যবত। এটি সৌন্দর্য ও শ্রীবৃদ্ধির প্রতীক।
  • আফরোজা: আগুন প্রজ্জ্বলনকারী, যা আলোকিত করে। এটি উদ্দীপনা ও শক্তির সৃজনশীলতা বোঝায়।
  • আনিকা: রূপসী। এটি নারীর সৌন্দর্য এবং আকর্ষণের চিত্র তুলে ধরে।
  • আফিফা: বিনয়ী, ধার্মিক, শুদ্ধ। এটি আধ্যাত্মিক গুণাবলির প্রতীক।
  • আফিয়া: নিরাপদ, সুস্বাস্থ্যের অধিকারিণী। এটি স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার নির্দেশক।
  • আবিদা: উপাসক, ভক্ত। এটি ধর্মীয় প্রজ্ঞা ও আত্মার সংযোগ নির্দেশ করে।
  • আমিথি: অপরিমেয় দুর্লভ। এটি মূল্যবান ও বিরলত্বের প্রতীক।
  • আনালিয়া: স্প্যানিশ ভাষায় যার অর্থ হল দয়া। এটি মানবিক দয়ার সৌন্দর্য তুলে ধরে।
  • অ্যাঞ্জেলিকা: ঈশ্বরের বার্তাবহ। এটি আধ্যাত্মিক বার্তা এবং সঠিক নির্দেশনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • অ্যান্সি: সর্বাপেক্ষা সুন্দরী। এটি সৌন্দর্যের শীর্ষপদকে নির্দেশ করে।
  • আয়লা: পর্বত শীর্ষ। এটি উচ্চতা ও সাফল্যের প্রতীক।
  • আরোহী: আরোহণকারী। এটি উন্নতি ও সফলতার পথচলায় নির্দেশ করে।
  • আনিশা: ভাল বন্ধু, গভীর ভাবুক, অন্তরঙ্গ। এটি সম্পর্কের গভীরতা ও বন্ধুত্বের সৌন্দর্য নির্দেশ করে।
  • আরুশি: প্রথম প্রভাত, ভোর, জ্যোতি; ভোরের লাল আভা যুক্ত আকাশ, উজ্জ্বল। এটি নতুন দিনের সূচনা ও আশা।
  • আনন্দি: আনন্দ, সফল, বিজয়িনী। এটি সুখ ও সফলতার প্রতীক।
  • আরতি: অনুরাগ, ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে ভক্তের ভক্তি নিবেদনের একটি পন্থা। এটি আধ্যাত্মিকতার গভীরতা বোঝায়।
  • আকাঙ্খা: ইচ্ছা, বাসনা। এটি মানবিক আকাঙ্ক্ষার পরিচায়ক।
  • আরাধ্যা: যিনি সকলের দ্বারা পূজিতা, যার উপাসনা করা হয়। এটি ঈশ্বর বা দেবীর উচ্চ মর্যাদা নির্দেশ করে।
  • আদ্রিতা: আরাধ্য। এটি পূজ্যতাকে নির্দেশ করে।
  • আভা: দীপ্তি, ঔজ্জ্বল্য। এটি উজ্জ্বলতার প্রতিনিধি।
  • আশাপূর্ণা: আশার দ্বারা সম্পূর্ণা। এটি আশা ও প্রেরণার প্রতীক।
  • আয়ুশি: সুদীর্ঘ জীবনের অধিকারিণী। এটি দীর্ঘ জীবনের আশা ও প্রার্থনার নির্দেশক।
  • আস্থা: ভরসা, বিশ্বাস। এটি সম্পর্কের শক্তি ও আত্মবিশ্বাস নির্দেশ করে।
  • আমিশা: সুন্দর। এটি সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • আশা: ভরসা, আকাঙ্খা। এটি জীবনের সম্ভাবনা নির্দেশ করে।
  • আকৃতি: আকার, চেহারা, রূপ, অবয়ব। এটি শারীরিক সৌন্দর্য নির্দেশ করে।
  • আকর্ষিকা: যার আকর্ষণ করার ক্ষমতা আছে। এটি ব্যক্তিত্বের শক্তি বোঝায়।
  • আহূতি: আহ্বান। এটি জীবনের উদ্দেশ্য ও চ্যালেঞ্জের প্রতীক।
  • আমোদিনী: আনন্দদায়িনী। এটি সুখ ও আনন্দের প্রতীক।
  • আলোলিকা: আলোকবৃত্ত। এটি জ্ঞানের ও আলোর প্রতীক।
  • আরশিয়া: পরী, স্বর্গে বসবাসকারী। এটি স্বর্গীয় সৌন্দর্য নির্দেশ করে।
  • আশাবরী: সঙ্গীতের একটি রাগিণী বিশেষ। এটি সঙ্গীতের সৌন্দর্য নির্দেশ করে।
  • আলিয়া: উত্তম, উন্নত মর্যাদা সম্পন্না, উচ্চ, তীক্ষ্ণ স্বরূপা, সাধুবাদ। এটি উচ্চ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আল্পনা: নকশা। এটি সৃজনশীলতার পরিচায়ক।
  • আখ্যায়িকা: কাহিনী, উপাখ্যান, গল্প। এটি সাহিত্য ও কাহিনির গূঢ়তা নির্দেশ করে।
  • আনারকলি: বেদানার ফুল। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও শ্রী নির্দেশ করে।
  • আয়তলোচনা: বৃহৎ চক্ষু বিশিষ্ট নারী। এটি নজরকাড়া সৌন্দর্য নির্দেশ করে।
  • আমোদী: আমুদে, সুগন্ধযুক্তা। এটি আনন্দ ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • আরোহণী: সিঁড়ি, মই। এটি উন্নতি ও সাফল্যের পথ নির্দেশ করে।
  • আদ্রা: একটি নক্ষত্র। এটি রত্ন ও জ্যোতির্ময়তা নির্দেশ করে।
  • আর্যা: শ্লোক, দেবী দুর্গার আরেক নাম। এটি ধর্মীয় এবং আধ্যাত্মিকতার চিত্র তুলে ধরে।
  • আপিঙ্গলা: কটা চোখ বিশিষ্ট নারী। এটি সৌন্দর্য ও মাধুর্য নির্দেশ করে।
  • আহ্লাদী: আদুরে। এটি স্নেহ ও ভালবাসার প্রতীক।
  • আলো: আলোক। এটি জ্ঞানের উজ্জ্বলতা নির্দেশ করে।
  • আনন্দময়ী: সুখে পরিপূর্ণ, আনন্দদায়িনী। এটি সুখের এবং আনন্দের প্রতীক।
  • আশিয়ানা: সুন্দর ঘর, নীড়, ঠিকানা, বাড়ি। এটি নিরাপত্তা ও স্নেহের প্রতীক।
  • আহেলী: খাঁটি, বিশুদ্ধ। এটি বিশুদ্ধতা ও সচ্চন্দ্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আলোচিকা: যে নারী কোনও আলোচনা পরিচালনা করেন। এটি চিন্তাভাবনা ও নেতৃত্বের প্রতীক।
  • আকাঙ্খিতা: যে নারীকে আকাঙ্খা করা হয়। এটি বিশেষত্ব ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আদ্রিকা: গগনচুম্বী সুউচ্চ গিরি শৃঙ্গের ন্যায় বৃহৎ যে নারীর হৃদয়। এটি মহৎ হৃদয়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আয়ুস্মতি: দীর্ঘজীবিনী। এই নামটি দীর্ঘ জীবন এবং স্বাস্থ্যকর জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আয়েশী: আমোদী। এটি আনন্দ ও সুখের প্রতীক, যা জীবনের মাধুর্য নির্দেশ করে।
  • আরশি: দর্পন, আয়না। এটি আত্ম-reflection এবং সত্যের অনুসন্ধানের প্রতীক।
  • আশমানী: নীল রঙ। এটি আকাশের অগ্রগতি ও সীমাহীনতার অনুভূতি নির্দেশ করে।
  • আলোকবর্তিকা: আলোর প্রদীপ। এটি জ্ঞানের ও আলোর প্রতীক, যা অন্ধকারকে দূর করে।
  • আঙ্গুরলতা: আঙ্গুর গাছের লতা। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও ফলপ্রসূতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আকাশগঙ্গা: যে ছায়াপথে সৌর পরিবার অবস্থিত। এটি বিশালতার ও মহাকাশের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আলুলায়িতা: দীর্ঘায়িত ও উন্মুক্ত কেশের নারী। এটি সৌন্দর্য এবং নারীত্বের মাধুর্য নির্দেশ করে।
  • আহ্বায়িকা: যিনি আহ্বান করেন। এটি নেতৃত্বের ও আহ্বানের প্রতীক।
  • আগমনী: দুর্গা পূজার আগে উমার পিত্রালয়ে আগমণ বিষয়ক সঙ্গীত। এটি ধর্মীয় উৎসবের শুরু এবং আনন্দের অনুভূতি নির্দেশ করে।
  • আলেকজিয়া: রক্ষক, প্রতিবাদী। এটি সুরক্ষা ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আনায়া: সুরক্ষা, তত্ত্বাবধান। এটি নিরাপত্তা এবং যত্নের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আলাইনা: শিলার ন্যায় দৃঢ়, নম্র ও মৃদু। এটি শক্তি এবং নম্রতার সংমিশ্রণ নির্দেশ করে।
  • আলিজা: আনন্দদায়িনী। এটি সুখ ও আনন্দের প্রতিনিধি।
  • আর্শপ্রীত: আকাশের প্রতি ভালোবাসা। এটি প্রকৃতি এবং আকাশের প্রতি গভীর ভালোবাসা নির্দেশ করে।
  • আম্রপালী: ইনি অপরূপা সুন্দরী রাজনর্তকী ছিলেন যিনি আবার বুদ্ধের পরম ভক্তও ছিলেন। এটি সৌন্দর্য ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে, এবং সুমিষ্ট ও চমৎকার স্বাদের আমের নামেও পরিচিত।
  • আশমীনা: ধন, সম্পত্তি, সমৃদ্ধিতে পরিপূর্ণা। এটি সমৃদ্ধি ও ধনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আর্শদীপ: দুষ্টু মেয়ে। এটি খেলা ও মজার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আমরুষা: হঠাৎ। এটি অপ্রত্যাশিততার অনুভূতি নির্দেশ করে।
  • আহনা: বিদ্যমান। এটি বর্তমানের শক্তি এবং উপলব্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আনুশা: খণ্ডাংশ। এটি জীবনের ভিন্ন ভিন্ন দিক নির্দেশ করে।
  • আরুণি: ভোর। এটি নতুন দিনের শুরু এবং সম্ভাবনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • আনোখি: অদ্বিতীয়া। এটি এককত্ব ও বিশেষত্ব নির্দেশ করে।
  • আকাঙ্খা: ইচ্ছা, বাসনা। এটি মানবিক আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ই দিয়ে | ঈ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • ইন্তিজার: বিজয়িনী। এই নামটি জয় এবং সাফল্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইবতেহাজ: পুলক, আনন্দ। এটি আনন্দ ও সুখের অনুভূতির প্রতীক।
  • ইলিজা: বহুমূল্য, সবচেয়ে আলাদা, মূল্যবান। এটি বিশেষত্ব এবং মূল্যবোধ নির্দেশ করে।
  • ইকরা: যে নারী পঠন-পাঠন প্রক্রিয়ায় নিপুণ। এটি শিক্ষার গুরুত্ব এবং জ্ঞানের প্রতি আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইমান: আস্থা, বিশ্বাস। এটি বিশ্বাস এবং নির্ভরতার সংকেত।
  • ইজরা: উদার হৃদয়, সাহায্যকারিণী। এটি উদারতা এবং মানবিকতার প্রতীক।
  • ঈজা: যাকে ভরসা করা যায়, নিশ্চিত। এটি বিশ্বাসযোগ্যতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইনসিয়া: যে সকলের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকে। এটি স্মৃতির এবং মানুষের হৃদয়ে স্থান পাওয়ার গুণ নির্দেশ করে।
  • ইমানী: ভরসাযোগ্য, সৎ, বিশ্বাসযোগ্য। এটি সততা এবং বিশ্বাসের প্রতীক।
  • ইবতিসাম: হাসি, সকলের মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলে যে। এটি আনন্দ ও সুখের অভিব্যক্তি নির্দেশ করে।
  • ইল্মীরিয়া: মহিয়সী, মহামান্বিতা, প্রতাপশালিনী। এটি শক্তিশালী এবং মহান নারীত্বের প্রতীক।
  • ইরাম: স্বর্গ, স্বর্গের দরজা। এটি আধ্যাত্মিকতা এবং উচ্চতর অবস্থানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইনিভির: বুদ্ধিমতী, স্নেহবৎসল। এটি বুদ্ধিমত্তা ও সহানুভূতির সংমিশ্রণ নির্দেশ করে।
  • ইকমান: এক আত্মা এক মন হৃদয়। এটি একতা এবং সহযোগিতার গুরুত্ব নির্দেশ করে।
  • ইষণা: ইচ্ছা, যার কোনও কিছুর বাসনা আছে। এটি আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।
  • ঈশ্বরপ্রীত: ঈশ্বরের আশীর্বাদধন্যা। এটি আধ্যাত্মিক শক্তি এবং আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইকম্পুজ: অভিনন্দন, ঈশ্বরের পূজা করা। এটি ধর্মীয় আনুগত্য এবং শ্রদ্ধার অনুভূতি নির্দেশ করে।
  • ইকমূরত: এক সর্বোচ্চ অস্তিত্বের রূপ। এটি ঐক্য এবং একত্বের প্রতীক।
  • ইকজোত: ঈশ্বর দ্যুতি। এটি আলোর এবং জ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইলিসা: পৃথিবীর রাণী। এটি শক্তি এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইনাক্ষি: তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আছে যে নারীর, একটি তারার নাম। এটি গভীর পর্যবেক্ষণ ক্ষমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইক্ষুমালিনী: একটি নদীর নাম। এটি প্রকৃতির সংযোগ এবং প্রবাহ নির্দেশ করে।
  • ইন্দুপ্রভা: চাঁদের কিরণ, জ্যোৎস্না। এটি আলো এবং মাধুর্যের প্রতীক।
  • ইন্দুলেখা: বাঁকা চাঁদ, চন্দ্রকলা। এটি সৌন্দর্য এবং রহস্য নির্দেশ করে।
  • ইন্দ্রায়নি: একটি পবিত্র নদী। এটি ধর্মীয় অনুভূতির এবং পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইকশানা: আকর্ষণীয় কন্যা। এটি সৌন্দর্য এবং আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইলা: বুধ পত্নী, জল, বাণী, পৃথিবী। এটি প্রকৃতি এবং মহাবিশ্বের প্রতিনিধি।
  • ইস্মিতা: ঈশ্বরপ্রেমী, বিধাতার বন্ধু। এটি আধ্যাত্মিক বন্ধুত্ব এবং প্রেম নির্দেশ করে।
  • ইক্ষিতা: যে সকলের মাঝে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। এটি সাফল্যের এবং পরিচিতির প্রতীক।
  • ইলিনা: নির্মল, পবিত্র, শুদ্ধ। এটি পবিত্রতা এবং স্বচ্ছতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইলোরা: আমার ঈশ্বরই হলেন আমার আলোকবর্তিকা। এটি আধ্যাত্মিকতার এবং শিল্পকলার প্রতিনিধি।
  • ঈমা: অভূতপূর্ব, নূতন, অভিনব। এটি নতুনত্ব এবং উদ্ভাবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ঈশ্বরী: দেবী। এটি নারীত্বের শক্তি এবং পবিত্রতার প্রতিনিধি।
  • ইন্দুকান্তা: চন্দ্রের প্রিয়া, নিশীথ। এটি প্রেম এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইন্দ্রিনা: গভীর। এটি গহনের এবং গভীরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইরাবতী: পরীক্ষিতের স্ত্রী, একটি নদী, উত্তরের দুহিতা। এটি পরিবার এবং শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইধিত্রী: উপলব্ধ, যিনি প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। এটি মহত্বের এবং প্রশংসার প্রতিনিধি।
  • ইনা: শক্তিশালিনী, জননী। এটি মাতৃত্ব এবং শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইন্ধুশ্রী: পূর্ণ চন্দ্র, দেবী লক্ষ্মী, পূর্ণিমা। এটি সমৃদ্ধি এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইন্দরূপিণী: দেবী গায়েত্রীর আরেক নাম। এটি পবিত্রতা এবং শক্তির প্রতিনিধি।
  • ইশ্তা: খুব কাছের, প্রিয়। এটি ঘনিষ্ঠতার এবং ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইশ্মা: ভাগ্যলক্ষ্মী, সৌভাগ্যবতী। এটি সৌভাগ্য এবং আশীর্বাদের প্রতিনিধি।
  • ইড়া: ধরিত্রী। এটি প্রকৃতি এবং মাতৃস্বরূপার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইলাক্ষ্মী: সুন্দর চোখবিশিষ্টা নারী। এটি সৌন্দর্য এবং মোহনীয়তার প্রতিনিধি।
  • ইন্দ্রাশক্তি: ইন্দ্র প্রদত্ত শক্তি। এটি শক্তি এবং ক্ষমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইক্ষুলা: পবিত্র নদী। এটি পবিত্রতার এবং ধর্মীয় অনুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইনাকী: উষ্ণ অনুভূতি। এটি মমতা এবং ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইন্দুজা: চাঁদের জন্ম। এটি সৃজনশীলতা এবং জীবনের মাধুর্য নির্দেশ করে।
  • ইমানী: সৎ, সত্যবাদীনি। এটি সততা এবং বিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইন্দ্রাবতী: একটি নদী। এটি প্রকৃতি এবং জীবন প্রবাহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইমলা: ঈশ্বর যাকে পূর্ণ করবেন। এটি ঈশ্বরের আশীর্বাদ এবং শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইন্দ্রযানী: একটি পবিত্র নদীর নাম। এটি পবিত্রতার এবং ধর্মীয় অনুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইন্দুবালা: চন্দ্রের ন্যায় নমনীয় স্বভাবের যে কন্যা। এটি সৌন্দর্য এবং কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইভা: আশ্রয়দাত্রী, প্রাণবন্ত, জীবন। এটি জীবন এবং প্রাণশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইকম: পুরোপুরি এক এবং অদ্বিতীয়। এটি একতার এবং সহযোগিতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইক্মবীর: শক্তিশালিনী, বাহাদুর, ভয়শূণ্যা। এটি সাহস এবং শক্তির প্রতিনিধি।
  • ঈমা: দৃঢ় শিরস্ত্রাণ। এটি শক্তি এবং সুরক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইজুমী: প্রস্রবণ, বসন্ত। এটি জীবনের প্রবাহ এবং সতেজতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইশান্বী: জ্ঞানের দেবী, দেবী পার্বতী। এটি জ্ঞানের এবং প্রজ্ঞার প্রতিনিধি।
  • ইবাবল্লী: সুখী রমণী। এটি সুখ এবং আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ঈশ্মীকা: ঈশ্বরের অনুসারী, স্বপ্ন। এটি আধ্যাত্মিকতা এবং স্বপ্নের প্রতিনিধি।
  • ইসরা: নৈশ যাত্রা। এটি আধ্যাত্মিকতা এবং আবিষ্কারের প্রতীক।
  • ইরফানা: বিশ্বাসী। এটি বিশ্বাস এবং আস্থা নির্দেশ করে।
  • ঈলমা: জয়জয়কার, সাফল্য। এটি সাফল্য এবং বিজয়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইজাহ: শক্তি। এটি শক্তির এবং ক্ষমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইয়াসমিন: সাদা জুঁই ফুল। এটি সৌন্দর্য এবং কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ইশরাত: আনন্দময়ী, যে সকলের প্রিয়। এটি আনন্দ এবং মমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ঈরাহ: ঈশ্বরের অলৌকিক চমৎকার। এটি ঈশ
  • ইফফাত: পবিত্রা নারী। এই নামের অর্থ হলো পবিত্রতা এবং ধর্মীয় শুদ্ধতা। যেসব নারীরা তাদের চিন্তায়, কাজে এবং আচরণে পবিত্র এবং নীতিবান, তাদের জন্য এই নামটি যথাযথ। ইসলামী সংস্কৃতিতে এই নামের গুরুত্ব রয়েছে, কারণ এটি পবিত্র জীবনযাপনের প্রতীক।
  • ইজদিহার: সমৃদ্ধা, উন্নতশীল, প্রস্ফুটিত। এই নামটি সেই নারীদের জন্য যাদের জীবন উন্নতির দিকে ধাবিত হয় এবং তারা নিজেকে নতুন কিছু শেখার এবং উন্নতি করার জন্য প্রস্তুত রাখেন।
  • ইদলিকা: রাণী। এই নামের মাধ্যমে নারীর রাণীর মতো গুণাবলী প্রকাশ করা হয়, যেমন নেতৃত্বের ক্ষমতা, গর্ব এবং মর্যাদা। ইদলিকা নামটি মহিলাদের জন্য যারা নিজের এবং সমাজের মধ্যে নিজের স্থানকে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেন।
  • ইসমাত: বিশুদ্ধতা, পূণ্যবতী। এই নামের অর্থ হলো শুদ্ধতা এবং পুণ্য। এটি সেই নারীদের জন্য ব্যবহৃত হয় যারা তাদের জীবনধারা এবং কাজের মাধ্যমে নিজের নৈতিকতা এবং সততা বজায় রাখেন।
  • ইজা: অভিবাদন, সম্মান। এই নামটি সেই নারীদের সম্মানিত করে যারা তাদের আশেপাশের সবাইকে সম্মান এবং স্নেহ দিয়ে আপ্যায়ন করেন।
  • ইনবিহাজ: সকলকে আনন্দদায়িনী নারী। এই নামের মাধ্যমে নারীর এমন একটি গুণ প্রকাশিত হয়, যেখানে তিনি অন্যদের জীবনে আনন্দ এবং হাসি নিয়ে আসেন।
  • ঈলিয়ুন: স্বর্গের সর্বোচ্চ স্থান, সম্ভ্রান্ত মুসলীম। এই নামটি ইসলামী সংস্কৃতিতে অত্যন্ত সম্মানিত এবং পবিত্র নাম হিসেবে বিবেচিত। এটি সেই নারীদের জন্য যারা তাদের ধর্মীয় বিশ্বাসে গভীর এবং সম্ভ্রান্ত।
  • ইলহাম: যে নারী তার চারপাশের সকলের জন্য এক অনুপ্রেরণা। এই নামটি সেই নারীদের জন্য যারা তাদের কথায় এবং কাজে অন্যদের উৎসাহিত করে।
  • ইসরাত: সম্ভ্রান্ত, আনন্দদায়িনী। এই নামটির অর্থ হলো এমন একজন নারী যিনি তার আচরণে সম্ভ্রান্ত এবং অন্যদের জীবনে আনন্দের প্রতীক হিসেবে উপস্থিত থাকেন।
  • ইদবা: উদ্ভাবনী, নতুনত্ব। এই নামটি সেই নারীদের জন্য যারা নতুনত্ব নিয়ে আসে এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে সমাজে পরিবর্তন আনে।
  • ঈলাফ: রক্ষাকারিণী। এই নামটি এমন নারীদের প্রতিনিধিত্ব করে যারা অন্যদের সুরক্ষায় নিজেকে নিয়োজিত করেন এবং স্নেহশীল।
  • ইমোজেন: আইরিশে যার অর্থ নির্মল, পবিত্র। এই নামটি পবিত্রতা এবং শুদ্ধতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • ইভেলীনা: জীবনীশক্তি, প্রাণবন্ত। এই নামটি সেই নারীদের জন্য যাদের মধ্যে প্রাণশক্তি এবং উদ্যমতা বিদ্যমান, যারা জীবনে সবসময় উদ্যমী থাকেন।
  • ঈশানী: মা দুর্গা। এই নামটি শক্তিশালী এবং সংগ্রামী নারীদের প্রতিনিধিত্ব করে, যারা মা দুর্গার মতো নিজের শক্তির মাধ্যমে অন্যদের সুরক্ষা করেন।
  • ইন্দ্রাদেবী: দুর্দান্ত, আকাশের দেবী। এই নামটি সেই নারীদের জন্য যারা আকাশের মতো বিশাল এবং দুর্দান্ত ব্যক্তিত্বের অধিকারী।
  • ঈভানা: পৃথিবীর রক্ষাকর্ত্রী। এই নামের মাধ্যমে নারীর মাতৃত্ব এবং পৃথিবীকে রক্ষা করার দায়িত্ব বোঝানো হয়।
  • ইন্দিরা: সৌভাগ্যের দেবী, ধন ঐশ্বর্য, দেবী লক্ষী। এই নামটি সৌভাগ্য, সম্পদ এবং ধন-ঐশ্বর্যের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • ইচ্ছা: বাসনা, প্রত্যাশা। এই নামটি সেই নারীদের জন্য যারা জীবনে উচ্চ বাসনা এবং লক্ষ্য স্থির করেন।
  • ঈপ্সিতা: যে নারীকে আকাঙ্খা করা হয়েছে এমন। এটি সেই নারীদের বোঝায়, যাদের প্রতি সমাজ এবং ব্যক্তি আকর্ষিত হয় তাদের গুণাবলীর কারণে।
  • ইদিকা: বসুন্ধরা, দেবী পার্বতীর আরেক নাম। এই নামটি পৃথিবীর শক্তিশালী এবং স্নেহশীল দিককে তুলে ধরে।
  • ইন্দু: চাঁদ। চাঁদের মতো আলো এবং মাধুর্য যে নারীর মধ্যে রয়েছে, তাদের জন্য এই নামটি যথাযথ।
  • ইধা: বুদ্ধিমত্তা এবং সূক্ষ্মদৃষ্টি সম্পন্না নারী। এই নামটি সেই নারীদের জন্য যারা তাদের বুদ্ধিমত্তা এবং তীক্ষ্ণ দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে জীবনে সাফল্য অর্জন করেন।
  • ইচ্ছামতি: স্বেচ্ছায় প্রবৃত্তকারিণী, একটি নদীর নাম। এই নামটি জীবনের প্রবাহ এবং পরিবর্তনের প্রতীক।
  • ইন্দ্রাক্ষী: খুব সুন্দর চোখের অধিকারিণী। এই নামটি নারীর সৌন্দর্য এবং গভীর দৃষ্টিশক্তিকে প্রকাশ করে।
  • ইতি: সমাপন, সম্পূর্ণ করা।
  • ইন্দুমতী: পূর্ণ চন্দ্র, ব্যক্তিত্ব দানকারিণী। এই নামটি নারীর পূর্ণতা এবং সমগ্রতার প্রতীক। ইন্দুমতী নামের নারীরা সমাজে তাদের শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের জন্য পরিচিত হন এবং তারা যেমন মাধুর্যপূর্ণ, তেমনি আত্মবিশ্বাসী।
  • ইহিতা: উদ্যম, পুরস্কার, সংকল্প করা। এই নামটির মাধ্যমে নারীর দৃঢ় সংকল্প এবং উদ্যমকে বোঝানো হয়। যারা জীবনে নিরলস পরিশ্রম করে পুরস্কার এবং সাফল্য অর্জন করেন, তাদের জন্য এই নামটি উপযুক্ত।
  • ইশকা: সকলেই যার বন্ধু, শত্রুহীনা। ইশকা নামের নারীরা বন্ধুবৎসল এবং সদয়, যার ফলে তাদের কোনো শত্রু থাকে না। তারা সমাজে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সফল।
  • ইন্দ্রাণী: ইন্দ্রের স্ত্রী। এই নামটি দেবী ইন্দ্রাণীর নাম অনুসারে দেওয়া হয়, যিনি দেবরাজ ইন্দ্রের স্ত্রী। ইন্দ্রাণী নারীদের মধ্যে আভিজাত্য, সৌন্দর্য এবং শক্তিশালী নেতৃত্বের গুণ থাকে।
  • ঈশা: পৃথিবীর রাণী। এই নামটি নারীর শাসন ক্ষমতা এবং নেতৃত্বের প্রতীক। ঈশা নামধারী নারীরা সমাজে শক্তিশালী এবং কর্তৃত্বপূর্ণ অবস্থান অর্জন করেন।
  • ইন্দ্রজা: ইন্দ্রের কন্যা। ইন্দ্রজা নামের অর্থ দেবরাজ ইন্দ্রের কন্যা। এটি মহিলাদের আভিজাত্য, বুদ্ধিমত্তা এবং মহত্ত্বের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • ইক্ষা: যে নারীর ইন্দ্রিয় সদা সক্রিয়, তীক্ষ্ণ দৃষ্টিশক্তি সম্পন্না। ইক্ষা নামটি সেই নারীদের বোঝায় যারা সবকিছু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করতে পারেন এবং তাদের ইন্দ্রিয়গুলো সবসময় সতর্ক থাকে।
  • ইতু: এর অর্থ সূর্য, মেয়েদের নামের ক্ষেত্রে সূর্যের মত দীপ্তি আছে যে নারীর। এই নামটি সূর্যের মতো দীপ্তিময় এবং উজ্জ্বল ব্যক্তিত্বের অধিকারী নারীদের জন্য।
  • ইষীকা: কাশ তৃণ। ইষীকা নামটি প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কিত এবং সেইসব নারীদের বোঝায় যারা নম্র এবং স্নিগ্ধ প্রকৃতির অধিকারী।
  • ইন্দ্রীশা: সকল ক্ষমতার উপর নিয়ন্ত্রণ আছে যে নারীর। ইন্দ্রীশা নামটি এমন নারীদের জন্য যাদের নিজের এবং পরিবেশের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে এবং যারা অত্যন্ত ক্ষমতাশালী।
  • ঈশিতা: ঐশ্বর্য, পরমাত্মা। ঈশিতা নামটি সম্পদ এবং আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতীক। এই নামের নারীরা জ্ঞানে এবং ঐশ্বর্যে সমৃদ্ধ।
  • ইন্দলী: শক্তিশালিনী, যিনি শক্তি অর্জন করেছেন। ইন্দলী নামের নারীরা তাদের দৃঢ় মনোবল এবং শক্তির কারণে সমাজে প্রভাব বিস্তার করেন।
  • ইহিতা: বাসনা, অভিলাষ। ইহিতা নামটি সেই নারীদের জন্য যারা জীবনে বড় স্বপ্ন দেখেন এবং তাদের ইচ্ছাশক্তি দ্বারা সেগুলি পূরণ করতে আগ্রহী।
  • ইরা: দক্ষের কন্যা, অগ্নি প্রজ্জ্বলনকারিণী, দেবী সরস্বতীর আরেক নাম, দয়ালু। ইরা নামটি জ্ঞান এবং দয়াশীলতার প্রতীক, যা দেবী সরস্বতীর গুণাবলীর সঙ্গে সম্পর্কিত।
  • ইন্দুকলা: চন্দ্রকলা। ইন্দুকলা নামটি চাঁদের বিভিন্ন পর্যায়গুলির মতো নারীর জীবনের বিভিন্ন স্তর এবং তাদের পরিবর্তনশীল প্রকৃতিকে প্রকাশ করে।
  • ইন্দুপ্রভা: চাঁদের আলো। এই নামটি নারীর কোমল এবং স্নিগ্ধ প্রকৃতির প্রতীক, যেমন চাঁদের আলো।
  • ইন্দুমুখী: চাঁদের ন্যায় মুখ যে নারীর। ইন্দুমুখী নামটি সেইসব নারীদের জন্য যারা চাঁদের মতো সৌন্দর্য এবং মাধুর্য ধারণ করেন।
  • ইন্দিবরিণী: এক গুচ্ছ নীল পদ্মের সম্ভার। এই নামটি প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং বিশুদ্ধতা প্রকাশ করে।
  • ইষ্টা: আরাধ্যা, দেবী লক্ষ্মী। ইষ্টা নামটি দেবী লক্ষ্মীর নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং এটি সৌভাগ্য, ধন-সম্পদ এবং পূজা করার যোগ্যতাকে বোঝায়।
  • ইহীনা: আবেগ, উৎসাহ শক্তি। ইহীনা নামের নারীরা সবসময় আবেগপ্রবণ এবং উৎসাহের সঙ্গে কাজ করেন।
  • ঈহা: আশা, প্রচেষ্টা, প্রত্যাশা। ঈহা নামটি আশাবাদ এবং দৃঢ় প্রচেষ্টার প্রতীক, যা সফলতার দিকে ধাবিত করে।
  • ইন্দুলালা: চাঁদের আলো। ইন্দুলালা নামের মাধ্যমে নারীর কোমলতা এবং দয়াশীলতার প্রতিফলন ঘটে।
  • ইন্দিয়া: প্রাজ্ঞ। ইন্দিয়া নামটি জ্ঞান এবং বুদ্ধিমত্তার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • ইদেন্যা: প্রশংসনীয় নারী। ইদেন্যা নামের নারীরা তাদের অসাধারণ গুণাবলীর কারণে প্রশংসা পেয়ে থাকেন।
  • ইশানা: সমৃদ্ধশালিনী। ইশানা নামটি সৌভাগ্য এবং সমৃদ্ধির প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • ইব্বানি: কুহেলী, কুয়াশা। ইব্বানি নামটি নারীর রহস্যময়তা এবং স্নিগ্ধতার প্রতীক।
  • ইন্দুমত্তা: পূর্ণ চন্দ্র। ইন্দুমত্তা নামটি নারীর পূর্ণতা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • ইতিকা: অশেষ। এই নামটি অনন্ত শক্তি এবং সম্ভাবনার প্রতীক।
  • ঈভাকা: ধরিত্রি রক্ষাকারিণী। ঈভাকা নামটি সেই নারীদের বোঝায় যারা পৃথিবীর সুরক্ষায় নিয়োজিত।
  • ইশানিকা: প্রত্যাশা পূরণ, উত্তর–পূর্ব কোণের অন্তর্গত। ইশানিকা নামটি সৌভাগ্য এবং আশা পূরণের প্রতীক।
  • ইন্দুশীতলা: চাঁদের ন্যায় স্নিগ্ধ, দেবী লক্ষ্মীর আরেক নাম। ইন্দুশীতলা নামটি নারীর কোমলতা এবং স্নেহশীলতার প্রতীক।
  • ইবা: শ্রদ্ধা, সম্মান, গর্ব। ইবা নামটি সেই নারীদের জন্য যারা সম্মান এবং গর্ব অর্জন করেন তাদের গুণাবলীর জন্য।
  • ইকলীল: রাজমুকুট, বরণীয় মালা। ইকলীল নামটি নারীর মহত্ব এবং বরণীয়তার প্রতীক।
  • ঈদাঈ: প্রেম, জগরণ। ঈদাঈ নামটি প্রেম এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতীক।
  • ঈহাম: স্বত:লব্ধ জ্ঞান। ঈহাম নামটি সেই নারীদের বোঝায় যারা সহজাতভাবে জ্ঞানী এবং বিচক্ষণ।
  • ইমিনা: সৎ, সম্ভ্রান্ত মহিলা। ইমিনা নামটি সততা এবং সম্ভ্রান্ততার প্রতীক, যা নারীর মর্যাদা এবং গুণাবলী প্রকাশ করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম উ দিয়ে | ঊ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • ঊষাকিরণ: ভোরের সূর্যের কিরণ। এই নামটি নতুন দিনের সূচনা এবং আশার প্রতীক, যা নারীর জীবনে আলোর ঝলকানি এবং শক্তির প্রতিফলন ঘটায়।
  • ঊষা: সকাল, ভোর। এই নামটি নতুন শুরুর প্রতীক এবং আশাবাদী মনোভাবের প্রতিনিধিত্ব করে। ঊষা নামধারী নারীরা সবসময় নতুন কিছু শুরু করতে আগ্রহী থাকেন।
  • ঊর্বীনা: সখী, বন্ধু। এই নামটি বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সহানুভূতিশীল নারীদের বোঝায়, যারা সম্পর্ককে মূল্য দেন।
  • ঊর্জা: এনার্জি, শক্তি, ক্ষমতা, শ্বাস। ঊর্জা নামটি শক্তিশালী, উচ্ছল এবং উদ্যমশীল নারীদের জন্য, যারা জীবনে অদম্য প্রাণশক্তি বহন করেন।
  • ঊষাশ্রী: সুন্দর, সুখদায়ী। এই নামের নারীরা সুখ এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যারা চারপাশের পরিবেশকে আলোকিত করে তোলেন।
  • ঊন্যা: তার, স্রোতযুক্ত, তরঙ্গময়। ঊন্যা নামটি সেই নারীদের বোঝায়, যারা প্রবাহমান এবং পরিবর্তনশীল, তাদের সৃজনশীলতা এবং উদ্যমের কারণে।
  • ঊর্বা: বৃহৎ, বিশাল। এই নামের নারীরা বিস্তৃত মনোভাব এবং উদারতার প্রতীক, যারা বড় কিছু করার স্বপ্ন দেখে থাকেন।
  • ঊবাহ: এক ফুল। ঊবাহ নামটি সরলতা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক, যা নারীর কোমলতা এবং স্নিগ্ধতাকে প্রকাশ করে।
  • ঊনী: যে সাথে থাকে। এই নামটি সমর্থনশীল এবং সহানুভূতিশীল নারীদের বোঝায়, যারা সবসময় পাশে থাকেন।
  • ঊজূরী: সৌন্দর্য। ঊজূরী নামধারী নারীরা সৌন্দর্য এবং আভিজাত্যের প্রতীক, যারা তাদের উপস্থিতির মাধ্যমে অন্যদের আকৃষ্ট করেন।
  • উদ্ভবী: সৃষ্টি, প্রতিষ্ঠার সাথে উন্নতি করে যে। এই নামের নারীরা সৃষ্টিশীল এবং উন্নতিশীল, যারা সবসময় নতুন কিছু তৈরি করতে আগ্রহী থাকেন।
  • উনশিকা: দেবী দুর্গার আরেক নাম। উনশিকা নামটি সাহস এবং শক্তির প্রতীক, যা দেবী দুর্গার গুণাবলী ধারণ করে।
  • উদয়শ্রী: সূর্যোদয়। এই নামের নারীরা নতুন শুরুর প্রতীক, যারা আশাবাদী এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যান।
  • উদয়া: সূর্যের উদয় হওয়া। উদয়া নামটি সেই নারীদের বোঝায় যারা জীবনে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে আগ্রহী।
  • উচ্চলা: অনুভূতি, সংবেদন। এই নামের নারীরা গভীর অনুভূতিসম্পন্ন এবং সংবেদনশীল, যারা তাদের চারপাশের ঘটনা নিয়ে চিন্তা করেন।
  • উবিকা: বৃদ্ধি, বিকাশ, প্রগতি। উবিকা নামটি অগ্রগতিশীল এবং বিকাশশীল নারীদের জন্য, যারা সবসময় উন্নতির দিকে এগিয়ে থাকেন।
  • উত্তরা: উত্তর দিক, মহাভারতে অভিমন্যুর স্ত্রীর নাম, উচ্চতর। উত্তরা নামটি মহিলাদের উচ্চতর গুণাবলী এবং নেতৃত্বের প্রতীক।
  • উৎসুকা: কিছু জানার ইচ্ছা আছে যার। উৎসুকা নামের নারীরা সবসময় জ্ঞানার্জনের প্রতি আগ্রহী এবং কৌতূহলী মনোভাব ধারণ করেন।
  • উৎপোলাক্ষী: যার চোখ পদ্মের মতো, দেবী লক্ষ্মী। উৎপোলাক্ষী নামটি নারীর কোমলতা এবং দয়াশীলতার প্রতীক, যা দেবী লক্ষ্মীর গুণাবলীর সঙ্গে সম্পর্কিত।
  • উৎপালা: কমল, পদ্ম। উৎপালা নামটি বিশুদ্ধতা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা নারীর নিখুঁততা এবং মননশীলতার প্রকাশ করে।
  • উৎকাশনা: প্রভাবশালী। উৎকাশনা নামটি সেই নারীদের জন্য, যারা তাদের শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের কারণে সম্মানিত হন।
  • উৎসা: বসন্ত ঋতু। উৎসা নামটি নতুন শুরুর এবং প্রফুল্লতার প্রতীক, যা বসন্তের মতোই উচ্ছ্বাসময়।
  • উৎকলীনা: ভব্য, চমৎকার। উৎকলীনা নামটি সৌন্দর্য এবং মার্জিত আচরণের প্রতীক।
  • উৎপলিনী: পদ্ম ফুলে পূর্ণ পুকুর। উৎপলিনী নামটি প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কিত এবং নারীর শান্ত, সুন্দর প্রকৃতির প্রতীক।
  • উৎলিকা: স্রোত, জলের স্রোতের সঙ্গে এগিয়ে আসে যে। উৎলিকা নামটি সেই নারীদের বোঝায়, যারা তাদের জীবনে প্রবাহমান এবং পরিবর্তনশীল শক্তি ধারণ করেন।
  • ঊলা: সমুদ্রে পাওয়া যায় এমন রত্ন। ঊলা নামটি বিরল এবং মূল্যবান নারীদের বোঝায়, যারা তাদের বিশেষ গুণাবলীর জন্য পরিচিত।
  • উথমী: যে বিশ্বাসযোগ্য। উথমী নামটি বিশ্বাসযোগ্য এবং সৎ নারীদের প্রতীক, যারা অন্যদের বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম।
  • উৎপলা: পদ্ম ফুল, একটি নদীর নাম। উৎপলা নামটি নারীর সরলতা এবং বিশুদ্ধতার প্রতীক।
  • উশী: ইচ্ছা, মনস্কামনা। উশী নামের নারীরা সবসময় তাদের লক্ষ্যের প্রতি আবেগী এবং তা পূরণের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
  • উরা: হৃদয়, পৃথিবী। উরা নামটি নারীর কোমল হৃদয় এবং দয়াশীলতার প্রতীক, যা পৃথিবীর মতোই বিস্তৃত।
  • উদ্গীতা: একটি মন্ত্র, ভগবান শিবের নাম। উদ্গীতা নামটি আধ্যাত্মিকতা এবং ধর্মের প্রতীক, যা নারীর অন্তর্দৃষ্টি এবং আত্মার শক্তি প্রকাশ করে।
  • উদরঙ্গা: যার শরীর সুন্দর। উদরঙ্গা নামটি নারীর শারীরিক সৌন্দর্য এবং স্বাস্থ্যকর জীবনের প্রতীক।
  • উদন্তিকা: সমাধান, সন্তুষ্টি। উদান্তিকা নামের নারীরা সবসময় সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম এবং তারা জীবনে সন্তুষ্টি অর্জন করেন।
  • উশিকা: দেবী পার্বতীর একটি নাম। উশিকা নামটি শক্তি এবং দয়াশীলতার প্রতীক, যা দেবী পার্বতীর গুণাবলী ধারণ করে।
  • উধয়রনী: সম্রাজ্ঞী, যে রাণী সবসময় সফল হয়। এই নামের নারীরা নেতৃত্বের গুণাবলী ধারণ করেন এবং জীবনে সফলতার প্রতীক হন।
  • উসরী: একটি নদী। উসরী নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক এবং নারীর প্রবাহমান শক্তি বোঝায়।
  • উজয়াতি: বিজয় লাভ করেছে যে, বিজয়ী। উজয়াতি নামের নারীরা সবসময় সাফল্যের দিকে এগিয়ে যান এবং জীবনে বিজয়ী হন।
  • উজ্জ্বলা: উজ্জ্বল, যার থেকে জ্যোতি বেরোয়। উজ্জ্বলা নামটি নারীর অন্তর্দীপ্তি এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতীক।
  • ঊর্মিমালা: তরঙ্গের মালা, স্রোতময়ী, নদী। ঊর্মিমালা নামটি নারীর তরঙ্গময় এবং সৃজনশীল প্রবাহের প্রতীক।
  • ঊর্মিলা: তরঙ্গের মালা। ঊর্মিলা নামটি নারীর সৃষ্টিশীলতা এবং তার গতিশীল চরিত্রের প্রতীক।
  • উপমা: প্রশংসা, সবথেকে ভালো। উপমা নামের নারীরা তাদের গুণাবলীর জন্য অন্যদের দ্বারা প্রশংসিত হন।
  • উল্কা: আগুন, প্রদীপ, মহাজাগতিক বস্তু, প্রতিভাশালী। উল্কা নামের নারীরা উজ্জ্বল এবং প্রতিভাধর, যারা অন্ধকারে আলোকিত হয়ে ওঠেন।
  • উমা: দেবী পার্বতী, অনন্ত জ্ঞান, আলো, শান্তি। উমা নামটি আধ্যাত্মিকতা এবং শান্তির প্রতীক, যা দেবী পার্বতীর গুণাবলীর সঙ্গে সম্পর্কিত।
  • উমারাণী: রাণীদের রাণী, মহারাণী।
  • উর্শিতা: দৃঢ়, মজবুত। উর্শিতা নামটি সেই নারীদের জন্য, যারা দৃঢ় সংকল্পের মাধ্যমে জীবনে এগিয়ে চলেন এবং প্রতিকূলতাকে জয় করতে সক্ষম হন।
  • ঊর্মিলা: রামায়ণে লক্ষ্মণের স্ত্রী, বিনম্র। ঊর্মিলা নামটি বিনয়ী এবং ধার্মিক নারীর প্রতীক, যারা পরিবার এবং সম্পর্ককে মূল্য দেন।
  • উদীচী: যে সমৃদ্ধির সাথে উন্নতি লাভ করে। উদীচী নামের নারীরা অগ্রগতিশীল এবং উন্নতি করতে আগ্রহী, তারা সবসময় সাফল্যের পথে এগিয়ে যান।
  • উদীপ্তি: আলো থেকে বেরিয়ে আসে যে। এই নামটি উজ্জ্বল এবং দীপ্তিমান নারীদের বোঝায়, যারা জীবনে আলোর মত উদ্ভাসিত হন।
  • উর্বরা: এক অপ্সরা, পৃথিবীর এক নাম, উর্বর। উর্বরা নামটি সেই নারীদের বোঝায়, যারা সৃজনশীল এবং উর্বর মনের অধিকারী, জীবনকে তারা সৃষ্টিশীলতার সঙ্গে আলোকিত করেন।
  • উরুষা: উদার, ক্ষমাশীল, পর্যাপ্ত। উরুষা নামধারী নারীরা উদার এবং সহনশীল, যারা অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল মনোভাব রাখেন।
  • উদিতা: যার উদয় হয়েছে। উদিতা নামের নারীরা জীবনে নতুন সূচনা এবং শীর্ষে পৌঁছানোর প্রতীক।
  • উর্ভী: রাজকুমারী। উর্ভী নামটি মহার্ঘ্য এবং মর্যাদাপূর্ণ নারীদের বোঝায়, যারা রাজকীয় গুণাবলীর অধিকারী।
  • উল্বিয়ত: গৌরব, প্রতিষ্ঠা। উল্বিয়ত নামধারী নারীরা সম্মান এবং প্রতিষ্ঠার প্রতীক, যারা জীবনে সাফল্য অর্জন করেন।
  • উমৈমা: সুন্দর, যার মুখ খুব সুন্দর। উমৈমা নামটি সৌন্দর্য এবং কোমলতা বোঝায়, বিশেষ করে মুখের মাধুর্য এবং মুগ্ধতা।
  • উমায়রা: দীর্ঘ আয়ু যার। উমায়রা নামের নারীরা দীর্ঘ জীবন এবং শান্তিপূর্ণ জীবনের প্রতীক।
  • উম্রিয়া: উপহার। উম্রিয়া নামটি মহিলার মূল্যবান উপস্থিতি এবং ভালোবাসার প্রতীক, যারা জীবনকে অন্যদের জন্য একটি উপহার হিসেবে দেখে।
  • উমরাহ: হজের দিন ছাড়া মক্কায় যাত্রা। এই নামটি আধ্যাত্মিক এবং ধর্মীয় গুরুত্ব বহন করে, যা ঈশ্বরের প্রতি নিবেদন বোঝায়।
  • উনীসা: অমায়িক, বন্ধুত্বপূর্ণ। উনীসা নামধারী নারীরা বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সহানুভূতিশীল, যারা সহজেই অন্যদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হন।
  • উজমা: সব থেকে মহান, সবচেয়ে ভালো। উজমা নামটি শ্রেষ্ঠত্ব এবং উৎকর্ষের প্রতীক, যারা সব ক্ষেত্রেই সাফল্য অর্জন করেন।
  • উষ্তা: সবসময় খুশী, আলো। উষ্তা নামের নারীরা আনন্দময় এবং আশাবাদী, যারা জীবনে সবসময় ইতিবাচক শক্তি নিয়ে এগিয়ে যান।
  • উরূষা: বধূ, খুশী। উরূষা নামটি সেই নারীদের বোঝায়, যারা সংসারের সুখ-শান্তির প্রতীক এবং সুখী সম্পর্ক গড়ে তোলেন।
  • উনৈসা: প্রিয়, আদরের পাত্রী। উনৈসা নামধারী নারীরা প্রিয় এবং আদরের যোগ্য, যারা তাদের মাধুর্য এবং সৌন্দর্যের জন্য সম্মানিত হন।
  • উনজা: একমাত্র, যার মতো কেউ নেই। উনজা নামটি বিশেষ এবং বিরল নারীদের বোঝায়, যারা অনন্য এবং অনুকরণীয়।
  • উমায়জা: সুন্দর, উজ্জ্বল, যার হৃদয় কোমল। উমায়জা নামধারী নারীরা কোমল হৃদয়ের অধিকারী এবং তাদের উজ্জ্বল উপস্থিতি আশাপ্রদ।
  • উদয়জোত: বাড়তে থাকা আলো। উদয়জোত নামটি সেই নারীদের বোঝায়, যারা জীবনে ক্রমশ উন্নতি করেন এবং তাদের আলোয় চারপাশকে আলোকিত করেন।
  • উজালা: যে আলো ছড়ায়। উজালা নামধারী নারীরা চারপাশে ইতিবাচক শক্তি এবং আলো ছড়িয়ে দেন, যারা সবসময় অন্যদের উজ্জীবিত করতে সক্ষম।
  • উজ্জ্বলরূপা: একজন পবিত্র ও ধর্মবতী নারী। এই নামটি ধার্মিকতা এবং নৈতিকতার প্রতীক, যারা ধর্মীয় এবং সামাজিক দিক থেকে আদর্শ নারীর প্রতীক।
  • উত্তমলীনা: পরমাত্মার প্রেমে ডুবে থাকে যে। উত্তমলীনা নামটি আধ্যাত্মিক এবং ভক্তির প্রতীক, যারা ঈশ্বরের প্রেমে নিমজ্জিত।
  • উত্তমপ্রীত: ঈশ্বরের ভক্তিতে পূর্ণ। এই নামটি ভক্তিশীল এবং ধর্মপ্রাণ নারীদের বোঝায়, যারা ঈশ্বরের প্রতি গভীর বিশ্বাস রাখেন।
  • উপকীরণ: মহিমা, স্তুতি। উপকীরণ নামধারী নারীরা সম্মানিত এবং গৌরবময়, যারা তাদের কর্মের মাধ্যমে মহিমা লাভ করেন।
  • উত্তমজ্যোতিভদিব্য: আলো। এই নামটি সেই নারীদের জন্য, যারা আলোর প্রতীক হয়ে ওঠেন, তাদের কর্ম এবং ভাবনায়।
  • উডেলা: সম্পন্ন, ধনী, ধনবান। উডেলা নামের নারীরা সমৃদ্ধশালী এবং অর্থবহ জীবনের প্রতীক।
  • উলানী: সুখ, প্রসন্নতা। উলানী নামটি সেই নারীদের বোঝায়, যারা সুখ এবং শান্তির প্রতীক।
  • উত্তরীকা: নদী পার করা। উত্তরীকা নামটি জীবনের প্রতিকূলতা পার করে সফলতার দিকে এগিয়ে যাওয়া নারীদের বোঝায়।
  • উসোয়া: প্রেম, সাদা পায়রার মতো সুন্দর যে। উসোয়া নামটি শান্তি এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যারা ভালোবাসা এবং শান্তিপূর্ণ মনোভাব ধারণ করেন।
  • উস্টীন্যা: উচিত, সত্য। উস্টীন্যা নামধারী নারীরা সত্যবাদী এবং ন্যায়ের প্রতীক।
  • উজ্জীয়ো: ভগবানের শক্তি। উজ্জীয়ো নামটি আধ্যাত্মিক শক্তি এবং ঈশ্বরের শক্তির প্রতীক।
  • উর্ণা: যাকে বেছে নেওয়া হয়েছে, আবরণ, আচ্ছাদন। উৰ্ণা নামটি বিশেষ এবং নির্বাচিত নারীদের বোঝায়, যারা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
  • উদয়তি: উপরে ওঠা, উত্থান। উদয়তি নামধারী নারীরা জীবনে উন্নতি এবং সাফল্যের পথে ক্রমশ এগিয়ে যান।
  • উঞ্জালী: আশীর্বাদ। উঞ্জালী নামধারী নারীরা আশীর্বাদময় জীবন এবং শুভকামনার প্রতীক, যাদের উপস্থিতি আশীর্বাদের মতো।
  • উন্মেষা: লক্ষ্য, উদ্দেশ্য। উন্মেষা নামটি সেই নারীদের বোঝায়, যারা জীবনে একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য নিয়ে এগিয়ে চলেন।
  • উর্বিজয়া: গঙ্গা নদীর এক নাম। উর্বিজয়া নামটি পবিত্রতা এবং ধর্মীয়তার প্রতীক, গঙ্গার মতোই পবিত্র এবং জীবনের উৎস হিসেবে পরিচিত।
  • উবায়া: সুন্দর। উবায়া নামধারী নারীরা সৌন্দর্য এবং মাধুর্যের প্রতীক, যাদের উপস্থিতি সৌন্দর্যে ভরা।
  • উদারমতি: বুদ্ধিমান, উদার। এই নামের নারীরা উদার হৃদয়ের এবং বুদ্ধিমত্তার প্রতীক, যারা সবসময় অন্যদের সাহায্যে এগিয়ে আসেন।
  • উদ্বুদ্ধা: জাগরিত, প্রবুদ্ধ। উদ্বুদ্ধা নামধারী নারীরা সর্বদা সজাগ এবং সচেতন, যারা সবসময় নিজেকে উন্নত করার চেষ্টা করেন।
  • উদ্ভুতি: অস্তিত্ব, যা আসতে চলেছে। উদ্ভুতি নামটি নতুন সম্ভাবনা এবং সৃষ্টির প্রতীক, যারা জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেন।
  • উন্নী: নেতৃত্ব, বিনয়ী। উন্নী নামধারী নারীরা নেতৃত্বের গুণাবলীসহ বিনম্র এবং পরিশীলিত, যারা অন্যদের মধ্যে নেতৃত্বগুণ জাগ্রত করেন।
  • উদিশা: নতুন ভোরের প্রথম আলো। উদিশা নামটি নতুন সূচনা এবং আশার প্রতীক, যা জীবনে নতুন আলো নিয়ে আসে।
  • উগ্রগন্ধা: এক ঔষধি। উগ্রগন্ধা নামটি ঔষধি গুণাবলী এবং নিরাময়ের প্রতীক, যা মানুষের সুস্থতা এবং স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
  • উগ্রতেজসা: শক্তি, এনার্জি, শক্তি। উগ্রতেজসা নামধারী নারীরা শক্তিশালী এবং প্রভাবশালী, যারা জীবনে সাফল্যের প্রতীক।
  • উজ্জীবনী: আশাবাদী, জীবনে পূর্ণ। উজ্জীবনী নামটি সেই নারীদের বোঝায়, যারা আশাবাদী এবং জীবনে পূর্ণতা নিয়ে আসে।
  • উজ্জীতি: বিজয়, জয় লাভ। উজ্জীতি নামের নারীরা বিজয়ী এবং সাফল্যময়, যারা জীবনে সবকিছু জয় করেন।
  • উজ্জ্বলতা: বৈভব, দীপ্তিমান, সৌন্দর্য। উজ্জ্বলতা নামধারী নারীরা জ্যোতিষ্মান এবং উজ্জ্বল ব্যক্তিত্বের অধিকারী, যারা সৌন্দর্য এবং বৈভবের প্রতীক।
  • উক্তি: কথা, বাণী। উক্তি নামটি মাধুর্যপূর্ণ এবং প্রভাবশালী বক্তব্যের প্রতীক, যা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ উপলব্ধি নিয়ে আসে।
  • উজ্জয়িনী: প্রাচীন শহর। উজ্জয়িনী নামটি ইতিহাস এবং গৌরবের প্রতীক, যা প্রাচীন এবং সম্মানিত ঐতিহ্য বহন করে।
  • উল্লাসিতা: মত্ত, খুশী, সুখ। উল্লাসিতা নামধারী নারীরা আনন্দ এবং সুখের প্রতীক, যারা জীবনে খুশী এবং উৎসব নিয়ে আসেন।
  • উবাব: তরঙ্গ, ভারী বৃষ্টি। উবাব নামটি প্রকৃতির শক্তি এবং সজীবতার প্রতীক, যা জীবনে প্রাণবন্ততা এবং পরিবর্তন আনে।
  • উদুলা: উচিত, ন্যায়। উদুলা নামের নারীরা ন্যায়পরায়ণ এবং সৎ, যারা ন্যায়ের পথে এগিয়ে চলেন।
  • উগ্বাদ: গোলাপ ফুল। উগ্বাদ নামটি সৌন্দর্য এবং পবিত্রতার প্রতীক, যা গোলাপের মাধুর্য এবং বিশুদ্ধতা প্রকাশ করে।
  • উল্ফাহ: সদ্ভাব, অন্তরঙ্গতা, প্রেম। উল্ফাহ নামধারী নারীরা ভালোবাসা এবং আন্তরিকতার প্রতীক, যারা সম্পর্ককে মূল্য দেন এবং প্রেমময় জীবনযাপন করেন।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ঋ দিয়ে | ঋ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • ঋষব: তানপুরা, বৃষ, ষাঁড়। ঋষব নামটি শক্তি, দৃঢ়তা, এবং সঙ্গীতের সংযোগ প্রতীক, যা মানুষের জীবনের উত্থান-পতনের সুরকে প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ঋষি: ঋষি, মুনি, সাধু। ঋষি নামটি জ্ঞানী, সাধু এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যারা জ্ঞান এবং ধর্মের পথে চলেন।
  • ঋষিমা: চাঁদের উজ্জ্বলতা, শীতল। ঋষিমা নামটি শান্তি এবং মনোরম শীতলতার প্রতীক, যেমন চাঁদের আলো।
  • ঋতি: সমৃদ্ধি, সুরক্ষা। ঋতি নামটি জীবনের সমৃদ্ধি এবং সুরক্ষার প্রতীক, যা মানুষের কল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কিত।
  • ঋতিশা: সত্যতার দেবী, সত্য। ঋতিশা নামধারী নারীরা সত্য এবং ন্যায়পরায়ণতার প্রতীক, যারা সর্বদা সঠিক পথে চলেন।
  • ঋতিকা: হাসিখুশি, সত্যতা। ঋতিকা নামটি সুখ, আনন্দ এবং সততার প্রতীক, যা জীবনে হাসিখুশির পরিবেশ সৃষ্টি করে।
  • ঋচিকা: নির্মাতা, যে প্রশংসা করে। ঋচিকা নামধারী নারীরা সৃষ্টিশীল এবং সমাদৃত, যারা জীবনে প্রশংসা ও সম্মান পান।
  • ঋধান্যা: বসন্ত ঋতু, সঙ্গীতে ভরপুর। ঋধান্যা নামটি বসন্তের উচ্ছলতা এবং সঙ্গীতের প্রাচুর্যের প্রতীক, যা নতুন জীবনের উন্মেষ ঘটায়।
  • ঋশ্বী: সাধ্বী, পবিত্র আত্মা। ঋশ্বী নামটি আধ্যাত্মিক এবং শুদ্ধ আত্মার প্রতীক, যা ধর্ম এবং বিশ্বাসের সাথে গভীর সম্পর্কিত।
  • ঋতুজা: আবহাওয়া, সময়ের দেবী বা স্বামিনী। ঋতুজা নামধারী নারীরা সময় এবং প্রকৃতির রূপকার, যারা জীবনচক্রকে প্রতিফলিত করেন।
  • ঋত্রিকা: তুলসী গাছ, পবিত্র। ঋত্রিকা নামটি পবিত্রতা এবং স্নিগ্ধতার প্রতীক, যা পবিত্রতা এবং ধর্মীয়তার প্রতিচ্ছবি।
  • ঋদ্ধি: ইতিবাচক, সম্পন্নতা। ঋদ্ধি নামধারী নারীরা জীবনে সমৃদ্ধি এবং পূর্ণতা নিয়ে আসেন, যা তাদের সাফল্যের প্রতীক।
  • ঋতুশ্রী: জাঁকজমক, ঋতুর সৌন্দর্য। ঋতুশ্রী নামটি ঋতুর বৈচিত্র্যময় সৌন্দর্যের প্রতীক, যা জীবনে বৈচিত্র্য এবং উজ্জ্বলতা নিয়ে আসে।
  • ঋষ্বিকা: সাধিকা, জ্ঞানী, বুদ্ধিমান। ঋষ্বিকা নামধারী নারীরা জ্ঞানী এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যারা জীবনে প্রজ্ঞা ও সাধনার পথে চলেন।
  • ঋত্রী: বিশাল, পৃথিবী। ঋত্রী নামটি পৃথিবীর বিশালতা এবং তার সৌন্দর্যের প্রতীক, যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও সমৃদ্ধির ইঙ্গিত বহন করে।
  • ঋত্রা: যে সঠিক পথে চলে, সৎ। ঋত্রা নামধারী নারীরা সৎ এবং ন্যায়নিষ্ঠ, যারা জীবনে সত্য এবং সততার পথে চলেন।
  • ঋগা: বেদ, জ্ঞান। ঋগা নামটি প্রাচীন জ্ঞানের প্রতীক, যা বেদের মহিমা এবং জ্ঞানের অনন্ত শক্তিকে প্রতিফলিত করে।
  • ঋদ্বী: মনের কাছাকাছি থাকে যে। ঋদ্বী নামধারী নারীরা স্নেহ এবং সান্নিধ্যের প্রতীক, যারা জীবনে ভালোবাসা এবং মমতা দিয়ে মানুষকে কাছে টানেন।
  • ঋনল: সন্তুষ্ট, খুশী। ঋনল নামটি সেই ব্যক্তিদের বোঝায়, যারা জীবনে সবসময় খুশী এবং তৃপ্ত থাকেন।
  • ঋষিকল্প: ঋষির মত, ঋষিতুল্য। ঋষিকল্প নামধারী ব্যক্তিরা জ্ঞানী এবং ঋষিসম, যারা আধ্যাত্মিক ও বুদ্ধিজীবী গুণাবলীকে ধারণ করেন।
  • ঋতুপতি: বসন্তকাল। ঋতুপতি নামটি বসন্তের রাজত্ব এবং আনন্দের প্রতীক, যা জীবনে নতুন সম্ভাবনা এবং সৃজনশীলতা নিয়ে আসে।
  • ঋতুরাজ: বসন্তকাল। ঋতুরাজ নামটি বসন্তের মহিমা এবং উচ্ছ্বাসের প্রতীক, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং প্রাণবন্ততা প্রকাশ করে।
  • ঋতুসন্ধি: দুই ঋতুর মিলন সময়, শুক্ল ও কৃষ্ণপক্ষের মিলন। ঋতুসন্ধি নামটি প্রকৃতির পরিবর্তনের প্রতীক, যা ঋতুর পরিবর্তন এবং নতুন সময়ের সূচনা নিয়ে আসে।
  • ঋদ্ধ: সমৃদ্ধ, বৃদ্ধিপ্রাপ্ত। ঋদ্ধ নামধারী ব্যক্তিরা জীবনে সমৃদ্ধি এবং উন্নতির প্রতীক, যারা সর্বদা সফলতার পথে এগিয়ে চলেন।
  • ঋজু: সহায়ক, নিরীহ, আনন্দদায়ক। ঋজু নামটি সাদামাটা, নিরীহ এবং সহানুভূতিশীল ব্যক্তিত্বের প্রতীক, যারা অন্যদের সহায়তায় সবসময় প্রস্তুত।
  • ঋষভা: নির্দোষ, অবোধ। ঋষভা নামটি সারল্য এবং নিষ্পাপত্বের প্রতীক, যা জীবনের সরল এবং পবিত্র গুণাবলী প্রকাশ করে।
  • ঋত্বিকা: সাধ্বী, সুন্দর, যোগিনী। ঋত্বিকা নামধারী নারীরা পবিত্রতা এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যারা সাধনার পথে চলেন।
  • ঋক্ষিতা: সুরক্ষিত, ঈশ্বরের কৃপা। ঋক্ষিতা নামটি সুরক্ষার এবং ঈশ্বরের আশীর্বাদের প্রতীক, যা জীবনের সকল বিপদ থেকে রক্ষা করে।
  • ঋতুরূপা: প্রকৃতি, সৌন্দর্য। ঋতুরূপা নামটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রতীক, যা ঋতুর বৈচিত্র্যময় রূপ প্রকাশ করে।
  • ঋষিকা: জ্ঞানী, মহান। ঋষিকা নামধারী নারীরা জ্ঞানী এবং মহান ব্যক্তিত্বের প্রতীক, যারা জীবনে উচ্চতর জ্ঞানের অন্বেষণে ব্রতী।
  • ঋত্বিকী: পূজনীয়, পণ্ডিত, জ্ঞানী। ঋত্বিকী নামধারী নারীরা পূজনীয় এবং জ্ঞানী, যারা আধ্যাত্মিক ও জ্ঞানতাত্ত্বিক গুণাবলীকে ধারণ করেন।
  • ঋষিতা: সর্বোত্তম, বিশ্বাস। ঋষিতা নামটি সেরা এবং বিশ্বাসযোগ্য নারীদের বোঝায়, যারা জীবনে ন্যায় এবং সত্যের প্রতীক।
  • ঋপাংশী: ঈশ্বরের অংশ, শক্তি। ঋপাংশী নামধারী নারীরা ঈশ্বরের আশীর্বাদধন্য এবং তাদের মধ্যে ঈশ্বরের শক্তি বিদ্যমান।
  • ঋতম্ভরা: দৈবিক সত্য। ঋতম্ভরা নামটি ঈশ্বরীয় সত্য এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যা জীবনে ধর্ম এবং সত্যকে তুলে ধরে।
  • ঋতিক্ষা: ঋতুর রানী, ঋতু। ঋতিক্ষা নামটি ঋতুর সৌন্দর্যের প্রতীক, যা প্রকৃতির রূপ এবং পরিবর্তন প্রকাশ করে।
  • ঋষা: হালকা, পালক, কোমল। ঋষা নামটি কোমলতা এবং মাধুর্যের প্রতীক, যা জীবনে নরম এবং মনোহর অনুভূতি নিয়ে আসে।
  • ঋদিশা: স্বতন্ত্র, স্বাধীন, ইতিবাচক। ঋদিশা নামধারী নারীরা স্বাধীনচেতা এবং ইতিবাচক ব্যক্তিত্বের প্রতীক, যারা জীবনে মুক্তচিন্তা এবং আত্মনির্ভরতা বজায় রাখেন।
  • ঋদ্ধিমা: সুন্দর, জ্ঞানের দেবী, মুক্তা। ঋদ্ধিমা নামটি সৌন্দর্য এবং জ্ঞানের প্রতীক, যা মুক্তার মতো উজ্জ্বল এবং পবিত্র।
  • ঋধ্বী: ঈশ্বরের উপহার, অদ্ভুত।
  • ঋতু: আবহাওয়া, সময়। ঋতু নামটি সময়ের পরিবর্তন এবং ঋতুর সৌন্দর্যের প্রতীক, যা জীবনের গতিশীলতা এবং পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়।
  • ঋতুশা: আবহাওয়া অনুসারে, ভিন্নতা। ঋতুশা নামটি পরিবেশের পরিবর্তন এবং বহুমুখী ভিন্নতার প্রতীক, যা জীবনের অনিশ্চয়তা এবং নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে আসে।
  • ঋচা: প্রতিভা, স্তবগান, স্তুতি। ঋচা নামটি সৃজনশীলতা, প্রশংসা এবং প্রতিভার প্রতীক, যা মানুষের বুদ্ধিমত্তা এবং সৃষ্টিশীলতাকে তুলে ধরে।
  • ঋদ্ধিকা: সফলতা, প্রেম। ঋদ্ধিকা নামটি সফলতা এবং প্রেমের প্রতীক, যা জীবনে সুখ এবং সমৃদ্ধির বার্তা বহন করে।
  • ঋদ্ধিতা: ভাগ্যবান, সৌভাগ্য। ঋদ্ধিতা নামটি সৌভাগ্য এবং সাফল্যের প্রতীক, যা জীবনে সাফল্য এবং সৌভাগ্য নিয়ে আসে।
  • ঋদ্মিকা: জীবনের সঙ্গীত, গান। ঋদ্মিকা নামটি সঙ্গীত এবং জীবনের সুরের প্রতীক, যা জীবনের সৌন্দর্য এবং তার উত্থান-পতনকে প্রতিফলিত করে।
  • ঋগ্বেদিতা: যার ঋগ্বেদের সমস্ত জ্ঞান আছে, জ্ঞানী। ঋগ্বেদিতা নামধারী নারীরা ঋগ্বেদের জ্ঞানসম্পন্ন, যারা প্রাচীন জ্ঞানের ধারক এবং শিক্ষার প্রতীক
  • ঋদ্ধি: সমৃদ্ধি, সৌভাগ্য। ঋদ্ধি নামটি জীবনের সমৃদ্ধি এবং সৌভাগ্যের প্রতীক, যা মানুষের জীবনে উন্নতি এবং সফলতার প্রতিচ্ছবি।
  • ঋজুতা: সরলরেখা। ঋজুতা নামটি সরলতার প্রতীক, যা সাদামাটা এবং সঠিক পথে চলার ইঙ্গিত দেয়।
  • ঋজুত্ব: সরল। ঋজুত্ব নামটি সরলতা এবং সততার প্রতীক, যা মানুষের ন্যায়নিষ্ঠতা এবং সঠিক পথে চলার গুণাবলীকে তুলে ধরে।
  • ঋতু: কাল। ঋতু নামটি সময় এবং ঋতুর পরিবর্তনের প্রতীক, যা জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের সৌন্দর্য এবং পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম এ দিয়ে | ঐ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • ঐশ্বর্য: দেবত্ব, সম্পদ। ঐশ্বর্য নামটি ক্ষমতা এবং সমৃদ্ধির প্রতীক, যা মানুষের ঐশ্বরিক ক্ষমতা ও সাফল্যের দিকে ইঙ্গিত করে।
  • এশা: পবিত্রা, দেবী পার্বতী, প্রেম, সমৃদ্ধ জীবন। এশা নামটি পূর্ণতা ও পবিত্রতার প্রতীক, যা জীবনে শান্তি ও প্রেমের বার্তা বহন করে।
  • একতারা: একটি মাত্র তার বিশিষ্ট বাদ্যযন্ত্র। একতারা নামটি ঐক্য ও সুরের প্রতীক, যা জীবনের সুরম্য এবং ঐক্যবদ্ধ ভাবকে নির্দেশ করে।
  • এরিনা: রঙ্গভূমি, কর্মক্ষেত্র, শান্তি। এরিনা নামটি জীবনের মঞ্চ এবং কর্মক্ষেত্রের প্রতীক, যা শান্তিপূর্ণ ভাবে কাজ করার ইঙ্গিত দেয়।
  • একান্তিকা: বিজয়ী হওয়ার জন্যই যার জন্ম। একান্তিকা নামটি দৃঢ় প্রতিজ্ঞা এবং বিজয়ের প্রতীক, যা জীবনের লক্ষ্য ও সাফল্যের দিকে ইঙ্গিত করে।
  • একচিত্তা: গভীর মনযোগী। একচিত্তা নামটি মনযোগ এবং কেন্দ্রবিন্দুর প্রতীক, যা জীবনের প্রতি পূর্ণ মনোনিবেশকে বোঝায়।
  • এলামতি: নবমুকুলিত বুদ্ধিমত্তা, অর্ধচন্দ্র। এলামতি নামটি নতুন বুদ্ধিমত্তার প্রতীক, যা জীবনে বৃদ্ধি এবং উজ্জ্বলতা নির্দেশ করে।
  • ঐশী: ঐশ্বরিক ক্ষমতা সম্পন্না, স্বর্গ, গোলাপফুলের অপর নাম। ঐশী নামটি ঐশ্বরিক ক্ষমতা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা জীবনকে উজ্জ্বল এবং পবিত্র করে।
  • এলোকেশী: একরাশ খোলা চুলের নারী, মা কালী। এলোকেশী নামটি দেবী কালীর প্রতীক, যা নারীর সাহস এবং শক্তিকে নির্দেশ করে।
  • এষণা: দৃঢ় ইচ্ছা। এষণা নামটি মানুষের দৃঢ় মনোবল এবং ইচ্ছাশক্তির প্রতীক, যা জীবনে সাফল্য আনার ইঙ্গিত দেয়।
  • একতা: ঐক্য, মিলন। একতা নামটি একতা ও সংহতির প্রতীক, যা মানুষের মধ্যে ঐক্য এবং মিলনের ধারণাকে তুলে ধরে।
  • ঐশিকী: ঈশ্বরের উপহার। ঐশিকী নামটি ঈশ্বরের দানের প্রতীক, যা জীবনের আশীর্বাদ এবং সৌভাগ্য নির্দেশ করে।
  • একান্তিকা: একক লক্ষ্যর প্রতি একনিষ্ঠ, এক লক্ষ্য। একান্তিকা নামটি একনিষ্ঠতা এবং প্রতিজ্ঞার প্রতীক, যা জীবনের লক্ষ্যপূরণের ইঙ্গিত দেয়।
  • ঐন্দ্রিলা: ইন্দ্রের স্ত্রী ইন্দ্রাণীর আরেক নাম। ঐন্দ্রিলা নামটি দেবীর প্রতীক, যা মহাশক্তির প্রকাশ এবং ক্ষমতার ইঙ্গিত দেয়।
  • এলা: এলাচ গাছ, এলাচের মত সুবাস যার, ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞাবদ্ধ সুন্দর, সম্পূর্ণা। এলা নামটি সৌন্দর্য, সুগন্ধি এবং প্রতিশ্রুতির প্রতীক, যা জীবনে সৌন্দর্য ও সুখের দিকে ইঙ্গিত করে।
  • এলিনা: উন্নত চরিত্রের নারী, দয়ালু, বুদ্ধিদীপ্ত, শুদ্ধ। এলিনা নামটি মহত্ত্ব এবং বুদ্ধিমত্তার প্রতীক, যা জীবনে উন্নতির ইঙ্গিত দেয়।
  • ঐশানী: দেবী পার্বতীর আরেক নাম, সাহসী, পবিত্র, শক্তির দেবী। ঐশানী নামটি শক্তি এবং সাহসের প্রতীক, যা জীবনে ন্যায় ও পবিত্রতার দিক নির্দেশ করে।
  • এষা: যাকে কামনা করা হয়। এষা নামটি ইচ্ছা এবং আকাঙ্ক্ষার প্রতীক, যা জীবনের প্রতি কামনা ও লক্ষ্য নির্দেশ করে।
  • এরিশা: বক্তৃতা বা ভাষণ। এরিশা নামটি বাচিক দক্ষতার প্রতীক, যা মানুষের ভাষার শক্তি এবং প্রভাব নির্দেশ করে।
  • এক্কা: দেবী দুর্গা। এক্কা নামটি দেবী দুর্গার প্রতীক, যা শক্তি এবং সাহসের ইঙ্গিত দেয়।
  • ঐরাবতী: একটি নদীর নাম, উজ্জ্বল আলোক দীপ্তি। ঐরাবতী নামটি প্রাচীন নদীর ঐতিহ্য এবং আলোকিত জীবনের প্রতীক।
  • একপটলা: সৃজনশীলতা, নৈপুণ্য, জ্ঞান, বিমূর্ত সত্তা, দেবী পার্বতী এবং একপর্ণার সহোদরা। একপটলা নামটি সৃষ্টিশীলতা ও জ্ঞানের প্রতীক, যা দেবী পার্বতীর শক্তি নির্দেশ করে।
  • এনা: প্রদীপ্ত, ছোট্ট আগুনের শিখা, মাধুর্যমণ্ডিত। এনা নামটি ক্ষুদ্র কিন্তু দীপ্তিময় শক্তির প্রতীক, যা জীবনের উজ্জ্বলতার ইঙ্গিত দেয়।
  • একান্তা: শান্ত, একাকী, স্বতন্ত্র। একান্তা নামটি নিরিবিলি ও স্বাধীনচেতা জীবনের প্রতীক, যা একাকীত্বের মধ্যে শান্তি প্রকাশ করে।
  • ঐন্দ্রী: ইন্দ্রের স্ত্রী, মহাবজ্ররূপিণী দেবী, সকল ইন্দ্রিয়কে নিজের বশে রাখে যে নারী, বুদ্ধিমতী। ঐন্দ্রী নামটি মহাশক্তি ও ইন্দ্রিয়ের উপর নিয়ন্ত্রণের প্রতীক, যা দেবীর ক্ষমতার ইঙ্গিত দেয়।
  • এজা: আত্মসম্মানী, উচ্চ মর্যাদা। এজা নামটি আত্মসম্মান ও গৌরবের প্রতীক, যা উচ্চ মর্যাদা ও আত্মবিশ্বাসকে প্রকাশ করে।
  • একা: একমাত্র, অদ্বিতীয়। একা নামটি এককতা ও অনন্যতার প্রতীক, যা জীবনে বিশেষত্ব ও একক বৈশিষ্ট্য নির্দেশ করে।
  • একাক্ষী: বুদ্ধিদীপ্ত চোখের নারী। একাক্ষী নামটি জ্ঞানী ও দূরদর্শী দৃষ্টির প্রতীক, যা মহাজাগতিক দৃষ্টি এবং অন্তর্দৃষ্টিকে ইঙ্গিত দেয়।
  • এষাণিকা: প্রত্যাশা পরিপূরণকারিণী। এষাণিকা নামটি ইচ্ছা ও স্বপ্ন পূরণের প্রতীক, যা জীবনে সফলতার ইঙ্গিত দেয়।
  • এধা: সুখ সমৃদ্ধি, শক্তি। এধা নামটি জীবনের আনন্দ এবং শক্তির প্রতীক, যা সমৃদ্ধি ও জীবনের শক্তিকে নির্দেশ করে।
  • একাঙ্কী: ক্ষুদ্র এবং মিলনান্ত নাটিকা। একাঙ্কী নামটি ছোট ও সংক্ষিপ্ত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ জীবনের প্রতীক, যা মিলনান্ত গল্পের ইঙ্গিত দেয়।
  • এতাশা: যাকে প্রত্যাশা করা হয়েছে। এতাশা নামটি আকাঙ্ক্ষা ও প্রতীক্ষার প্রতীক, যা জীবনে প্রতীক্ষিত লক্ষ্য ও ইচ্ছার পূরণের ইঙ্গিত দেয়।
  • এনাক্ষি: হরিণের চোখ যে নারীর। এনাক্ষি নামটি কোমলতা ও সুন্দর দৃষ্টির প্রতীক, যা নারীর শোভন সৌন্দর্যকে নির্দেশ করে।
  • ঐক্যতা: সংযুক্তা, একসাথে। ঐক্যতা নামটি সংহতি ও মিলনের প্রতীক, যা ঐক্য ও সংহতির মাধ্যমে শক্তিশালী জীবন নির্দেশ করে।
  • এলী: বুদ্ধিদীপ্তা। এলী নামটি জ্ঞানের আলোকের প্রতীক, যা জীবনে বুদ্ধির উজ্জ্বলতা ও দূরদর্শিতাকে নির্দেশ করে।
  • একপর্ণা: দেবী পার্বতীর বোন। একপর্ণা নামটি দেবী পার্বতীর বোনের প্রতীক, যা নারী শক্তি এবং ঐতিহ্যের ইঙ্গিত দেয়।
  • এনো: জলদেবী, উপহার। এনো নামটি জীবনের আশীর্বাদ ও দেবীর অনুগ্রহের প্রতীক, যা উপহার এবং কল্যাণ নির্দেশ করে।
  • ঐশনয়া: সুন্দর জীবন, আনন্দ। ঐশনয়া নামটি সুখ ও আনন্দময় জীবনের প্রতীক, যা জীবনের সৌন্দর্য ও সুখ নির্দেশ করে।
  • এশাঙ্কা: শক্তিরূপ, পবিত্র দেবী, দেবী পার্বতীর আরেক নাম। এশাঙ্কা নামটি দেবীর শক্তির প্রতীক, যা পবিত্রতা এবং মহাশক্তির ইঙ্গিত দেয়।
  • একাগ্রা: একদিকে মনোনিবেশকারী। একাগ্রা নামটি মনোনিবেশ ও স্থিরতামূলক জীবনের প্রতীক, যা লক্ষ্যপূরণের ইঙ্গিত দেয়।
  • একচন্দ্রা: চাঁদের ন্যায় স্বরূপা, চাঁদের মত শীতল যে নারী। একচন্দ্রা নামটি শান্তি, শীতলতা এবং মহিমাময় ব্যক্তিত্বের প্রতীক।
  • এমিলী: ইচ্ছুক। এমিলী নামটি সংকল্প এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষার প্রতীক, যা জীবনে দৃঢ় সংকল্পের ইঙ্গিত দেয়।
  • একধনা: সম্পদের একটি ভাগ। একধনা নামটি সমৃদ্ধি এবং ভাগ্যের প্রতীক, যা জীবনের অংশীদারিত্ব নির্দেশ করে।
  • এতা: উজ্জ্বল, ভাস্বর। এতা নামটি জীবনের আলোকিত ও উজ্জ্বল দিকের প্রতীক, যা সাফল্য এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ইঙ্গিত দেয়।
  • এধা: জীবন। এধা নামটি শক্তি ও জীবনের প্রতীক, যা জীবনযাত্রার শক্তিশালী ভিত্তি নির্দেশ করে।
  • এষানিকা: সম্পূর্ণ ইচ্ছাপূরণ। এষানিকা নামটি আকাঙ্ক্ষা পূরণের প্রতীক, যা জীবনে প্রত্যাশা পূরণের ইঙ্গিত দেয়।
  • এলীলি: সুন্দর। এলীলি নামটি সৌন্দর্য এবং মনোহর ব্যক্তিত্বের প্রতীক, যা হৃদয়গ্রাহী সৌন্দর্যের ইঙ্গিত দেয়।
  • এশান্যা: পূর্ব, উত্তর–পূর্ব। এশান্যা নামটি দিকনির্দেশের প্রতীক, যা নতুন সূচনার ইঙ্গিত দেয়।
  • ঐঙ্গিনী: দ্যুতিময়ী, উৎসাহপূর্ণা। ঐঙ্গিনী নামটি জীবনের উদ্যম এবং শক্তির প্রতীক, যা শক্তি এবং উজ্জ্বলতার ইঙ্গিত দেয়।
  • ঐত্রী: তারার মিটমিট কয়রা আলো। ঐত্রী নামটি ছোটো কিন্তু দৃঢ় আশার প্রতীক, যা জীবনের প্রতীক হিসেবে আলোকিত নির্দেশিকা নির্দেশ করে।
  • এইমান: বিশ্বস্তা। এইমান নামটি দৃঢ় বিশ্বাস এবং নির্ভরযোগ্যতার প্রতীক, যা জীবনে আস্থা এবং বিশ্বস্ততার নির্দেশ দেয়।
  • একজ্যোতি: একমাত্র আলো। একজ্যোতি নামটি অনন্য আলোর প্রতীক, যা জীবনে আলোকিত দৃষ্টিভঙ্গির ইঙ্গিত দেয়।
  • এহানি: সঙ্গীত। এহানি নামটি সুর ও সঙ্গীতের প্রতীক, যা জীবনে সুরের মাধ্যমে সুখের ইঙ্গিত দেয়।
  • একদীপ: একটি প্রদীপ বা আলো। একদীপ নামটি আলো এবং সততার প্রতীক, যা জীবনে আলোকিত পথের নির্দেশ দেয়।
  • একাদ্রীনা: ঈশ্বর সর্বশ্রেষ্ঠ। একাদ্রীনা নামটি ঈশ্বরের মহিমার প্রতীক, যা ঈশ্বরের প্রতি সম্পূর্ণ সমর্পণের ইঙ্গিত দেয়।
  • একানজোত: ঐশ্বরিক আলোক। একানজোত নামটি আলোকিত জীবন এবং আত্মার উজ্জ্বলতার প্রতীক, যা ঈশ্বরের মহিমা নির্দেশ করে।
  • এনীত: বিশুদ্ধ, সুন্দর। এনীত নামটি শুদ্ধতা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা হৃদয়ের এবং আত্মার সৌন্দর্য নির্দেশ করে।
  • একজিত: এক বিজয়িনী। একজিত নামটি সফলতা এবং বিজয়ের প্রতীক, যা জীবনে জয় এবং সাফল্যের ইঙ্গিত দেয়।
  • এলিজাবেথ: ঈশ্বরের অপরিমেয় সৃষ্টি। এলিজাবেথ নামটি ঈশ্বরের সৃষ্টির প্রতীক, যা জীবনের মহিমা এবং সুন্দরতার ইঙ্গিত দেয়।
  • এলেন: হেলেন–এর আরেক নাম। এলেন নামটি সৌন্দর্য এবং বুদ্ধিমত্তার প্রতীক, যা প্রাচীন কাহিনীতে হেলেনের মহিমা নির্দেশ করে।
  • এলভা: সুন্দর শিশু। এলভা নামটি নিষ্পাপ সৌন্দর্যের প্রতীক, যা জীবনের সরলতা এবং মাধুর্য নির্দেশ করে।
  • এভিতা: জীবন। এভিতা নামটি জীবনের প্রতীক, যা আনন্দময় এবং প্রাণবন্ত জীবনের ইঙ্গিত দেয়।
  • এক্ষা: যুক্তিসঙ্গত, বুদ্ধিমতী, পালক, এক দেবী। এক্ষা নামটি বুদ্ধি এবং সঠিক দিক নির্দেশনার প্রতীক, যা জীবনে সঠিক পথের নির্দেশ দেয়।
  • একাক্ষরা: একটি মাত্র অক্ষর দ্বারা নির্মিত, সর্বশক্তিময়ী, জ্ঞানী। একাক্ষরা নামটি জ্ঞানের শক্তির প্রতীক, যা জীবনে গভীর জ্ঞান এবং শক্তির ইঙ্গিত দেয়।
  • একদা: সর্ব প্রথম। একদা নামটি নতুন সূচনার প্রতীক, যা জীবনে প্রথম এবং নতুনত্বের ইঙ্গিত দেয়।
  • একরা: শান্তিপূর্ণা। একরা নামটি শান্তি এবং স্থিতিশীলতার প্রতীক, যা জীবনের সমৃদ্ধি নির্দেশ করে।
  • ঐনীতী: অনন্ত, অসীম, ঐশ্বরিক। ঐনীতী নামটি অসীমতার প্রতীক, যা জীবনের অনন্ত সৌন্দর্য এবং পরিপূর্ণতার ইঙ্গিত দেয়।
  • এলাক্ষী: সুন্দরী, সুন্দর চোখের নারী। এলাক্ষী নামটি সৌন্দর্য এবং দৃষ্টিশক্তির প্রতীক, যা নারীর সৌন্দর্য এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ইঙ্গিত দেয়।
  • ঐশীতা: পবিত্র জল, নদী, যমুনা। ঐশীতা নামটি পবিত্রতা এবং শুদ্ধতার প্রতীক, যা জীবনে সরলতা এবং পরিষ্কার উদ্দেশ্যের ইঙ্গিত দেয়।
  • একাকিনী: একক, অদ্বিতীয়া, অনন্যা। একাকিনী নামটি অনন্যতা এবং একক জীবনের প্রতীক, যা স্বতন্ত্রতা এবং স্বাধীনতার ইঙ্গিত দেয়।
  • একজা: একমাত্র কন্যা। একজা নামটি একমাত্র কন্যার প্রতীক, যা জীবনে বিশেষত্ব এবং মূল্য নির্দেশ করে।
  • একাঙ্গিকা: পবিত্র, চন্দর দ্বারা নির্মিতা। একাঙ্গিকা নামটি পবিত্রতার প্রতীক, যা শুদ্ধতা এবং নিষ্পাপতার ইঙ্গিত দেয়।
  • এবাংশী: অভেদ, সমতা, একই রকম। এবাংশী নামটি অভেদ এবং সমতার প্রতীক, যা জীবনে সমতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির নির্দেশ দেয়।
  • একানি: এক। একানি নামটি এককতা এবং সম্পূর্ণতার প্রতীক, যা জীবনে একমুখী এবং দৃঢ় দৃষ্টিভঙ্গির ইঙ্গিত দেয়।
  • ঐশিনী: লক্ষ্মী দেবী, ধনবতী। ঐশিনী নামটি সম্পদ এবং সমৃদ্ধির প্রতীক, যা দেবী লক্ষ্মীর মহিমা নির্দেশ করে।
  • এয়ানা: স্নেহময়ী, মমতা। এয়ানা নামটি মমতা এবং ভালোবাসার প্রতীক, যা জীবনে মাতৃত্ব এবং স্নেহ নির্দেশ করে।
  • একাঙ্কিকা: এক অঙ্ক বিশিষ্ট নাটক। একাঙ্কিকা নামটি সংক্ষিপ্ত কিন্তু অর্থপূর্ণ জীবনের প্রতীক, যা নাটকের মাধ্যমে জীবনের শিক্ষা নির্দেশ করে।
  • এলীনা: উজ্জ্বল আলয়, চাঁদের ন্যায়। এলীনা নামটি চাঁদের আলোর মতো উজ্জ্বলতার প্রতীক, যা জীবনের প্রশান্তি এবং শান্তির ইঙ্গিত দেয়।
  • এদিত: দামী উপহার। এদিত নামটি মূল্যবান উপহারের প্রতীক, যা জীবনে মূল্যবান সংযোগ এবং সম্পর্কের ইঙ্গিত দেয়।
  • এযিলারাসি: সুন্দরের রাণী। এযিলারাসি নামটি সৌন্দর্যের প্রতীক, যা মহিমান্বিত সৌন্দর্যের ইঙ্গিত দেয়।
  • এলসী: ঈশ্বর বন্দনা। এলসী নামটি ঈশ্বরের প্রতি প্রার্থনা এবং নিষ্ঠার প্রতীক, যা ধর্মীয় বিশ্বাসের ইঙ্গিত দেয়।
  • এমিলিয়া: প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো নারী। এমিলিয়া নামটি শক্তি এবং সাহসের প্রতীক, যা জীবনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার ইঙ্গিত দেয়।
  • এলসা: তুষার এবং বরফ, ঈশ্বরপ্রতিজ্ঞ, মহীয়সী। এলসা নামটি দৃঢ় প্রতিজ্ঞার এবং মহিমার প্রতীক, যা শীতলতায় গভীর শক্তি নির্দেশ করে।
  • এসটার: একজন সুন্দরী নারী (হীব্রুতে)। এসটার নামটি সৌন্দর্য এবং মহত্বের প্রতীক, যা একটি সুন্দর আত্মার নির্দেশ দেয়।
  • এস্তেল্লা: তারা। এস্তেল্লা নামটি জ্বলজ্বল করা তারার প্রতীক, যা জীবনে উজ্জ্বলতা এবং দিশার
  • এলমিনা: মহিয়সী। এলমিনা নামটি মহত্ত্ব এবং গুণাবলির প্রতীক, যা একজন শক্তিশালী নারীকে নির্দেশ করে।
  • একামরূপ: যার মধ্যে একত্ব বা অখণ্ডতা স্পষ্টভাবে প্রকাশিত। এই নামটি একত্ব ও শুদ্ধতার প্রতীক, যা জীবনের অখণ্ডতা নির্দেশ করে।
  • একজোত: ঈশ্বর অদ্বিতীয়। একজোত নামটি ঈশ্বরের অনন্যতা এবং তাঁর সর্বজনীন শক্তির প্রতীক।
  • এনায়াত: দেবী। এনায়াত নামটি দেবীর মহিমা এবং দয়াময়িত্বের প্রতীক, যা মহিমান্বিত নারীত্ব নির্দেশ করে।
  • একামকার: একমাত্র সৃষ্টিকর্তা। এই নামটি ঈশ্বরের সার্বভৌমত্ব এবং সৃষ্টির প্রতীক।
  • এফফাত: কর্তব্যপরায়ণা, সদ্বুণা। এফফাত নামটি দায়িত্বশীলতা ও সদাচারের প্রতীক, যা সততার এবং কর্তব্যনিষ্ঠার নির্দেশ দেয়।
  • এবাদত: প্রার্থনা। এবাদত নামটি ঈশ্বরের প্রতি ভক্তি ও প্রার্থনার প্রতীক, যা ধর্মীয় বিশ্বাসের ইঙ্গিত দেয়।
  • এলাহি: একমাত্র, ঈশ্বরের ছায়া যার মাথার উপর থাকে। এলাহি নামটি ঈশ্বরের আশ্রয়ের এবং সুরক্ষার প্রতীক।
  • একরূপ: অপরূপা। একরূপ নামটি সৌন্দর্য এবং দৃষ্টিনন্দন ব্যক্তিত্বের প্রতীক।
  • এহিমায়া: বুদ্ধিদীপ্ত। এহিমায়া নামটি বুদ্ধি ও প্রজ্ঞার প্রতীক, যা জ্ঞানী এবং চিন্তাশীলতার নির্দেশ করে।
  • ঐরাম: স্বর্গ। ঐরাম নামটি সৌন্দর্য এবং সুখের প্রতীক, যা স্বর্গীয় আনন্দের ইঙ্গিত দেয়।
  • একাংশি: দেহাংশ। একাংশি নামটি অংশীদারিত্ব এবং সংযোগের প্রতীক, যা মিলনের গুরুত্ব নির্দেশ করে।
  • ঐনী: বসন্ত ঋতু, ফুল। ঐনী নামটি সৌন্দর্য ও প্রকৃতির প্রতীক, যা ফুল ও বসন্তের রূপকথা নির্দেশ করে।
  • এলিজা: সৃষ্টিকর্তার প্রাচুর্য। এলিজা নামটি ঈশ্বরের দানের এবং প্রাচুর্যের প্রতীক।
  • এলদা: যোদ্ধা, শক্তিশালিনী। এলদা নামটি শক্তি এবং সংগ্রামের প্রতীক, যা সাহসী নারীর নির্দেশ করে।
  • এরা: আবেশ, যুগ, পৃথিবী। এরা নামটি যুগ ও পৃথিবীর মহিমার প্রতীক, যা সময়ের নির্দেশ করে।
  • এলিসা: ঈশ্বর প্রতিজ্ঞ। এলিসা নামটি ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং বিশ্বস্ততার প্রতীক।
  • এশরাত: আনন্দ, স্নেহ–মমতা, আশা। এশরাত নামটি সুখ ও ভালোবাসার প্রতীক, যা উষ্ণ সম্পর্কের নির্দেশ করে।
  • এনায়া: দয়াময়ী, অপূর্ব সুন্দরী। এনায়া নামটি সুন্দর এবং দয়ালু ব্যক্তিত্বের প্রতীক।
  • এহসানা: দানশালিনী। এহসানা নামটি দানের এবং পরোপকারের প্রতীক, যা মানবতার সেবা নির্দেশ করে।
  • এহজাজুন্নিসা: সম্মানীয়া নারী। এহজাজুন্নিসা নামটি গুণী ও সম্মানিত নারীর প্রতীক।
  • এলমা: ঈশ্বর আশ্রিতা। এলমা নামটি ঈশ্বরের আশ্রয়ে থাকা ব্যক্তিত্বের প্রতীক।
  • ঐরা: সূচনা কয়রা, সিদ্ধান্ত নেওয়া। ঐরা নামটি নতুন সূচনা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতীক।
  • এরেশ্বা: ন্যায় বিচারিণী, সত্যকে সমর্থন করেন যিনি, নিরপেক্ষা। এরেশ্বা নামটি ন্যায় ও সত্যের প্রতীক, যা বিচার ও ন্যায়বিচারের নির্দেশ করে।
  • এরাজ: সতেজতা, সকাল। এরাজ নামটি নতুন দিন এবং সতেজতার প্রতীক।
  • এশাল: স্বর্গের ফুল, চমৎকার, খুব সুন্দর। এশাল নামটি সৌন্দর্য এবং আনন্দের প্রতীক।
  • ঐনম: বসন্ত ঋতু, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, খুব সুন্দর। ঐনম নামটি প্রকৃতি ও ফুলের সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • এম্বর: মূল্যবান গয়না, বেশ সুন্দর। এম্বর নামটি মূল্যবান এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • এমা: সার্বোভৌম, বিশ্বব্যাপী। এমা নামটি সার্বজনীনতার প্রতীক, যা বৃহত্তর জীবনদর্শনের নির্দেশ করে।
  • এজাহা: প্রতিষ্ঠিত, খ্যাতি, সম্মান। এজাহা নামটি গুণ এবং সাফল্যের প্রতীক।
  • ঐমল: আশা, ভরসা। ঐমল নামটি আশা এবং বিশ্বাসের প্রতীক, যা সাহস এবং দৃঢ়তার নির্দেশ করে।
  • এলান: বন্ধুত্ব, ঘোষণা। এলান নামটি বন্ধুত্ব এবং সম্পর্কের প্রতীক।
  • একনূর: সৌন্দর্যতা, অসম্ভব সুন্দরী। একনূর নামটি বিশেষ সৌন্দর্যের এবং উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • একাম্পুজ: সর্বশক্তিমানের পূজারিণী। একাম্পুজ নামটি দেবী ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • এঞ্জেলিনা: ঈশ্বরপ্রিয়া, দেবদূত, পবিত্র। এঞ্জেলিনা নামটি পবিত্রতার এবং দেবদূতের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • এলসবেথ: এলিজাবেথের আরেক নাম। এলসবেথ নামটি ঐতিহ্য ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • এলিনোর: উজ্জ্বল আলো। এলিনোর নামটি আলো ও উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • এলিতা: পরী, ডানা আছে যার। এলিতা নামটি পরীর এবং অতিপ্রাকৃত সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • এলানা: ওক গাছ। এলানা নামটি প্রাকৃতিক শক্তি এবং দৃঢ়তার প্রতীক।
  • এলিকা: ঈশ্বরের আশীর্বাদধন্যা, শক্তি। এলিকা নামটি ঈশ্বরের আশীর্বাদ এবং শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • এদিতা: ধনী। এদিতা নামটি ধন ও সমৃদ্ধির প্রতীক।
  • এবনী: এক ধরণের গাছ। এবনী নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং শক্তির প্রতীক।
  • এবার্তা: বুদ্ধিমতী। এবার্তা নামটি জ্ঞান ও বিচারের প্রতীক।
  • এভেলিনা: আলো। এভেলিনা নামটি আলোর এবং উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ও দিয়ে | ঔ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • ওবিন্তা: সাদা আকাশ। ওবিন্তা নামটি বিশুদ্ধতা এবং শান্তির প্রতীক।
  • ওজস্বী: উজ্জ্বল, বুদ্ধিদীপ্ত। ওজস্বী নামটি জ্ঞানের এবং বুদ্ধির পরিচায়ক।
  • ওজীতা: ফাল্গুন মাসে যে জন্মেছে। এই নামটি বসন্তের শুভসূচনা ও নতুন জীবনের প্রতীক।
  • ওজমনা: দ্রুত গতি সম্পন্ন। ওজমনা নামটি গতিশীলতা ও শক্তির প্রতীক।
  • ওফ্রা: বাদামী, হরিণ। এই নামটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও মৃদুতা নির্দেশ করে।
  • ওহদা: দায়িত্ব, অভিভাবকত্ব, হেফাজতে রাখা, যত্ন। ওহদা নামটি সুরক্ষা ও দায়িত্বশীলতার প্রতীক।
  • ওরিন: ফুল, সীমাহীন। ওরিন নামটি সৌন্দর্য ও সীমাহীন সম্ভাবনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওর্নি: সুন্দর। ওর্নি নামটি সৌন্দর্য ও আবেদনময়তার প্রতীক।
  • ওস্মা: ভগবান যাকে রক্ষা করে। ওস্মা নামটি ঈশ্বরের আশ্রয় ও সুরক্ষার প্রতীক।
  • ঔলা: প্রথম, সর্বপ্রথম। এই নামটি বিশেষত্ব ও প্রথমত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওমরি: লাল। ওমরি নামটি শক্তি ও উদ্যমের প্রতীক।
  • ওমেমা: নেতা। এই নামটি নেতৃত্ব ও দায়িত্বের প্রতীক।
  • ওরাইবা: উত্সাহী, যার দৃষ্টি আছে, নির্ণায়ক, বুদ্ধিমান। ওরাইবা নামটি শক্তিশালী ব্যক্তিত্ব ও উত্সাহের প্রতীক।
  • ওরজাহ: উপযুক্ত, প্ররোচক। এই নামটি সমর্থন ও প্রেরণার প্রতীক।
  • ওজারা: ধন, খাজানা। ওজারা নামটি সম্পদ ও প্রাচুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওহাদিরা: শক্তিশালী। এই নামটি শক্তি ও প্রতিরোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওবাইদা: ভগবানের দাসী। এই নামটি ভক্তি ও সেবার প্রতীক।
  • ওজালা: আলো। ওজালা নামটি আলোর ও আশার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওকসানা: আতিথেয়তাপূর্ণ মহিলা, আল্লাহর প্রশংসা। এই নামটি আন্তরিকতা ও অতিথিপরায়ণতার প্রতীক।
  • ওমাইমা: ছোট্ট রাজকুমারী, মায়ের জন্য ছোট যে। এই নামটি মায়ের কোমলতা ও সন্তানস্নেহের প্রতীক।
  • ওমাইজা: সুন্দর – নরম হৃদয়যুক্ত, উজ্জ্বল। এই নামটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওমিরা: প্রশংসা, আশ্চর্য। এই নামটি প্রশংসা ও বিস্ময়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওজা: গুরুত্ব। এই নামটি গম্ভীরতা ও গুরুত্বের প্রতীক।
  • ওমা: নেতা, জীবনদাত্রী। এই নামটি শক্তি ও জীবনদানকারীর প্রতীক।
  • ওনা: ক্ষমায় পূর্ণ, আগুন। এই নামটি মমতা ও দয়ার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওশা: জ্বলজ্বলে, উজ্জ্বল। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও শক্তির প্রতীক।
  • ওভিয়া: ছবি আঁকা, রং করা। এই নামটি শিল্প ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওদোতি: ভোর, সঞ্জীবনী। এই নামটি নতুন দিনের সূচনা ও সজীবতার প্রতীক।
  • ওইশা: লজ্জাবতী। এই নামটি নম্রতা ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওজসা: জাঁকজমক, উজ্জ্বলতা। এই নামটি আড়ম্বর ও উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • ওজতী: গুরুত্বপূর্ণ শক্তি থাকা। এই নামটি শক্তি ও প্রভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওমজা: আধ্যাত্মিক ঐক্যের ফলাফল। এই নামটি আধ্যাত্মিকতার এবং একাত্মতার প্রতীক।
  • ওমিকা: দয়ালু, ভগবানের উপহার। এই নামটি দয়ার ও ভগবানের আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওমিলা: রক্ষাকারী, বন্ধু। এই নামটি বন্ধুত্ব ও রক্ষা করার মানসিকতার প্রতীক।
  • ওম্যা: সাহায্য, দয়া, সহায়তা। এই নামটি সহানুভূতি ও সহযোগিতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওনুল্যা: স্বপ্নালু। এই নামটি স্বপ্ন ও কল্পনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওস্মী: ব্যক্তিত্ব, বরফের উজ্জ্বলতা। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওভিলি: মন্থন–দন্ডের উপরিভাগ। এই নামটি শক্তি ও সংগ্রামের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওনাইফা: মহৎ, যার আত্মসম্মান আছে। এই নামটি গুণ ও মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওসমানী: ঈশ্বরের দাস, ঐশ্বরিক রক্ষক। এই নামটি ঈশ্বরের সেবা ও রক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওলিজামিয়া: কোমল কথা যার। এই নামটি কোমলতা ও সৌজন্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওলীনা: উজ্জ্বল। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওক্সিই: ভালবাসার শক্তি। এই নামটি প্রেম ও ভালোবাসার শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওন্দ্রীয়া: সাহসী, নারীসুলভ, সৈনিক। এই নামটি শক্তি ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওরিয়া: পর্বতের একটি রূপ। এই নামটি দৃঢ়তা ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওদেলা: ধনী, সঙ্গীত। এই নামটি সম্পদ ও সঙ্গীতের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওলায়া: সুভাষী। এই নামটি সুন্দর কথার ও সৌজন্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওমেগা: অন্তিম, সমাপ্ত। এই নামটি শেষের ও সমাপ্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওমিশা: জন্ম / মৃত্যুর দেবী। এই নামটি জীবনের গতি ও পরিবর্তনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওদযন্তা: সূর্য। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও শক্তির প্রতীক।
  • ওজসিনী: অনলস, সবল। এই নামটি শক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওলিকোদী: দুর্দান্ত। এই নামটি শক্তি ও প্রতিভার প্রতীক, যা অসাধারণ কিছু করতে সক্ষম।
  • ওনিদীপা: যাকে স্পর্শ করা যায় না। এই নামটি রহস্যময়তা ও অতীন্দ্রিয় ক্ষমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওজস্বতী: উজ্জ্বলতায় পূর্ণ, গুরুত্বপূর্ণ শক্তি আছে যার, চমত্কার। ওজস্বতী নামটি ব্যক্তিত্ব ও প্রভাবশালীতার প্রতীক।
  • ওজস্বিনী: উজ্জ্বলতায় পূর্ণ, সুন্দরী মহিলা, চিকন, উজ্জ্বল। এই নামটি সৌন্দর্য ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওজস্বিতা: উজ্জ্বলতায় পূর্ণ, অনলস। এই নামটি অসাধারণ শক্তি ও প্রতিভার প্রতীক।
  • ওম্যাবতী: সাহায্যকারী, অনুকূল। ওম্যাবতী নামটি সহায়তা ও সমর্থনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ঔশ্নিকা: রাণী। এই নামটি উচ্চ মর্যাদা ও ক্ষমতার প্রতীক।
  • ওসপ্রিয়া: সাহসী। এই নামটি দৃঢ়তা ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওঙ্কারেশ্বরী: দেবী পার্বতী, গৌরী। এই নামটি শক্তি ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওম্না: ধার্মিক, বিশুদ্ধ। এই নামটি শুদ্ধতা ও নৈতিকতার প্রতীক।
  • ওষ্ঠী: কোকিনিয়া গ্র্যান্ডিস গাছ। এই নামটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওমবতী: ভক্তিমূলক, ওমের শক্তি। এই নামটি ধর্মীয়তা ও ভক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওনমপ্রীত: সর্বদা ভালোবাসা ছড়িয়ে দেয় যে। এই নামটি প্রেম ও সম্পর্কের গভীরতার প্রতীক।
  • ওজয়িতা: যিনি সাহসের সাথে আচরণ করেন। এই নামটি সাহসী ও দৃঢ়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওমাক্ষি: শুভ চোখ যার। এই নামটি শুভ্রতা ও সুযােগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওষধি: ওষুধ। এই নামটি স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওলিয়র্ষী: দুর্দান্ত, বুদ্ধিমান। এই নামটি বিদ্যা ও বুদ্ধিমত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওভিয়া: শিল্পী, সুন্দর অঙ্কন, পেইন্টিং। এই নামটি সৃজনশীলতা ও শিল্পের প্রতীক।
  • ওসিয়ানিয়া: সমুদ্রের ভালোবাসা। এই নামটি প্রকৃতির সুন্দর ও বিশালতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওজসতারা: সবল, ক্ষমতাশালী, অনলস। এই নামটি শক্তি ও অটলতার প্রতীক।
  • ওজা: শক্তি। এই নামটি শক্তির ও ক্ষমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওবেলিয়া: শক্তির স্তম্ভ। এই নামটি স্থায়িত্ব ও শক্তির ভিত্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওডেট: ঐশ্বর্যশালী, জলের কন্যা, ছোট্ট প্রজাপতি। এই নামটি সৌন্দর্য ও জীবনদায়কতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ওফিরা: সোনা। এই নামটি মূল্যবানত্ব ও ঐশ্বর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ক দিয়ে | খ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • কাব্যাঞ্জলি: কবিতার অঞ্জলি। এই নামটি সাহিত্য ও সৃজনশীলতার প্রতি গভীর ভালোবাসার প্রতীক।
  • কণিকা: ছোট কণা। এটি সূক্ষ্মতা ও অতিক্ষুদ্রতার প্রতীক, যা জীবনকে সুন্দর করে তোলে।
  • কোকিলা: কোকিল, যার গলার স্বর মিষ্টি। এই নামটি সংগীত ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কল্পকা: কল্পনা করা। এই নামটি সৃজনশীলতা ও মনের সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • কমলজা: পদ্ম থেকে তৈরি হওয়া। এটি সৌন্দর্য, নিষ্কলুষতা এবং নির্মলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কনকপ্রিয়া: ভগবানের প্রতি প্রেম আছে যার। এই নামটি ধর্ম ও ভালোবাসার গুণ প্রকাশ করে।
  • কাক্ষী: সুগন্ধ, অরন্যে থাকে যে। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নিসর্গের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কলিনী: ফুল। এই নামটি শোভা ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • কাঞ্চী: একটি কোমরবন্ধ, আয়নার মতো স্বচ্ছ। এটি সৌন্দর্য ও শৈলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কদম্বী: মেঘ, কমলা রঙের ফুল। এই নামটি প্রাকৃতিক রূপ ও উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • কঙ্কণা: যার সঙ্গীতের শক্তি রয়েছে, সঙ্গীতের দেবী, একটি হাতবন্ধনী। এটি সঙ্গীত ও নৃত্যের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কোয়েল: কোকিল। এই নামটি সংগীত ও সুন্দর পরিবেশের প্রতীক।
  • কৃতি: সৃষ্টি, সুন্দর শিল্পকলা। এটি সৃজনশীলতা ও শিল্পের প্রতি আগ্রহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুমুদ: পদ্ম ফুল। এই নামটি সৌন্দর্য, শান্তি ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • কাবেরী: একটি নদী। এটি প্রবাহ ও জীবনদায়ী শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • করবী: একটি ফুল। এটি সৌন্দর্য ও প্রশান্তির প্রতীক।
  • কেসরী: কেসরের মতো রং যার। এই নামটি বিলাসিতা ও আভিজাত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • করুণা: দয়া, মায়া। এই নামটি মানবিকতার ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাজরী: এক ধরণের গান, দেবী পার্বতী। এটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাকলী: ভোরবেলায় পাখির ডাক। এই নামটি নবজীবন ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কালীকা: দেবী কালী। এটি শক্তি, সাহস ও আত্মবিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৌশালী: দক্ষ, নিপুণ। এই নামটি প্রতিভা ও কাজের প্রতি নিষ্ঠার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৈনাত: বিশ্ব, পৃথিবী। এটি বিস্তৃতির ও জাগতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কলীলা: প্রিয়। এই নামটি প্রেম ও সংযোগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুসুম: ফুল। এটি সৌন্দর্য ও প্রেমের প্রতীক।
  • কুঞ্জা: লুকিয়ে থাকা ধন, গুপ্তধন। এই নামটি মূল্যবান ও গোপন সম্পদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কিরণ: আলো। এটি জীবনের উজ্জ্বলতা ও উদ্দীপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কিরণদীপা: আলোয় পূর্ণ প্রদীপ। এই নামটি আশা ও অনুপ্রেরণার প্রতীক।
  • কামেলী: মৌমাছি। এটি কাজ ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাশিরা: আনন্দ দেয় যে। এই নামটি সুখ ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাশফি: উন্মোচন করা। এটি জ্ঞানের ও সত্যের সন্ধানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাশভি: জ্বলজ্বল করা, সুন্দর। এই নামটি আভিজাত্য ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • কৌসের: স্বর্গের নদী। এটি চিরন্তন সৌন্দর্য ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাজু: মিষ্টি দেখতে মেয়ে। এই নামটি মিষ্টতা ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কিজা: ছোট্ট বেড়াল। এটি পোষ্যপ্রেম ও নরম মনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাফিয়া: কবিতা। এই নামটি সাহিত্য ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কহসা: ঐতিহাসিক মানুষ। এটি ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাইনা: নেত্রী, ভগবানের সৃষ্টি। এই নামটি নেতৃত্ব ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাইমা: অমর। এটি চিরস্থায়ী শক্তি ও অমরত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাইজি: সুন্দর। এই নামটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কালমা: মৃত্যুর দেবী। এটি জীবন ও মৃত্যুর মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কোহিনূর: সুন্দর, বিখ্যাত হীরা। এই নামটি মূল্যবানত্ব ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • কারীন: বিশুদ্ধ, পবিত্র নারী, কুমারী। এটি পবিত্রতা ও মেধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কেদমা: পূর্ব দিকে। এটি দিক নির্দেশনা ও নতুন সম্ভাবনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাজমা: উদার, মহৎ। এই নামটি মানবিকতার ও পরোপকারিতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কমলনীত: স্বাধীনতা, সাহস। এটি সাহসিকতা ও মুক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাঞ্চনজোত: সোনালী আলো। এই নামটি আভিজাত্য ও দীপ্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৈরোলিন: খুশী, আনন্দের গান। এটি সঙ্গীত ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কেলী: জীবন্ত, উৎসাহে ভরা। এই নামটি প্রাণশক্তি ও উদ্দীপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৈরেন: শুদ্ধ, পবিত্র। এটি বিশুদ্ধতা ও সততার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ক্রিস্টীন: যীশুর অনুযায়ী। এই নামটি ধর্মীয়তা ও বিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৈলীন: চাঁদ, সুন্দর। এটি সৌন্দর্য ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৈমিলী: স্বতন্ত্র। এই নামটি স্বাতন্ত্র্য ও স্বাধীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কেটী: নির্দোষ, বিশুদ্ধ। এটি শুদ্ধতা ও নিষ্কলুষতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৈলীশা: ভাগ্যবান নারী। এই নামটি সৌভাগ্য ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৈটরিনা: শুদ্ধ। এটি শুদ্ধতা ও উৎকর্ষের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ক্যাসি: সতর্কতা, জাগ্রত, সবল, সজাগ, সাহসী। এই নামটি সাহস ও সতর্কতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কস্মো: মহাজাগতিক। এটি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের বিস্তৃতি ও মহৎ শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাদিতা: জলের দেবী। এটি জীবনের উৎপত্তি ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাজল: চোখের কাজল, কালো বর্ণ। এই নামটি গোপনীয়তা ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে, বিশেষত সৌন্দর্যের দিক থেকে।
  • করিশ্মা: জাদু, চমৎকার। এটি আশ্চর্য ও অলৌকিকতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা মানুষের মনে গভীর ছাপ ফেলে।
  • কাম্যা: সুন্দর, পরিশ্রমী, সফল। এই নামটি জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অধ্যবসায় ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • কিয়ারা: স্পষ্ট, উজ্জ্বল। এটি আলোর ও সঠিকতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা মানুষকে নির্দেশিত করে।
  • কৌমুদী: চাঁদের আলো, পূর্ণিমা। এই নামটি শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক, যা পূর্ণিমার রাতে সৃষ্টি হয়।
  • কুসুমিতা: ফুটেছে এমন ফুল। এটি জীবনের সৌন্দর্য ও সজীবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুশাগ্রী: বুদ্ধিমান। এই নামটি জ্ঞানের ও বুদ্ধিমত্তার প্রতীক।
  • কুনিকা: ফুল। এটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুন্দা: একটি ফুল। এটি সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কস্তূরী: সুগন্ধ, হরিণের নাভির কাছে থাকা সুগন্ধি বস্তু। এই নামটি প্রেম ও প্রশান্তির গন্ধ বহন করে।
  • কপিলা: একটি দৈবিক গাভী, পুরাণে দক্ষ প্রজাপতির একজন কন্যা। এটি পবিত্রতা ও গাভীর বন্ধনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুমুদিনী: সাদা পদ্মে পূর্ণ পুকুর। এই নামটি নির্মলতা ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুমকুম: সিঁদুর, লাল রং। এটি রঙের সৌন্দর্য ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৌশিকা: ভালোবাসা ও স্নেহের ভাবনা। এই নামটি সম্পর্কের গভীরতা ও অনুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাত্যায়নী: দেবী পার্বতীর রূপ। এটি শক্তি ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাশবী: উজ্জ্বল। এটি আলোকিত হওয়ার প্রতীক।
  • কঙ্গনা: হাতে পরা হয় এমন অলঙ্কার। এটি সৌন্দর্য ও শৈলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কামেশ্বরী: ইচ্ছা পূরণ করে যে দেবী, দেবী পার্বতী। এই নামটি আশার ও পূর্ণতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কমলা: দেবী লক্ষ্মী। এটি ধন, সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কমলাক্ষী: পদ্মের মতো সুন্দর চোখ যার। এই নামটি সৌন্দর্য ও নজরকাড়া বিশেষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কামাখ্যা: দেবী দুর্গা। এটি শক্তি ও রক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কালিন্দী: একটি নদী। এটি জীবন প্রবাহের ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কলাপী: ময়ূর। এই নামটি সৌন্দর্য ও রূপের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাদম্বিনী: মেঘের মালা। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও অবিরাম পরিবর্তনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুজা: দেবী দুর্গা, নাটক। এটি শক্তি ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কল্পা: চিন্তা, কল্পনায় থাকে যে। এই নামটি সৃজনশীলতা ও ভিন্ন চিন্তাভাবনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কল্পনা: চিন্তা, কল্পনা করা। এটি সৃষ্টিশীলতার ও ভবিষ্যতের প্রতীক।
  • কাশী: একটি পবিত্র শহর। এটি ধর্মীয় গুরুত্ব ও ইতিহাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুহেলী: কুয়াশা। এটি রহস্যময়তা ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কনক: সোনা দিয়ে তৈরি। এটি ধন ও আভিজাত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কুহু: কোকিলের মিষ্টি ডাক। এটি প্রেম ও প্রাকৃতিক সঙ্গীতের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কামিনী: সুন্দর মহিলা। এই নামটি নারীত্বের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৃষিকা: লক্ষ্য পর্যন্ত পৌঁছাতে কঠিন শ্রম করে যে। এটি অধ্যবসায় ও পরিশ্রমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৃপী: মহাভারতের কৃপাচার্যের বোন এবং দ্রোণাচার্যের স্ত্রী। এটি মহৎ পরিবার ও ঐতিহাসিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কিশোরী: অল্পবয়স্কা। এটি যুবকের উজ্জ্বলতা ও প্রাণশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাদম্বরী: একটি উপন্যাস। এটি সাহিত্যের ও কল্পনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৌষিকী: দেবী দুর্গার একটি নাম, রেশম দিয়ে ঢাকা। এটি পৌরাণিকতার ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৃষ্ণবেণী: নদী, কালো চুলের বেণী। এটি সৌন্দর্য ও প্রকৃতির প্রবাহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কীর্তিকা: প্রসিদ্ধ কাজ করে যে, প্রতিষ্ঠা করে যে। এটি সফলতার ও সমাজে অবদান রাখার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাঞ্চন: সোনা, ধন, উজ্জ্বল। এটি মূল্যবানতা ও আভিজাত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৃপা: উপকার, দয়া, ভগবানের আশীর্বাদ। এটি সহানুভূতি ও মানবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কলিকা: কলি, ফুলের কুঁড়ি। এটি নতুনত্ব ও সূক্ষ্মতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কায়রা: শান্তিপূর্ণ, অদ্বিতীয়। এই নামটি শান্তির ও অনন্যতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কিঞ্জল: নদীর তীর, জ্ঞানের গঙ্গা। এটি প্রবাহ ও জ্ঞানের সন্ধানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কোমলা: নমনীয়, সুন্দর। এটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কোয়না: কোকিল, এক নদীর নাম। এটি সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাব্যা: কবিতা, কবির রচনা। এটি সৃজনশীলতা ও সাহিত্য প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কেতকী: একটি ফুল। এটি সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৃতিকা: একটি নক্ষত্র। এটি আলোর ও লক্ষ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাঙ্ক্ষা: ইচ্ছা, মনকামনা। এটি স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কলি: ফুলের কুঁড়ি। এটি নতুন সম্ভাবনার ও তরুণত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাশ্মীরা: কাশ্মীরে থাকে যে। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কৃষ্ণা: রাত, শান্তি। এটি গভীরতা ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • করীনা: শুদ্ধ, নির্দোষ, নিষ্পাপ। এটি পবিত্রতা ও সততার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কবিতা: কবির রচনা। এটি সৃজনশীলতা ও শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাঁকন: হাতে পরার গহনা। এটি সৌন্দর্য ও শৈলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কমলিনী: পদ্মে অধিষ্ঠান করে যে, দেবী সরস্বতী, দেবী লক্ষ্মী। এটি পবিত্রতা, জ্ঞান ও ধনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কান্তা: সুন্দর, কান্ত রূপ যার। এই নামটি রূপ ও সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • কান্বী: বাঁশি, রাধার নাম। এটি প্রেম ও সঙ্গীতের প্রতিনিধিত্ব করে, যা রাধা ও কৃষ্ণের প্রেমকাহিনীর সাথে যুক্ত।
  • কথা: কথা বলা, বার্তা। এই নামটি যোগাযোগ ও আন্তঃসম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরে।
  • কেনিশা: সুন্দর জীবন। এটি একটি সুখী ও সুন্দর জীবনের প্রতীক।
  • কেরা: শান্তিপূর্ণ। এই নামটি শান্তি ও প্রশান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কীর্তনা: ভজন, পূজার গান। এটি ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • কাহিনী: গল্প, উৎসাহী। এই নামটি সৃজনশীলতা ও গল্প বলার শিল্পকে প্রতিফলিত করে।
  • কায়া: শরীর, বড় বোন। এটি শারীরিক সৌন্দর্য ও সম্পর্কের গুরুত্ব প্রকাশ করে।
  • কামদা: উদার, ত্যাগী। এটি সদিচ্ছা ও মানুষের কল্যাণে কাজ করার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুতা: সিঁড়ি, খুত্বার বহুবচন। এটি জীবনের উন্নতি ও অগ্রগতির প্রতীক।
  • খুল্দ: স্বর্গ। এটি শান্তি ও সুখের অবস্থান হিসেবে ধরা হয়।
  • খ্যাতি: বিখ্যাত হওয়া, যশ। এই নামটি সাফল্য ও সামাজিক মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুশবু: সুগন্ধ। এটি সৌন্দর্য ও স্নিগ্ধতার প্রতীক।
  • খিয়া: ফেরী, নৌকা। এটি যাত্রা ও নতুন অভিজ্ঞতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খনক: মিষ্টি আওয়াজ। এটি সঙ্গীতের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুশী: আনন্দ। এটি সুখ ও ইতিবাচকতার প্রতীক।
  • খিলনা: ফুল ফোটা। এটি নতুনত্ব ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খ্রাগ্নি: অগ্নি, আগুন। এটি শক্তি ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খনিশা: সুন্দর, আদুরে। এটি কোমলতা ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খালসা: শুদ্ধ, পবিত্র। এটি পবিত্রতা ও বিশুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুশালী: আনন্দ, খুশী। এটি জীবনের উল্লাস ও আনন্দের প্রতীক।
  • খুশমীতা: খুশী বা সুখী নারী। এটি সুখী জীবনের ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুশপ্রীত: সবসময় খুশী। এটি আনন্দের ও ইতিবাচক মনোভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুশনীর: আনন্দের আলো। এটি উজ্জ্বলতা ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খরস্রোতা: উত্তাল নদী। এটি জীবনের পরিবর্তনশীলতা ও গতিশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ক্ষীরদা: ক্ষীর বা মিষ্টান্ন দান করে যে। এটি উদারতা ও স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খরস্বরা: বুনো জুঁই ফুল। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুশালিকা: যে আনন্দ নিয়ে আসে। এটি আনন্দের ও সুখের প্রতীক।
  • ক্ষামালা: পদ্ম। এটি শুদ্ধতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খিলাল: বন্ধুত্ব। এটি সম্পর্কের ও বিশ্বাসের গুরুত্ব তুলে ধরে।
  • খিমর: ঘোমটা, ওড়না, আবরণ, আচ্ছাদন। এটি রহস্য ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খিরাদ: বুদ্ধিমান। এটি জ্ঞানের ও বুদ্ধিমত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খিৎফা: ভ্রান্ত, ক্ষমাশীল। এটি ক্ষমা ও মানুষের প্রতি দয়ার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুরমী: সুখ, আনন্দ। এটি আনন্দময় জীবনের প্রতীক।
  • খিয়ান: দেবী, আলো। এটি পবিত্রতা ও আলোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খাইলা: লউরেল ক্রাউন, যিনি ঈশ্বরের মতো, অহংকারের সাথে প্রতিযোগিতা করা। এটি সম্মানের ও জয়ী হওয়ার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খোজা: সাধারণ। এটি সাধারণ মানুষের জীবন ও পরিচয়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খিয়োনা: বিরোহী স্নো নিফ। এটি শান্তি ও মুক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খ্রিস্টাল: বরফ, স্ফটিক। এটি স্পষ্টতা ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ক্ষেপনা: প্রকাশক, খ্যাতি অর্জন করা, প্রশংসা। এটি সফলতার ও প্রতিষ্ঠার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খুশনাজ: খুশী, সুখী। এটি সুখের ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খেবনা: ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা। এটি জীবনভর অভিলাষ ও সাধনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খলী: অমর। এটি অমরত্বের ও চিরস্থায়ী জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খানি: লুকনো আছে যা। এটি গোপনীয়তার ও রহস্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খারো: পাখি। এটি স্বাধীনতা ও উড়ানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খাসা: এক ধরণের সুগন্ধ। এটি সৌন্দর্য ও গন্ধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খোরা: শুদ্ধ। এটি পবিত্রতা ও বিশুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খ্যালা: সরু, কৃশ, রোগা। এটি কৃশতার ও মিনমিনে সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খানম: রাজকুমারী, রাজপইবারের মহিলা। এটি রাজকীয় মর্যাদা ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খাদ্রা: সবুজ। এটি প্রকৃতির জীবন্ততা ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খৈরা: ভালো। এটি সার্থকতা ও ইতিবাচকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খরক্বা: শক্তিশালী, হাওয়া। এটি শক্তির ও গতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • খাউলা: একটি হরিণ, সুপরিচিত সাহাবীর নাম, মহোম্মদের অনুগামী। এটি ধর্মীয় ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম গ দিয়ে | ঘ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • গুলজার: গোলাপ বর্ষণ। এই নামটি প্রেম, সৌন্দর্য ও প্রকৃতির সংমিশ্রণকে প্রতিফলিত করে।
  • গুলবানো: ফুলের রাজকন্যা। এটি femininity ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • গীনা: সুরেলা সঙ্গীত, মিষ্টি সুরের গান। এটি সঙ্গীতের মাধুর্য ও আবেগকে তুলে ধরে।
  • গুলাবী: গোলাপী রঙ, গোলাপের সুগন্ধ বিশিষ্ট। এটি ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের চিহ্ন।
  • গোহর: মূল্যবান পাথর। এটি মূল্যবানত্ব ও বিশেষত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গাজিয়া: যোদ্ধা, সুবক্তা, বিজয়ী মহিলা। এটি শক্তি ও সাফল্যের প্রতীক।
  • গুলালাই: সুন্দর, শিল্পীর মত অসাধারণ। এটি সৃজনশীলতা ও শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুফরানা: ক্ষমা, পাপমুক্তি। এটি আত্মশুদ্ধির ও মুক্তির প্রতীক।
  • গুলশান: অসাধারণ সুন্দর ফুলের দেশ। এটি সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ঘুশন: একটি গাছের নরম শাখা। এটি প্রকৃতির নরমতা ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গাফিরা: ক্ষমাশালিনী, মার্জনাকারিণী। এটি দয়ার ও মানবিকতার প্রতীক।
  • গুলীন: যে নারীর হাসি সুন্দর বা সুমিষ্ট হাস্যময়ী নারী। এটি আনন্দের ও জীবনের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুলবাদন: গোলাপ সাদৃশ্য সুন্দর দেহ। এটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুহিকা: পাখির কূজন। এটি প্রকৃতির সুর ও সঙ্গীতের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুলনার: একটা গাছ, যার ফুল। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও ফুলের গুরুত্ব প্রকাশ করে।
  • গনিয়া: স্বনির্ভর, সুন্দর, আকর্ষক। এটি আত্মবিশ্বাস ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুলীরানা: সুগন্ধি গোলাপ। এটি প্রেম ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গোলনাজ: ফুলের মত মিষ্টি, সূর্যমুখী ফুল গাছ। এটি সৌন্দর্য ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুলবারগ: গোলাপের পাতা, ফুলের পাপড়ি, সুন্দর। এটি সৌন্দর্য ও কোমলতার চিহ্ন।
  • গুজীদা: নির্বাচিতা একজন। এটি বিশেষ গুণ বা যোগ্যতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ঘানিয়া: রূপসী, সুন্দরী মেয়ে। এটি সৌন্দর্যের ও আকর্ষণের চিহ্ন।
  • গিরিষী: গ্রীষ্মকাল। এটি নতুনতা ও জীবনশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গোদাবরী: একটি নদীর নাম। এটি প্রকৃতির মাধুর্য ও জীবনের প্রবাহ প্রকাশ করে।
  • গন্ধপুষ্পা: ফুলের উপর সুগন্ধি চন্দনের ছিঁটে। এটি স্নিগ্ধতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গোপিকা: গো-পালিকা, রাধার আরেক নাম। এটি প্রেম ও ভক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুণান্বিতা: বহুগুণা সম্পন্না। এটি গুণ ও সক্ষমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গীরা: ঐশ্বরিক ভাষা। এটি আধ্যাত্মিকতার ও জ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গৌরিতা: গরিমা। এটি গৌরব ও মর্যাদার চিহ্ন।
  • গুণকেশী: মহাভারতের চরিত্রাবলীর অন্যতমা, পুরাণের নাম। এটি সংস্কৃতি ও ইতিহাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গব্যা: প্রত্যাশা। এটি আশা ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুণরেখা: গুরুত্বপূর্ণ জীবনরেখা। এটি জীবনের গতিপথ ও নির্দেশনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গৌরাঙ্গী: সুখদায়িনী, রাধার আরেক নাম, উজ্জ্বল ফরসা নারী। এটি প্রেম ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গোমিনী: দেবী লক্ষ্মী। এটি সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গন্ধেশ্বরী: গন্ধবণিকদের কুলদেবী। এটি সৌন্দর্য ও সুগন্ধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গোবীকা: কৃষ্ণের চারপাশে ভ্রমণরত বৃন্দাবনের নারী। এটি প্রেম ও ভক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গৌরান্বিতা: সম্ভ্রান্ত, সম্মানিতা, গর্বিতা। এটি গুণ ও মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গঙ্গাবতী: ব্রাহ্মণের বন্ধু, ভালো কাজের। এটি সমাজসেবার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুনংবতী: সুনীতিসম্পন্না, পবিত্র। এটি চরিত্র ও নৈতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গৌরীমনোহরী: এক প্রকার রাগ। এটি সঙ্গীতের ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুঞ্জিকা: গুঞ্জন। এটি সঙ্গীত ও প্রকৃতির সংমিশ্রণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গাঙ্গিকা: পবিত্র, শুদ্ধ, গঙ্গা নদী, দেবী দুর্গার আরেক নাম। এটি পবিত্রতার ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গিরিসুতা: হিমালয় কন্যা, দেবী দুর্গা বা পার্বতী। এটি শক্তি ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গর্বিতা: গর্বকারিনী। এটি গর্ব ও আত্মবিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গামিনী: গমন করে যে, নিঝুম। এটি স্বাধীনতার ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গোমতী: একটি নদী, নমনীয় মনের। এটি মিষ্টতার ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গন্ধালিকা: মিষ্টি সুবাস, দেবী পার্বতীর আরেক নাম। এটি সৌন্দর্য ও ফুলের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গিরিবালা: দেবী পার্বতীর আরেক নাম। এটি মাতৃত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গৌরিকা: উজ্জ্বল, সুন্দর, তরুণ নারী। এটি যুবক ও সুন্দরীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গগনদীপিকা: আকাশপ্রদীপ। এটি আলোর ও জ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গ্রন্থনা: প্রস্তাবনা। এটি সৃজনশীলতার ও পরিকল্পনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুড্ডী: পুতুল। এটি কোমলতা ও খেলার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুঞ্চা: ফুলের তোড়া। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রেমের প্রতীক।
  • গ্লোরিয়ানা: মহিমা, স্বর্গীয় জ্যোতি। এটি সাফল্য ও প্রভা প্রকাশ করে।
  • গত্রিকা: গীত, গাথা। এটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গৈরিকা: গেরুয়া বসনা, ত্যাগী, শৌর্যা। এটি ধর্মীয় ও নৈতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুর্জরী: রাগিণী বিশেষ, গুজরাটবাসিনী। এটি সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গরিমা: মাহাত্ম, গৌরব, গুরুত্ব, অষ্টসিদ্ধির অন্যতম। এটি মর্যাদা ও গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গার্গী: ঋগ্বেদের টীকাকারী, প্রাচীন ভারতের শ্রেষ্ঠা বিদুষী নারী, গর্গ মুনির কন্যা। এটি জ্ঞানের ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুঞ্জনা: গুণগুণরতা, কূজন। এটি সঙ্গীত ও প্রকৃতির প্রতিফলন।
  • গায়ত্রী: বেদমাতা, একটি বৈদিক ছন্দ। এটি জ্ঞানের ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুল্মিনী: এক লতা, কাঠলতা। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে
  • গৌরী: উজ্জ্বল গৌর বর্ণা নারী, দুর্দান্ত, সুন্দর, দেবী পার্বতী। এটি শক্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গিরিজা: দেবী পার্বতী, হিমালয়কন্যা।
  • গঙ্গোত্রী: অর্থ: গঙ্গা নদীর উৎস, হিমালয়ের গাঢ়োয়াল প্রদেশস্থ হিন্দু তীর্থস্থান। এটি একটি পবিত্র স্থান, যা ভারতের অন্যতম তীর্থ হিসেবে পূজিত হয়।
  • গহনা: অর্থ: অলংকার, গয়না। গহনা নারীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং এটি বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়।
  • গৌতমী: অর্থ: মা দুর্গার আরেক নাম, দ্রোণাচার্যের স্ত্রী। গৌতমী হল শক্তির প্রতীক, যার পূজা হিন্দু ধর্মে বিশেষ গুরুত্ব পায়।
  • গীতা: অর্থ: হিন্দু ধর্মগ্রন্থ, ভগবদগীতা, গীত। এটি আধ্যাত্মিক শিক্ষা এবং জীবনবোধের একটি উৎস, যা মানবজাতিকে পথপ্রদর্শন করে।
  • গোপা: অর্থ: গৌতমের স্ত্রী, গোপকন্যা। গোপা কৃষ্ণের লীলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ধর্মীয় আখ্যানের অংশ।
  • গোলাপী: অর্থ: গোলাপ তুল্য, গোলাপ ফুলের বর্ণ যার। এটি সৌন্দর্য এবং প্রেমের প্রতীক হিসেবে পরিচিত।
  • গীতি: অর্থ: সঙ্গীত। সঙ্গীত মানবজীবনের আনন্দ এবং অনুভূতির এক প্রকাশ মাধ্যম।
  • গৌরীনন্দা: অর্থ: সর্বোচ্চা, পার্বতীকন্যা। এটি শক্তির প্রতীক এবং হিন্দু পুরাণের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র।
  • গীতিশা: অর্থ: সঙ্গীতের সাতটি সুর। সঙ্গীতের মৌলিক ধারাবাহিকতা এবং সংস্কৃতির পরিচায়ক।
  • গঙ্গা: অর্থ: ভারতের পবিত্র নদী। গঙ্গা নদী ভারতীয় সংস্কৃতি এবং ধর্মের একটি কেন্দ্রীয় উপাদান।
  • গম্ভীরা: অর্থ: বাংলাদেশের লোকসঙ্গীতের অন্যতম ধারা, দেবমন্দিরের অভ্যন্তর, গাজন উৎসবের সঙ্গীত নৃত্যের অনুষ্ঠান। এটি স্থানীয় সংস্কৃতির পরিচয় বহন করে এবং সামাজিক ঐক্যকে বৃদ্ধিপ্রদান করে।
  • গীতাঞ্জলি: অর্থ: গানের অঞ্জলি। এটি সাহিত্যিক এবং সাংস্কৃতিক প্রকাশের একটি মাধ্যম।
  • গাথা: অর্থ: কাহিনীমূলক গীত। এটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • গুণংবতা: অর্থ: ধার্মিক, সৎ, সতী। এটি নৈতিকতার এবং ধর্মীয় জীবনের নির্দেশক।
  • গয়না: অর্থ: অলংকার, গহনা। গয়না বিশেষত নারীদের মধ্যে সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
  • গুনগুন: অর্থ: মৃদু–উষ্ণ আবেগময়ী, প্রাণবন্ত। এটি সুখ এবং আনন্দের অনুভূতি প্রকাশ করে।
  • গ্রাহতী: অর্থ: দেবী লক্ষ্মী। লক্ষ্মী প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির মধ্যে সম্পদের এবং সৌভাগ্যের প্রতীক।
  • গীতালি: অর্থ: সঙ্গীতপ্রেমী। এটি সঙ্গীতের প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ করে।
  • গুন্নীকা: অর্থ: পুষ্পমাল্য, সংযোগশালিনী। এটি সৌন্দর্য এবং প্রেমের একটি প্রতীক।
  • গিরিকা: অর্থ: ভারতীয় নাট্যশাস্ত্র অনুযায়ী নৃত্যকলার একপ্রকার হস্ত মুদ্রা। এটি ভারতীয় সংস্কৃতির এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • গুঞ্জিতা: অর্থ: মৌমাছি বা ভ্রমরের গুঞ্জন। এটি প্রাকৃতিক সুর এবং সুন্দর অনুভূতি প্রকাশ করে।
  • ঘুংগরূ: অর্থ: বাদ্যযন্ত্র, ঘুমুর। এটি লোকসংগীতের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • গুনাক্ষী: অর্থ: দয়ালু, ভাল স্বভাবের নারী। এটি নারীর মহৎ গুণাবলির প্রতীক।
  • গজগামিণী: অর্থ: গজের ন্যায় গমণ করে যে নারী। এটি নারীর শক্তিশালী এবং সাহসী চরিত্রকে চিত্রিত করে।
  • গান্ধারী: অর্থ: ধৃতরাষ্ট্রের পত্নী, দুর্যোধনের জননী। এটি মহাভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র।
  • গন্ধমৃগা: অর্থ: কস্তুরী হরিণী। এটি সৌন্দর্যের এবং প্রেমের প্রতীক।
  • গুণবতী: অর্থ: বহুগুণসম্পন্না নারী। এটি নারীর গুণাবলির প্রশংসা করে।
  • গম্যা: অর্থ: সুন্দরী, নিয়তি, ভাগ্য। এটি সৌন্দর্যের এবং ভাগ্যের প্রতীক।
  • গীতী: অর্থ: গীতস্বরে কবিতা আবৃত্তি করে যে। এটি কবিতার এক বিশেষ প্রকাশ মাধ্যম।
  • গুরিন্দর: অর্থ: প্রভু, গুরু। এটি গুরু বা শিক্ষককে সম্মানিত করে।
  • গুরসীমরণ: অর্থ: গুরুর স্মরণ করা, প্রভুর জপ করা। এটি আধ্যাত্মিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • গ্যালেন: অর্থ: দৃঢ়চেতা নারী। এটি শক্তিশালী নারীর প্রতীক।
  • গ্যাব্রিয়েলা: অর্থ: স্বর্গের পরী। এটি সৌন্দর্য এবং আশীর্বাদের এক প্রতীক।
  • গিগি: অর্থ: দয়াময় ঈশ্বর, মৃৎ কর্মকার। এটি দয়ার এবং সৃষ্টির প্রতীক।
  • গ্যাব্রিয়ানা: অর্থ: ঈশ্বর আমার শক্তিদায়িনী। এটি ঈশ্বরের আশীর্বাদের প্রতীক
  • গ্যাবিয়ানা: অর্থ: মধু বা মধুর মত মিষ্টি, সুমিষ্ট স্বভাবের নারী। এটি মিষ্টির এবং প্রেমের প্রতীক।
  • গাগা: অর্থ: আবেগ আপ্লুতা। এটি আবেগের একটি প্রকাশ।
  • গ্যালিয়ানা: অর্থ: মুরিশ রাজকন্যার নাম। এটি ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • গিয়ানা: অর্থ: ঈশ্বর দয়াময়। এটি ঈশ্বরের দয়ার প্রতীক।
  • গোল্ডী: অর্থ: স্বর্ণ। এটি সম্পদ এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • গ্রেতা: অর্থ: মুক্তা। এটি বিশুদ্ধতা এবং সৌন্দর্যের চিহ্ন।
  • গ্লোরিয়া: অর্থ: গরিমা। এটি গৌরব এবং অহংকারের প্রতীক।
  • গরীয়সী: অর্থ: মহিয়সী, উদার। এটি নারীর মহত্ত্ব এবং উদারতা প্রকাশ করে।
  • গন্ধালী: অর্থ: গন্ধাল সম্প্রদায়ের অধিবাসী যারা দেবতাদের উদ্দেশ্যে গানগুলি গেয়ে থাকেন, মিষ্টি সুবাস, ফুলের সুগন্ধ। এটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে চিত্রিত করে।
  • গীতান্বিতা: অর্থ: সুন্দর, গীতি। এটি সঙ্গীতের প্রেম এবং সৌন্দর্যের চিহ্ন।
  • গীতশ্রী: অর্থ: যিনি সুন্দর গান করেন। এটি সঙ্গীতের শিল্পীকে সম্মানিত করে।
  • গিনী:অর্থ: স্বর্ণমূদ্রা। এটি সম্পদ এবং ধনের চিহ্ন।
  • গৌরবর্ণা:অর্থ: ফর্সা নারী। এটি সৌন্দর্যের একটি পরিচায়ক।
  • গ্রন্থিকা: অর্থ: মহিলা জ্যোতিষ। গ্রন্থিকা নারী জ্যোতিষের প্রতীক, যিনি মানুষের ভাগ্য নির্ধারণে সাহায্য করেন।
  • গজলক্ষ্মী: অর্থ: দেবী লক্ষ্মী। গজলক্ষ্মী ধনের এবং সুখ-সমৃদ্ধির দেবী, যিনি ভক্তদের জীবনে সৌভাগ্য নিয়ে আসেন।
  • গুলিস্তান: অর্থ: গোলাপ বাগান। গুলিস্তান সৌন্দর্যের এবং প্রেমের প্রতীক, যা প্রকৃতির সৌন্দর্য উপস্থাপন করে।
  • গুলমেহতাব: অর্থ: চাঁদের মত ফুল। এটি বিশেষ প্রকারের ফুলের প্রতিনিধিত্ব করে যা সৌন্দর্য ও প্রশান্তির অনুভূতি দেয়।
  • গুয়াদালুপ: অর্থ: নদীর নাম। গুয়াদালুপ নদী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এবং পরিবেশের গুরুত্ব তুলে ধরে।
  • গজল: অর্থ: কবিতা, গীত কবিতা, প্রেমের কবিতা। গজল কবিতার একটি বিশেষ ধারা যা প্রেমের অনুভূতি প্রকাশ করে।
  • গুলালা: অর্থ: চমৎকার, অসাধারণ। এটি মানুষের গুণাবলির প্রশংসা করে এবং বিশেষত্ব বোঝায়।
  • গ্রানা: অর্থ: সুন্দর, প্রিয়, যুবতী। গ্রানা নারীর সৌন্দর্য এবং যুবতীর মাধুর্য নির্দেশ করে।
  • গুলরু: অর্থ: গোলাপের মত মুখ। এটি সৌন্দর্য এবং মোহনার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
  • গুলমিনা: অর্থ: অসাধারণ চমৎকার ফুল। এটি ফুলের সৌন্দর্যের বিশেষত্ব তুলে ধরে।
  • গুলনাজ: অর্থ: ফুলের মত মিষ্টি, সুন্দর। এটি নারীর মিষ্টিত্ব এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • গুলচিনা: অর্থ: এক প্রকার ফুল। এটি বিশেষ ফুলের প্রতিনিধিত্ব করে এবং প্রকৃতির সৌন্দর্য প্রকাশ করে।
  • গুর্দিত্তা: অর্থ: গুরুর আশীর্বাদে জন্মগ্রহণকারী। এটি গুরুর আশীর্বাদের ফলস্বরূপ গঠিত ব্যক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুরনূর: অর্থ: যার চেহারায় জ্যোতি আছে, তেজ, জ্যোতির্ময় দেহের অধিকারিণী। এটি দীপ্তি ও শক্তির প্রতীক।
  • গুরপরবীন: অর্থ: তারার দেবী। এটি নক্ষত্র এবং আকাশের প্রতীক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ।
  • গুরলীন: অর্থ: গুরুর সেবায় নিবেদিতা, গুরুর সেবিকা। এটি গুরুর প্রতি নিষ্ঠা এবং সেবা প্রকাশ করে।
  • গুরবানী: অর্থ: শিখদের ধর্মীয় প্রার্থনা। এটি শিখ ধর্মের আধ্যাত্মিকতা এবং প্রার্থনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গগনদীপ: অর্থ: আকাশের প্রদীপ। এটি আকাশের সৌন্দর্য এবং আলোর প্রতীক।
  • গুরদিত্তা: অর্থ: গুরুর আশীর্বাদে জন্ম, বরদান। এটি গুরুর আশীর্বাদের গুরুত্ব তুলে ধরে।
  • গুরপারবীন: অর্থ: তারার দেবী। এটি আকাশের সৌন্দর্য এবং মহিমা প্রকাশ করে।
  • গুরঅমৃত: অর্থ: মধুরস, পবিত্র অমৃত। এটি পবিত্রতা এবং আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুরলীন: অর্থ: প্রভুর সেবক, গুরুর সেবায় নিজেকে লীন করে দেয় যে নারী। এটি নিবেদিত সেবিকার প্রতীক।
  • গুরপিন্দর: অর্থ: রাজাদের গুরু। এটি শাসক ও গুরুর মধ্যে সম্পর্ক নির্দেশ করে।
  • গুড়িয়া: অর্থ: শ্রেষ্ঠ, গুনী, আদুরে। এটি গুণাবলির প্রশংসা করে এবং মহত্ব নির্দেশ করে।
  • গুনোত: অর্থ: ধার্মিক, ধর্মনিষ্ঠ, পরমভক্ত। এটি ধর্মীয় জীবনযাপনের নির্দেশক।
  • গুনদীপ: অর্থ: গুণবতার প্রদীপ, প্রদীপ শিখা। এটি গুণের আলো এবং সদগুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুরনিশ: অর্থ: যার উপর ঈশ্বরের করুণা আছে, প্রভুর কৃপা। এটি ঈশ্বরের আশীর্বাদের পরিচায়ক।
  • গুরশক্তি: অর্থ: গুরুর শক্তি। এটি গুরুর শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে এবং আধ্যাত্মিক জীবনের গুরুত্ব তুলে ধরে।
  • গীতলীন: অর্থ: আনন্দ সঙ্গীত। এটি সঙ্গীতের মাধ্যমে আনন্দ প্রকাশের প্রতীক।
  • গুরহিম্মত: অর্থ: সাহসী, নির্ভীক। এটি সাহস ও দৃঢ়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • গুরিন্দর: অর্থ: প্রভু, গুরু। এটি গুরু ও প্রভুর প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।
  • গুরদীপ: অর্থ: গুরুর জ্ঞানের প্রদীপ। এটি গুরুর শিক্ষার আলো এবং জ্ঞানের প্রতীক।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম চ দিয়ে | ছ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


চিত্রা:
অর্থ: ছবি, চিত্র।
গুরুত্ব: চিত্রা একটি সুন্দর এবং সৃজনশীলতার প্রতীক, যা শিল্পের মাধ্যমে অনুভূতি এবং ভাবনা প্রকাশ করে।

চিত্রাবলী:
অর্থ: অনেকগুলি ছবি বা চিত্র।
গুরুত্ব: এটি বিভিন্ন ছবি বা চিত্রের সংমিশ্রণ, যা বিভিন্ন অনুভূতি এবং অভিজ্ঞতা প্রদর্শন করে।

চৈত্রা:
অর্থ: নতুন উজ্জ্বল আলো।
গুরুত্ব: এটি নতুন সূর্যোদয়ের এবং আশার প্রতীক, যা নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আসে।

চৈত্রিকা:
অর্থ: খুব সুন্দর।
গুরুত্ব: চৈত্রিকা সৌন্দর্যের প্রতীক এবং এটি অপরূপ নারীদের বা বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়।

চকোরী:
অর্থ: চাঁদের প্রেমে মগ্ন পাখি।
গুরুত্ব: এটি প্রেম ও রোমাঞ্চের প্রতিনিধিত্ব করে, বিশেষ করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে।

চক্রণী:
অর্থ: চক্রের শক্তি।
গুরুত্ব: এটি শক্তির এবং কেন্দ্রবিন্দুর প্রতীক, যা জীবনের বিভিন্ন দিককে নির্দেশ করে।

চক্রিকা:
অর্থ: দেবী লক্ষ্মী, শক্তি।
গুরুত্ব: এটি ধন ও সমৃদ্ধির দেবী লক্ষ্মীর প্রতিনিধিত্ব করে, যা ভাগ্য ও সৌভাগ্য নিয়ে আসে।

চালমা:
অর্থ: দেবী পার্বতীর একটি নাম।
গুরুত্ব: এটি পার্বতীর মহিমা ও শক্তির প্রতীক, যিনি শিবের স্ত্রী।

চামেলি:
অর্থ: একটি সুগন্ধি ফুল।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং মনোরম আবহের প্রতিনিধিত্ব করে, যা প্রেমের অনুভূতি জাগায়।

চামিনী:
অর্থ: অজ্ঞাত, অজানা।
গুরুত্ব: এটি রহস্য ও আকর্ষণের প্রতীক, যা অনিশ্চয়তার অনুভূতি প্রকাশ করে।

চম্পা:
অর্থ: চাঁপা ফুল।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও মাধুর্যের প্রতীক এবং প্রকৃতির অপূর্বতা প্রকাশ করে।

চাঁপা:
অর্থ: ফুল।
গুরুত্ব: এটি প্রকৃতির সুন্দরতা এবং প্রাণশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।

চম্পিকা:
অর্থ: ছোট চাঁপা ফুল।
গুরুত্ব: এটি স্নিগ্ধতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক।

চনস্যা:
অর্থ: খুশী, মনোরম, আশ্চর্যজনক।
গুরুত্ব: এটি আনন্দ এবং সুখের অনুভূতি প্রকাশ করে।

চঞ্চরী:
অর্থ: পাখি।
গুরুত্ব: এটি স্বাধীনতা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চান্সী:
অর্থ: দেবী লক্ষ্মী।
গুরুত্ব: এটি ধন ও সুখের দেবী হিসেবে প্রণামিত।

চন্দনা:
অর্থ: পাখি।
গুরুত্ব: এটি উড়ন্ত জীবনের প্রতীক এবং স্বাধীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চন্দনিকা:
অর্থ: ছোট, অল্প।
গুরুত্ব: এটি সাদৃশ্য এবং সাধারণ সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চন্দ্রকা:
অর্থ: চাঁদ।
গুরুত্ব: এটি শান্তি এবং মাধুর্যের প্রতীক, যা রাতের আকাশে আলো ছড়ায়।

চন্দ্রাণী:
অর্থ: চাঁদের স্ত্রী।
গুরুত্ব: এটি চাঁদের সৌন্দর্য এবং নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।

চন্দ্ররূপা:
অর্থ: দেবী লক্ষ্মী, যার রূপ চাঁদের মতো।
গুরুত্ব: এটি দেবী লক্ষ্মীর সৌন্দর্য এবং উজ্জ্বলতার প্রতীক।

চন্দ্রকলা:
অর্থ: চাঁদের কলা বা কিরণ।
গুরুত্ব: এটি চাঁদের আলো এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চান্দ্রেয়ী:
অর্থ: চাঁদের কন্যা।
গুরুত্ব: এটি চাঁদের স্নিগ্ধতা এবং নারীত্বের পরিচায়ক।

চন্দ্রিমা:
অর্থ: চাঁদের মতো।
গুরুত্ব: এটি শান্তি এবং সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।

চনায়া:
অর্থ: প্রসিদ্ধ, প্রখ্যাত।
গুরুত্ব: এটি সাফল্য ও স্বীকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।

চপলা:
অর্থ: বিদ্যুৎ, চঞ্চল, লক্ষ্মী।
গুরুত্ব: এটি তেজ এবং জীবনশক্তির প্রতীক, যা অগ্রগতির দিকে নির্দেশ করে।

চরিত্রা:
অর্থ: যার চরিত্র খুব ভালো।
গুরুত্ব: এটি নৈতিকতা এবং ভালো গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।

চারুহাসা:
অর্থ: যার হাসি আকর্ষণীয়, দেবী দুর্গা।
গুরুত্ব: এটি দেবী দুর্গার সৌন্দর্য এবং শুভ্রতার প্রতীক।

চারুলা:
অর্থ: সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্যের প্রতিনিধি, যা সবকিছুর মাঝে হালকা ও আনন্দময়।

চারুলেখা:
অর্থ: সুন্দর চিত্র।
গুরুত্ব: এটি শিল্পের সৌন্দর্য এবং সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চারুনেত্রা:
অর্থ: যার চোখ সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি চোখের সৌন্দর্যের এবং মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চাস্মিতা:
অর্থ: সুন্দর নারী।
গুরুত্ব: এটি নারীত্বের সৌন্দর্য এবং গুণাবলির প্রতিনিধিত্ব করে।

চতুর্যা:
অর্থ: বুদ্ধিমান, চতুর।
গুরুত্ব: এটি বুদ্ধিমত্তা এবং বিচক্ষণতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চতিমা:
অর্থ: সুন্দরতা।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্যের এবং মাধুর্যের প্রতীক।

চৌলা:
অর্থ: হরিণ।
গুরুত্ব: এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এবং স্বাধীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চাবিষ্কা:
অর্থ: জল, আকাশ।
গুরুত্ব: এটি প্রাকৃতিক এলিমেন্ট এবং এর মহত্ত্ব নির্দেশ করে।

চেল্লম্মা:
অর্থ: আদুরে।
গুরুত্ব: এটি স্নেহ এবং আদরের প্রতীক।

চেষ্টা:
অর্থ: চেষ্টা করা।
গুরুত্ব: এটি অগ্রগতির এবং উন্নতির প্রতিনিধি।

চেতকী:
অর্থ: সতর্ক।
গুরুত্ব: এটি সজাগতা এবং ধৈর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চেতল:
অর্থ: জীবন, প্রাণ।
গুরুত্ব: এটি জীবনের গুরুত্ব এবং প্রাণশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।

চৈতন্যা:
অর্থ: জাগ্রত অবস্থা, চেতনা।
গুরুত্ব: এটি সচেতনতা এবং জ্ঞানের প্রতীক।

চেতসা:
অর্থ: চেতনা থেকে।
গুরুত্ব: এটি চিন্তাশীলতার এবং বিশ্লেষণের প্রতীক।

চিদাক্ষা:
অর্থ: পরম চেতনা।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্ম

চিকু:
অর্থ: একটি ফল, মিষ্টি।
গুরুত্ব: চিকু একটি সুস্বাদু ফল, যা শরীরের জন্য পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যকর।

চিলাংকা:
অর্থ: বাদ্যযন্ত্র।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতের মাধুর্য এবং সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে, যা মানুষের মনকে মুগ্ধ করে।

চিমায়ী:
অর্থ: আশ্চর্যজনক, আনন্দময়।
গুরুত্ব: এটি আনন্দ এবং উৎফুল্লতার প্রতীক, যা জীবনে সুখের মুহূর্ত প্রকাশ করে।

চিন্তল:
অর্থ: বিচারশীলতা।
গুরুত্ব: এটি বুদ্ধি এবং বিবেচনার প্রতীক, যা ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণের সাহায্য করে।

চিন্তনা:
অর্থ: বুদ্ধিমান, বিচারশীলতা।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞান এবং চিন্তার গভীরতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা সমস্যার সমাধানে সহায়ক।

চিন্তনিকা:
অর্থ: ধ্যান, চিন্তা।
গুরুত্ব: এটি আত্মজ্ঞান এবং গভীর চিন্তার প্রতীক, যা আত্মবিশ্লেষণে সাহায্য করে।

চিপ্পী:
অর্থ: বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি অনন্যতা এবং বিশেষত্বের প্রতিনিধিত্ব করে, যা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ।

চিরস্বী:
অর্থ: সুন্দর হাসি।
গুরুত্ব: এটি হাসির সৌন্দর্য এবং আনন্দের প্রতীক।

চিশ্তা:
অর্থ: ছোট নদী।
গুরুত্ব: এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এবং শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।

চিত্রাঙ্গদা:
অর্থ: সুগন্ধে পূর্ণ।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং মাধুর্যের প্রতীক।

চিত্রমণি:
অর্থ: একটি রাগের নাম।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতের গুণমান এবং শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিত্রাংবদী:
অর্থ: একটি রাগ।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতের সৃষ্টিশীলতার প্রতীক।

চিতি:
অর্থ: প্রেম।
গুরুত্ব: এটি আবেগ এবং ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে, যা মানুষের সম্পর্ককে শক্তিশালী করে।

চিত্কলা:
অর্থ: জ্ঞান, বিদ্যা।
গুরুত্ব: এটি শিক্ষার এবং জ্ঞানের প্রতীক।

চিত্রমায়া:
অর্থ: সাংসারিক ভ্রম।
গুরুত্ব: এটি জীবনের বাস্তবতা এবং এর অস্থিরতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চিত্রাঙ্গী:
অর্থ: আকর্ষক ও সুন্দর শরীর যার।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্যের এবং আকর্ষণের প্রতীক।

চিত্রাণী:
অর্থ: গঙ্গা নদী।
গুরুত্ব: এটি প্রাকৃতিক এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চিত্রাংশী:
অর্থ: বড় ছবির অংশ।
গুরুত্ব: এটি বৃহত্তর চিত্রের অংশ হিসেবে সামগ্রিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চিত্ররথী:
অর্থ: সুন্দর ও উজ্জ্বল রথের স্বামী।
গুরুত্ব: এটি ঐশ্বর্য এবং গৌরবের প্রতীক।

চিত্রলেখা:
অর্থ: ছবি।
গুরুত্ব: এটি শিল্পের এবং সৃজনশীলতার প্রতীক।

চিত্রাঞ্জলি:
অর্থ: একটি রাগের নাম।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতের সৌন্দর্য এবং প্রভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিত্রিতা:
অর্থ: রম্য, সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং আকর্ষণের প্রতীক।

চিত্ররূপা:
অর্থ: যার রূপ চিত্রের মতো সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চূড়ামণি:
অর্থ: একটি গহনা।
গুরুত্ব: এটি মূল্যবানতা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।

চুমকি:
অর্থ: তারা, উজ্জ্বল বস্তু।
গুরুত্ব: এটি আকাশের সৌন্দর্য এবং আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।

চৈতন্যাশ্রী:
অর্থ: চেতনা।
গুরুত্ব: এটি আত্মবোধ এবং সচেতনতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চন্দ্রবদনা:
অর্থ: চাঁদের মতো মুখমন্ডল যার।
গুরুত্ব: এটি নারীত্বের এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চকামা:
অর্থ: কবিতা।
গুরুত্ব: এটি সাহিত্যিক সৃষ্টিশীলতার এবং প্রকাশের প্রতিনিধিত্ব করে।

চহরজাদী:
অর্থ: খুব সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চাশীন:
অর্থ: মিষ্টি।
গুরুত্ব: এটি মিষ্টতার এবং আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।

চেল্লম:
অর্থ: যে আদর যত্ন পেয়েছে।
গুরুত্ব: এটি ভালোবাসা এবং পরিচর্যার প্রতিনিধিত্ব করে।

চাস্মী:
অর্থ: চোখ।
গুরুত্ব: এটি দৃষ্টির এবং উপলব্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।

চাশীদা:
অর্থ: অনুভবী।
গুরুত্ব: এটি সংবেদনশীলতার এবং বোঝাপড়ার প্রতিনিধিত্ব করে।

চেরীন:
অর্থ: প্রিয়, মনের কাছাকাছি।
গুরুত্ব: এটি সম্পর্কের গভীরতা এবং প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিরাগবীবী:
অর্থ: উজ্জ্বল মহিলা।
গুরুত্ব: এটি শক্তি এবং স্বতন্ত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চরণপ্রীত:
অর্থ: ভগবানের চরনে থাকা নারী।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতার এবং devotion-এর প্রতীক।

চৈনপ্রীত:
অর্থ: যার মনে চাঁদের প্রতি প্রেম আছে।
গুরুত্ব: এটি রোমান্টিকতার এবং প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।

চঞ্চলা:
অর্থ: জীবন্ত, চঞ্চল, ছটফটে, দেবী লক্ষ্মী।
গুরুত্ব: এটি জীবনের গতিশীলতা এবং আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিতলীন:
অর্থ: সতর্কতাতে পূর্ণ।
গুরুত্ব: এটি সাবধানতা এবং সচেতনতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চকোর:
অর্থ: চাঁদের মতো, একটি পাখি, সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং রোমাঞ্চের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিক্কী:
অর্থ: সুন্দর, মিষ্টি।
গুরুত্ব: এটি আকর্ষণ এবং আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিট্টী:
অর্থ: শুভ্র, শান্ত, ছোট।
গুরুত্ব: এটি শান্তি এবং নরমতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চমনপ্রীত:
অর্থ: যার কাছে ফুল ও বাগান প্রিয়।
গুরুত্ব: এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।

চি:
অর্থ: ভগবানের আশীর্বাদ।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতার এবং প্রেরণার প্রতিনিধিত্ব করে।

চেরিলীন:
অর্থ: সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্যের এবং আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।

চাইনা:
অর্থ: শান্তি।
গুরুত্ব: শান্তি মানব জীবনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য, যা মানসিক স্বস্তি এবং সম্পর্কের সুষ্ঠুতা এনে দেয়।

চন্দা:
অর্থ: চাঁদ।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং প্রেমের প্রতীক, যা রোমান্টিক পরিবেশ তৈরি করে।

চন্দ্রা:
অর্থ: চাঁদ।
গুরুত্ব: এটি শান্তির এবং মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে, যা রাতের সৌন্দর্য বাড়ায়।

চিত্তা:
অর্থ: মন, চিত্ত।
গুরুত্ব: এটি মানব মন ও আবেগের গভীরতা এবং জীবনের অনুভূতি বোঝায়।

চূর্ণী:
অর্থ: একটি নদীর নাম।
গুরুত্ব: নদী জীবনদায়িনী এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চুটকি:
অর্থ: তুরি মারা, ছোট, অল্প।
গুরুত্ব: এটি ক্ষুদ্র জিনিসের গুরুত্ব বোঝায়, যা মাঝে মাঝে জীবনে বড় প্রভাব ফেলে।

চলমা:
অর্থ: দেবী পার্বতী।
গুরুত্ব: এটি শক্তি, প্রেম, এবং মাতৃসত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।

চিত্রিতা:
অর্থ: যার চিত্র তৈরি করা হয়েছে।
গুরুত্ব: এটি সৃষ্টিশীলতার এবং শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিহ্নিতা:
অর্থ: যাকে চিহ্নিত করা হয়েছে, নির্দিষ্ট।
গুরুত্ব: এটি পরিচয় এবং বিশেষত্বের প্রতীক।

চারুমতী:
অর্থ: বুদ্ধিমান, সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি বুদ্ধির এবং সৌন্দর্যের মিলনের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিদ্নভী:
অর্থ: দেবী লক্ষ্মী।
গুরুত্ব: এটি ধন এবং সাফল্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চার্বী:
অর্থ: আদুরে, সুন্দর মেয়ে।
গুরুত্ব: এটি নারীত্বের সৌন্দর্য এবং আকর্ষণ বোঝায়।

চারু:
অর্থ: সুন্দর, পবিত্র।
গুরুত্ব: এটি পবিত্রতার এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চৈতালী:
অর্থ: চৈত্র মাসে জন্মেছে যে, যার স্মৃতি খুব ভালো।
গুরুত্ব: এটি স্মৃতির গুরুত্ব এবং জীবনের বিভিন্ন মুহূর্তের প্রতিনিধিত্ব করে।

চৈত্রী:
অর্থ: চৈত্র মাসের পূর্ণিমা।
গুরুত্ব: এটি চাঁদের মাধুর্য এবং ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চরা:
অর্থ: আনন্দ, খুশী।
গুরুত্ব: এটি সুখ এবং আনন্দের প্রতীক, যা জীবনের আনন্দময় মুহূর্তগুলিকে চিহ্নিত করে।

চাক্ষণী:
অর্থ: দেখতে সুন্দর, বুদ্ধিমান।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং বুদ্ধিমত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।

চন্দ্রজা:
অর্থ: চাঁদের আলোয় উৎপন্ন।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।

চাঁদনী:
অর্থ: চাঁদের আলো।
গুরুত্ব: এটি শান্তি এবং মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে, যা রাতের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।

চরণ্যা:
অর্থ: ভালো ব্যবহারের অধিকারী।
গুরুত্ব: এটি নৈতিকতা এবং সদাচরণের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিন্ময়ী:
অর্থ: সর্বোচ্চ চেতনা।
গুরুত্ব: এটি আত্মবোধ এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চার্মী:
অর্থ: সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্যের এবং আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।

চারুলতা:
অর্থ: একটি ফুলের লতা।
গুরুত্ব: এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চেরিকা:
অর্থ: মহান আনন্দ।
গুরুত্ব: এটি আনন্দ এবং খুশির প্রতীক।

চেরি:
অর্থ: একটি ফল।
গুরুত্ব: এটি মিষ্টতার এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চতুর্বী:
অর্থ: ঈশ্বরের প্রসাদ বা উপহার।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতা এবং ঈশ্বরের দান বোঝায়।

চাহনা:
অর্থ: কিছু পাওয়ার ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা।
গুরুত্ব: এটি জীবনযাত্রার আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।

চারণা:
অর্থ: একটি পাখি।
গুরুত্ব: এটি জীবনের স্বাধীনতার এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চারিতা:
অর্থ: ভালো।
গুরুত্ব: এটি সদাচার এবং মঙ্গলের প্রতিনিধিত্ব করে।

চহেতী:
অর্থ: সবার কাছে আদরের।
গুরুত্ব: এটি ভালোবাসা এবং স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে।

চয়নিকা:
অর্থ: বিশেষভাবে বেছে নেওয়া।
গুরুত্ব: এটি নির্বাচন এবং প্রাধান্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চৈরাবলী:
অর্থ: চৈত্র মাসের পূর্ণিমা।
গুরুত্ব: এটি চাঁদের সৌন্দর্য এবং প্রাকৃতিক দৃশ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চেতনা:
অর্থ: বোধ, বুদ্ধি, জীবন।
গুরুত্ব: এটি সচেতনতা এবং জীবনের গভীরতা বোঝায়।

চিরশ্রী:
অর্থ: সর্বদা সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি স্থায়ী সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চিত্রার্থী:
অর্থ: একটি উজ্জ্বল রথ।
গুরুত্ব: এটি রূপ ও ঐশ্বর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চম্পাবতী:
অর্থ: একটি নগরের নাম।
গুরুত্ব: এটি সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

আরুশিলা:
অর্থ: হীরা, সুন্দর রত্ন।
গুরুত্ব: এটি মূল্যবানতা এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

চারুপ্রভা:
অর্থ: সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং মাধুর্যের প্রতীক।

চন্দ্রকান্তা:
অর্থ: চাঁদের প্রিয়, চাঁদের মণি, চাঁদের স্ত্রী।
গুরুত্ব: এটি প্রেম এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।

চন্দ্রাবলী:
অর্থ: চাঁদের আলো, শ্রী কৃষ্ণের সখী।
গুরুত্ব: এটি প্রেম এবং স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে।

চন্দ্রদীপা:
অর্থ: চাঁদের আলো, প্রদীপ, উজ্জ্বল।
গুরুত্ব: এটি আলো এবং উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।

চান্দিয়া:
অর্থ: করুণাময়।
গুরুত্ব: এটি দয়া এবং সদাচারের প্রতিনিধিত্ব করে।

চাফিয়া:
অর্থ: যত্ন নেওয়া।
গুরুত্ব: এটি পরিচর্যা এবং প্রিয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।

চামিসা:
অর্থ: সূর্য।
গুরুত্ব: এটি আলো এবং শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনে উজ্জ্বলতা ও প্রেরণা দেয়।

চিরাজ:
অর্থ: আলো।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞান, সত্য, ও উজ্জ্বলতার প্রতীক, যা অন্ধকার দূর করে।

চিমরিন:
অর্থ: ঈশ্বরকে স্মরণ করা।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যা ঈশ্বরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সমর্পণ বোঝায়।

চায়েশা:
অর্থ: উজ্জ্বল, সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং উজ্জ্বলতার প্রতীক, যা জীবনে আকর্ষণ ও মাধুর্য এনে দেয়।

চাফিকা:
অর্থ: তত্ত্বাবধান, যত্ন করা।
গুরুত্ব: এটি সেবা ও যত্নের প্রতীক, যা সম্পর্কের গভীরতা ও মানবিকতা বোঝায়।

চাহিদা:
অর্থ: প্রিয়।
গুরুত্ব: এটি ভালোবাসা এবং আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে, যা সম্পর্কের মধুরতা বাড়ায়।

চাকিলা:
অর্থ: সুন্দর, সুশ্রী।
গুরুত্ব: এটি নারীত্বের সৌন্দর্য এবং আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।

চারিভা:
অর্থ: সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি শারীরিক ও মানসিক সৌন্দর্যের প্রতীক, যা ব্যক্তিত্বের মাধুর্য বৃদ্ধি করে।

ছন্দা:
অর্থ: কবিতা বা গানের ছন্দ।
গুরুত্ব: এটি সৃষ্টিশীলতা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা জীবনের সংগীতময় রূপ প্রকাশ করে।

ছায়া:
অর্থ: প্রতিবিম্ব।
গুরুত্ব: এটি প্রতিচ্ছবি এবং সুরক্ষার প্রতীক, যা জীবনে শান্তি এবং সান্ত্বনা আনে।

ছায়াবতী:
অর্থ: একটি রাগের নাম।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতের রাগ এবং সুরের প্রতীক, যা হৃদয়কে প্রশান্তি দেয়।

ছবি:
অর্থ: প্রতিবিম্ব, চিত্র, আকৃতি।
গুরুত্ব: এটি সৃষ্টিশীলতা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা চিত্রের মাধ্যমে অনুভূতি প্রকাশ করে।

ছাঞ্জল:
অর্থ: যাদু, অলৌকিক।
গুরুত্ব: এটি মায়া ও অদ্ভুত ক্ষমতার প্রতীক, যা জীবনে আশ্চর্যের মুহূর্ত তৈরি করে।

ছুটকী:
অর্থ: ছোট মেয়ে।
গুরুত্ব: এটি কনিষ্ঠা ও কোমলতার প্রতীক, যা শিশুদের স্নেহময় রূপকে বোঝায়।

ছব:
অর্থ: সুন্দরতা, প্রতিভা।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও প্রতিভার মেলবন্ধন, যা ব্যক্তিত্বে বিশেষত্ব আনে।

ছনক:
অর্থ: খনখন আওয়াজ।
গুরুত্ব: এটি ধ্বনি এবং সজীবতার প্রতীক, যা জীবনে আনন্দ এবং চাঞ্চল্য আনে।

ছব্বা:
অর্থ: সোনা–রূপার গহনা।
গুরুত্ব: এটি মূল্যবানতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক, যা ঐশ্বর্যের পরিচায়ক।

ছৈলা:
অর্থ: সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং আকর্ষণের প্রতীক, যা নারীত্বকে উজ্জ্বল করে।

চেল্সী:
অর্থ: জাহাজের বন্দর।
গুরুত্ব: এটি ভ্রমণ ও অভিযানের প্রতীক, যা নতুন অভিজ্ঞতার দিকে ইঙ্গিত করে।

চেরীসা:
অর্থ: সুন্দর মধুর গান গায় যে।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতপ্রেমী এবং সুরের মাধুর্যের প্রতীক।

চার্মিনিক:
অর্থ: প্রেম থেকে সৃষ্ট।
গুরুত্ব: এটি প্রেমের অনুভূতি এবং সম্পর্কের গভীরতার প্রতীক।

চার্মিন:
অর্থ: আকর্ষণীয় নারী।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং আকর্ষণের প্রতীক, যা নারীত্বের শক্তি প্রকাশ করে।

চিত্রা:
অর্থ: বিনয়ী, দয়ালু।
গুরুত্ব: এটি নম্রতা এবং মমতার প্রতীক, যা মানবিক মূল্যবোধের গুরুত্ব বোঝায়।

চার্লেট:
অর্থ: মুক্ত।
গুরুত্ব: এটি স্বাধীনতার প্রতীক, যা আত্মবিশ্বাস এবং মুক্তচিন্তার প্রতিনিধিত্ব করে।

চার্লীজ:
অর্থ: মজবুত, দৃঢ়।
গুরুত্ব: এটি শক্তি এবং দৃঢ়তার প্রতীক, যা জীবনের চ্যালেঞ্জগুলিকে সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে।

চেসী:
অর্থ: শিকারী।
গুরুত্ব: এটি বুদ্ধিমত্তা এবং কার্যক্ষমতার প্রতীক, যা সফলতার পথে অনুপ্রাণিত করে।

চেরিস:
অর্থ: বিনয়ী, পরোপকারী।
গুরুত্ব: এটি নম্রতা এবং পরোপকারিতার প্রতীক, যা জীবনে দয়ার গুরুত্ব বোঝায়।

চাহা:
অর্থ: ইচ্ছা, কামনা, কোন কিছু পাওয়ার ইচ্ছা।
গুরুত্ব: এটি আকাঙ্ক্ষা এবং সাফল্যের প্রতীক, যা জীবনের লক্ষ্যের প্রতি তীব্র ইচ্ছা প্রকাশ করে।

চৈতী:
অর্থ: জাগ্রত, আদুরে।
গুরুত্ব: এটি সতেজতা এবং কোমলতার প্রতীক, যা নতুন জীবন ও আবেগের সূচনা বোঝায়।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম জ দিয়ে | ঝ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


জাহ্নবী:
অর্থ: গঙ্গা নদী, শিক্ষিতা।
গুরুত্ব: এটি পবিত্রতা ও শিক্ষার প্রতীক, যা আধ্যাত্মিক ও জ্ঞানমূলক শক্তিকে প্রকাশ করে।

জুঁই:
অর্থ: শুভ্র সুগন্ধি ফুল।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও পবিত্রতার প্রতীক, যা বিশুদ্ধতা ও মাধুর্যকে বোঝায়।

জিয়া:
অর্থ: আলোর উৎস, দীপ্তি, রশ্মি।
গুরুত্ব: এটি জীবনের উজ্জ্বলতা ও সাফল্যের প্রতীক, যা আশার আলো জ্বালায়।

জগদ্ধাত্রী:
অর্থ: ত্রিভুবন ধারণকর্ত্রী, দেবী দুর্গা।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও প্রতিরক্ষার প্রতীক, যা সৃষ্টির এবং সুরক্ষার ক্ষমতাকে বোঝায়।

জনী:
অর্থ: মাতা।
গুরুত্ব: এটি মমতা ও স্নেহের প্রতীক, যা মাতৃত্বের মহিমাকে তুলে ধরে।

জ্যোৎস্না:
অর্থ: চন্দ্রালোক।
গুরুত্ব: এটি শান্তি ও প্রশান্তির প্রতীক, যা জীবনে স্নিগ্ধতা নিয়ে আসে।

জ্যোতির্ময়ী:
অর্থ: দীপ্তিময়ী।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞান ও আলোর প্রতীক, যা আত্মার জ্যোতি এবং জীবনের উজ্জ্বলতা প্রকাশ করে।

জয়তী:
অর্থ: বিজয়ী, বিজয় সৌরভ।
গুরুত্ব: এটি বিজয় এবং সফলতার প্রতীক, যা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে উত্থান ও গৌরব প্রকাশ করে।

জলঙ্গী:
অর্থ: একটি নদীর নাম।
গুরুত্ব: এটি প্রবাহ এবং নবীনতার প্রতীক, যা জীবনধারার নিরন্তর গতিকে বোঝায়।

জয়লক্ষ্মী:
অর্থ: জয়ের দেবী।
গুরুত্ব: এটি সমৃদ্ধি ও সুখের প্রতীক, যা জীবনকে সফল ও আনন্দময় করে তোলে।

জলনিধি:
অর্থ: সাগর, সিন্ধু।
গুরুত্ব: এটি অসীমতা ও গভীরতার প্রতীক, যা জ্ঞানের গভীরতা ও সম্ভাবনাকে বোঝায়।

ঝিলিমিলি:
অর্থ: তরঙ্গায়িত, ঝলমলে।
গুরুত্ব: এটি জীবনের উজ্জ্বলতা ও আনন্দের প্রতীক, যা প্রতিদিনের জীবনে হাসিখুশির আভাস দেয়।

জ্বালামালিনী:
অর্থ: দেবী দুর্গার রূপ বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও সাহসের প্রতীক, যা সব বিপদে প্রতিরোধের শক্তি দেয়।

জামিলা:
অর্থ: সুন্দর, সুতনু, মার্জিত।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও শালীনতার প্রতীক, যা মার্জিততার সঙ্গে নারীত্ব প্রকাশ করে।

জারি:
অর্থ: বাংলার মুসলমানী পল্লীসঙ্গীত বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক, যা ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে ধরে রাখে।

জাহিদা:
অর্থ: কঠোর পরিশ্রমকারী রমণী।
গুরুত্ব: এটি দৃঢ়তা ও কঠোর পরিশ্রমের প্রতীক, যা সফলতার পথে এগিয়ে যেতে প্রেরণা দেয়।

জাইমা:
অর্থ: নেতৃ, দলনেত্রী, অগ্রণী।
গুরুত্ব: এটি নেতৃত্ব ও শক্তির প্রতীক, যা সাফল্যের পথে নেতৃত্বের গুণাবলি প্রকাশ করে।

জিনা:
অর্থ: জেতার জন্য, বেঁচে থাকা।
গুরুত্ব: এটি জীবনের সংগ্রামের প্রতীক, যা জীবনের প্রতি ভালবাসা ও উত্থানকে বোঝায়।

জারা:
অর্থ: শান্ত, চূড়া, শীর্ষা, শ্রেষ্ঠা।
গুরুত্ব: এটি শান্তি ও শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক, যা জীবনে উন্নতি ও সাফল্য এনে দেয়।

জান্নাত:
অর্থ: স্বর্গ, পরম সুখময় স্থান।
গুরুত্ব: এটি সুখ ও শান্তির প্রতীক, যা চরম শান্তি ও সৌন্দর্যের ধারণা প্রকাশ করে।

জাহানারা:
অর্থ: বিশ্বের শোভাকর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও মহিমার প্রতীক, যা বিশ্বের সৌন্দর্যকে তুলে ধরে।

জাহীরা:
অর্থ: আরব দেশের এক গহনা, এক প্রকার অলংকার বা আভূষণ।
গুরুত্ব: এটি মূল্যবানতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক, যা নারীর অলংকারের গুরুত্ব প্রকাশ করে।

জাবীরা:
অর্থ: অন্যকে সহানুভূতি দানকারিণী।
গুরুত্ব: এটি সহানুভূতি ও মানবিকতার প্রতীক, যা সম্পর্কের গভীরতা বোঝায়।

জাইফা:
অর্থ: অতিথি, আগন্তুক।
গুরুত্ব: এটি অতিথি এবং আতিথেয়তার প্রতীক, যা আন্তরিকতাকে প্রকাশ করে।

ঝলক:
অর্থ: আভাস।
গুরুত্ব: এটি দ্রুত ও তীব্র অভিজ্ঞতার প্রতীক, যা জীবনের গতিশীলতা বোঝায়।

জেহেনাজ:
অর্থ: বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের গৌরব।
গুরুত্ব: এটি বিশালতা ও মহিমার প্রতীক, যা সমগ্র পৃথিবীকে গৌরবান্বিত করে।

জস্মিকা:
অর্থ: সুগন্ধী, সুন্দর সুবাস।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও তাজগন্ধের প্রতীক, যা জীবনে প্রশান্তি এনে দেয়।

জান:
অর্থ: জীবন, ক্ষমতা, শক্তি।
গুরুত্ব: এটি জীবনীশক্তি ও ক্ষমতার প্রতীক, যা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে উৎসাহ যোগায়।

জাসনুর:
অর্থ: ঐশ্বরিক আলো।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরীয় জ্ঞান ও আলোর প্রতীক, যা জীবনকে আলোকিত করে।

জশমীত:
অর্থ: জনপ্রিয়া।
গুরুত্ব: এটি জনপ্রিয়তা ও ভালোবাসার প্রতীক, যা অন্যদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে সহায়ক।

ঝমক:
অর্থ: বাজনার আওয়াজ, নহবতের শব্দ।
গুরুত্ব: এটি উৎসব ও উদযাপনের প্রতীক, যা জীবনে আনন্দ ও সঙ্গীতের রঙিন মুহূর্তের আভাস দেয়।

জোজো:
অর্থ: সোমবারে জন্মগ্রহণকারী।
গুরুত্ব: এটি জন্মদিনের বিশেষত্ব প্রকাশ করে এবং ব্যক্তির বিশেষ কিছু গুণের প্রতীক হতে পারে।

জশলীন:
অর্থ: ঈশ্বরের নামে।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতা ও বিশ্বাসের প্রতীক, যা ঈশ্বরের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।

জিয়া:
অর্থ: মিষ্টি হৃদয়ের, জীবন।
গুরুত্ব: এটি জীবন ও প্রেমের প্রতীক, যা জীবনের প্রতি মাধুর্য ও জীবনীশক্তিকে প্রকাশ করে।

জাপ্লীন:
অর্থ: ধার্মিক।
গুরুত্ব: এটি ধর্ম ও নৈতিকতার প্রতীক, যা আধ্যাত্মিক জীবনযাপন ও ধার্মিক চেতনার গুরুত্ব প্রকাশ করে।

জাগজোত:
অর্থ: বিশ্বের আলোকবর্তিকা।
গুরুত্ব: এটি আলোর প্রতীক, যা জ্ঞান ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে সারা বিশ্বকে আলোকিত করে।

জপসীমরান:
অর্থ: আশা।
গুরুত্ব: এটি আশা ও বিশ্বাসের প্রতীক, যা জীবনে আশা ও স্বপ্নের গুরুত্বকে বোঝায়।

জগপল:
অর্থ: বিশ্ব রক্ষাকারিণী।
গুরুত্ব: এটি প্রতিরক্ষা ও সহানুভূতির প্রতীক, যা বিশ্বকে সুরক্ষিত রাখার চেতনা প্রকাশ করে।

জশগুণ:
অর্থ: প্রসিদ্ধা।
গুরুত্ব: এটি খ্যাতি ও গুণের প্রতীক, যা একজন ব্যক্তির সমাজে সম্মান ও সাফল্যের ইঙ্গিত দেয়।

জাদ্দি:
অর্থ: পরিবার।
গুরুত্ব: এটি সম্পর্ক ও পরিবারের প্রতীক, যা পারিবারিক বন্ধন ও ভালবাসাকে প্রকাশ করে।

জশনপ্রীত:
অর্থ: বিজয়ীর প্রতি ভালবাসা।
গুরুত্ব: এটি সাফল্যের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার প্রতীক, যা জীবনযুদ্ধে জয়ের জন্য উদ্দীপনা যোগায়।

জায়প্রীত:
অর্থ: স্নেহজয়ী।
গুরুত্ব: এটি ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতীক, যা হৃদয়ের সৌন্দর্য ও কোমলতাকে তুলে ধরে।

জশমিলান:
অর্থ: অসাধারণ, চমৎকার।
গুরুত্ব: এটি সাফল্য ও চমকপ্রদ অর্জনের প্রতীক, যা জীবনের অসাধারণ মুহূর্তগুলোকে প্রকাশ করে।

জসি:
অর্থ: বিশেষ দেবদূত।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যা ঈশ্বরের প্রতি অনুগ্রহ এবং সুরক্ষার প্রতীক হতে পারে।

জিনিয়া:
অর্থ: এক প্রকার ফুল।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও পবিত্রতার প্রতীক, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতি ভালবাসা প্রকাশ করে।

জাফ্রিন:
অর্থ: কঠোর পরিশ্রমী।
গুরুত্ব: এটি পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের প্রতীক, যা সাফল্যের পথে অবিরাম প্রচেষ্টার কথা মনে করিয়ে দেয়।

জুন:
অর্থ: বুদ্ধিমতী।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞান ও প্রজ্ঞার প্রতীক, যা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বুদ্ধিমত্তার গুরুত্ব বোঝায়।

জেনি:
অর্থ: ঈশ্বর দয়াময়ী।
গুরুত্ব: এটি করুণা ও মমতার প্রতীক, যা ঈশ্বরের অনুগ্রহ ও ক্ষমাশীলতার ইঙ্গিত দেয়।

জরডানা:
অর্থ: প্রবাহিণী।
গুরুত্ব: এটি জীবনধারার অবিরাম গতির প্রতীক, যা জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সতেজতা ও পরিবর্তনের আভাস দেয়।

জুলিয়ান:
অর্থ: দয়ামায়া সম্পন্না।
গুরুত্ব: এটি মমতা ও ভালোবাসার প্রতীক, যা সম্পর্কের মধ্যে সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিফলন ঘটায়।

জো (মিষ্টি):
অর্থ: হৃদয়ের অধিকারিণী।
গুরুত্ব: এটি প্রেম ও মমতার প্রতীক, যা একজন নারীর হৃদয়জুড়ে মিষ্টতা ও কোমলতা প্রকাশ করে।

জ্যাকিন্ডা:
অর্থ: চমৎকার, খুব সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও গুণের প্রতীক, যা জীবনে শৈল্পিকতা ও চমৎকার অর্জনের ইঙ্গিত দেয়।

জুলিয়া:
অর্থ: এক ধরণের প্রজাপতি।
গুরুত্ব: এটি স্বতঃস্ফূর্ততা ও স্বাধীনতার প্রতীক, যা জীবনের গতিশীলতা ও সৌন্দর্যকে তুলে ধরে।

জারা:
অর্থ: জেড পাথর।
গুরুত্ব: এটি মূল্যবানতা ও স্থায়িত্বের প্রতীক, যা জীবনের প্রতিকূলতায় স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়।

জিলিয়ান:
অর্থ: তারুণ্যে ভরপুর।
গুরুত্ব: এটি যৌবন ও শক্তির প্রতীক, যা জীবনে তারুণ্যের উদ্যম প্রকাশ করে।

জিল:
অর্থ: তরুণী।
গুরুত্ব: এটি তারুণ্য ও সৌন্দর্যের প্রতীক, যা নারীর তরুণ চেতনা ও উদ্দীপনাকে প্রকাশ করে।

জেনিভা:
অর্থ: জুনিপার গাছ।
গুরুত্ব: এটি স্থায়িত্ব ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক, যা শান্তিপূর্ণ ও ধৈর্যশীল জীবনযাপন নির্দেশ করে।

জেসিকা:
অর্থ: সমৃদ্ধিশালিনী।
গুরুত্ব: এটি সমৃদ্ধি ও সাফল্যের প্রতীক, যা জীবনে শৌর্য ও প্রজ্ঞার ইঙ্গিত দেয়।

জনাথা:
অর্থ: ঈশ্বর প্রদত্ত উপহার।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের কৃপা ও আশীর্বাদের প্রতীক, যা জীবনে ঈশ্বরের দান হিসেবে দেখা হয়।

জেমিমা:
অর্থ: পায়রা।
গুরুত্ব: এটি শান্তি ও কোমলতার প্রতীক, যা সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যর মানসিকতা প্রকাশ করে।

জেমিনি:
অর্থ: যমজ।
গুরুত্ব: এটি দ্বৈততা ও সমন্বয়ের প্রতীক, যা জীবনের ভারসাম্য ও সহযোগিতাকে বোঝায়।

জেসমিন:
অর্থ: সাদা সুগন্ধি ফুল, জুঁইফুল।
গুরুত্ব: এটি পবিত্রতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক, যা স্নিগ্ধতা ও সুরভির মাধ্যমে শান্তি এনে দেয়।

জিংগো:
অর্থ: যিশুর প্রতি কমল হৃদয়ের শ্রদ্ধা।
গুরুত্ব: এটি ধর্মীয় অনুভূতি ও বিশ্বাসের প্রতীক, যা যিশুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসা প্রকাশ করে।

জ্যাকলিন:
অর্থ: ঈশ্বর রক্ষাকর্তা।
গুরুত্ব: এটি সুরক্ষা ও আশ্রয়ের প্রতীক, যা ঈশ্বরের সুরক্ষার প্রতি বিশ্বাসকে তুলে ধরে।

জুলি:
অর্থ: আদুরে শিশুকন্যা, তরুণী।
গুরুত্ব: এটি স্নেহ ও মমতার প্রতীক

ঝর্ণা:
অর্থ: প্রস্রবণ, ফোয়ারা, নির্ঝর।
গুরুত্ব: এটি জীবনের প্রবাহ ও সতেজতার প্রতীক, যা অনবরত প্রবাহিত হয়ে জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সজীবতা আনে।

জলকন্যা:
অর্থ: জলপরী।
গুরুত্ব: এটি জলের সঙ্গে সম্পর্কিত মিথোলজিকাল চরিত্র, যা রহস্যময়তা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।

ঝিলম:
অর্থ: বেশ চনমনে ও মিষ্টি।
গুরুত্ব: এটি সতেজতা এবং আনন্দের প্রতীক, যা জীবনকে মিষ্টি ও আনন্দময় করে তোলে।

জাম্ববতী:
অর্থ: জাম্ববনের কন্যা, শ্রীকৃষ্ণের অন্যতমা মহিষী।
গুরুত্ব: এটি মহাকাব্যের চরিত্র, যা সাহস ও ভক্তির প্রতীক।

ঝিল্লীকা:
অর্থ: ঝিঁঝিঁপোকা।
গুরুত্ব: এটি প্রাকৃতিক জীবের প্রতীক, যা সন্ধ্যাবেলায় প্রকৃতির এক নির্দিষ্ট ছন্দ ও সুরমাধুর্যকে স্মরণ করিয়ে দেয়।

জয়ললিতা:
অর্থ: বিজয়িনী দেবী দুর্গা।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও সাহসের প্রতীক, যা জীবনের প্রতিকূলতাকে পরাস্ত করার ক্ষমতা প্রকাশ করে।

ঝিনিঝিনি:
অর্থ: শিঞ্জন, অলংকারাদির আওয়াজ।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও অলংকারের সঙ্গে সম্পর্কিত শব্দ, যা মাধুর্য এবং সৌন্দর্যপূর্ণ জীবনযাপনকে নির্দেশ করে।

জয়জয়ন্তী:
অর্থ: ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের একটি রাগিণী বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতের মাধ্যমে জীবনে জয় ও সাফল্যের প্রতীক, যা মনের প্রশান্তি ও প্রফুল্লতার প্রতীক।

ঝুমি:
অর্থ: পৃথিবী, দেশ।
গুরুত্ব: এটি সমগ্র পৃথিবী বা দেশের প্রতীক, যা বিশ্বময়তা ও সমগ্রতার ইঙ্গিত দেয়।

জয়দুর্গা:
অর্থ: দেবী দুর্গার রূপ বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও রক্ষার প্রতীক, যা সমস্ত দুর্বলতার বিরুদ্ধে জয়ের প্রতীক।

জানকী:
অর্থ: জনকের কন্যা, সীতা দেবী।
গুরুত্ব: এটি ধৈর্য ও আদর্শ নারীত্বের প্রতীক, যা সতীত্ব ও পারিবারিক নীতির ওপর গুরুত্ব দেয়।

জ্যোতি:
অর্থ: দীপ্তি, প্রভা।
গুরুত্ব: এটি আলো ও জ্ঞানের প্রতীক, যা অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা নির্দেশ করে।

জিগীষা:
অর্থ: জয়ের ইচ্ছা।
গুরুত্ব: এটি জয়লাভের ইচ্ছা এবং সংকল্পের প্রতীক, যা আত্মবিশ্বাস ও সফলতার ইঙ্গিত দেয়।

জোনাকি:
অর্থ: রাতের আকাশে ওড়া দীপ্তিময় ক্ষুদ্র পোকা বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি ক্ষুদ্র আলো এবং আশার প্রতীক, যা অন্ধকারে আলোর বিচ্ছুরণকে নির্দেশ করে।

ঝল্লরী:
অর্থ: চাঁদোয়া, ঝালর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও শোভার প্রতীক, যা ব্যক্তিত্বের সজ্জা এবং সৌন্দর্য বাড়ানোর ইঙ্গিত দেয়।

জলধিজা:
অর্থ: জল, দেবী লক্ষ্মী
গুরুত্ব: এটি সমৃদ্ধি এবং প্রাচুর্যের প্রতীক, যা দেবী লক্ষ্মীর সঙ্গে জড়িত।

জীবনী:
অর্থ: জীবনী শক্তি, জীবনসঞ্চারিণী, প্রাণ-দায়িনী।
গুরুত্ব: এটি জীবনের প্রাণশক্তি ও জীবনীশক্তির প্রতীক, যা জীবনকে সতেজ রাখে।

জাতী:
অর্থ: মালতি বা চামেলী ফুল।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও পবিত্রতার প্রতীক, যা সরলতা ও স্নিগ্ধতা নির্দেশ করে।

ঝিলিক:
অর্থ: চমক, আলোকচ্ছটা।
গুরুত্ব: এটি উদ্ভাসিত আলোর প্রতীক, যা জীবনে মেধা ও উদ্ভাসকে প্রকাশ করে।

জলধি:
অর্থ: সিন্ধু, পারাবার, সমুদ্র।
গুরুত্ব: এটি বিশালতা এবং অগাধ জ্ঞানের প্রতীক, যা অগাধ সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়।

ঝুমুর:
অর্থ: নৃত্য সহযোগে শৃঙ্গাররসাত্মক সঙ্গীতবিশেষ।
গুরুত্ব: এটি সাংস্কৃতিক উৎসব এবং আনন্দময় মুহূর্তের প্রতীক, যা জীবনকে উৎসবমুখর করে তোলে।

ঝিকমিক:
অর্থ: জ্যোৎস্নার ঝিকিমিকি।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও রাত্রির জ্যোৎস্নার প্রতীক, যা জীবনের মৃদু ও কোমল মুহূর্তগুলোকে প্রকাশ করে।

জপমালা:
অর্থ: ইষ্ট মন্ত্রাদি জপ করার সময় যে মালার গুটিকা গোণা হয়।
গুরুত্ব: এটি ধ্যান ও আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যা ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের ইঙ্গিত দেয়।

জলপরী:
অর্থ: জলদেবী।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং রহস্যময়তার প্রতীক, যা প্রাচীন কাহিনির রূপকথার অংশ।

ঝুমরি:
অর্থ: শৃঙ্গাররসাত্মক সঙ্গীতের রাগিণী।
গুরুত্ব: এটি আনন্দময়তা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা সঙ্গীতের মাধ্যমে জীবনের উৎসবমুখর দিককে নির্দেশ করে।

জাহ্ণিকা:
অর্থ: ঋষি জহ্ণুর কন্যা, গঙ্গা নদীর নাম।
গুরুত্ব: এটি পবিত্রতা এবং শুদ্ধতার প্রতীক, যা গঙ্গার প্রবাহের মাধ্যমে মঙ্গল ও পবিত্রতার ইঙ্গিত দেয়।

জলদেবী:
অর্থ: জলের দেবী।
গুরুত্ব: এটি প্রাচীন মিথোলজির প্রতীক, যা প্রকৃতি এবং জলের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।

ঝিলমিল:
অর্থ: স্পন্দিত।
গুরুত্ব: এটি জীবনের উজ্জ্বলতা এবং চঞ্চলতার প্রতীক, যা আনন্দময় মুহূর্তগুলোকে নির্দেশ করে।

জুবিলি:
অর্থ: রৌপ্য।
গুরুত্ব: এটি উদযাপন এবং সম্পদশালী মুহূর্তের প্রতীক, যা জীবনে মাইলফলক অর্জনের ইঙ্গিত দেয়।

ঝিন্টী:
অর্থ: ঝাড়।
গুরুত্ব: এটি প্রাচীন উপাদানের প্রতীক, যা স্থায়িত্ব এবং ব্যবহারিকতার ধারণা প্রকাশ করে।

জয়ত্রী:
অর্থ: জায়ফল গাছের ফুল।
গুরুত্ব: এটি গুণ এবং ঔষধীয় গুণাবলীর প্রতীক, যা জীবনে মঙ্গল ও সুস্থতার ইঙ্গিত দেয়।

ঝিমিকি:
অর্থ: ঝকমক করা ও বারবার চমকের ভাব।
গুরুত্ব: এটি উজ্জ্বলতা এবং আকর্ষণের প্রতীক, যা জীবনের চমকপ্রদ মুহূর্তগুলোকে নির্দেশ করে।

ঝুমকোলতা:
অর্থ: একটি ফুলের নাম।
গুরুত্ব: এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং শোভনের প্রতীক, যা স্নিগ্ধতা এবং সরলতার নির্দেশ দেয়।

ঝোঁটন:
অর্থ: ঝুঁটি বিশিষ্ট ছোট মেয়ে (ডাক নাম হিসেবে একটি মিষ্টি নাম)।
গুরুত্ব: এটি কন্যাশিশুর প্রাণবন্ততা এবং মিষ্টি স্বভাবের প্রতীক, যা সরলতা এবং স্নেহময়তাকে প্রকাশ করে।

ঝুলন:
অর্থ: শ্রীকৃষ্ণের দোলন উৎসব যেখানে রাধা কৃষ্ণ দোলায় দোলেন, দৃঢ়তাসূচনা।
গুরুত্ব: এটি ভক্তি, প্রেম, এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যা রাধা-কৃষ্ণের সম্পর্কের গাম্ভীর্য এবং আনন্দকে নির্দেশ করে।

ঝুমা:
অর্থ: ভূমি।
গুরুত্ব: এটি স্থিতিশীলতা এবং প্রাচুর্যের প্রতীক, যা মাটি ও জীবনধারণের উৎসকে নির্দেশ করে।

ঝম্পা:
অর্থ: একটি তাল বিশেষ (ঝাঁপতাল)।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতের ছন্দ এবং তালকে নির্দেশ করে, যা জীবনের সৃজনশীলতার প্রতীক।

ঝুমকা:
অর্থ: ফুল বিশেষ, ফুলের ন্যায় আকার বিশিষ্ট মেয়েদের কানের গহনা।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং অলংকারের প্রতীক, যা নারীত্বের সৌন্দর্যকে আলোকিত করে।

ঝুমঝুমি:
অর্থ: মেয়েদের পায়ের তোড়ায় লাগানো থাকে যা পরে হাঁটলেই ঝমঝম আওয়াজ হয়, বাচ্চাদের খেলনা বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি শিশুকালীন খেলার সরঞ্জাম এবং সঙ্গীতময় আওয়াজের প্রতীক, যা শিশুর আনন্দময় সময়কে নির্দেশ করে।

জারিতা:
অর্থ: পুরাণের একটি পাখির নাম।
গুরুত্ব: এটি প্রাচীন ঐতিহ্য এবং সাহিত্যের প্রতীক, যা জ্ঞানের মাধ্যমে প্রকৃতির সৌন্দর্যকে নির্দেশ করে।

জগৎজননী:
অর্থ: মা দুর্গা।
গুরুত্ব: এটি মাতৃত্ব এবং সৃষ্টির প্রতীক, যা পৃথিবীকে সৃষ্টির মূলে এবং রক্ষাকারিণী দেবীর রূপে দেখায়।

জুহি:
অর্থ: ফুল বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি স্নিগ্ধতা এবং পবিত্রতার প্রতীক, যা সরলতার মাধ্যমে সৌন্দর্য প্রকাশ করে।

জবা:
অর্থ: ফুল বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি দেবী লক্ষ্মীর পবিত্র ফুল হিসেবে পূজায় ব্যবহৃত হয়, যা সৌন্দর্য, শুভ্রতা, এবং পবিত্রতার প্রতীক।

জবালা:
অর্থ: সত্যকামের মাতা।
গুরুত্ব: এটি মাতৃত্ব এবং আদর্শ নারীত্বের প্রতীক, যা একজন নারীর চরিত্রের মাধুর্য এবং ক্ষমতাকে নির্দেশ করে।

জয়প্রিয়া:
অর্থ: জয়ী হতে ভালোবাসেন যে নারী।
গুরুত্ব: এটি জয় এবং শক্তির প্রতীক, যা সাফল্যের পথে এগিয়ে চলার ইচ্ছাকে প্রকাশ করে।

জানপদী:
অর্থ: এক অপ্সরা।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং দেবীয় গুণের প্রতীক, যা দেবতাদের কাহিনিতে বর্ণিত অপ্সরাদের সৌন্দর্য এবং মোহময়তাকে প্রকাশ করে।

জাগরণী:
অর্থ: জাগরণ সঙ্গীত।
গুরুত্ব: এটি চেতনতা এবং আধ্যাত্মিক সঙ্গীতের প্রতীক, যা মনকে জাগ্রত করে এবং জীবনের গভীরতায় পৌঁছাতে সহায়তা করে।

জয়ী:
অর্থ: জয়লাভকারী।
গুরুত্ব: এটি সাহস এবং আত্মবিশ্বাসের প্রতীক, যা সফলতা এবং বিজয়ের ইঙ্গিত দেয়।

জয়া:
অর্থ: দেবী পার্বতী।
গুরুত্ব: এটি মহাশক্তি এবং ধৈর্যের প্রতীক, যা শৈব ধর্মের মূল দেবী হিসেবে পূজিত হয়।

জগন্ময়ী:
অর্থ: আদ্যাশক্তি, পরমেশ্বরী।
গুরুত্ব: এটি সৃষ্টির মূল শক্তি এবং মাতৃত্বের প্রতীক, যা সমগ্র বিশ্বকে ধারণ করে এবং পরিচালনা করে।

জগদ্গৌরী:
অর্থ: সর্পাধিষ্ঠাত্রী মনসাদেবীর নাম।
গুরুত্ব: এটি শক্তি এবং সুরক্ষার প্রতীক, যা সাপের দেবী হিসেবে পূজিত মনসার সাথে সম্পর্কিত।

জয়িতা:
অর্থ: বিজয়ী, জয়ী।
গুরুত্ব: এটি সফলতা এবং আত্মবিশ্বাসের প্রতীক, যা জীবনে জয়লাভের ইচ্ছাকে প্রকাশ করে।

জগতী:
অর্থ: পৃথিবী, বসুন্ধরা, আদ্যাদেবী।
গুরুত্ব: এটি সমগ্র পৃথিবী এবং তার প্রাণের প্রতীক, যা আমাদের প্রকৃতির সঙ্গে একাত্ম থাকার ইঙ্গিত দেয়।

জয়ন্তী:
অর্থ: দেবী দুর্গা, ইন্দ্রকন্যা।
গুরুত্ব: এটি শক্তি, সৌন্দর্য, এবং জয়ের প্রতীক, যা দুষ্টের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের বিজয়কে নির্দেশ করে।

জয়শ্রী:
অর্থ: বিজয়লক্ষ্মী।
গুরুত্ব: এটি সৌভাগ্য এবং সমৃদ্ধির প্রতীক, যা জীবনে বিজয় এবং সমৃদ্ধির নির্দেশ করে।

জাগরী:
অর্থ: জাগরণকারী।
গুরুত্ব: এটি সচেতনতা এবং সতর্কতার প্রতীক, যা মনের জাগ্রত অবস্থাকে নির্দেশ করে।

জগদম্বা:
অর্থ: দেবী দুর্গা।
গুরুত্ব: এটি মাতৃত্ব এবং শক্তির প্রতীক, যা সমস্ত বিশ্বের রক্ষাকর্ত্রী হিসেবে পরিচিত।

ঝিনুক:
অর্থ: এক প্রকার জলজ কম্বোজ জাতীয় প্রাণী, শিশুদের তরল জাতীয় খাবার খাওয়ানোর জন্য প্রস্তুত বিশেষ একপ্রকার চামচ।
গুরুত্ব: এটি স্নেহ এবং সুরক্ষার প্রতীক, যা শিশুর যত্ন এবং পুষ্টির সঙ্গে সম্পর্কিত।

জাগৃতি:
অর্থ: সচেতনতা, জাগরণ।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিক চেতনা এবং সচেতনতার প্রতীক, যা মনকে জাগ্রত করে।

জারিফা:
অর্থ: মেধাবী, বুদ্ধিমতী।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞানের প্রতীক, যা বুদ্ধি এবং মেধার মাধ্যমে জীবনের সাফল্য নির্দেশ করে।

জালিসা:
অর্থ: সঙ্গিনী, সাথী।
গুরুত্ব: এটি বন্ধুত্ব এবং সহযোগিতার প্রতীক, যা সম্পর্কের গুরুত্ব এবং বন্ধনের ইঙ্গিত দেয়।

জমিয়ার:
অর্থ: যে শাল বা আলোয়ানের সমস্ত যমিতে ফুল তোলা নকশা থাকে।
গুরুত্ব: এটি শৈল্পিক সৌন্দর্য এবং সূক্ষ্ম কারুকার্যের প্রতীক, যা সৌন্দর্যবোধের পরিচয় দেয়।

জামিলা:
অর্থ: সুন্দর, সুতনু, মার্জিত।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং মার্জিত স্বভাবের প্রতীক, যা একজন নারীর সৌন্দর্য এবং স্নিগ্ধতার ইঙ্গিত দেয়।

জারি:
অর্থ: বাংলার মুসলমানী পল্লীসঙ্গীত বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং ভাবপ্রকাশের প্রতীক

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ট দিয়ে | ঠ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


টকেয়া:
অর্থ: ভক্ত।
গুরুত্ব: এটি ভক্তি এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যা ধর্মীয় বিশ্বাসের গভীরতা নির্দেশ করে।

টাকুল:
অর্থ: বুদ্ধিমান।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞানের শক্তি এবং তীক্ষ্ণ বুদ্ধিমত্তার প্রতীক, যা একজনের নেতৃত্ব এবং সাফল্যের প্রতীক।

ট্রাঈ:
অর্থ: বুদ্ধি, তেজ, চালাক।
গুরুত্ব: এটি তীক্ষ্ণ মন, সাহস এবং তেজের প্রতীক, যা জীবনে সাফল্যের ইঙ্গিত দেয়।

ট্বীটী:
অর্থ: গান গাওয়া পাখি, সুরেলা পাখি।
গুরুত্ব: এটি সুরেলা সঙ্গীত এবং মুক্তির প্রতীক, যা জীবনকে সুর ও আনন্দে পূর্ণ করে।

টমরৈ:
অর্থ: পদ্ম ফুল, সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং পবিত্রতার প্রতীক, যা মনের পবিত্রতাকে নির্দেশ করে।

টরা:
অর্থ: পাহাড়, একজন পৌরাণিক দেবী।
গুরুত্ব: এটি স্থিতিশীলতা এবং শক্তির প্রতীক, যা প্রাচীন দেবীদের সঙ্গে সম্পর্কিত।

টহনীমা:
অর্থ: সুন্দর, মনোহর, মন খুশি করে দেয় যে।
গুরুত্ব: এটি আনন্দ এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা মনকে শান্ত ও আনন্দিত করে।

টাকিয়া:
অর্থ: উপাসক, সঠিক পথে চলে যে।
গুরুত্ব: এটি সঠিক পথে চলার এবং ঈশ্বরের প্রতি নিবেদিত থাকার প্রতীক।

টিয়োনা:
অর্থ: পরীদের রানী, একজন দেবী।
গুরুত্ব: এটি রহস্যময় সৌন্দর্য এবং মাধুর্যের প্রতীক, যা দেবীর শক্তিকে নির্দেশ করে।

টিনেসিয়া:
অর্থ: যার সাথে ভগবান আছে, ঈশ্বরের আশীর্বাদ।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের আশীর্বাদ এবং আত্মবিশ্বাসের প্রতীক।

টিফনী:
অর্থ: ঈশ্বরের অভিব্যক্তি, প্রভুকে বর্ণনা করা।
গুরুত্ব: এটি ধর্মীয় শক্তি এবং ঈশ্বরের মহিমার প্রতীক।

টিম্সী:
অর্থ: তারার মতো জ্বলজ্বলে, উজ্জ্বল, ঝলমলে।
গুরুত্ব: এটি আলোকিত জীবনের প্রতীক, যা সাফল্য এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে নির্দেশ করে।

টিবাণা:
অর্থ: যিনি প্রকৃতি ভালবাসেন এবং ঈশ্বরের দেওয়া জিনিসকে ভালবাসেন।
গুরুত্ব: এটি প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা এবং সম্মান প্রদর্শনের প্রতীক।

টিশা:
অর্থ: বলিষ্ঠ সাহসী, যার ইচ্ছাশক্তি প্রবল।
গুরুত্ব: এটি সাহস এবং দৃঢ়তার প্রতীক, যা জীবনযুদ্ধে সফলতার প্রতীক।

টুনিল:
অর্থ: তেজ, চালাক, মন।
গুরুত্ব: এটি মেধা এবং কৌশলের প্রতীক, যা বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে পরিচালিত জীবনের নির্দেশ দেয়।

টেগন:
অর্থ: সুন্দর, যাকে সবার পছন্দ হয়, খুব আকর্ষণীয়।
গুরুত্ব: এটি আকর্ষণ এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা অন্যদের মন জয় করে।

টনিস্কা:
অর্থ: সোনার মতো, একজন দেবদূত, দেবী।
গুরুত্ব: এটি শুদ্ধতা এবং ঐশ্বরিক শক্তির প্রতীক, যা সোনার মতো মূল্যবান।

টনিরিকা:
অর্থ: একটি ফুল, সোনা, দেবী।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং দেবীশক্তির প্রতীক, যা নারীর মহত্ত্বকে নির্দেশ করে।

টানিকা:
অর্থ: অপ্সরা, দড়ি।
গুরুত্ব: এটি দেবতাদের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতীক।

টনিষ্টা:
অর্থ: বিশ্বাসযোগ্য, সমর্পিত।
গুরুত্ব: এটি বিশ্বস্ততা এবং নীতিশক্তির প্রতীক, যা জীবনের প্রতি নিবেদিততার নির্দেশ দেয়।

টিয়ানা:
অর্থ: দেবী, প্রধান।
গুরুত্ব: এটি নেতৃত্ব এবং দেবীশক্তির প্রতীক, যা নারীর মর্যাদা এবং প্রধানত্ব নির্দেশ করে।

ট্রায়াতী:
অর্থ: দৈবিক সুরক্ষা, ঈশ্বরীয় রূপ দিয়ে সুরক্ষা প্রদান।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিক সুরক্ষা এবং ঈশ্বরের আশীর্বাদ থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রতীক।

ট্রয়ম্বিকা:
অর্থ: দেবী দুর্গা।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও সাহসের প্রতীক, যা দেবী দুর্গার মহাশক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত।

ট্বিশী:
অর্থ: আলো, শক্তি, প্রতিভা, সংকল্প।
গুরুত্ব: এটি আলোকিত চিন্তা, শক্তিশালী মন এবং দৃঢ় সংকল্পের প্রতীক।

ট্বিশা:
অর্থ: তেজ, আলো, প্রতিভা।
গুরুত্ব: এটি তেজস্বিতা এবং প্রতিভার প্রতীক, যা জীবনে সাফল্য আনে।

টিনা:
অর্থ: ছোট, মাটি, নিযুক্ত।
গুরুত্ব: এটি পৃথিবীর সঙ্গে সংযুক্তি এবং বিনম্রতার প্রতীক।

টিমা:
অর্থ: সততা, ভালো গুণ।
গুরুত্ব: এটি নৈতিকতা এবং সঠিক পথের প্রতীক, যা একজনের ব্যক্তিত্বে শক্তি ও বিশ্বাস জাগায়।

টোরা:
অর্থ: বিদ্যুৎ, বাঘ।
গুরুত্ব: এটি শক্তি, সাহস, এবং গতি নির্দেশ করে, যা জীবনে এগিয়ে যাওয়ার প্রতীক।

টুসি:
অর্থ: পুনরুজ্জীবন।
গুরুত্ব: এটি নবজীবনের প্রতীক, যা নতুন আশা এবং উদ্যম নির্দেশ করে।

টিংকু:
অর্থ: শান্তি, সাফল্য।
গুরুত্ব: এটি শান্তিপূর্ণ জীবন এবং সাফল্যের প্রতীক।

টিংকল:
অর্থ: প্রজাপতি, সুন্দরী।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং পরিবর্তনের প্রতীক, যা জীবনে পরিবর্তন এবং বিকাশকে নির্দেশ করে।

টূর্বী:
অর্থ: বিদ্যুৎ, যে মন জয় করে, সফল।
গুরুত্ব: এটি বিদ্যুৎ এবং দ্রুত সাফল্যের প্রতীক, যা জীবনে দ্রুত গতিতে সাফল্য আনে।

টিউলিপ:
অর্থ: একটি ফুল, পুষ্প।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং খুশির প্রতীক, যা জীবনে রঙিন এবং সুন্দর মুহূর্ত নিয়ে আসে।

টিশ্যা:
অর্থ: একটি তারা, ঝলমলে, উজ্জ্বল।
গুরুত্ব: এটি আলোকিত ভবিষ্যতের প্রতীক, যা সাফল্য এবং উজ্জ্বল জীবন নির্দেশ করে।

টোরল:
অর্থ: নেত্রী, মানুষজনের নেত্রী, বিখ্যাত।
গুরুত্ব: এটি নেতৃত্ব এবং প্রভাবশালী হওয়ার প্রতীক, যা একজনকে সবার মধ্যে বিখ্যাত করে তোলে।

ট্বেসা:
অর্থ: চমৎকার, ঝলমলে, সুন্দর, আবেগপ্রবণ।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং আবেগের প্রতীক, যা মানুষের হৃদয়ে গভীর প্রভাব ফেলে।

টুকা:
অর্থ: ধার্মিক, সকলের প্রতি যত্নশীল
গুরুত্ব: এটি ধর্ম এবং মানবিকতার প্রতীক, যা সকলের প্রতি যত্নশীল মনোভাব নির্দেশ করে।

ট্রেয়া:
অর্থ: তিনটি রাস্তা, যুবতী, জ্ঞানবর্ধক।
গুরুত্ব: এটি জীবনপথের তিনটি পর্যায় এবং জ্ঞান অর্জনের প্রতীক।

টিয়শা:
অর্থ: রূপা, সম্পদ।
গুরুত্ব: এটি সমৃদ্ধি এবং সৌভাগ্যের প্রতীক, যা জীবনে সাফল্য এবং সম্পদ আনে।

টিতিক্ষা:
অর্থ: ধৈর্য, দয়া, সহানুভূতি।
গুরুত্ব: এটি ধৈর্য এবং সহানুভূতির প্রতীক, যা জীবনে শান্তি এবং সাফল্যের জন্য অপরিহার্য।

টিয়া:
অর্থ: একটি পাখি।
গুরুত্ব: এটি স্বাধীনতা এবং সৃজনশীলতার প্রতীক, যা জীবনে মুক্ত এবং স্বাধীনচেতা মনোভাব নির্দেশ করে।

টীশা:
অর্থ: খুশী।
গুরুত্ব: এটি আনন্দ এবং সুখের প্রতীক, যা জীবনের খুশির মুহূর্তগুলিকে নির্দেশ করে।

ট্রানা:
অর্থ: মধুর সঙ্গীত, গান।
গুরুত্ব: এটি সুর এবং সঙ্গীতের প্রতীক, যা মানুষের মনকে আনন্দে ভরিয়ে তোলে।

টিশায়া:
অর্থ: শুভকামনা, এমন এক তারা যার মধ্যে শুভকামনা রয়েছে।
গুরুত্ব: এটি শুভকামনার প্রতীক, যা জীবনে শুভফল এবং সাফল্যের ইঙ্গিত দেয়।

টিয়ারা:
অর্থ: মুকুট, সাজসজ্জা।
গুরুত্ব: এটি রাজকীয়তা এবং গৌরবের প্রতীক, যা সৌন্দর্য এবং মর্যাদা নির্দেশ করে।

টেকিয়া:
অর্থ: যে পূজা করে, পূজারিণী, ভক্ত, আরাধনা করে যে।
গুরুত্ব: এটি ভক্তি এবং আরাধনার প্রতীক, যা আধ্যাত্মিক শক্তির গভীরতা নির্দেশ করে।

টেগরূপ:
অর্থ: সুন্দর তলোয়ার।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং সাহসের প্রতীক, যা একজনের আত্মবিশ্বাস এবং শক্তির প্রতিফলন করে।

টাবলীং:
অর্থ: ভগবানের ভক্তিতে লীন।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের প্রতি গভীর ভক্তি এবং সমর্পণের প্রতীক।

টঁসমিন:
অর্থ: যিনি সকলের প্রতি যত্নবান, একজন নিখুঁত মহিলা।
গুরুত্ব: এটি যত্নশীল মনোভাব এবং পবিত্রতার প্রতীক, যা একজন মহিলার সাফল্য ও সম্মান নির্দেশ করে।

টবেশী:
অর্থ: দেবী দুর্গা, সাহস, দেবী, শক্তি।
গুরুত্ব: এটি দেবীশক্তির প্রতীক, যা নারীর শক্তি এবং সাহসের প্রতিফলন।

টর্ণিজা:
অর্থ: যমুনা নদী, সূর্যের কন্যা যমুনা।
গুরুত্ব: এটি যমুনা নদী এবং ঐশ্বরিকতাকে নির্দেশ করে, যা পবিত্রতার প্রতীক।

টান্যা:
অর্থ: পারিবারিক, পরিবারের সঙ্গে সম্বন্ধিত।
গুরুত্ব: এটি পরিবারের প্রতি ভালবাসা এবং সংযোগের প্রতীক, যা জীবনে বন্ধন এবং ঐক্যের ইঙ্গিত দেয়।

টংকিন:
অর্থ: ক্ষমতায়ন, মর্যাদা, কবজ।
গুরুত্ব: এটি শক্তি, মর্যাদা, এবং সৌন্দর্যের প্রতীক।

টানসিন:
অর্থ: স্তুতি, সৌন্দর্যায়ন।
গুরুত্ব: এটি প্রশংসা এবং সৌন্দর্যের প্রতীক, যা জীবনের প্রতি ভালবাসা এবং মাধুর্য নির্দেশ করে।

টাংসী:
অর্থ: সুন্দরী রাজকন্যা।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং রাজকীয়তার প্রতীক, যা নারীর মহত্ত্ব ও মর্যাদা নির্দেশ করে।

টূনায়া:
অর্থ: ভক্তিতে লীন, সমান।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিক সুরক্ষা এবং ঈশ্বরের প্রতি সম্পূর্ণ ভক্তি ও আত্মসমর্পণের প্রতীক, যা জীবনের শান্তি এবং স্থিতিশীলতার প্রতিফলন করে।

টেনিস:
অর্থ: উপহার, ঐশ্বরিক উপহার।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের কাছ থেকে পাওয়া আশীর্বাদ ও উপহারের প্রতীক, যা জীবনে সমৃদ্ধি এবং সৌভাগ্য নিয়ে আসে।

টফীডা:
অর্থ: স্বর্গ, যার মন আনন্দিত।
গুরুত্ব: এটি খুশি, শান্তি এবং স্বর্গীয় আনন্দের প্রতীক, যা একজনের জীবনকে সুখময় ও প্রশান্তিপূর্ণ করে তোলে।

টলা:
অর্থ: সোনা, স্বর্ণ, ঝলমলে।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য, মূল্যবান ধাতু এবং উজ্জ্বলতার প্রতীক, যা জীবনের সাফল্য ও সমৃদ্ধিকে নির্দেশ করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ড দিয়ে | ঢ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


ডাশা:
অর্থ: ঈশ্বরের উপহার।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের আশীর্বাদ ও শুভ কামনার প্রতীক, যা জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলোকে সমৃদ্ধ করে।

ড্রীম:
অর্থ: স্বপ্ন, অলীক কল্পনা।
গুরুত্ব: এটি ভবিষ্যতের জন্য আকাঙ্ক্ষা, কল্পনা ও সম্ভাবনার প্রতীক, যা জীবনের লক্ষ্য স্থির করতে সহায়ক।

ডেয়ান:
অর্থ: নেত্রী।
গুরুত্ব: এটি নেতৃত্বের প্রতীক, যা একজন নারীর ক্ষমতা এবং ক্ষমতায়নের শক্তি প্রকাশ করে।

ডুরাণী:
অর্থ: সকল মুক্তার মাঝে সেরা মুক্তাখানি।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও মূল্যবোধের প্রতীক, যা একজনকে বিশেষ ও অনন্য করে তোলে।

ডোরীণ:
অর্থ: ডোরাসের সন্তান, উত্তরাধিকারিণী।
গুরুত্ব: এটি বংশ এবং উত্তরাধিকার বহনের প্রতীক, যা ঐতিহ্য ও সম্মান নির্দেশ করে।

ডোডলি:
অর্থ: দয়াশীলা, সৃজনী, উদারতা, আনুগত্য, ঘরে সকলের আদুরী।
গুরুত্ব: এটি একজন নারীর সৌম্যতা, উদারতা এবং পরিবারে তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা প্রকাশ করে।

ডট:
অর্থ: ইতালীয় ভাষায় ডাক্তার।
গুরুত্ব: এটি একজনের চিকিৎসা এবং সহানুভূতিশীল স্বভাবকে প্রতিফলিত করে।

ড্যানিয়েলা:
অর্থ: ঈশ্বরের উপহার।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতা এবং ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞতার প্রতীক।

ড্যাগ্মারা:
অর্থ: কন্যা।
গুরুত্ব: এটি কন্যা সন্তানের ভালোবাসা ও গুরুত্বের প্রতীক।

ডরিস:
অর্থ: উপহার।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের দেওয়া আশীর্বাদের প্রতীক, যা একজনকে মূল্যবান ও সম্মানিত করে।

ড্রেনা:
অর্থ: শক্তিশালী।
গুরুত্ব: এটি একজন নারীর মনের শক্তি ও দৃঢ়তা প্রকাশ করে।

ড্যাফেন:
অর্থ: ধন-সম্পদশালিনী।
গুরুত্ব: এটি ধন, সমৃদ্ধি এবং সাফল্যের প্রতীক।

ডেলা:
অর্থ: উন্নত।
গুরুত্ব: এটি উন্নতির প্রতীক, যা জীবনকে ক্রমশ উত্তরণের দিকে পরিচালিত করে।

ড্রায়া:
অর্থ: ঈশ্বরের উপহার।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের মহত্ব এবং কৃতজ্ঞতার প্রতিফলন।

ড্যানিয়া:
অর্থ: ঈশ্বর বিচার করেন।
গুরুত্ব: এটি ধর্মীয় ও ন্যায়বিচারের প্রতীক, যা ন্যায় ও সত্যকে প্রকাশ করে।

ডমিনিক:
অর্থ: ঈশ্বরের অন্তর্ভুক্ত।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের নৈকট্য এবং আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতীক।

ডালিয়া:
অর্থ: এক ধরণের ফুল।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং কোমলতার প্রতীক, যা জীবনের শান্তি এবং সৃজনশীলতাকে প্রকাশ করে।

ডালি:
অর্থ: উপহার, ভেট।
গুরুত্ব: এটি উদারতা এবং মূল্যবান জিনিসের প্রতীক।

ডোনা:
অর্থ: সম্ভ্রান্ত মহিলা।
গুরুত্ব: এটি উচ্চ মর্যাদা ও মহিমার প্রতীক।

ডোরা:
অর্থ: ভিন্ন ভিন্ন রঙের চিত্র।
গুরুত্ব: এটি বৈচিত্র্য এবং সৃজনশীলতার প্রতীক, যা জীবনকে আরও রঙিন করে তোলে।

ডলি:
অর্থ: ছোট্ট পুতুলের ন্যায়, অতীব মিষ্ট, পরমানন্দের প্রতীক।
গুরুত্ব: এটি একজন মিষ্ট ও আদুরে ব্যক্তিত্বের প্রতীক, যা ভালোবাসা ও আনন্দের প্রতিফলন।

ডেইজি:
অর্থ: ঘাসের ফুল।
গুরুত্ব: এটি সরলতা, সতেজতা এবং প্রকৃতির প্রতি গভীর ভালোবাসার প্রতীক।

ডুমুর:
অর্থ: ডুম্বুর।
গুরুত্ব: এটি প্রাচীনতা ও ঐতিহ্যের প্রতীক, যা ধৈর্য এবং স্থিতিশীলতার পরিচায়ক।

ডিম্পল:
অর্থ: হাসিখুশি, টোলযুক্তা।
গুরুত্ব: এটি হাস্যোজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব এবং সুখী প্রকৃতির প্রতীক।

ডুলি:
অর্থ: ছোট পালকি বা শিবিকা বিশেষ।
গুরুত্ব: এটি আভিজাত্য এবং সম্মানের প্রতীক, যা পুরোনো সময়ের ঐতিহ্যের পরিচায়ক।

ডুরি:
অর্থ: হাতে বাঁধার মন্ত্রপুত সুতো, কোরিয়ান অর্থ হল একটি জুটি।
গুরুত্ব: এটি সম্পর্ক এবং বন্ধনের প্রতীক, যা আধ্যাত্মিকতা ও ঐক্যের পরিচায়ক।

ডেলফিনা:
অর্থ: ডলফির মহিলা।
গুরুত্ব: এটি সমুদ্রের শক্তি ও স্বাধীনতার প্রতীক, যা এক নারীর সাহস ও আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করে।

ডিনা:
অর্থ: ঈশ্বর বিচার দিয়েছেন।
গুরুত্ব: এটি ন্যায়বিচার ও আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতীক।

ডোরথী:
অর্থ: ঈশ্বর প্রদত্ত উপহার।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যা ঈশ্বরের আশীর্বাদকে প্রকাশ করে।

ডাগেন:
অর্থ: কালো কেশবতী কন্যা।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং প্রকৃতির বিশেষ বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত করে।

ড্যানিয়েলীন:
অর্থ: ঈশ্বরের সেবিকা।
গুরুত্ব: এটি বিশ্বাস এবং ধর্মের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা প্রতিফলিত করে।

ডেল্টা:
অর্থ: নদীর সঙ্গম।
গুরুত্ব: এটি ঐক্য এবং একতার প্রতীক, যা জীবনের সংযোগস্থল প্রকাশ করে।

ড্যানিকা:
অর্থ: সকালের তারা।
গুরুত্ব: এটি উজ্জ্বলতা এবং নতুন শুরুর প্রতীক।

ড্রীয়া:
অর্থ: উন্নত মহিলা।
গুরুত্ব: এটি একজন নারীর উচ্চতর মানসিক শক্তি ও মর্যাদার প্রতীক।

ডিলরাবা:
অর্থ: ভাগ্যবতী।
গুরুত্ব: এটি সৌভাগ্য এবং সাফল্যের প্রতীক।

ড্যামজেল:
অর্থ: কুমারী, তরুণী।
গুরুত্ব: এটি সরলতা এবং তারুণ্যের প্রতীক।

ডিবোরা:
অর্থ: মৌমাছি, ভ্রমরা।
গুরুত্ব: এটি কঠোর পরিশ্রম ও সংগঠনের প্রতীক।

ডোনাটেল্লা:
অর্থ: ঈশ্বর প্রদত্ত।
গুরুত্ব: এটি ঈশ্বরের আশীর্বাদ এবং উদারতার প্রতীক।

ডেবরা:
অর্থ: তারা বা নক্ষত্র।
গুরুত্ব: এটি উজ্জ্বলতা ও সাফল্যের প্রতীক।

ডোরিস:
অর্থ: উপহার।
গুরুত্ব: এটি ঐশ্বরিক আশীর্বাদ ও মহত্বের প্রতীক।

ড্যানী:
অর্থ: ঈশ্বর মহিয়সী।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিক ও ঈশ্বরের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।

ড্যারীল:
অর্থ: এরেল শহর থেকে।
গুরুত্ব: এটি ঐতিহ্য এবং বংশগত সম্মানের প্রতীক।

ডেবী:
অর্থ: ভ্রমর।
গুরুত্ব: এটি শ্রম ও মনোনিবেশের প্রতীক।

ডোভ:
অর্থ: সাদা পায়রা।
গুরুত্ব: এটি শান্তি ও নির্ভীকতার প্রতীক।

ডিয়ান:
অর্থ: ঐশ্বরিক, স্বর্গীয়।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক, যা স্বর্গীয় সম্পর্ক নির্দেশ করে।

ডেইসী:
অর্থ: দিনের সূচনা।
গুরুত্ব: এটি নতুন দিনের শুরু এবং উজ্জ্বল সম্ভাবনার প্রতীক, যা আশা ও প্রাণবন্ততার প্রতিফলন করে।

ডেনিস:
অর্থ: গ্রীক দেবী ডায়োনিসিয়াসের ভক্ত।
গুরুত্ব: এটি জীবন, উদ্দীপনা এবং আনন্দের প্রতীক, যা উৎসব এবং আনন্দের পরিবেশ নির্দেশ করে।

ড্রীউ:
অর্থ: জ্ঞানী।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তার প্রতীক, যা একজন প্রজ্ঞাময় ব্যক্তিত্বকে নির্দেশ করে।

ডেমী:
অর্থ: গ্রীক দেবী ডেমিট্রিয়ার ভক্ত।
গুরুত্ব: এটি প্রাকৃতিক এবং কৃষি জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে, যা মায়ের স্নেহ ও সংরক্ষণের প্রতীক।

ডাকোটা:
অর্থ: বন্ধুসুলভ।
গুরুত্ব: এটি বন্ধুত্ব ও সম্পর্কের গুরুত্বকে প্রকাশ করে, যা একে অপরের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ার জন্য উৎসাহিত করে।

ডুয়া:
অর্থ: প্রার্থনা।
গুরুত্ব: এটি আধ্যাত্মিকতার এবং ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাসের প্রতীক, যা ভক্তির গভীরতা নির্দেশ করে।

ডোজা:
অর্থ: সৌভাগ্য।
গুরুত্ব: এটি সুখ ও সমৃদ্ধির প্রতীক, যা জীবনের সকল ক্ষেত্রে সফলতার সূচক।

ডায়না:
অর্থ: ঐশ্বরিক, স্বর্গীয়, রোমানদের চন্দ্রদেবী।
গুরুত্ব: এটি মহিমা এবং সুন্দরতা প্রকাশ করে, যা নারীর সৌন্দর্য ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।

ডিডো:
অর্থ: ভ্রমণকারিণী।
গুরুত্ব: এটি আবিষ্কার ও অভিযানের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করে, যা জীবনের নতুন অভিজ্ঞতার প্রতীক।

ডাহুকী:
অর্থ: ডাক পক্ষিণী।
গুরুত্ব: এটি যোগাযোগ ও বার্তার প্রতীক, যা প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগের গুরুত্ব নির্দেশ করে।

ডুরে:
অর্থ: ডোরা যুক্তা।
গুরুত্ব: এটি ঐক্য ও সম্পর্কের শক্তি প্রকাশ করে, যা জীবনকে সমৃদ্ধ করে।

ডঙ্কা:
অর্থ: দুন্দুভি।
গুরুত্ব: এটি উৎসব এবং আনন্দের প্রতীক, যা সংগীত এবং খুশির উদযাপন নির্দেশ করে।

ডেলিজা:
অর্থ: আনন্দদায়িণী।
গুরুত্ব: এটি সুখ ও আনন্দের অনুভূতির প্রতীক, যা জীবনে সুখের গুরুত্ব নির্দেশ করে।

ডাগর:
অর্থ: বৃহৎ, প্রকাণ্ড।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও প্রভাবের প্রতীক, যা ব্যক্তিত্বের গুণাবলী নির্দেশ করে।

ডালিমফুলী:
অর্থ: ডালিম ফুলের ন্যায় রঙ বিশিষ্টা নারী।
গুরুত্ব: এটি রঙিন এবং প্রাণবন্ত প্রকৃতির প্রতিনিধি, যা সৌন্দর্য এবং জীবনের রঙের প্রতীক।

ডেনালী:
অর্থ: মহীয়সী।
গুরুত্ব: এটি গর্ব ও মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে, যা মহত্ত্ব ও সাফল্যের প্রতি ইঙ্গিত করে।

ঢিটি:
অর্থ: প্রতিবিম্ব, প্রার্থনা, চিন্তা, ভক্তি।
গুরুত্ব: এটি আত্ম-নিবেদন ও ভাবনার প্রতীক, যা আধ্যাত্মিকতার গভীরতা নির্দেশ করে।

ঢাকাই:
অর্থ: ঢাকা সম্বন্ধীয়।
গুরুত্ব: এটি একটি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের পরিচায়ক, যা স্থানীয় পরিচয়কে তুলে ধরে।

ড্যাফোডিল:
অর্থ: এক ধরণের ভারী সুন্দর ফুল।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং প্রকৃতির উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনের প্রফুল্লতা নির্দেশ করে।

ডিচেন:
অর্থ: মনে শান্তি আছে যার।
গুরুত্ব: এটি শান্তি ও আত্মিক প্রশান্তির প্রতীক, যা একটি সুখী জীবনকে নির্দেশ করে।

ডিয়া:
অর্থ: ল্যাটিন ভাষায় যার অর্থ হল দিন।
গুরুত্ব: এটি নতুন দিনের সূচনা ও জীবনের সুযোগের প্রতীক।

ডীটো:
অর্থ: ল্যাটিন শব্দ ডেটো থেকে যার অর্থ কথা বলা অর্থাৎ বাক্‌পটু।
গুরুত্ব: এটি যোগাযোগ ও প্রকাশের দক্ষতার প্রতিনিধিত্ব করে।

ডেভীন:
অর্থ: ঈশ্বরের সেবিকা।
গুরুত্ব: এটি ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি অঙ্গীকার ও আত্মত্যাগ নির্দেশ করে।

ডাস্টী:
অর্থ: পৌরানিক চরিত্র থরের ব্যবহৃত পাথর।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও প্রতিরোধের প্রতীক, যা আত্মবিশ্বাসকে প্রতিফলিত করে।

ডীলান:
অর্থ: জোয়ার।
গুরুত্ব: এটি পরিবর্তন ও গতিশীলতার প্রতীক, যা জীবনের চক্রকে নির্দেশ করে।

ডোমো:
অর্থ: মানবী।
গুরুত্ব: এটি নারীত্ব ও মানবিক গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।

ডেসিরী:
অর্থ: অভিলাষা।
গুরুত্ব: এটি উদ্দেশ্য এবং অর্জনের প্রতি আকাঙ্ক্ষা নির্দেশ করে।

ডাচেস:
অর্থ: একজন ডিউকের স্ত্রী।
গুরুত্ব: এটি রাজকীয়ত্ব এবং মর্যাদার প্রতীক।

ডেলিকেসী:
অর্থ: নরম, কোমল।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য এবং শ্রীবৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনের কোমলতা নির্দেশ করে।

ডিক্সি:
অর্থ: দশমী।
গুরুত্ব: এটি উৎসব ও আনন্দের উপলক্ষ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ত দিয়ে | থ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


তৃপ্তা:
অর্থ: সন্তুষ্টি, সমাধান।
গুরুত্ব: এটি মানসিক শান্তি ও পূর্ণতা প্রকাশ করে, যা জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নির্দেশ করে।

তেকগুর:
অর্থ: যে গুরুর সহায়তা পায় বা পেয়েছে।
গুরুত্ব: এটি শিক্ষার ও সহায়তার গুরুত্ব নির্দেশ করে, যা জীবনের উন্নতির পথে সহায়ক।

তরঞ্জীৎ:
অর্থ: বিজয়ী রক্ষক।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও সুরক্ষার প্রতীক, যা একজন রক্ষকের গুণাবলী নির্দেশ করে।

তবনীত:
অর্থ: সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও শ্রীবৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে, যা দৃষ্টিনন্দনতার প্রতি আকৃষ্ট করে।

তেকজোত:
অর্থ: যে দিব্য প্রকাশের সাহায্য পায়।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞানের আলো ও উপলব্ধির প্রতীক, যা অজ্ঞতার অন্ধকার দূর করে।

তরনপ্রীত:
অর্থ: সঙ্গীতের মিষ্টতা।
গুরুত্ব: এটি সঙ্গীতের সৌন্দর্য ও অনুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে, যা হৃদয়কে ছুঁয়ে যায়।

তনিয়াহ:
অর্থ: একজন হাসিখুশি ও সুন্দর মেয়ে।
গুরুত্ব: এটি আনন্দ ও সৌন্দর্যের সমন্বয়, যা জীবনের উজ্জ্বলতার প্রতীক।

তরিয়ানা:
অর্থ: সংযোজন।
গুরুত্ব: এটি সম্পর্ক এবং একত্রিত হওয়ার গুরুত্ব নির্দেশ করে, যা সামাজিক বন্ধনকে শক্তিশালী করে।

তিয়ানা:
অর্থ: খুশী, আনন্দ।
গুরুত্ব: এটি আনন্দের প্রকাশ, যা জীবনের সুখ ও উদ্দীপনা নির্দেশ করে।

তিহনা:
অর্থ: শান্ত ব্যক্তিত্ব আছে যার।
গুরুত্ব: এটি শান্তি ও স্থিরতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনে সঙ্গতি ও সমতা বজায় রাখে।

তনীষা:
অর্থ: যে সোমবারে জন্মগ্রহণ করেছে।
গুরুত্ব: এটি সোমবারের শুভতা এবং নতুন সম্ভাবনার প্রতীক।

তশ্বীন:
অর্থ: উদার।
গুরুত্ব: এটি generosity এবং দানের গুণাবলী নির্দেশ করে, যা মানুষের মধ্যে স্নেহ ও সম্পর্ককে শক্তিশালী করে।

তিরজ:
অর্থ: প্রসন্নতা।
গুরুত্ব: এটি আনন্দ ও সন্তুষ্টির প্রকাশ করে, যা একজনের জীবনকে প্রফুল্লিত করে।

তহন:
অর্থ: বিনয়ী।
গুরুত্ব: এটি নম্রতা ও বিনয়ের গুণাবলী নির্দেশ করে, যা সমাজে সম্মানের প্রতীক।

তব্বীতা:
অর্থ: যে তার সৌন্দর্য এবং অনুগ্রহের জন্য পরিচিত।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে, যা ব্যক্তিত্বকে আকর্ষণীয় করে তোলে।

তৈবী:
অর্থ: হরিণের মতো।
গুরুত্ব: এটি কোমলতা ও দ্রুততার প্রতীক, যা নারীত্বের সৌন্দর্য নির্দেশ করে।

তৈমী:
অর্থ: তাল গাছ।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও স্থিতিশীলতার প্রতীক, যা জীবনের সমর্থন দেয়।

তনিকা:
অর্থ: পরীদের রানী।
গুরুত্ব: এটি নারীত্বের রূপ ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে, যা আদর্শ নারীর পরিচায়ক।

তেনা:
অর্থ: খ্রীষ্টের অনুসারী, অভিষিক্ত, শক্তিশালী, সুস্থ।
গুরুত্ব: এটি ধর্মীয় বিশ্বাস এবং শক্তি নির্দেশ করে, যা ব্যক্তির আত্মবিশ্বাসকে বৃদ্ধি করে।

তানভী:
অর্থ: উপাদেয়, সৌন্দর্যের দেবী।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য, প্রেমময়তা এবং আলোকিত ব্যক্তিত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।

তুষারা:
অর্থ: বরফে আবৃত, ঠাণ্ডা।
গুরুত্ব: এটি শীতলতার অনুভূতি নির্দেশ করে, যা প্রশান্তির ও নিস্তার দেয়।

তারিণী:
অর্থ: যে অন্যকে রক্ষা করে, দেবী কালী।
গুরুত্ব: এটি রক্ষাকারী শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে, যা সুরক্ষা ও নিরাপত্তার প্রতীক।

তোরা:
অর্থ: পায়ের নূপুর, বিদ্যুৎ।
গুরুত্ব: এটি সজাগতা ও গতিশীলতার প্রতীক, যা সৃজনশীলতার অনুপ্রেরণা দেয়।

ত্রয়ম্বিকা:
অর্থ: দেবী পার্বতীর এক নাম।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও মাতৃত্বের প্রতীক, যা সৃষ্টির রক্ষাকর্তা।

ত্রিগুণা:
অর্থ: মাজা, দেবী দুর্গার নাম।
গুরুত্ব: এটি শক্তি ও জ্ঞানের উৎস, যা সমৃদ্ধির প্রতীক।

ত্রিপর্ণা:
অর্থ: পবিত্র বেল গাছ।
গুরুত্ব: এটি পবিত্রতা ও সাদৃশ্যের প্রতীক, যা আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।

ত্রিশানী:
অর্থ: ধর্ম ও জ্ঞানের সন্ধানকারী।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞানের অনুসন্ধান নির্দেশ করে, যা মানবিক উন্নতির জন্য প্রয়োজন।

ত্রিবেণী:
অর্থ: তিনটি পবিত্র নদীর সংগমস্থল।
গুরুত্ব: এটি ঐক্য ও মিলনের প্রতীক, যা ভিন্নতা সত্ত্বেও একসাথে থাকার গুরুত্ব নির্দেশ করে।

ত্রিশিকা:
অর্থ: দেবী লক্ষী, ত্রিশূল।
গুরুত্ব: এটি সমৃদ্ধি ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনকে সুসমৃদ্ধ করে।

ত্রিনয়নী:
অর্থ: তিনটি চোখ আছে যার, দেবী দুর্গা।
গুরুত্ব: এটি জ্ঞানের ও দৃষ্টির গভীরতা নির্দেশ করে, যা আধুনিক জগতের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে।

ত্রিনয়না:
অর্থ: তিনটি চোখ আছে যার, দেবী দুর্গা।
গুরুত্ব: এটি দৈবজ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে, যা সত্যকে জানার প্রতীক।

ত্রিশা:
অর্থ: ইচ্ছা, কুলীন।
গুরুত্ব: এটি জীবনের লক্ষ্য ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।

ত্রিনিকা:
অর্থ: পবিত্র ত্রিমূর্তি, শুদ্ধ।
গুরুত্ব: এটি পবিত্রতা ও জীবনের একতা নির্দেশ করে, যা ধর্মীয় গুরুত্ব বহন করে।

ত্রিনী:
অর্থ: একজন পবিত্র নারী।
গুরুত্ব: এটি ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।

থুয়া:
অর্থ: পবিত্র, স্বচ্ছ।
গুরুত্ব: এটি স্বচ্ছতা ও পবিত্রতার প্রতীক, যা আধ্যাত্মিক উন্নতির জন্য জরুরি।

থারিন:
অর্থ: সৌন্দর্য, ছোট্ট।
গুরুত্ব: এটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে, যা হৃদয়ের গভীরতা নির্দেশ করে।

থাহিয়া:
অর্থ: সোনা।
গুরুত্ব: এটি মূল্যবানতা ও রত্নের প্রতীক, যা জীবনের সাফল্যের দিকে ইঙ্গিত করে।

থাঞ্জুমা:
অর্থ: অনন্য, দয়ালু।
গুরুত্ব: এটি বিশেষত্ব ও দয়ার

থিবা:
অর্থ: সৌন্দর্য।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্যের প্রতীক, যা মহিমা ও উজ্জ্বলতার অনুভূতি সৃষ্টি করে।

থারা:
অর্থ: ধন, তারা, বালীর স্ত্রী।
গুরুত্ব: এটি ধন ও সৌন্দর্যের সমন্বয়, যা একজন নারীর মর্যাদা ও গুরুত্ব নির্দেশ করে

থামরা:
অর্থ: সুন্দর পরী।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও নরমতা নির্দেশ করে, যা মহিলাদের সৌন্দর্যের আবেগ সৃষ্টি করে।

থাইনা:
অর্থ: টিউলিপ ফুল।
গুরুত্ব: এটি ফুলের সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতীক, যা প্রেম ও স্নেহ প্রকাশ করে।

থাস্নী:
অর্থ: একটি নদী, স্বর্গের নদী।
গুরুত্ব: এটি বিশুদ্ধতা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

থেলমা:
অর্থ: ইচ্ছাশক্তি, ইচ্ছা, সাধ, নার্সিং বা সেবা করা।
গুরুত্ব: এটি ইচ্ছাশক্তি ও সেবার প্রেরণা, যা মানুষের উন্নতি ও সেবা প্রচেষ্টাকে নির্দেশ করে।

তন্ময়া:
অর্থ: মগ্ন, তন্ময় হয়ে থাকা।
গুরুত্ব: এটি মানসিক গভীরতা ও আত্মবিশ্বাস নির্দেশ করে, যা জীবনের প্রতি একাগ্রতা প্রকাশ করে।

তন্ময়ী:
অর্থ: পরমানন্দ।
গুরুত্ব: এটি আনন্দ ও সুখের গভীরতা নির্দেশ করে, যা জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলিকে চিহ্নিত করে।

তপনী:
অর্থ: গোদাবরী নদীর এক নাম।
গুরুত্ব: এটি পবিত্রতার ও আধ্যাত্মিকতার প্রতীক, যা নদীর স্নিগ্ধতা নির্দেশ করে।

তপশীনী:
অর্থ: সুন্দর।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও শ্রীবৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে, যা মানুষের জীবনকে রাঙায়।

তপস্যা:
অর্থ: ধ্যান, সাধনা।
গুরুত্ব: এটি আত্ম-উন্নয়ন ও আধ্যাত্মিকতার প্রতি মনোযোগ নির্দেশ করে।

তবসোমা:
অর্থ: আন্তরিকভাবে সুখী।
গুরুত্ব: এটি সুখের ও আন্তরিকতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা সম্পর্কের গভীরতা বাড়ায়।

তবা:
অর্থ: সত্য।
গুরুত্ব: এটি সত্য ও সততার প্রার্থনা, যা নৈতিকতার প্রতি গুরুত্ব দেয়।

তমকীন:
অর্থ: গর্ব।
গুরুত্ব: এটি গৌরবের অনুভূতি নির্দেশ করে, যা আত্মবিশ্বাসকে শক্তিশালী করে।

তমরায়া:
অর্থ: পদ্ম ফুল, উন্দর, মহান।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা ব্যক্তিত্বকে আকর্ষণীয় করে।

তমসা:
অর্থ: একটি নদীর নাম, অন্ধকার, রাত।
গুরুত্ব: এটি রাতের সৌন্দর্য ও রহস্য নির্দেশ করে, যা গভীরতার অনুভূতি সৃষ্টি করে।

তাপ্তী:
অর্থ: একটি নদী, সূর্যের কন্যা।
গুরুত্ব: এটি সূর্যের শক্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনের উজ্জ্বলতা নির্দেশ করে।

তাপসী:
অর্থ: সক্রিয়, তপস্যা করে যে নারী।
গুরুত্ব: এটি ধর্ম ও সাধনার প্রতি নিবেদিত, যা আধ্যাত্মিকতাকে জাগ্রত করে।

তমা:
অর্থ: রাত।
গুরুত্ব: এটি রাতের শান্তি ও রহস্য নির্দেশ করে, যা নৈঃশব্দ্য এবং ভাবনা প্রকাশ করে।

তমোহা:
অর্থ: চাঁদ।
গুরুত্ব: এটি চাঁদের সৌন্দর্য ও জ্যোতির প্রতিনিধিত্ব করে, যা রোমান্টিকতার অনুভূতি সৃষ্টি করে।

তয়োঘি:
অর্থ: সমুদ্র।
গুরুত্ব: এটি সমুদ্রের গভীরতা ও রহস্য নির্দেশ করে, যা অজানার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করে।

তরণী:
অর্থ: নৌকা, পৃথিবী।
গুরুত্ব: এটি যাত্রার প্রতীক, যা জীবনের পথে এগিয়ে যাওয়ার শক্তি নির্দেশ করে।

তারকা:
অর্থ: তারা, নক্ষত্র, চোখের মণি।
গুরুত্ব: এটি আলোর ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনের আশা ও স্বপ্ন নির্দেশ করে।

তরনিজা:
অর্থ: যমুনা নদীর একটি নাম।
গুরুত্ব: এটি নদীর পবিত্রতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

তরলা:
অর্থ: অমৃত, মৌমাছি।
গুরুত্ব: এটি জীবনদায়ী শক্তি ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নির্দেশ করে।

তরালী:
অর্থ: আকাশে ঝলমল করা তারাদের ঝাঁক।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্য ও রহস্য নির্দেশ করে, যা সৃজনশীলতার অনুপ্রেরণা দেয়।

তরাশিনী:
অর্থ: যে দ্রুত গতিতে চলে।
গুরুত্ব: এটি গতিশীলতার ও শক্তির প্রতীক, যা জীবনের গতির প্রতিনিধিত্ব করে।

তরিশা:
অর্থ: ইচ্ছা।
গুরুত্ব: এটি জীবনের লক্ষ্য ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে, যা সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যায়।

তানিয়া:
অর্থ: কন্যা।
গুরুত্ব: এটি নারীত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে, যা নারীর মর্যাদা নির্দেশ করে।

তাপী:
অর্থ: একটি নদী।
গুরুত্ব: এটি নদীর শক্তি ও প্রবাহ নির্দেশ করে, যা জীবনের গতিশীলতা প্রকাশ করে।

তারিকা:
অর্থ: একটি ছোট তারা, দিব্য।
গুরুত্ব: এটি আলোর প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনকে আলোকিত করে।

তব্বু:
অর্থ: খুব উৎকৃষ্ট।
গুরুত্ব: এটি উৎকর্ষের প্রতিনিধিত্ব করে, যা মান উন্নতির প্রতীক।

তারা:
অর্থ: নক্ষত্র।
গুরুত্ব: এটি আলোর ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে, যা আশা ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করে।

তারিণী:
অর্থ: যিনি পাপ থেকে উদ্ধার করেন, দেবী দুর্গার অপর নাম।
গুরুত্ব: এটি রক্ষাকারী শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে, যা সুরক্ষা ও নিরাপত্তার প্রতীক।

তাহসিক:
অর্থ: সাহসী, ভাবনাত্মক, খুব আকর্ষণীয়।
গুরুত্ব: এটি সাহস ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনে সাফল্য আনার অনুপ্রেরণা দেয়।

তক্ষী:
অর্থ: পায়রার মতো চোখ যার।
গুরুত্ব: এটি সৌন্দর্যের ও মনোরমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তক্ষিকা: অর্থ: পরমানন্দ।এটি আনন্দ ও সুখের গভীরতা নির্দেশ করে।
  • তমশ্রী: অর্থ: সম্পূর্ণ, উত্তম, রাতের সৌন্দর্য। এটি রাতের সৌন্দর্য ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তমীরা: অর্থ: জাদু, চমৎকার। এটি সৌন্দর্য ও রহস্য নির্দেশ করে, যা জীবনকে রাঙায়
  • তমিশ্রা (Tamishra): সৌন্দর্যে পূর্ণ। এই নামটি সেই ব্যক্তির প্রতীক, যিনি তার সৌন্দর্য এবং অভ্যন্তরীণ গুণাবলীতে এক অনন্য রূপ বহন করেন।
  • তনুরূপী (Tanuroopi): একটি রাগের নাম। সঙ্গীতের মধ্যে এই রাগের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে, যা মৃদু ও কোমল সুরের মাধ্যমে অনুভূতি প্রকাশ করে।
  • তুলসী (Tulsi): পবিত্র গাছ, ঔষধি। তুলসীকে হিন্দু ধর্মে পবিত্র মনে করা হয় এবং এর চিকিৎসা গুণের জন্য এটি বিশেষভাবে পরিচিত।
  • তমালিকা (Tamalika): তমাল গাছে পূর্ণ শান্ত জায়গা। এই নামটি শান্ত ও সুন্দর পরিবেশের প্রতিনিধিত্ব করে, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিরাজ করে।
  • তানিশা (Tanisha): লক্ষ্য। এই নামটি জীবনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য অর্জনের সংকল্পকে নির্দেশ করে।
  • তিতিক্ষা (Titiksha): আলো, ধৈর্য, ক্ষমা। এই নামটি সেই ব্যক্তির প্রতীক, যিনি সহনশীল ও ধৈর্যশীল, এবং যিনি ক্ষমা প্রদানের গুণে উজ্জ্বল।
  • ত্রিদিপ্তা (Tridipta): ত্রিদেব, তিনজন প্রধান দেবতা। এই নামটি ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিকতাকে নির্দেশ করে, যা দেবতাদের প্রতি এক গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।
  • তনশ্বী (Tanshwi): সমৃদ্ধি, সমৃদ্ধির আশীর্বাদ। এই নামটি সমৃদ্ধি ও প্রাচুর্যের প্রতীক।
  • তনুপ্রিয়া (Tanupriya): সুন্দর শরীর আছে যার। এই নামটি শারীরিক সৌন্দর্যের দিকে নির্দেশ করে, যা একজনের সৌন্দর্যের জন্য প্রশংসিত হয়।
  • তনুকা (Tanuka): রোগা, নমনীয়। এই নামটি শরীরের গঠন ও নমনীয়তার দিকে ইঙ্গিত করে।
  • তরলিকা (Toralika): দেবী দুর্গা, গায়ত্রীর সমান। এই নামটি শক্তি এবং মায়ের রূপকে নির্দেশ করে।
  • তর্পণা (Tarpana): ঈশ্বরকে নিবেদিত। এই নামটি দেবতাদের প্রতি নিবেদনের এবং শ্রদ্ধার প্রতীক।
  • তরুণা (Taruna): তরুণী, অল্পবয়ষ্কা। এই নামটি যুবতীর চিহ্নিত করে, যারা উদ্যমী এবং প্রাণবন্ত।
  • তনুস্যা (Tanushya): মহান ভক্ত। এই নামটি একজন সত্যিকার ভক্তের পরিচয় বহন করে।
  • তরুশী (Tarushi): সাহস, বিজয়। এই নামটি সেই ব্যক্তির প্রতীক, যিনি সাহসী এবং জীবনে বিজয়ী।
  • তাশ্বী (Tashvi): শান্ত, আকর্ষণীয়। এই নামটি শান্তি ও আর্কষণের প্রতীক।
  • তবিষা (Tabisha): সাহসী। এই নামটি সাহসী ও দৃঢ় মনোভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তুষিতা (Tushita): শান্তি, খুশী, সুন্দর। এই নামটি একজন সুখী ও সুন্দর ব্যক্তির পরিচয় দেয়।
  • তৌশিনী (Taushini): দেবী দুর্গার নাম, সন্তুষ্টিজনক, আনন্দদায়ক। এই নামটি দেবীর প্রতি শ্রদ্ধা ও আনন্দ প্রকাশ করে।
  • তেজল (Tejal): উজ্জ্বল, প্রতিভাশালী। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও প্রতিভার প্রতীক।
  • তেজসী (Tejasi): উজ্জ্বল, প্রতিভাশালী। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও দ্যুতি নির্দেশ করে।
  • তেজশ্রী (Tejashree): ঐশ্বরিক শক্তি এবং কৃপায় দীপ্ত বা দীপ্তিমান। এই নামটি ঈশ্বরের কৃপা ও শক্তির পরিচায়ক।
  • তেজস্মিতা (Tejaswita): সৌন্দর্য। এই নামটি সৌন্দর্যের দিকে নির্দেশ করে।
  • তেজোময়া (Tejomaya): তেজ বা উজ্জলতায় পূর্ণ। এই নামটি উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • তেজোময়ী (Tejomoyi): তেজ বা উজ্জলতায় পূর্ণ নারী। এই নামটি উজ্জ্বল এবং শক্তিশালী নারীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তেষা (Tesha): খুশী। এই নামটি আনন্দ ও খুশির প্রতীক।
  • তিলোত্তমা (Tilottama): স্বর্গীয় অপ্সরা, অতিশয় সুন্দর। এই নামটি অতিশয় সুন্দর এবং অপ্সরা জাতীয় নারীর পরিচায়ক।
  • তিমিতা (Timita): শান্ত, অনবরত, লাগামহীন। এই নামটি শান্ত ও নিয়ন্ত্রণহীনতার নির্দেশ করে।
  • তিষ্যা (Tishya): শুভ, সৌভাগ্যবতী, একটি তারা। এই নামটি সৌভাগ্য ও শুভ দিকের দিকে ইঙ্গিত করে।
  • তিস্তা (Tista): একটি নদী। এই নামটি নদীর শান্ত 흐াওয়ার প্রতীক।
  • তিতিক্ষা (Titiksha): সহনশীলতা, ধৈর্য। এই নামটি ধৈর্য ও সহনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তিয়াশা (Tiyasha): তৃষ্ণা, রূপা। এই নামটি তৃষ্ণার অব্যক্ত অনুভূতি নির্দেশ করে।
  • তিয়শিনী (Tiyashini): নিজের ভাগ্যের মালিক, প্রতিভাশালী। এই নামটি ভাগ্য ও প্রতিভার প্রতীক।
  • তুর্বী (Turbhi): সর্বশ্রেষ্ঠ, বিজয়ী। এই নামটি সর্বশ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক।
  • তাহিরা (Tahira): পবিত্র, শুদ্ধ। এই নামটি পবিত্রতা ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তালিয়া (Talia): আকাশের তারা। এই নামটি আকাশের সৌন্দর্যের চিহ্ন।
  • তহানী (Tahani): শুভকামনা। এই নামটি শুভ কামনার পরিচয় বহন করে।
  • তফহীম (Tafhim): সুন্দর। এই নামটি সৌন্দর্য ও আকৰ্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তহরীম (Tahreem): আদরনীয়, বিনীত। এই নামটি বিনয়ী ও আদরের মানুষকে নির্দেশ করে।
  • তায়বা (Taiba): গুণী, পবিত্র, ঈশ্বরের প্রতি সমর্পিত। এই নামটি গুণী এবং পবিত্র মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তনুষ্কা (Tanushka): মধুর, মিষ্টি, সুন্দর। এই নামটি মিষ্টতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • তনুসিয়া (Tanusiya): মহান ভক্ত। এই নামটি মহান ভক্তির পরিচায়ক।
  • তনিষ্কা (Taniska): দেবী দুর্গার আর এক নাম। এই নামটি দেবী দুর্গার বিভিন্ন গুণাবলী নির্দেশ করে।
  • তান্যা (Tanya): পরীদের রাজকুমারী, প্রশংসার যোগ্য। এই নামটি নন্দিত ও মহিমান্বিত নারীকে নির্দেশ করে।
  • তুলিকা (Tulika): ছবি রঙ করার ব্রাশ। এই নামটি সৃষ্টিশীলতার প্রতীক।
  • তৃপ্তি (Tripti): তৃপ্ত হওয়া, সন্তুষ্ট। এই নামটি সন্তুষ্টি ও তৃপ্তির প্রতীক।
  • তিয়াংশিকা (Tiyanshika): সুন্দর নারী। এই নামটি নারীর সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • তাশ্বিকা (Tashvika): দেবী পার্বতীর একটি নাম। এই নামটি দেবী পার্বতীর গুণ ও শক্তিকে নির্দেশ করে।
  • তস্যা (Tasya): পুনর্জন্ম, পুনরুজ্জীবন। এই নামটি নতুন জীবন এবং পুনর্জন্মের প্রতীক।
  • তৃষ্ণা (Trishna): জলের তৃষ্ণা। এই নামটি তৃষ্ণার আকাঙ্ক্ষাকে নির্দেশ করে।
  • তানী (Tani): প্রেরণ করা। এই নামটি প্রেরণা ও উদ্দীপনা নির্দেশ করে।
  • তাহা (Taha): শুদ্ধ, রহস্য। এই নামটি শুদ্ধতা ও রহস্যের প্রতীক।
  • তক্ষ্বী (Takshyi): দেবী লক্ষ্মী। এই নামটি দেবী লক্ষ্মীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তামান্না (Tamanna): ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা। এই নামটি সেই ব্যক্তির অভিব্যক্তি নির্দেশ করে, যার জীবনে চাওয়ার ও পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা প্রবল।
  • তনিরিকা (Tanirika): একটি ফুল। এই নামটি সৌন্দর্যের প্রতি এক গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করে, যা প্রকৃতির একটি সুন্দর দৃষ্টান্ত।
  • তনয়া (Tanya): কন্যা, মেয়ে। এই নামটি নারীত্ব ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তন্বী (Tanvi): দেবী দুর্গা, সুন্দর ও কোমল নারী। এই নামটি কোমলতা এবং শক্তির মিশ্রণ নির্দেশ করে, যা একজন নারীর গুণাবলীকে তুলে ধরে।
  • তনুষী (Tanshi): ভগবান শিবের সঙ্গে সম্বন্ধিত। এই নামটি ভগবান শিবের প্রতি নিবেদনের ও শ্রদ্ধার পরিচয় বহন করে।
  • তাশী (Tashi): সৌভাগ্য, শুভ। এই নামটি সৌভাগ্য ও শুভতার প্রতীক।
  • তাশ্যা (Tashya): দেবী লক্ষ্মীর নাম। এই নামটি দেবী লক্ষ্মীর গুণাবলীর প্রতি শ্রদ্ধা নির্দেশ করে।
  • তরঙ্গা (Taranga): স্রোত। এই নামটি প্রাকৃতিক গতিশীলতার ও প্রবাহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তীর্থা (Tirtha): পবিত্র স্থান। এই নামটি পবিত্রতার প্রতি এক গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।
  • তেজস্বীনি (Tejaswini): তেজময়, উজ্জ্বল, বুদ্ধিমান। এই নামটি উজ্জ্বলতা, বুদ্ধি ও তেজের প্রতীক।
  • তুষ্টি (Tushthi): সমাধান, সন্তোষ। এই নামটি সন্তোষ এবং সুখের প্রতীক।
  • তনিকা (Tanika): অপ্সরা। এই নামটি সৃষ্টিশীলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধি।
  • তনসী (Tansi): সুন্দর রাজকুমারী। এই নামটি সৌন্দর্য ও রাজকীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তনাশ্বী (Tanaswi): সমৃদ্ধির আশীর্বাদ। এই নামটি সমৃদ্ধির জন্য আশীর্বাদপ্রাপ্ত ব্যক্তির পরিচয় বহন করে।
  • তনিষ্টা (Tanishtha): বিশ্বাসযোগ্য। এই নামটি বিশ্বাসযোগ্যতা ও সততার প্রতীক।
  • তনুজা (Tanushya): কন্যা। এই নামটি নারীত্ব ও মাতৃত্বের সুন্দর চিত্র।
  • তনুশ্রী (Tanushree): যার শরীর সুন্দর। এই নামটি সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • তনুষা (Tanusha): আশীর্বাদ। এই নামটি আশীর্বাদ ও শুভকামনার পরিচায়ক।
  • তন্বিকা (Tanvika): সুন্দর ব্যক্তি, দেবী দুর্গার নাম। এই নামটি দেবী দুর্গার গুণাবলীর প্রতি শ্রদ্ধা নির্দেশ করে।
  • তন্বিশা (Tanvisha): উচ্চাকাঙ্ক্ষী, ইচ্ছা, অভিলাষা। এই নামটি উচ্চাকাঙ্ক্ষার প্রতীক।
  • তন্বিতা (Tanvita): দেবী লক্ষ্মী, দেবী সরস্বতী। এই নামটি দেবী লক্ষ্মী এবং সরস্বতীর প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।
  • তন্বেষা (Tanvesha): অন্তরাত্মার খোঁজ করে যে। এই নামটি আত্মজিজ্ঞাসা ও আত্মার সন্ধানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তন্যশা (Tanyasha): উচ্চাকাঙ্ক্ষা। এই নামটি উচ্চাকাঙ্ক্ষার নির্দেশক।
  • তাপমিতা (Tapmita): যে কখনো খারাপ কাজ করে না। এই নামটি সৎ ও নৈতিকতার প্রতীক।
  • তরস্যা (Tarsya): উদার। এই নামটি উদারতার ও দানশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তরিতা (Tarita): দেবী দুর্গার একটি রূপ। এই নামটি দেবী দুর্গার শক্তি ও রূপকে নির্দেশ করে।
  • তারকেশ্বরী (Tarakeshwari): দেবী পার্বতী, তারকেশ্বর বা মহাদেবের পত্নী। এই নামটি দেবী পার্বতীর প্রতি এক গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করে।
  • তরন্নুম (Tarannum): রাগ, সান, লয়। এই নামটি সঙ্গীতের গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তারানা (Tarana): সঙ্গীত। এই নামটি সঙ্গীতের সৌন্দর্যের দিকে নির্দেশ করে।
  • তারুব (Tarub): জীবন, জীবন্ত। এই নামটি জীবনের ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তস্কীন (Taskin): শান্তি। এই নামটি শান্তির প্রতীক।
  • তবলীন (Tablin): ঈশ্বরের সাথে জড়িত। এই নামটি ঈশ্বরের সাথে সম্পর্কিত গভীর বিশ্বাস ও নিবেদন নির্দেশ করে।
  • তলবিন্দর (Talbindar): যার মনে ঈশ্বরের জন্য প্রেম আছে। এই নামটি ঈশ্বরের প্রতি প্রেম ও নিবেদনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • তমনপ্রীত (Tamnapreet): সোনা। এই নামটি মূল্যবান ও মূল্যবোধের প্রতীক।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম দ দিয়ে | ধ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • দ্যুতি (Dyuti): কিরণ, শোভা, প্রকাশ। এই নামটি আলোকিত হওয়া, সৌন্দর্য এবং উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • দ্রোণী (Droni): দুই পর্বতের মধ্যবর্তী উপত্যকা বিশেষ। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এবং শান্তির স্থান নির্দেশ করে।
  • ধ্রুবা (Dhruva): গানের ধুঁয়া। এই নামটি সঙ্গীতের প্রতি গভীর ভালোবাসার এবং সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দ্যোতিকা (Dyotika): দীপ্তিময়ী। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও দীপ্তির নির্দেশক।
  • দিলদরিয়া (Dildariya): সমুদ্রের ন্যায় উদার চিত্ত যার। এই নামটি উদারতা ও দয়ার প্রতীক।
  • দুয়া (Dua): উপাসনা, আত্মসমর্পন। এই নামটি প্রার্থনা ও আত্মনিবেদন নির্দেশ করে।
  • দোহা (Doha): পূর্বাহ্ন। এই নামটি নতুন দিনের সূচনা ও আশা নির্দেশ করে।
  • দিলারা (Dilara): স্নেহভাজন। এই নামটি প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা ও স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দুনিয়া (Duniya): বিশ্ব। এই নামটি বৃহত্তর পরিসরে মানুষের জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দানীন (Dani): রাজকুমারী। এই নামটি রাজকীয়তা ও গৌরবের প্রতীক।
  • দিলশাদ (Dilshad): সুচেতা। এই নামটি আনন্দ ও শান্তির প্রতীক।
  • দয়াময়ী (Dayamayi): দয়ালু, দয়াশীলা। এই নামটি দয়া ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দোলন (Dolon): দোল খাওয়া। এই নামটি আনন্দ ও মুক্তির প্রতীক।
  • দুহিতা (Duhita): কন্যা, নন্দিনী। এই নামটি নারীত্ব ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিয়ানী (Diani): আত্মবিশ্বাসী, অধ্যায়ণশীল। এই নামটি শিক্ষার প্রতি আগ্রহ ও আত্মবিশ্বাস নির্দেশ করে।
  • দয়িতা (Dayita): প্রণয়ী। এই নামটি প্রেম ও ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবাংশী (Devanshi): দেবতার অংশীদার। এই নামটি ঈশ্বরের কাছে নিবেদিত ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিব্যাঙ্গী (Divyanghi): মঙ্গলকারক দেহের অধিকারী। এই নামটি শারীরিক শক্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দোলিকা (Dolika): নলখ–মুক্তা, পুত্তুলি বিশেষ। এই নামটি সৌন্দর্য ও শৃঙ্গারের প্রতি এক গভীর আকর্ষণ নির্দেশ করে।
  • দেবলীনা (Devlina): ঈশ্বরের আশীর্বাদধন্যা, ঈশ্বরের প্রতি অতিশয় আস্থাধারিণী। এই নামটি ভক্তি ও বিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবরূপা (Devarupa): বিশ্বের সেবার জন্য নারীর হৃদয়ের বাসনা, দেবতার অপরূপ রূপ। এই নামটি নারীর শক্তি ও সেবামূলক মনোভাব নির্দেশ করে।
  • দিয়ালী (Diyali): দেওয়ালির কথ্যরূপ। এই নামটি উৎসবের আনন্দের প্রতি নির্দেশ করে।
  • দৃষ্টি (Drishti): অবলোকন, দর্শন। এই নামটি দৃষ্টিশক্তি ও উপলব্ধির প্রতীক।
  • দেবাঙ্কিতা (Devankita): জীবন এবং মহাবিশ্বের রহস্যগুলি সম্পর্কে সত্যিকারের উপলব্ধিতে আগ্রহী। এই নামটি গভীর চিন্তাভাবনা ও উপলব্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেহলী (Dehali): গৃহ। এই নামটি পরিবারের সুরক্ষা ও স্বস্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবস্মিতা (Devasmita): দেবতার ন্যায় স্মিত হাস্যবদনা নারী। এই নামটি হাসির সৌন্দর্য ও স্নেহ নির্দেশ করে।
  • দয়িতা (Dayita): স্নেহভাজন। এই নামটি প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসার প্রতীক।
  • দময়ন্তী (Damayanti): প্রশংসনীয় ও বশীভূত, নলের স্ত্রী। এই নামটি প্রেম ও স্নেহের চিত্র।
  • ধন্যি (Dhanya): অশান্ত, দুরন্ত। এই নামটি অশান্তি ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দৃষ্টি (Drishti): অবলোকন, দর্শন, দেখার ক্ষমতা। এই নামটি দেখার ক্ষমতা ও উপলব্ধির প্রতীক।
  • দীতা (Deeta): দেবী লক্ষ্মীর অপর আরেক নাম। এই নামটি ঐশ্বরিক শক্তি ও সমৃদ্ধির নির্দেশক।
  • দৃশি (Drishi): শাস্ত্র, চক্ষু। এই নামটি জ্ঞান ও দর্শনের প্রতি এক গভীর মনোভাব নির্দেশ করে।
  • দৈবিকী (Daiviki): ঐশ্বরিক শক্তি। এই নামটি দেবতার সঙ্গে সংযুক্ত।
  • দর্পণিকা (Darpanika): একটি ছোট্ট আয়না বিশেষ। এই নামটি স্বচ্ছতা ও প্রকৃতির সুন্দরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবমতি (Devamati): ঈশ্বরের প্রতি ভক্তিমতী, পবিত্রা। এই নামটি ভক্তি ও পবিত্রতার নির্দেশক।
  • দারিকা (Darika): কুমারী। এই নামটি নারীত্ব ও যুবকত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দোলনচাঁপা (Dolanchampa): এক ধরণের ফুল। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • দর্শিনী (Darshani): আশীর্বাদধন্যা। এই নামটি শুভকামনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দক্ষকন্যা (Dakshakanya): সমর্থ নারী, দেবী দুর্গা। এই নামটি শক্তি ও সক্ষমতার নির্দেশক।
  • দারিদ্রিয়ানাশিনী (Daridriyanashini): দারিদ্র বিনাশকারিণী, দেবী লক্ষ্মীর আরেক নাম। এই নামটি সমৃদ্ধি ও উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • দত্তা (Datta): দয়াময়ী, প্রদ্যোত, উপস্থাপিতা। এই নামটি দয়া ও প্রদান নির্দেশ করে।
  • দিয়ালা (Diyala): নিদ্রিত শিশুর হাসি–কান্নাময় খেলা বিশেষ। এই নামটি শৈশবের আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দলজা (Dolja): ফুলের পাপড়ি থেকে উৎপাদিতা। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও কোমলতার নির্দেশক।
  • ধারা (Dhara): স্রোত, অবিরত প্রবাহিনী। এই নামটি প্রবাহ ও চলমানতার প্রতীক।
  • ধন্যা (Dhanya): সৌভাগ্যশালিনী, সুযোগ্যা, মহিয়সী, ভাগ্যবতী। এই নামটি মহীয়সী নারীর পরিচায়ক।
  • দেবিতৃ (Devitri): ক্রীড়কিনী। এই নামটি আনন্দ ও বিনোদনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধর্মিষ্ঠা (Dharmishta): ধর্মে নিষ্ঠা আছে যে নারীর। এই নামটি নৈতিকতা ও ধর্মীয় কর্তব্যের প্রতি দৃঢ়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধনধান্যকি (Dhanadhaniki): ধনসম্পদ এবং খাদ্যশস্য দানকারিণী, দেবী লক্ষ্মী। এই নামটি সমৃদ্ধি ও প্রাচুর্যের নির্দেশক।
  • দীপ্তা (Dipta): উজ্জ্বল, দেবী লক্ষ্মী। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিনা (Dina): স্বর্গীয়, শ্রেষ্ঠা। এই নামটি শ্রেষ্ঠত্ব ও উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • দিমা (Dima): বর্ষার মেঘ, বৃষ্টি। এই নামটি জীবনের উজ্জীবন ও সমৃদ্ধির নির্দেশক।
  • দাফিয়া (Dafiya): হাদিস বর্ণনাকারী, কন্যা। এই নামটি শিক্ষার ও জ্ঞানের প্রতি নিবেদনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দহমা (Dahma): ধর্ম জানে যে, জ্ঞান। এই নামটি জ্ঞানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ধর্মীয় ভাবনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দামিরা (Damira): হৃদয়, মন, নিগূঢ়। এই নামটি অনুভূতি ও গভীরতার প্রতীক।
  • দানি (Dani): দয়ালু, করুণাময়ী। এই নামটি দয়ার ও সদিচ্ছার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেলনাজ (Delnaz): হৃদয়ের কাছাকাছি, প্রিয়া। এই নামটি প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসার পরিচায়ক।
  • দামরিনা (Damrina): বিস্ময়কর, চমৎকার। এই নামটি অনন্যতা ও সুন্দরত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেরিফা (Derifa): সুন্দর, মনোরম। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতি এক আকর্ষণ নির্দেশ করে।
  • দহব (Dahab): স্বর্ণ, অদ্ভুত। এই নামটি মূল্যবান ও বিশেষত্বের প্রতীক।
  • দিলিশা (Dilisha): আনন্দদায়িণী। এই নামটি আনন্দ ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দানিয়া (Daniya): সুন্দর, আল্লাহর উপহার। এই নামটি ঈশ্বরের অনুগ্রহ ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিমহ (Dimah): মেঘ, বৃষ্টি। এই নামটি প্রাকৃতিক জীবনের প্রতি এক শক্তি নির্দেশ করে।
  • দীপজ্যোতি (Dipajyoti): প্রদীপের আলো। এই নামটি আলোর উজ্জ্বলতা ও গাইডেন্স নির্দেশ করে।
  • দিব্যজ্যোত (Divyajyoti): ঈশ্বরের জ্যোতি, ঐশ্বরিক প্রকাশ। এই নামটি ঈশ্বরের আলো ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দলজোত (Dolajot): দলের দীপ্তিদায়িনী, আলোকোজ্জ্বল। এই নামটি নেতৃত্ব ও সম্প্রদায়ের শক্তি নির্দেশ করে।
  • দলমীত (Dolmeet): দলের বন্ধু। এই নামটি বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দবিন্দর (Dabindar): ঐশ্বরিক শক্তি, দলনেত্রী। এই নামটি শক্তি ও নেতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিব্যনয়নী (Divyanoyoni): সুন্দর চোখের অধিকারিণী। এই নামটি সৌন্দর্য ও নিষ্কলঙ্ক চোখের প্রতীক।
  • ধানবী (Dhanavi): ধনসম্পদশালিনী, ধনবতী। এই নামটি ধন ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিলপ্রীত (Dilpreet): হৃদয়ের কাছাকাছি, প্রিয়। এই নামটি গভীর ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধরবী (Dharabi): দেবী, শক্তি। এই নামটি নারীর শক্তি ও সম্মানের নির্দেশক।
  • দিশামীত (Dishameet): পবিত্র আত্মা, শুচি। এই নামটি পরিশুদ্ধতা ও ধার্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধর্মাপ্রীত (Dharmapreet): ধর্ম অন্ত প্রাণ, ধর্মের পথে। এই নামটি ধর্মীয় নীতি ও জীবনের প্রতি নিষ্ঠা নির্দেশ করে।
  • ধ্রুবিতা (Dhrubita): শক্তিশালী, সংলগ্ন। এই নামটি দৃঢ়তা ও স্থিরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধনস্বী (Dhanaswi): ধনবতী, সমৃদ্ধশালিনী। এই নামটি অর্থ ও সম্পদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবপ্রীত (Devapreet): ঈশ্বরের প্রতি ভালোবাসা। এই নামটি ঈশ্বরের প্রতি গভীর ভক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দয়া (Daya): কৃপা। এই নামটি দয়ালু মনোভাব ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দৈবী (Daivi): দেবী, ধার্মিক। এই নামটি আধ্যাত্মিকতার ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীক্ষা (Diksha): ঈশ্বর প্রদ্যোত উপহার। এই নামটি আধ্যাত্মিক শিক্ষার প্রতি এক নিবেদন নির্দেশ করে।
  • দিশু (Dishu): দিক, বিশ্বাসভাজন, স্নেহভাজন। এই নামটি সঠিক পথে পরিচালনা ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিবনূর (Dibnur): আকর্ষণীয় ঐশ্বরিক আলো। এই নামটি আলোকিত ভবিষ্যতের প্রতীক।
  • দিবরূপ (Dibarup): ঐশ্বরিক সৌন্দর্য। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধ্রুবিকা (Dhrubika): বিশ্বাসী, দৃঢ় সংলগ্না। এই নামটি দৃঢ়তায় এবং বিশ্বাসে এক ভরসার প্রতীক।
  • দিবরীত (Dibarit): ঐশ্বরিক ঐতিহ্য, আস্থাভাজন। এই নামটি ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি এক নিবেদন নির্দেশ করে।
  • দর্শনায়া (Darshanaya): ঐশ্বরিক দৃষ্টি। এই নামটি আলোকিত চিন্তা ও দর্শনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপান্তি (Dipanti): আলোকরশ্মি। এই নামটি আলোর সংস্পর্শ ও জীবনের আলো নির্দেশ করে।
  • দেবাংশ্রী (Devanshri): ঈশ্বরী। এই নামটি ঈশ্বরের প্রতি নিবেদন ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবজ্যোতি (Devjyoti): ঐশ্বরিক আলো। এই নামটি ঈশ্বরের অমৃতকর আলো নির্দেশ করে।
  • দেবনগরী (Devnagari): পরিব্রজ্যা, তীর্থস্থান। এই নামটি পবিত্র স্থান ও ধর্মীয় জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধনমতী (Dhanamati): ধন দেবী লক্ষী। এই নামটি সমৃদ্ধি ও ধনের প্রতীক
  • ধনুশ্রী (Dhanushri): দেবী। এই নামটি শক্তি ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধন্বতি (Dhanvati): সম্পদশালিনী। এই নামটি সম্পদ ও ভরসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধরমজ্যোত (Dharmajyoti): ধর্মের আলো। এই নামটি ধর্মের গুরুত্ব ও নৈতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধ্রুতিকা (Dhrutika): নির্দিষ্ট গন্তব্য। এই নামটি উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য অর্জনের প্রতি নির্দেশ করে।
  • দীপ্তি (Dipti): আলোকপ্রভা। এই নামটি আলোর উজ্জ্বলতা ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দূর্বা (Durba): দেবতাকে উৎসর্গকৃত পবিত্র ঘাস বিশেষ। এই নামটি পবিত্রতা ও দেবতার প্রতি নিবেদন নির্দেশ করে।
  • দিশা (Disha): সঠিক দিক। এই নামটি সঠিক পথের নির্দেশক।
  • দিয়া (Diya): প্রদীপ। এই নামটি আলোর প্রতীক।
  • দিতি (Diti): কশ্যপ মুনির পত্নী। এই নামটি দেবী ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধৃতি (Dhriti): ধৈর্য, সন্তোষ, অধ্যাবসায়, ধারণা। এই নামটি ধৈর্যের ও অধ্যবসায়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দুর্গা (Durga): অজেয়, শিবপত্নী ভগবতী, পার্বতীর কল্যাণময়ী রূপ। এই নামটি শক্তির ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবযানি (Devayani): স্নেহভাজন, শুক্রাচার্যের কন্যা, রাজা যযাতির পত্নী। এই নামটি প্রাচীন ঐতিহ্য ও নারীর গুরুত্ব নির্দেশ করে।
  • দেবী (Devi): ভগবতী, পূজানীয়া নারী, রাজমহিষী। এই নামটি নারীর প্রতি শ্রদ্ধা ও পূজার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধনিষ্ঠা (Dhanishta): নক্ষত্র বিশেষ। এই নামটি আকাশের সৌন্দর্য ও রহস্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিশি (Dishi): চতুর্দিকে। এই নামটি বিস্তৃত দৃষ্টির প্রতি নির্দেশ করে।
  • দীপিকা (Dipika): জ্যোৎস্না। এই নামটি আলো ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দোয়েল (Doyal): পক্ষি বিশেষ। এই নামটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও জীবনের প্রতীক।
  • দর্শিনী (Darshini): সুন্দর, সৌভাগ্যশালিনী। এই নামটি সৌন্দর্য ও সৌভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধীরা (Dheera): যে নারীর ক্রোধপ্রকাশ বুঝতে পারা যায় না, নির্ভীক, সাহসী। এই নামটি শক্তিশালী ও সাহসী নারীর পরিচায়ক।
  • দিব্যদর্শিনী (Divyadarshini): দিব্যচক্ষু সম্পন্না নারী। এই নামটি জ্ঞানের এবং আলোকিত দৃষ্টির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবসেনা (Devasena): প্রজাপতির কন্যা। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও মুক্তির প্রতীক।
  • দুধকলমা (Dudhakalma): এক প্রকার ধান। এই নামটি কৃষি ও প্রাকৃতিক জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দর্শিতা (Darshita): দর্শনকারিণী, জ্ঞানী। এই নামটি জ্ঞানের প্রতি গভীর আগ্রহ ও উচ্চতর চিন্তার পরিচায়ক।
  • ধ্রূবা (Dhruba): সাধ্বী স্ত্রী। এই নামটি সতীত্ব ও নির্ভরশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দশবাইচণ্ডী (Dashbichandi): অতি ব্যস্ত রমণী, মা দুর্গা। এই নামটি শক্তি ও প্রতিরোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপ্তা (Dipta): উজ্জ্বল। এই নামটি আলো ও উজ্জ্বলতার পরিচায়ক।
  • দাহিনী (Dahini): দহনকারিণী। এই নামটি শক্তি ও দহনশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেয়াসিনী (Deyasini): মন্ত্রসিদ্ধা রমণী, দেবকন্যা। এই নামটি আধ্যাত্মিক শক্তি ও দয়ালুত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধী (Dhi): বুদ্ধিমতী, জ্ঞানী। এই নামটি বুদ্ধি ও জ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দুঃশলা (Duhshala): ধৃতরাষ্ট্রের কন্যা, দুর্যোধনের ভগিনী। এই নামটি ঐতিহাসিক ও নারীর শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধুনী (Dhuni): নদী। এই নামটি প্রবাহ ও জীবনদানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধুমাবতী (Dhumavati): দশমহাবিদ্যার একটি, দেবী দুর্গা। এই নামটি আধ্যাত্মিক শক্তি ও রহস্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধৌতী (Dhauti): ঝরনা, নির্ঝর, নদী। এই নামটি প্রবাহমানতা ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবাঙ্গনা (Devangana): দেবরমণী, অপ্সরা। এই নামটি সৌন্দর্য ও দেবদূতিত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দ্বারবতী (Dwarabati): দ্বারকা। এই নামটি ঐতিহাসিক শহর ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিতি (Diti): দক্ষের কন্যা, কশ্যপ পত্নী। এই নামটি মাতৃত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধনলক্ষ্মী (Dhanalakshmi): ধনসম্পদের দেবী, দেবী লক্ষ্মী। এই নামটি ধন ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দ্রুতি (Druti): শীঘ্রতা, দ্রুতশীলা, বেগময়ী। এই নামটি গতিশীলতা ও দ্রুততার প্রতীক।
  • দ্যোতনা (Dhyotana): প্রকাশ, ব্যাঞ্জনা। এই নামটি আলোর উজ্জ্বলতা ও প্রকাশের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দ্বীপিনী (Dweepini): দ্বীপবাসিনী, চিতাবাঘিনী, সাগর। এই নামটি জল ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দ্রাঘীয়সী (Dragiyosi): অতিশয় দীর্ঘা। এই নামটি দীর্ঘতার ও স্থায়িত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দনু (Danu): কশ্যপ মুনির পত্নী, দক্ষ নন্দিনী। এই নামটি নারীত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দর্শিকা (Darshika): বুদ্ধিমতী, সতর্কী, স্ব–ইন্দ্রিয় নিয়ন্ত্রণকারিণী। এই নামটি বুদ্ধিমত্তা ও স্ব নিয়ন্ত্রণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দ্যুতিমতী (Dhyutimati): উজ্জ্বল। এই নামটি আলোর উজ্জ্বলতা ও প্রতিভার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দানিনী (Danini): দানশালিনী। এই নামটি দানশীলতা ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীর্ঘদর্শিনী (Dirghadarshini): জ্ঞানী, দূরদর্শী। এই নামটি ভবিষ্যতের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দুর্গাবতী (Durgabati): সুপ্রসিদ্ধা বীর রমণী। এই নামটি সাহসী ও বীর নারীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিব্যাঙ্গনা (Divyangana): অপ্সরা। এই নামটি দেবী ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবিকা (Devika): ছোট্ট দেবী। এই নামটি শিশুর মতো নিষ্কলঙ্কতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিগঙ্গনা (Digangana): দিক সমূহের অধিষ্ঠাত্রী দেবী। এই নামটি চারদিকে আলো ছড়ানোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দামিনী (Damini): বিদ্যুতের ঝলক। এই নামটি শক্তি ও উদ্দীপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিশারী (Dishari): পথপ্রদর্শিকা। এই নামটি সঠিক পথে পরিচালনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপমালা (Dipomala): প্রদীপের রাশি। এই নামটি আলোর উৎসবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দোলা (Dola): দোল খাওয়া। এই নামটি আনন্দ ও উদ্দীপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবকী (Devaki): কৃষ্ণের মা। এই নামটি মাতৃত্ব ও ভালবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবারতি (Debaroti): দেবতার আরতি। এই নামটি ধর্মীয় আচার ও ভক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপান্বিতা (Dipanwita): বহু দীপে সজ্জিতা। এই নামটি উৎসবের আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধনিকা (Dhanika): সমৃদ্ধশালিনী যুবতী। এই নামটি অর্থ ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপা (Deepa): বাতি, লক্ষ্মী দেবী। এই নামটি আলো ও দেবীর প্রতি শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধরণী (Dharani): পৃথিবী, বসুন্ধরা। এই নামটি প্রাকৃতিক জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিগম্বরী (Digambari): শিবপত্নী কালিকা দেবী। এই নামটি শক্তি ও দেবীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিপালি (Dipali): প্রদীপের মালা বা সজ্জা। এই নামটি আলোর উৎসবের প্রতীক।
  • ধরিত্রী (Dharitri): ধরণী, মাটি, পৃথিবী। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবশ্রী (Devashree): দেব–দেবীর সৌন্দর্য। এই নামটি আধ্যাত্মিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধরণীসুতা (Dharanisuta): সীতা দেবী। এই নামটি নারীত্ব ও বৈশিষ্ট্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দুলকি (Dulki): দোল জনক মৃদু গমনভঙ্গী। এই নামটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপশিখা (Dipashikha): প্রদীপের শীষ। এই নামটি আলোর শক্তি ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপাবলী (Deepabali): আলোর উৎসব। এই নামটি উৎসবের আনন্দ ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধানসী (Dhanshi): দলনেত্রী, সৃজনিশীল, দৃঢ়চেতা। এই নামটি নেতৃত্ব ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দয়াবতী (Dayavati): দয়াপরবশ। এই নামটি নারীর দয়ালু ও সহানুভূতির পরিচায়ক।
  • দাক্ষায়ণী (Dakshayani): প্রজাপতি দক্ষের কন্যা সতী। এই নামটি সতীত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধারিণী (Dharini): ধরা, পৃথিবী। এই নামটি মাটির সাথে সম্পর্কিত এবং জীবনের ভিত্তি বোঝায়।
  • দিব্যা (Divya): ঐশ্বরিক। এই নামটি আধ্যাত্মিকতার এবং ঐশ্বরিক শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ধাত্রী (Dhatri): পৃথিবী, শুশ্রুষাকারিণী। এই নামটি মাতৃসুলভ যত্ন ও পৃষ্ঠপোষকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দ্রৌপদী (Draupadi): রাজা দ্রুপদের কন্যা, পঞ্চপাণ্ডবের স্ত্রী। এই নামটি সাহসী ও শক্তিশালী নারীর পরিচায়ক।
  • দিশানী (Dishani): দিক নির্দেশকারিণী, চতুর্দিকের রাণী, সর্বজ্ঞ। এই নামটি নির্দেশক ও সর্বজ্ঞতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবাঙ্গী (Devangi): দেবী সাদৃশ্য, নিজেকে ভালোবাসে যে নারী। এই নামটি আত্ম-প্রেম ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবাদৃতা (Devadrita): ঈশ্বরের প্রিয় পাত্রী। এই নামটি আধ্যাত্মিক প্রেম ও সান্নিধ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবপর্ণা (Devaparna): পৃথিবীর সৌন্দর্য, চমৎকার, রমণীয়, বিশ্বালোক। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বিশালতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দক্ষযজ্ঞবিনাশিণী (Dakshayajnavinashini): দক্ষের যজ্ঞে বাধাদানকারিণী, পার্বতীর আরেক নাম। এই নামটি শক্তিশালী নারীর শক্তি ও প্রতিরোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবিনা (Devina): সমৃদ্ধশালিনী, চিত্তাকর্ষক, সৌকর্য। এই নামটি সৌন্দর্য ও আভিজাত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীত্যা (Dityā): প্রার্থনার উত্তর, দেবী লক্ষ্মীর আরেক নাম। এই নামটি আশীর্বাদ ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপশ্রী (Dipashree): আলোকবাতি। এই নামটি আলোর প্রতীক ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপকলা (Deepakala): সন্ধ্যাকাল, গোধূলি। এই নামটি সন্ধ্যার শান্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীশিতা (Dhishta): দৃষ্টিনিবদ্ধ করা, দিক সম্পর্কে যিনি জ্ঞাত। এই নামটি নির্দেশক ও সতর্কতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপ্তিময়ী (Diptimayi): ঊজ্জ্বল, চাকচিক্যপূর্ণ। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও আলোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীর্ঘা (Dirgha): দেবী তুল্য দীর্ঘজীবী। এই নামটি দীর্ঘ জীবন ও সুস্থতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিব্যাঙ্কা (Divyanka): দেবীর আশীর্বাদ। এই নামটি আধ্যাত্মিক শক্তির ও আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপিসা (Deepisa): আলোর শিখা, চতুর্দিক আলোকিত করে তোলে যে নারী। এই নামটি উজ্জ্বলতা ও প্রভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দ্বিজা (Dwijā): দুই বার জন্মগ্রহণ করেছেন এমন নারী, লক্ষ্মী স্বরূপা, দেবী। এই নামটি পুনর্জন্ম ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দশভুজা (Dashabhuja): দেবী দুর্গা। এই নামটি শক্তি ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিব্যামিকা (Divyamika): যে নারীর মধ্যে দেবীর শক্তি আছে। এই নামটি আধ্যাত্মিক শক্তি ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিবিজা (Dibija): স্বর্গের অপ্সরা, দেবীর ন্যায় সৌন্দর্য। এই নামটি দেবীসুলভ সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবকী (Devaki): শ্রীকৃষ্ণের জননী, বাসুদেব পত্নী। এই নামটি মাতৃত্ব ও বৈভবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিবিশা (Dibisha): দেবী, জগৎজননী। এই নামটি আধ্যাত্মিকতা ও সৃষ্টির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দেবায়নী (Devayani): ঐশ্বরিক ক্রমবিকাশ ও প্রকাশ। এই নামটি আধ্যাত্মিক বৃদ্ধি ও উন্মোচনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দিঘি (Dighi): সরোবর। এই নামটি জল ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দরদী (Dardee): ব্যথার সাথী, সহানুভূতিসম্পন্না। এই নামটি সহানুভূতি ও যত্নের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দশপ্রহরণধারিণী (Dashapraharaṇadhāriṇī): দেবী দুর্গা, দশবিধ অস্ত্র ধারিণী। এই নামটি শক্তি ও রক্ষা প্রতিনিধিত্ব করে।
  • দীপ্তিময়ী (Diptimoyi): উজ্জ্বল, দ্যুতিময়ী। এই নামটি আলোর শক্তি ও প্রতিভার প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ন দিয়ে | ন দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • নীতি (Niti): ন্যায়সঙ্গত বিধান। এই নামটি ন্যায় ও নৈতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা একটি সঠিক ও ন্যায়সঙ্গত জীবনযাত্রার সূচনা করে।
  • নীরা (Neera): জলীয়। এই নামটি প্রাকৃতিক জলাশয়ের প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবন এবং পবিত্রতার উৎস।
  • নীরাজনা (Neerajana): দেবতার আরতি। এই নামটি ধর্মীয় উৎসর্গ এবং আধ্যাত্মিক সান্নিধ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নম্রতা (Namrata): শান্তভাব / কোমলভাব। এই নামটি বিনম্রতা ও কোমলতা বোঝায়, যা নারীর সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
  • নয়নতারা (Nayanatara): ফুলবিশেষ। এই নামটি চোখের সৌন্দর্য এবং রূপের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
  • নয়না (Naina): মৎসবিশেষ। এই নামটি নারীর চোখের সৌন্দর্যকে নির্দেশ করে, যা গভীরতা ও রহস্যময়তা প্রকাশ করে।
  • নয়লি (Nayli): নব / প্রথম। এই নামটি নতুনত্ব এবং শুরু হওয়ার প্রতীক।
  • নিতা (Nita): নিমন্ত্রণ। এই নামটি আহ্বান বা আমন্ত্রণের প্রতিনিধিত্ব করে, যা সম্পর্কের গুরুত্ব নির্দেশ করে।
  • নিতি (Niti): নিত্যর কোমল রূপ। এই নামটি ধারাবাহিকতা এবং সদা-সক্রিয়তা বোঝায়।
  • নিদালি (Nidali): নিদ্রাকর্ষক মাটি। এই নামটি বিশ্রাম এবং প্রশান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নিধি (Nidhi): ভাণ্ডার। এই নামটি ধন-সম্পদ ও প্রাচুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নিবেদিতা (Nibedita): উৎসর্গ করা হয়েছে যাকে। এই নামটি আত্মত্যাগ এবং উৎসর্গের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নিরঞ্জনা (Niranjana): নির্মলা। এই নামটি পবিত্রতা ও নির্মলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নিশা (Nisha): রাত্রি। এই নামটি রাত্রির শান্তি এবং রহস্যময়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নীলম (Neelam): মণিবিশেষ। এই নামটি মূল্যবান পাথরের প্রতিনিধিত্ব করে, যা সৌন্দর্য এবং ঐশ্বরিকতার প্রকাশ।
  • নীলা (Neela): মণিবিশেষ। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এবং শোভনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নীলাঞ্জনা (Neelanjana): রসাঞ্জন। এই নামটি রঙের এবং সৌন্দর্যের সমৃদ্ধি বোঝায়।
  • নীলিমা (Neelima): নীলত্ব। এই নামটি শান্তি ও প্রশান্তির আভাস দেয়।
  • নূপুর (Nupur): মঞ্জীর / ঘুঙুর। এই নামটি সুর ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে, যা নারীর কোমলতা প্রকাশ করে।
  • নদিকা (Nadika): লক্ষ্মী। এই নামটি সমৃদ্ধি ও ঐশ্বরিকতার প্রতীক।
  • নন্দিতা (Nandita): আনন্দিতা। এই নামটি আনন্দ এবং সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নন্দিনী (Nandini): বশিষ্ঠের কামধেনু / দুহিতা / দুর্গার অষ্ট শক্তির একটি। এই নামটি পূজা এবং শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • নবীনা (Naveena): তরুণী। এই নামটি নবীনতা এবং সতেজতার প্রতিনিধিত্ব করে, যা নতুন উদ্যম এবং সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম প দিয়ে | প দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • পূর্বী (Purbi): একটি শাস্ত্রীয় রাগ। এই নামটি সঙ্গীতের ঐশ্বরিকতা এবং সুরের গুণমানকে নির্দেশ করে।
  • প্রিশা (Prisha): প্রিয়, প্রেম, ভগবানের উপহার। এই নামটি ভালোবাসা এবং বিশেষ সম্পর্কের গুরুত্ব প্রকাশ করে।
  • পর্ণ (Parna): গাছের পাতা। এই নামটি প্রকৃতির অঙ্গীকার এবং সৃষ্টির অংশীদারিত্ব বোঝায়।
  • পর্ণিকা (Parnika): ছোট পাতা, দেবী পার্বতী। এই নামটি নারীর কোমলতা এবং দেবীশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পরিধি (Paridhi): সীমা, ক্ষেত্র। এই নামটি পরিসীমা এবং জগতের সীমাবদ্ধতার প্রতি দৃষ্টিপাত করে।
  • পিউ (Piu): পাখির ডাক। এই নামটি স্বাধীনতা এবং আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে
  • পীয়ূ (Piyu): সোনা, অগ্নি। এই নামটি মূল্যবানতা এবং শক্তির প্রতীক।
  • পৃথা (Pritha): পৃথিবী। এই নামটি জীবন, মাটির এবং প্রকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রাপ্তি (Prapti): লাভ করা। এই নামটি অর্জন এবং সফলতার প্রতি নির্দেশ করে।
  • প্রাশী (Prashi): দেবী লক্ষ্মী। এই নামটি সমৃদ্ধি ও সৌন্দর্যের প্রতি দৃষ্টিপাত করে।
  • পালবী (Palabi): নতুন পাতা, কুঁড়ি। এই নামটি নবীনতা ও বৃদ্ধির প্রতীক।
  • পল্লবী (Pallabi): গাছের নতুন পাতা, কুঁড়ি। এই নামটি নতুন সম্ভাবনা ও উন্মেষকে নির্দেশ করে।
  • পাবনী (Paboni): যার স্পর্শ কোনো কিছুকে পবিত্র করে দেয়। এই নামটি পবিত্রতা ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রত্যূষা (Pratyusha): ভোরবেলা। এই নামটি নতুন সূর্যোদয়ের প্রতীক।
  • প্রণীতি (Praniti): পরিচালনা, নেতৃত্ব, দিকনির্দেশ। এই নামটি নেতৃত্বের গুণাবলীকে নির্দেশ করে।
  • পার্শী (Parshi): যে পাথর লোহাকে সোনায় পরিণত করে। এই নামটি রূপান্তরের শক্তিকে বোঝায়।
  • প্রিয়াংশী (Priyanshi): চিন্তাশীল, অভিব্যক্তিপূর্ণ, কার্যকর, আধ্যাত্মিক। এই নামটি বুদ্ধিমত্তা ও আধ্যাত্মিকতার প্রতি দৃষ্টি দেয়।
  • পাখি (Pakhi): পাখি। এই নামটি স্বাধীনতা এবং স্বচ্ছন্দতার প্রতীক।
  • প্রণিকা (Pranika): দেবী পার্বতী। এই নামটি শক্তির এবং নারীত্বের প্রতীক।
  • প্রণতি (Pranati): প্রণাম, শ্রদ্ধা। এই নামটি সম্মান ও শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পাবিকা (Pabika): বিদ্যার দেবী সরস্বতী। এই নামটি শিক্ষার ও জ্ঞানের প্রতি নির্দেশ করে।
  • পাপড়ি (Papari): ফুলের পাপড়ি। এই নামটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতীক।
  • পঙ্খুড়ী (Pankhudi): ফুলের পাপড়ি। এই নামটি ফুলের সৌন্দর্য ও মাধুর্যের প্রতি দৃষ্টি দেয়।
  • পরী (Pari): আকাশের সুন্দরী। এই নামটি সৌন্দর্য ও রহস্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পিয়া (Piya): প্রেমিকা, ভালোবাসার যোগ্য। এই নামটি ভালোবাসা ও আকর্ষণের প্রতি নির্দেশ করে।
  • পার্বতী (Parvati): দেবী দুর্গা, মহাদেবের স্ত্রী। এই নামটি শক্তি ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পারো (Paro): প্রভু, সজ্জিত, জ্ঞান। এই নামটি আত্মবিশ্বাস ও নেতৃত্বের প্রতি দৃষ্টি দেয়।
  • পিয়াল (Pial): একটি গাছ। এই নামটি প্রকৃতির প্রতি গভীর সংযোগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পিহু (Pihu): শব্দ, পাখির মিষ্টি ডাক। এই নামটি সঙ্গীত ও মাধুর্যের প্রতীক।
  • পোলি (Poli): বিদ্রোহী মনোভাব। এই নামটি স্বাধীনতার চেতনাকে নির্দেশ করে।
  • পম্পি (Pompi): আনন্দ, সুন্দর। এই নামটি খুশি ও সৌন্দর্যের প্রতি নির্দেশ করে।
  • পহেলী (Pahli): ধাঁধা, রহস্য। এই নামটি জ্ঞানের অনুসন্ধানের প্রতি নির্দেশ করে।
  • পারভিন (Parvin): তারার গুচ্ছ, একটি নক্ষত্রের নাম। এই নামটি আলো ও উদ্ভাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পিয়াসা (Piyasa): তৃষ্ণা। এই নামটি আকাঙ্ক্ষা ও প্রয়োজনের প্রতীক।
  • প্রভা (Prabha): দীপ্তি, ছটা, উজ্জ্বলতা, আলো, আভা। এই নামটি আলো ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পূবালী (Purbali): পূর্ব দিকের বাতাস, প্রাচ্যের প্রথম সূর্যালোক। এই নামটি নতুন সূর্যের প্রতীক।
  • প্রীতিকা (Preetika): প্রিয় মেয়ে। এই নামটি ভালোবাসা ও মাধুর্যের প্রতি নির্দেশ করে।
  • প্রিয়া (Priya): প্রেমিকা, ভালোবাসার যোগ্য। এই নামটি ভালোবাসার অনুভূতির প্রতীক।
  • প্রীতি (Preeti): প্রেম, ভালোবাসা। এই নামটি সম্পর্কের মাধুর্যকে নির্দেশ করে।
  • প্রাঞ্জলি (Pranjali): স্ব–শ্রদ্ধাশীল, সৎ, সরল, আত্মমর্যাদাপূর্ণ। এই নামটি সততা ও মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রব্যা (Prabya): বুদ্ধিমান। এই নামটি জ্ঞানের প্রতি নির্দেশ করে।
  • পলক (Palak): চোখের পলক বা পাতা। এই নামটি সতর্কতা ও সংবেদনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পানবী (Panbi): খুশী, আনন্দিত। এই নামটি আনন্দ ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রাহি (Prahi): অনাময, ভালো থাকা। এই নামটি প্রশান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রোমা (Promo): সত্য। এই নামটি সত্যের প্রতি অঙ্গীকারকে নির্দেশ করে।
  • পুনম (Poonam): পূর্ণিমা রাত। এই নামটি পূর্ণতার প্রতীক।
  • প্রগতি (Pragati): অগ্রগতি, এগিয়ে যাওয়া। এই নামটি উন্নতি ও সাফল্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রজয়া (Praja): বিজ্ঞতা, বুদ্ধি, জ্ঞান। এই নামটি জ্ঞানের প্রতি নির্দেশ করে।
  • প্রজিতা (Praja): বিজয়ী, দয়ালু। এই নামটি সফলতার এবং মানবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রনমি (Pranomi): শ্রদ্ধাশীল, পূজা করা। এই নামটি সম্মান ও দানে সূচিত করে।
  • প্রনবী (Pranavi): দেবী পার্বতী, মহাজাগতিক শব্দ। এই নামটি মহাকর্ষ ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পূর্ণিমা (Purnima): যে রাতে সম্পূর্ণ চাঁদ দেখা যায়, তিথি। এই নামটি পূর্ণতা, সম্পূর্ণতার এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক।
  • পর্বী (Parbi): শুরু। এই নামটি নতুন অভিযানের সূচনা এবং সম্ভাবনার প্রতীক।
  • পীকূ (Piku): নিষ্পাপ, সুন্দর। এই নামটি শুদ্ধতা এবং কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রজ্ঞা (Pragya): বুদ্ধিমত্তা, জ্ঞান। এই নামটি জ্ঞানের গভীরতা এবং বুদ্ধিমত্তার প্রতি নির্দেশ করে।
  • প্রকৃতি (Prakriti): পরিবেশ, সুন্দরতা, ব্যক্তিত্ব। এই নামটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও মানবজীবনের সাথে এর সংযোগ বোঝায়।
  • প্রাঞ্জল (Pranjal): নির্দোষ, মর্যাদাপূর্ণ, সরল। এই নামটি সততা, সরলতা এবং মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রাচী (Prachi): পূর্ব দিক, সুগন্ধ। এই নামটি নতুন সূর্যের আলো এবং ভালোবাসার প্রতীক।
  • প্রিয়োনা (Priyona): প্রিয় ব্যক্তি। এই নামটি সম্পর্কের মাধুর্য ও ভালোবাসাকে নির্দেশ করে।
  • পূর্বিকা (Purvika): পূর্ব দিক থেকে প্রাচীন। এই নামটি ঐতিহ্য এবং প্রাচীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রাজক্তা (Prajakta): সৃষ্টির দেবী, সুগন্ধিত ফুল। এই নামটি সৃষ্টির সৌন্দর্য এবং দেবীর আরাধনার প্রতীক।
  • প্রণোতি (Pranoti): স্বাগত। এই নামটি শুভেচ্ছা ও আন্তরিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পঙ্কজা (Pankaja): পদ্ম, দেবী লক্ষ্মীর আর এক নাম। এই নামটি শুদ্ধতা, সৌন্দর্য এবং সমৃদ্ধির প্রতীক।
  • পঙ্কিতা (Pankita): পাতা, ফুলের মতো কোমল। এই নামটি কোমলতা এবং সৌন্দর্যের প্রতি নির্দেশ করে।
  • পঞ্চমী (Panchami): দেবী পার্বতী, একটি তিথি। এই নামটি শক্তি ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রথমা (Prathama): প্রথম, সবার থেকে এগিয়ে থাকে যে। এই নামটি অগ্রগতির এবং সফলতার প্রতীক।
  • প্রতিভা (Pratibha): জাঁকজমক, মেধা, বুদ্ধি, উজ্জ্বলতা। এই নামটি প্রতিভা এবং সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রতীকা (Pratika): সাংকেতিক, ছায়া, ইন্দ্রদেব, প্রতীকী, গর্বিত। এই নামটি প্রতীক এবং আবেগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রতিমা (Pratima): আয়নায় প্রতিবিম্ব, প্রতিফলন, আইকন, মূর্তি, একটি পবিত্র মূর্তি। এই নামটি আত্মপরিচয়ের এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক।
  • প্রতীক্ষা (Pratiksha): অপেক্ষা করা। এই নামটি ধৈর্য ও আশার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পক্ষালিকা (Pakshalika): যে সঠিক পথে চলে। এই নামটি সঠিক দিকনির্দেশনার এবং অনুসরণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রনূতি (Pranuti): শুভকামনা। এই নামটি আশীর্বাদ এবং ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পত্রলেখা (Patralekha): প্রাচীন পৌরাণিক নাম। এই নামটি ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পদ্মা (Padma): একটি নদীর নাম। এই নামটি স্বচ্ছতা ও সজীবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পদ্মকল্যাণী (Padmakalyani): একটি রাগের নাম। এই নামটি সঙ্গীতের সৌন্দর্য এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পদ্মজা (Padmaja): পদ্ম থেকে উৎপন্ন, দেবী লক্ষ্মী। এই নামটি সমৃদ্ধি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পণিক্ষা (Ponikha): জলে নিহিত, শান্ত সন্ধ্যা, মৃদু জল। এই নামটি প্রশান্তির ও শীতলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পন্থিনী (Panthini): যে পথ দেখায়। এই নামটি দিকনির্দেশনার এবং পথপ্রদর্শকের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পান্যা (Panya): প্রশংসনীয়। এই নামটি প্রশংসা ও সুনামের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পান্না (Panna): একটি মূল্যবান রত্ন। এই নামটি মূল্যবানতা এবং দৃষ্টিনন্দনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পয়োজা (Payoja): দেবী লক্ষ্মীর নাম। এই নামটি শুদ্ধতা ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পয়োধি (Payodhi): সমুদ্র। এই নামটি গভীরতা ও রহস্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পয়োষ্ণিকা (Payoshnika): গঙ্গা নদী। এই নামটি পবিত্রতা ও জীবনদায়ী শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পরন্দ (Paranda): রেশম, মূল্যবান। এই নামটি সম্পদ ও আভিজাত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পরখা (Parkha): শিশির বিন্দু। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সতেজতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পারনা (Parna): প্রার্থনা। এই নামটি আধ্যাত্মিকতার এবং সৃষ্টির প্রতি শ্রদ্ধার প্রতীক।
  • পার্ণবী (Parnabhi): যার গলার স্বর খুব মিষ্টি। এই নামটি মাধুর্য এবং সঙ্গীতের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পর্ণাক্ষী (Parnakshee): পাতার মতো আকারের চোখ আছে যার। এই নামটি প্রকৃতির এবং সৌন্দর্যের প্রতি নির্দেশ করে।
  • পর্ণিতা (Parnita): শুভ, অপ্সরা। এই নামটি শুভ এবং দেবীস্বরূপার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পুষ্টি (Pushti): দেবীর একটি রূপ, গণেশের স্ত্রী, অনুমোদন, পুষ্টি। এই নামটি সমৃদ্ধি, পুষ্টি এবং আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পর্জন্যা (Parjanya): বর্ষার দেবী। এই নামটি বর্ষার সৌন্দর্য ও সজীবতার প্রতীক।
  • পবিত্রা (Pabitra): শুদ্ধ, পবিত্র, নির্দোষ। এই নামটি বিশুদ্ধতা ও সাদৃশ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পূজা (Puja): ঈশ্বরের পূজা বা আরাধনা। এই নামটি আধ্যাত্মিকতা ও শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পদ্মাবতী (Padmavati): দেবী লক্ষ্মী, পদ্মে আরোহণ করেন যিনি। এই নামটি সৌন্দর্য, সমৃদ্ধি এবং দেবীর মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পালক (Palak): পাখির পালক, নরম। এই নামটি কোমলতা এবং সুন্দর জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পম্পা (Pampa): নদী। এই নামটি প্রবাহ, জীবনের উৎকর্ষ এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পলাক্ষী (Palakshi): সাদা, শুভ্র। এই নামটি শুদ্ধতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • পহল (Pahal): শুরু। এই নামটি নতুন অভিযান ও সম্ভাবনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রাংশী (Pranshi): দেবী লক্ষ্মী। এই নামটি সমৃদ্ধি ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পক্ষিকা (Paksika): ছোট পাখি। এই নামটি কোমলতা এবং স্বাধীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পীহূ (Pihu): ধ্বনি, শব্দ। এই নামটি সঙ্গীত ও আবেগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পাওলি (Pauli): একটি ফুল, সান্তনা, সদয় অনুভূতি। এই নামটি স্নেহ ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পাপিয়া (Papia): পাখি। এই নামটি স্বাধীনতা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পিঙ্কি (Pinki): সবচেয়ে সুন্দর, সবচেয়ে ছোট আঙুল, গোলাপী রঙ, মিষ্টি, গোলাপী। এই নামটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পিউলী (Piuli): প্রিয় বন্ধু, মিষ্টি / পবিত্র জল। এই নামটি বন্ধুত্ব ও স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পূজিতা (Poojita): যাকে পূজা করা হয়, সম্মানীয়। এই নামটি শ্রদ্ধা ও সম্মানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পদ্মিনী (Padmini): পদ্মপুকুর, দেবী লক্ষ্মী এবং পার্বতীর নাম, পদ্ম থেকে জন্ম হয়েছে যার। এই নামটি সৌন্দর্য, শুদ্ধতা এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পত্রিকা (Patrika): পত্র, চিঠি। এই নামটি যোগাযোগ ও তথ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • পিয়াংকা (Piyanka): সুন্দর, লাভজনক নিয়ম, সৌন্দর্যের প্রতীক। এই নামটি সৌন্দর্য ও শৃঙ্খলার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • প্রিয়াংকা / প্রিয়াঙ্কা (Priyanka): যার কাজ সসকলের প্রিয় বা পছন্দ হয়, রাজকুমারী। এই নামটি জনপ্রিয়তা, সৌন্দর্য এবং শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ফ দিয়ে | ফ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম

  • ফাল্গুনী (Phalguni): ফাল্গুন মাসে জন্ম যার, পূর্ণিমার দিন। এই নামটি ঋতুর সৌন্দর্য ও পুণ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফাগুনী (Phaguni): সৌন্দর্য, আকর্ষণীয়। এই নামটি ব্যক্তির সৌন্দর্য ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফাল্বী (Phalvi): যে আনন্দ দেয়, নিষ্ঠা। এই নামটি আনন্দ ও নিষ্ঠার প্রতীক।
  • ফলাশা (Phalasha): ফলাফল পাওয়ার আশা, ইচ্ছা। এই নামটি সফলতা ও অর্জনের প্রতি আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফলেশা (Phalesha): ফল বা পরিণাম দেওয়ার শক্তি, দেবী। এই নামটি ফলদায়ী শক্তির ও দেবীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফিলৌরী (Philouri): কর্তব্যনিষ্ঠ, পরিশ্রমী। এই নামটি দায়িত্বশীলতা ও পরিশ্রমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলনবতী (Phulnavati): ফুলের মতো, কোমল, সুগন্ধিত। এই নামটি কোমলতা এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলন (Phulan): ফুল। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফলপ্রীত (Phalprita): কর্মফল যে স্বীকার করে নেয়। এই নামটি পরিণাম গ্রহণের সদাচারকে প্রতিফলিত করে।
  • ফুলারা (Phulara): দেবী, ফুল ফোটা। এই নামটি দেবীশক্তি ও প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফরীনা (Farina): অন্ন, শস্য। এই নামটি প্রাচুর্য এবং পুষ্টির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফরিয় (Fariya): সৌন্দর্য, আকর্ষণ। এই নামটি সৌন্দর্যের প্রকাশ ও আর্কষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফলিনী (Phalini): ফলদায়ক। এই নামটি ফলপ্রসূতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রেন্সিস্কা (Francesca): প্রসিদ্ধ, বিখ্যাত। এই নামটি খ্যাতি ও স্বীকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রৈঙ্কলিন (Franklin): মুক্ত, স্বাধীন। এই নামটি স্বাধীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফেমী (Femi): ধনী, বিখ্যাত। এই নামটি ধন ও খ্যাতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফেট (Fate): সৌভাগ্য, ভালো ভাষা। এই নামটি সৌভাগ্য ও সঠিকভাবে যোগাযোগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফৈরেল (Fairal): প্রেরণা দেয় যে। এই নামটি উত্সাহ ও প্রেরণার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফৈবেল (Fable): কথা, কল্পনা, গল্প। এই নামটি কল্পনার জগৎ ও সাহিত্যর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফৈরেন (Fayren): সাহসী, শক্তিশালী। এই নামটি শক্তি ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্লারা (Flara): মনোহর, কোমল। এই নামটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রেডী (Freddy): পবিত্র, ভগবানের কৃপা। এই নামটি পবিত্রতা ও ঈশ্বরের আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফর্চুনা (Fortuna): ভালো ভাগ্য, সমৃদ্ধ। এই নামটি সৌভাগ্য ও প্রাচুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রায়ষ্টি (Fraysti): পূজা করা, স্তুতি। এই নামটি ধর্মীয়তা ও শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রিথা (Fritha): প্রিয়, সুন্দর। এই নামটি প্রিয়তার ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফিরাকী (Firaki): সুগন্ধ। এই নামটি সৌন্দর্য ও স্নিগ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফৈনা (Faina): নামযশ, মুকুট। এই নামটি খ্যাতি ও গৌরবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফনন (Phonan): শাখা, ডাল। এই নামটি বৃদ্ধি ও জীবনশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুকেয়না (Fukeyna): যে কোন জিনিস সম্পর্কে জানে, জ্ঞানী, জ্ঞান। এই নামটি জ্ঞান ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফিলা (Phila): সুন্দর, ভালোবাসার যোগ্য। এই নামটি মাধুর্য ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফনাজ (Fonaj): মিত্র, বন্ধু, দয়ালু। এই নামটি বন্ধুত্ব ও সদ্ভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলাঞ্জলী (Phulanjali): ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে ফুল প্রদান করা, অর্পিত। এই নামটি উৎসর্গের ও ভক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুল্কী (Phulki): হালকা, কোমল। এই নামটি কোমলতা ও নরমতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফয়া (Faya): পরী, স্বর্গের নারী। এই নামটি সৌন্দর্য ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফিরোলী (Firoli): পবিত্র। এই নামটি শুদ্ধতা ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফোরমা (Forma): সুগন্ধ। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও রূপের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলবংশিকা (Phulbanshika): ফুলের বংশে জন্ম যার। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলবন্তিকা (Phulbantika): আকর্ষণীয়, মনোহর। এই নামটি সৌন্দর্য ও আর্কষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফলোনী (Phaloni): কৃতজ্ঞ। এই নামটি কৃতজ্ঞতা ও সদিচ্ছার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলমলিকা (Phulmalika): ফুলের দেবী, রাণী। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও দেবীশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলমালা (Phulmalā): ফুলের মালা, কোমলতা। এই নামটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফলীশা (Phalesha): ফলাফল পাওয়ার ইচ্ছা আছে যার। এই নামটি সফলতার আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফৈরা (Faira): খুশী, উল্লাস, আনন্দ। এই নামটি আনন্দ ও উল্লাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফনীশা (Phonisha): নাগ বা সাপেদের দেবী। এই নামটি শক্তি ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলপ্রিয়া (Phulpriya): ফুল ভালোবাসে যে। এই নামটি প্রকৃতির প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলবতী (Phulvati): কোমল, সৌম্য। এই নামটি কোমলতা ও স্নিগ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলমতী (Phulmati): ফুলের মতো কোমল যার মন। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুল্লরা (Phullara): কালকেতুর স্ত্রী, পৌরাণিক চরিত্র। এই নামটি পৌরাণিক ও ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলটুশি (Phultushi): ফুলের মতো কোমল বা আদুরে। এই নামটি কোমলতা ও স্নিগ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলশ্রী (Phulshree): ফুলের মতো সুন্দর। এই নামটি সৌন্দর্য ও শোভনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফেয়রী (Fairy): পরী, সৌন্দর্য। এই নামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফনৈডা (Fonaida): সাহসী, বাহাদুর। এই নামটি শক্তি এবং সাহসিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রীডা (Freeda): শান্তিপ্রিয়, শাসক। এই নামটি শান্তি এবং নেতৃত্বের গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফৌনা (Fauna): ছোট, সুন্দর। এই নামটি ছোট এবং সুন্দরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্লেবিয়া (Flavia): সৌন্দর্য। এই নামটি সৌন্দর্যের উচ্চতা এবং মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্লারিডা (Florida): ফুলে দিয়ে পূর্ণ, সুগন্ধিত। এই নামটি ফুলের সৌন্দর্য এবং সুগন্ধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফেথ (Faith): আশা, বিশ্বাস। এই নামটি বিশ্বাস এবং আশা রাখার গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফর্ন (Forn): প্রাকৃতিক, ছোট গাছ। এই নামটি প্রকৃতি ও গাছের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফৈনী (Fainee): সুন্দর, আকর্ষণীয়, মনোহর। এই নামটি সৌন্দর্য এবং আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রেনী (Freny): প্রেমিকা। এই নামটি প্রেম ও সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রেয়েল (Fryal): সুন্দর। এই নামটি সৌন্দর্য ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফ্রেয়া (Freya): পবিত্রতা, দেবী। এই নামটি পবিত্রতা এবং দেবীশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফেরল (Feral): সুন্দর, সৌম্য। এই নামটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফেমিনা (Femina): নারীত্ব, পবিত্রতা। এই নামটি নারীত্ব ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফেইরি (Fairy): পরী। এই নামটি আধ্যাত্মিকতা এবং রহস্যময়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফুলকুমারী (Phulkumari): ফুলেদের রাজকুমারী। এই নামটি সৌন্দর্য ও রাজকীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ফালয়া (Falya): ফুলের কুঁড়ি, কোমল। এই নামটি কোমলতা এবং নরমতার প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ব দিয়ে | ভ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • বর্ষা (Borsha): বাংলা বর্ষপঞ্জী অনুযায়ী গ্রীষ্মের পরবর্তী ঋতু, বাদল ধারা। বর্ষা একটি সতেজ ও নবজীবনের প্রতিনিধিত্ব করে, যা প্রাণিজগৎকে নতুন করে সজীব করে তোলে।
  • বীথিকা (Bithika): উভয়পার্শ্বে বৃক্ষসারি যুক্ত পথ বিশেষ। এই নামটি প্রকৃতির শোভা এবং শান্তির পথের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈদর্ভী (Baidarbi): বিশ্বনাথ কবিরাজের স্বীকৃত চারটি রীতির একটি হল বৈদর্ভী। এটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বীর্যশালিনী (Birjashalini): পরাক্রমশালী, প্রভাবশালী। এই নামটি শক্তি ও নেতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেণী (Beni): নারীর সুন্দর কেশবিন্যাস। এটি সৌন্দর্য এবং নারীত্বের শ্রীবৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিভূষণা (Bibhushana): অলংকার, শোভা। এই নামটি শৈল্পিকতার এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিজয়া (Bijoya): জয়, আশীর্বাদধন্যা, দুর্গার এক সখী। বিজয়া হলো বিজয়ের প্রতীক এবং আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ব্রাহ্মণী (Brahmani): একটি নদীর নাম, ব্রাহ্মণের পত্নী। এটি প্রাচীন সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভুবনমোহনী (Bhubanmohoni): ভুবনকে মোহিত করে যে নারী। এটি নারীসুলভ আকর্ষণ এবং মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈভবী (Vaibhavi): ঐশ্বর্যশালী, মহামান্বিত। এই নামটি ধন-সম্পদ এবং শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিষ্ণুপ্রিয়া (Bishnupriya): ভগবান বিষ্ণুর স্ত্রী (লক্ষ্মী দেবী)। এটি ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক মূল্যবোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিহ্বলা (Bihwala): অভুভূতা, বিভোর, অবাক হওয়া। এটি বিস্ময়ের এবং নতুন অভিজ্ঞতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বীথি (Bithi): পুষ্প গুচ্ছ। এই নামটি সৌন্দর্য ও প্রকৃতির সজীবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভার্গবী (Vargabi): কন্যারাশির ঋগ্বেদীয় নাম ভার্গবী। সবিতা বা দেবী লক্ষ্মীর নাম। এটি জ্ঞানের এবং দেবীশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বর্ণলিপি (Barnalipi): লিপি। এই নামটি লেখার এবং শিল্পের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিভা (Bibha): আলো, উজ্জ্বল, সুন্দর, মেধাবী। এটি জ্ঞানের এবং আলোর প্রতীক।
  • বেথিনা (Bethina): ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞা। এই নামটি বিশ্বাস এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈরণী (Baironi): দক্ষের স্ত্রী। এটি নারীত্ব এবং গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ববিতা (Bobita): ছোট্ট মেয়ে, মহৎ, শুদ্ধ। এই নামটি শিশুদের এবং কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিমলা (Bimala): পবিত্র, শুদ্ধ। এটি শুদ্ধতা ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বনমালা (Bonmala): চমৎকার মালা। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং শোভনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেলা (Bela): সুগন্ধি ফুল বিশেষ, সময়। এটি সৌন্দর্য ও সময়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বর্ণালী (Barnali): সূর্যের সাত রঙ। এটি বৈচিত্র্য এবং সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃংহতি (Brinhati): শক্তিশালী, আলাপচারী, ইন্দ্রলোক ও ভূলোক। এটি শক্তি ও আলোচনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভ্রামরী (Bhramari): স্ত্রী মৌমাছিরূপী মা দুর্গা। এটি মাতৃত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিদ্যা (Bidya): জ্ঞান, শিক্ষা। এটি জ্ঞানের এবং শিক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেনীশা (Benisha): নিবেদিত, চমক। এটি নিষ্ঠা ও অঙ্গীকারের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিনোদিনী (Binodini): আনন্দোচ্ছল কন্যা, শ্রীরাধিকা। এটি আনন্দ ও ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভুবনেশ্বরী (Bhubaneshwari): দশমহাবিদ্যার অন্যাতমা, পৃথিবীর অধিশ্বরী। এটি মহিমা ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃহস্মিতা (Brihasmita): দেবী লক্ষ্মীর অনাবিল হাসি। এটি সুখ ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেদান্তিকা (Vedantika): বেদের অনুসরণকারিণী। এটি জ্ঞানের এবং শিক্ষা অনুসরণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাগেশ্রী (Baghesri): দেবী লক্ষ্মী, সৌভাগ্য, একটি রাগের নাম। এটি সৌন্দর্য ও ঐশ্বর্য প্রকাশ করে।
  • বিনীতা (Binita): বিনয়াণ্বিত, শান্ত। এটি বিনয় ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃদ্ধি (Briddhi): বিকাশ, প্রগতি। এই নামটি উন্নতি ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে, যা জীবনের উন্নতিতে সহায়তা করে।
  • বরখা (Borkha): জীবনদানকারিণী, বৃষ্টি। বরখা নামটি জীবনের প্রবাহ ও নতুন শুরুর প্রতিনিধি।
  • বানিয়া (Bania): আল্লার উপহার, মুক্তো। এটি মূল্যবান ও অমূল্য জিনিসের প্রতীক।
  • বাহার (Bahar): বসন্ত। এটি নতুন জীবন ও আনন্দের ঋতুর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বসীমা (Basima): খুব সুন্দর, আকর্ষণীয়। এই নামটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বুশরা (Bushra): সুসংবাদ, শুভ নিদর্শন। এটি সুখের বার্তা ও আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাহা (Baha): সৌন্দর্য, তেজ, ধার্মিকতা। এই নামটি মানবিক গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বানো (Bano): মহিলা, রাজকুমারী। এটি নারীত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিবি (Bibi): সম্ভ্রান্ত মহিলা। এটি সম্মান ও মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাদিয়া (Badiya): সুরুচিপূর্ণা, মার্জিত। এই নামটি শ্রেষ্ঠত্ব ও শৈলী প্রকাশ করে।
  • বালিয়া (Balia): উত্তরাধিকারিণী। এটি উত্তরাধিকার ও রক্তের সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাদ্রা (Badra): পূর্ণ চাঁদ। এটি পূর্ণতার ও শ্রীবৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বারিহা (Barhira): শ্রেষ্ঠতর। এই নামটি সেরা হওয়ার ইচ্ছা ও উচ্চতর উদ্দেশ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাহিরা (Bahira): অসাধারণ, দুর্দান্ত, দীপ্তমান। এটি বিশেষত্ব ও অদ্ভুতত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাজিহা (Bajihah): প্রখ্যাত, বিশিষ্ট। এটি নামকরা ও সম্মানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাজী (Baji): প্রসন্ন হওয়া, খুশি। এটি আনন্দ ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিভূষিতা (Bibhushita): বিশেষভাবে সজ্জিতা, অলংকৃতা। এটি শোভা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিশিষ্ঠা (Bishishtha): অনন্যা। এটি বিশেষত্ব ও কৃতিত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভূমিকা (Bhumika): সূচনা, অবদান। এটি একটি নতুন শুরু এবং অবদানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈকুণ্ঠ্যা (Boikunthya): স্বর্গ থেকে। এটি আধ্যাত্মিকতা ও মুক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বন্দনা (Bondona): আরাধনা, উপাসনা। এটি ভক্তি ও শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈজয়ন্তী (Bojayanti): পতাকা, মালা, ধ্বজা, ভগবান বিষ্ণুর গলার মালা। এটি বিজয়ের প্রতীক।
  • ভাবা (Bhava): ভাবনা, চিন্তা করে যে। এটি চিন্তা ও জ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিন্দু (Bindu): জ্যামেতিক স্থান নির্দেশক চিহ্ন তবে এটি একটি মিষ্টি নাম হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। এটি সংক্ষেপিত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ কিছু বোঝায়।
  • বিনয়বনতা (Binoyabanta): বিনয়ের সঙ্গে। এটি বিনয় ও ভদ্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বল্লরী (Ballari): মুকুল, মঞ্জরি। এটি নতুন জীবনের সম্ভাবনা ও শোভনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভ্রিতি (Vritti): শক্তিশালী, স্নেহকারিণী। এটি ক্ষমতা ও স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিশ্বাত্মা (Bishwatma): কাল ও প্রবাহমান সময়, পরমাত্মা। এটি সকলের মধ্যে একাত্মতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভামা (Bhama): চনমনে, প্রসিদ্ধা, সুন্দরী নারী, আগ্রহী মহিলা। এটি সুন্দরী নারীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিভূষণা (ibhushana): অলংকার, শোভা। এটি শোভনতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিজয়া (Bijoya): জয়, আশীর্বাদধন্যা, দুর্গার এক সখী। এটি বিজয়ের ও আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ব্রাহ্মণী (Brahmani): একটি নদীর নাম, ব্রাহ্মণের পত্নী। এটি প্রাচীন সংস্কৃতি ও ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভুবনমোহনী (Bhuban Mohoni): ভুবনকে মোহিত করে যে নারী। এটি মাধুর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈভবী (Vaibhavi): ঐশ্বর্যশালী, মহামান্বিত। এটি সমৃদ্ধি ও শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বানু (Banu): সম্ভ্রান্ত। এটি মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বারীনা (Barina): অমূল্য, অনন্য। এটি মূল্যবান জিনিসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বীণা (Bina): বাদ্যযন্ত্র, প্রাজ্ঞ, দূরদর্শী। এটি সঙ্গীত ও জ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বচনপ্রীত (Bachonprit): যে নিজের কথার দাম রাখে। এটি সততার ও দায়বদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেবে (Bebe): আনন্দের উপস্থাপিকা, গৃহকত্রী। এটি পরিবারের শান্তির ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বকশি (Bakshi): আশীর্বাদধন্যা। এটি আশীর্বাদের প্রতীক।
  • বির্ভা (Birbha): পাতা। এটি প্রকৃতির একটি অংশ, যা জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈরাগী (Bairagi): স্বাধীন, মুক্ত। এটি স্বাধীনতার ও মুক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিসনপ্রীত (Bisonprit): ঐশ্বরিক ভালোবাসা। এটি প্রেম ও ভক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাহেনুর (Bahenur): ঈশ্বরের প্রকাশ। এটি আধ্যাত্মিকতার ও আলোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিরগিত্তা (Birgitta): শক্তিশালিনী। এটি শক্তি ও সামর্থ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিস্মদ (Bismad): অলৌকিক ঘটনা। এটি অদ্ভুত ও বিস্ময়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈশালী (Boishali): আত্মহারা, সফল বা বিজয়ী, প্রাচীন একটি শহরের নাম। এটি ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাণী (Bani): উপদেশপূর্ণ উক্তি, বিদ্যার দেবী সরস্বতী। এটি জ্ঞানের ও প্রজ্ঞার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিদিশা (Bidisha): গুরুতর মনোযোগী, ভাগ্যবতী, শিক্ষিত মহিলা, মালবের অন্তর্গত প্রাচীন নগরী বিশেষ। এটি জ্ঞানের ও শিক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিতস্তা (Bitosta): একটি নদীর নাম। এটি প্রবাহ ও জীবনচক্রের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাসবদত্তা (Basabdutta): বিনয়াণ্বিত, সংস্কৃত সাহিত্যের এক বিখ্যাত নায়িকা। এটি সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বরুণী (Baruni): দেবী দুর্গা। এটি শক্তি ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃন্দা (Brinda): তুলসী, শ্রীরাধিকার দূতী। এটি প্রাচীন সংস্কৃতি ও ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈশাখী (Boishakhi): বিশাখা নক্ষত্র যুক্ত পূর্ণিমা। এটি ঋতু পরিবর্তন ও উৎসবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিচিত্রা (Bichitra): বৈচিত্র। এটি বৈচিত্র্য ও সম্পদ বোঝায়।
  • বসুধা (Bosudha): পৃথিবী। এটি আমাদের মাতৃভূমি, জীবন ও প্রকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বহ্নিশিখা (Bohnishikha): আগুনের শিখা। এটি উজ্জ্বলতা ও শক্তির প্রতীক।
  • ভূমিজা (Bhumija): ভূমিতে জন্ম যার, দেবী সীতার আরেক নাম। এটি স্থলমায়ের সন্তান ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিশালাক্ষী (Bishalakhi): দেবী দুর্গা। এটি শক্তি ও মাতৃত্বের মহান রূপ।
  • বিনায়িকা (Binayika): বিশিষ্ট নায়িকা। এটি পরিচিতি ও গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃতি (Britti): বরণ, প্রার্থনা, পুষ্পের বহিরাবরণ। এটি ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভারতী (Bharati): দেবী সরস্বতী, জ্ঞান এবং বিদ্যার দেবী, ভারতের অধিষ্ঠাত্রী দেবী। এটি জ্ঞানের ও শিক্ষার প্রতীক।
  • বিপাশা (Bipasha): পাঞ্জাবের একটি নদীর নাম। এটি প্রবাহের ও জীবনের চলাচলের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিজয়লক্ষ্মী (Bijoylakshmi): বন্ধুত্বপূর্ণ, উদার, আনন্দদায়ক। এটি আনন্দ ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বামা (Bama): সুন্দরী নারী, দেবী দুর্গা, দেবী লক্ষ্মী। এটি সৌন্দর্য ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভদ্রিকা (Bhodrika): উদার, সদাশয়, শুভলক্ষণযুক্তা। এটি সদগুণ ও মানবিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভাগ্যশ্রী (Bhagyashree): সৌভাগ্যশালী, দেবী লক্ষ্মী। এটি সৌভাগ্যের ও আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বর্তিকা (Bortika): চিত্রভান্ড। এটি শিল্প ও সৃষ্টির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বনিতা (Bonita): নারী, ভার্যা, পত্নী, প্রিয়া। এটি নারীত্ব ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ব্রততী (Brattati): লতা। এটি নম্রতা ও বৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈতরণী (Baitarani): উড়িষ্যার একটি নদী, পুরাণ মতে স্বর্গের একটি নদী। এটি জীবনের প্রবাহ ও মুক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈতালী (Baitali): প্রত্যূষ, ঊষালগ্ন। এটি নতুন সূর্যের উন্মোচনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বুলবুল (Bulbul): সুন্দর গান গাওয়া পাখি। এটি সঙ্গীত ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈদভী (Baidabhi): বিদর্ভের প্রচলিত রীতি। এটি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিপুলা (Bipula): প্রাচুর্য, ধরণী। এটি সমৃদ্ধির ও উৎপাদনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বলাকা (Bolaka): রবীন্দ্রনাথের অন্যতম বিশিষ্ট কাব্যগ্রন্থ, এর অর্থ হল বকের সারি, বোধি ও বুদ্ধি, জ্ঞান। এটি সাহিত্য ও বোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভরণী (Bhoroni): একটি নক্ষত্র বিশেষ। এটি সৌরজগতের বিচিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিভাবরী (Bibhavari): রজনী, তারকাময় রাত্রি। এটি রাতের সৌন্দর্য ও রহস্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভক্তি (Bhakti): শ্রদ্ধা, ঈশ্বর বা পূজনীয় ব্যক্তির প্রতি অনুরাগ। এটি ভক্তির ও আনুগত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভরসা (Bhorosa): আস্থা, আশা। এটি বিশ্বাস ও নিরাপত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাসন্তী (Basanti): দুর্গার আরেক নাম, একটি রঙ বিশেষ, বসন্তকালীন। এটি বসন্তের রঙ ও উৎসবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভাব্যা (Bhavya): দেবী দুর্গার অষ্টত্তর শত নামের একটি নাম। এটি শক্তি ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভৈরবী (Bhairabi): ক্লাসিকাল সঙ্গীতের একটি সুর, দেবী দুর্গা, দেবী কালির একটি রূপ। এটি সঙ্গীত ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিধি (Bidhi): দৈব, ভাগ্য, উপায়। এটি ভাগ্য ও লিখিত নিয়তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভাবাপ্রিত (Bhabaprit): ওসারা বিশ্ব যাকে ভালোবাসে। এটি প্রেমের ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ব্রাহ্মী (Brahmi): পবিত্র, এক ধরণের উদ্ভিদ। এটি পবিত্রতার ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভদ্রকালী (Bhodrakali): দুর্গা মাতার আরেক রূপ। এটি শক্তি ও মাতৃত্বের প্রতীক।
  • বলোরা (Balora): সাহসী নারী। এটি নারীর সাহস ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভাষা (Bhasha): মুখের বুলি। এটি যোগাযোগ ও মানবিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিজলী (Bijli): বৈদ্যুতিক বা তড়িৎ শক্তি। এটি প্রযুক্তি ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিন্দী (Bindi): মহিলাদের ললাটের টিপ। এটি সৌন্দর্য ও ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বহুলিকা (Bahulika): বিবর্ধিত করা। এটি বৃদ্ধি ও উন্নতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বহুধা (Bahudha): একটি নদী। এটি প্রবাহ ও চলাচলের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাউরি (Baouri): পাগলের ন্যায় ভালোবাসায় উন্মত্ত, ভালোবাসা ব্যতীত যে থাকতে পারে না অর্থাৎ সকলকে ভালোবাসে যে। এটি নিঃশর্ত ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বহুগন্ধা (Bahugandha): যার মধ্যে বহু সুবাস বিজড়িত। এটি সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বালচন্দ্রিকা (Balachandrika): একটি রাগের নাম। এটি সঙ্গীতের সৌন্দর্য ও সৃষ্টির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেক্কা (Bekka): ঈশ্বরের একনিষ্ঠ ভক্ত। এটি ভক্তির ও আনুগত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেইলী (Bailey): প্রাসাদ মধ্যস্থ একটি অঙ্গন। এটি আভিজাত্যের ও স্থাপত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভ্যালেন্তিনা (Valentina): সুন্দরী স্বাস্থ্যবতী নারী। এটি নারীর সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্য প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেলিসিয়া (Belicia): ঈশ্বরের উৎসর্গকৃত। এটি ধর্ম ও সেবার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিয়াঙ্কা (Bianca): সাদা, শুভ্র। এটি পবিত্রতার ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভালেরিয়া (Valeria): বড় হয়ে শক্তিশালী নারী হয়ে উঠবে এমন মেয়েদের জন্য একটি জনপ্রিয় খ্রিস্টান নাম। এটি শক্তি ও আত্মবিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ব্রিয়ানা (Brianna): ধার্মিক এবং শক্তিশালী। এটি ধর্ম ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেলিসা (Belisa): একজন সুন্দর ও সুদর্শনা মহিলা। এটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেদিকা (Bedika): পূজা যাগযজ্ঞ করবার জন্য প্রস্তুত পরিষ্কার উচ্চভূমি বা ভিত্ত, বক্তৃতাদির জন্য প্রস্তুত উচ্চভূমি, মঞ্চ, পীঠ, মহাবিশ্বের চেতনা। এটি আধ্যাত্মিকতার ও অনুষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভাবনা (Bhavna): বিবেচনা, চিন্তা, ভাল অনুভূতি। এটি চিন্তার ও অনুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বর্ষীষ্ঠা (Borshishta): সবথেকে বড়, প্রাচীনা। এটি প্রাচীনতার ও ইতিহাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভাগ্যলক্ষ্মী (Bhagyalakshmi): ধনের দেবী। এটি সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভাদ্রপদা (Bhadrapada): বাংলা পাঁজিতে পাওয়া যাওয়া এক নক্ষত্রের নাম যা থেকে বাংলা ভাদ্র মাসের নামের উৎপত্তি মনে করা হয়। এটি সময় ও ঋতুর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ব্রজঙ্গনা (Brajangana): মাইকেল মধুসূদনের বিরোচিত এক অনবদ্য কাব্য, কৃষ্ণের লীলাক্ষেত্র ব্রজের নারী। এটি প্রেম ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বন্যা (Bonnya): প্রবল স্রোতের জলপ্লাবন, বান। এটি প্রকৃতির শক্তি ও পরিবর্তনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈষ্ণবী (Baishnabi): বিষ্ণুর উপাসক (স্ত্রীলিঙ্গে)। এটি ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বহ্নি (Bohni): আগুন। এটি শক্তি, উজ্জ্বলতা ও ধ্বংসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃষ্টি (Brishti): মেঘ থেকে জলবর্ষণ। এটি জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় বর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈজন্তী (Baijanti): একটি ফুলের নাম। এটি সৌন্দর্য ও প্রকৃতির অপরূপতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বসুন্ধরা (Bosundhora): পৃথিবী। এটি মাতৃভূমির ও জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেহুলা (Behula): লক্ষীন্দরের স্ত্রী, সাধ্বী স্ত্রী চরিত্র। এটি আনুগত্য ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বনলতা (Bonlota): বনের লতা, এই নামটি জীবনানন্দ দাশের এক বিখ্যাত কাব্য চরিত্র। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সাহিত্যিক গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভবানী (Bhavani): শিবপত্নী দেবী দুর্গা, বিজয়িনী। এটি শক্তি ও বিজয়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বজ্রেশ্বরী (Bojreshwari): বজ্রপাত থেকে রক্ষাকারিণী দেবী। এটি সুরক্ষা ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভূমি (Bhumi): মৃত্তিকা, সীতাদেবীর আরেক নাম। এটি স্থল ও মাতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভানুমতী (Bhanumati): ভাগ্যবতী, কান্তিমতী, সুন্দরী। এটি সৌন্দর্য ও ভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিষ্ণুপ্রিয়া (Bishnupriya): ভগবান বিষ্ণুর স্ত্রী (লক্ষ্মী দেবী)। এটি প্রেম ও অবতারত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিহ্বলা (Bihwala): অভুভূতা, বিভোর, অবাক হওয়া। এটি বিস্ময় ও উপলব্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বীথি (Bithi): পুষ্প গুচ্ছ। এটি সৌন্দর্য ও আন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভার্গবী (Vargavi): কন্যারাশির ঋগ্বেদীয় নাম। এটি দেবী লক্ষ্মীরও নাম।
  • বর্ণলিপি (Bornolipi): লিপি। এটি লেখালেখির ও ভাষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিভা (Bibha): আলো, উজ্জ্বল, সুন্দর, মেধাবী। এটি আলো ও মেধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেথিনা (Bethina): ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞা। এটি প্রতিশ্রুতি ও বিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৈরণী (Baironi): দক্ষের স্ত্রী। এটি সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ববিতা (Bobita): ছোট্ট মেয়ে, মহৎ, শুদ্ধ। এটি নিষ্পাপতা ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিমলা (Bimala): পবিত্র, শুদ্ধ। এটি শুদ্ধতা ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বনমালা (Bonmala): চমৎকার মালা। এটি সৌন্দর্য ও শোভনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেলা (Bela): সুগন্ধি ফুল বিশেষ, সময়। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও সময়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বর্ণালী (Bornali): সূর্যের সাত রঙ। এটি বৈচিত্র্য ও রঙের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃংহতি (Brinhoti): শক্তিশালী, আলাপচারী। এটি শক্তি ও বিশালত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভ্রামরী (Bhramari): স্ত্রী মৌমাছিরূপী মা দুর্গা। এটি মাতৃত্ব ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিদ্যা (Bidya): জ্ঞান, শিক্ষা। এটি শিক্ষার ও জানার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেনীশা (Benisha): নিবেদিত, চমক। এটি নিবেদন ও অনুরাগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিনোদিনী (Binodini): আনন্দোচ্ছল কন্যা, শ্রীরাধিকা। এটি আনন্দের ও ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভুবনেশ্বরী (Bhubaneshwari): দশমহাবিদ্যার অন্যাতমা, পৃথিবীর অধিশ্বরী। এটি শক্তি ও অধিকারিত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃহস্মিতাভ (Brihasmitava): দেবী লক্ষ্মীর অনাবিল হাসি। এটি আনন্দ ও সন্তুষ্টির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেদান্তিকা (Vedantika): বেদের অনুসরণকারিণী। এটি ধর্মীয় অনুসরণ ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাগেশ্রী (Bageshree): দেবী লক্ষ্মী, সৌভাগ্য, একটি রাগের নাম। এটি সৌভাগ্যের ও সঙ্গীতের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিনীতা (Binita): বিনয়াণ্বিত, শান্ত। এটি বিনয়ের ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বৃদ্ধি (Briddhi): বিকাশ, প্রগতি। এটি উন্নতির ও বৃদ্ধি প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বরখা (Borkha): জীবনদানকারিণী, বৃষ্টি। এটি জীবনদানকারী বর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাহার (Bahar): বসন্ত। এটি নবজীবনের ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বসীমা (Bosima): খুব সুন্দর, আকর্ষণীয়। এটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বুশরা (Bushra): সুসংবাদ, শুভ নিদর্শন। এটি আশা ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাহা (Baha): সৌন্দর্য, তেজ, ধার্মিকতা। এটি সৌন্দর্য ও নৈতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বানো (Bano): মহিলা, রাজকুমারী। এটি নারীত্ব ও রাজকীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিবি (Bibi): সম্ভ্রান্ত মহিলা। এটি সম্মান ও মর্যাদার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাদিয়া (Badia): সুরুচিপূর্ণা, মার্জিত। এটি রুচিশীলতা ও মার্জিততার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বালিয়া (Baliya): উত্তরাধিকারিণী। এটি উত্তরাধিকার ও পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাদ্রা (Badra): পূর্ণ চাঁদ। এটি পূর্ণতা ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধত্ব করে।
  • বারিহা (Barhiha): শ্রেষ্ঠতর। এটি উৎকর্ষতা ও শ্রেষ্ঠতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাহিরা (Bahira): অসাধারণ, দুর্দান্ত, দীপ্তমান। এটি বিশেষত্ব ও জাঁকজমকের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাজিহা (Bazihah): প্রখ্যাত, বিশিষ্ট। এটি খ্যাতি ও সম্মানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বাজী (Baji): প্রসন্ন হওয়া, খুশি। এটি আনন্দ ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বারীনা (Barina): অমূল্য, অনন্য। এটি মূল্যবান ও বিশেষত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বালচন্দ্রিকা (Balchandrika): একটি রাগের নাম। এটি সঙ্গীতের ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেক্কা (Bekka): ঈশ্বরের একনিষ্ঠ ভক্ত। এটি ভক্তি ও বিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেইলী (Bailee): প্রাসাদ মধ্যস্থ একটি অঙ্গন। এটি রাজকীয়তা ও সাম্রাজ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভ্যালেন্তিনা (Valentina): সুন্দরী স্বাস্থ্যবতী নারী। এটি সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্যকে প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেলিসিয়া (Belicia): ঈশ্বরের উৎসর্গকৃত। এটি ধর্মীয় নিবেদন ও নিষ্ঠার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বিয়াঙ্কা (Bianca): সাদা, শুভ্র। এটি নির্মলতা ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ভালেরিয়া (Valeria): বড় হয়ে শক্তিশালী নারী হয়ে উঠবে এমন মেয়েদের জন্য একটি জনপ্রিয় খ্রিস্টান নাম। এটি শক্তি ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ব্রিয়ানা (Brianna): ধার্মিক এবং শক্তিশালী। এটি নৈতিকতা ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • বেলিসা (Belisa): একজন সুন্দর ও সুদর্শনা মহিলা। এটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম র দিয়ে | র দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • রুহমা (Ruhma): দয়া, কোন এক প্রকার। এটি দয়ার প্রতীক।
  • রেশমা (Reshma): রেশমের মতো, কোমল। এটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুবৈনা (Rubaina): তেজময়, আলোকিত। এটি শক্তি ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রীবা (Reeba): পূর্ণ, অধিক। এটি সম্পূর্ণতা ও অধিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিদাহ (Ridah): ঈশ্বরের স্বীকৃতি, পক্ষ। এটি ঈশ্বরের আশীর্বাদ ও সমর্থনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রমনীত (Ramnit): ভালো সময়, সুন্দর। এটি সুখময় ও আনন্দময় সময়কে নির্দেশ করে।
  • রীত (Rita): ঐতিহ্য, মুক্ত। এটি প্রাচীনতা ও মুক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রূপা (Rupa): মূল্যবান ধাতু, সৌন্দর্য। এটি মূল্যবানত্ব ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রূপ (Roop): সৌন্দর্য। এটি সৌন্দর্যের প্রকাশ।
  • রবনীত (Rabnit): নৈতিকতা, সততা। এটি সততা ও নৈতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুবানী (Rubani): আত্মার আওয়াজ, শুদ্ধ বাণী। এটি আত্মার সৌন্দর্য ও শুদ্ধতাকে নির্দেশ করে।
  • রিয়ংকা (Riyanka): সৌন্দর্য, প্রতীক। এটি সৌন্দর্যের প্রতীক।
  • রিম্পী (Rimpi): ভালোবাসার যোগ্য, আদুরে, সৌন্দর্য। এটি আদর ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিপুজীত (Ripujit): জয়, বিজয়ী। এটি জয় ও সফলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রূপজোত (Roopjot): সৌন্দর্য, আকর্ষণীয়। এটি আকর্ষণীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রমীত (Ramita): আকর্ষণীয়, হাসিখুশি। এটি আনন্দময় ও হাস্যোজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুদ্রাক্ষী (Rudrakshi): ভগবান শিবের চোখ, সত্য। এটি ভক্তি ও সত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাবী (Rabi): অসাধারণ, উল্লেখযোগ্য। এটি অসাধারণতা ও উল্লেখযোগ্যতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রতিমা (Ratima): উল্লাস, খুশী, আনন্দ। এটি আনন্দ ও খুশির প্রতীক।
  • রান্বিতা (Ranvita): সুখ, উল্লাস। এটি সুখ ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রসিকা (Rasika): শিষ্ট, মনোহর। এটি শিষ্টতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুধিরা (Rudhira): বিশ্বাসযোগ্য। এটি বিশ্বাস ও আস্থার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রম্যা (Ramya): সৌন্দর্য, আকর্ষণ। এটি সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোমিতা (Romita): নিজের সঙ্গে নিজে হাসে যে, ভালো। এটি সুখী ও আনন্দিত ব্যক্তিত্বের প্রতীক।
  • রৌনিতা (Raunita): উজ্জ্বল। এটি উজ্জ্বলতা ও দীপ্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রেখা (Rekha): তারা, লাইন, শিল্পকলা, সৌন্দর্য, ঈশ্বরের হৃদয়, সীমা। এটি শিল্প ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোহিণী (Rohini): একটি নক্ষত্র। এটি আকাশের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিচা (Richa): মন্ত্র, স্তবগান, বেদের রচনা, দেবী সরস্বতীর একটি নাম, জ্ঞানের দেবী। এটি জ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রূপসী (Roopsi): অপরূপ, সুন্দর। এটি অপরূপ সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোজী (Rozy): গাঢ় গোলাপী রঙ, সুন্দর, গোলাপ। এটি রঙিন ও সুন্দরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুমা (Ruma): রাণী, সুগ্রীবের স্ত্রী, বৈদিক স্তব। এটি রাজকীয়তা ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রবীনা (Rabina): উজ্জ্বলতা, জ্যোতি। এটি উজ্জ্বলতার প্রতীক।
  • রাগিণী (Ragini): আকর্ষণীয় শব্দ, সুন্দর মনোহর সঙ্গীত, রাগ। এটি সঙ্গীতের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রথিকা (Rathika): সন্তুষ্ট, সুখী। এটি সুখ ও সন্তোষের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রান্যা (Ranya): সুখ, প্রেম। এটি প্রেম ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিশা (Risha): পুণ্য, পবিত্র। এটি পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রায়া (Raya): প্রবাহ, স্বাধীন। এটি স্বাধীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাজশ্রী (Rajashree): রাজ পরিবার, জাঁকজমক। এটি রাজকীয়তার ও জাঁকজমকের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রেবতী (Rebati): শক্তি, নক্ষত্র। এটি শক্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোমিলা (Romila): অভিনন্দন, সম্মান। এটি সম্মানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রীনা (Reena): অদ্ভুত, রত্ন। এটি বিশেষত্ব ও মূল্যবানতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাইমা (Rima): আনন্দদায়ক, রোদ, সূর্যের আলো। এটি আনন্দ ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রজনী (Rajoni): রাত, এক প্রাচীন পবিত্র নদী। এটি রাতের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাখী (Rakhi): সুরক্ষার বন্ধন, বিশ্বাস করা। এটি সুরক্ষার ও সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রত্না (Ratna): মূল্যবান পাথর, রত্ন। এটি মূল্যবানতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাত্রি (Ratri): রাত। এটি রাতে অভ্যস্ততার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রঞ্জনা (Ranjana): মন, আনন্দ। এটি আনন্দ ও মনোরঞ্জনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুবা (Ruba): সুন্দর মুখ আছে যার, শাস্ত্র। এটি সৌন্দর্যের এবং জ্ঞানের প্রতীক।
  • রুক্মা (Rukma): সোনা, অদ্ভুত। এটি অমূল্যতা ও বিশেষত্বকে নির্দেশ করে।
  • রাই (Rai): বিশ্বাস, ভালোবাসা, রাধার এক নাম। এটি প্রেম ও বিশ্বাসের প্রতীক।
  • রিয়া (Riya): গায়িকা, ভালোবাসা, স্রোত, পৃথিবী। এটি সঙ্গীত ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাগী (Ragi): ভালোবাসার যোগ্য। এটি প্রেমময় ও আদরযোগ্য ব্যক্তিত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাহী (Rahi): পর্যটক, বসন্তকাল, পথ। এটি ভ্রমণ ও নতুন অভিজ্ঞতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রানী (Rani): রাজ্যের স্বামিনী। এটি রাজকীয়তার ও কর্তৃত্বের প্রতীক।
  • রায়মা (Raimah): প্রিয়, সুখী। এটি প্রিয়তা ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিদ্যাংশী (Ridyanshi): দেবীর অংশ, যোগমায়া। এটি দেবীশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিয়াংশী (Riyanshi): আনন্দ, সুখ। এটি আনন্দ ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রূশিকা (Rushika): শিবের দেওয়া বর থেকে জন্মানো, রমণীয়। এটি শিবের আশীর্বাদ ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিদা (Rida): আজ্ঞা পালন করে যে, সন্তুষ্ট। এটি বিনয়ের ও সন্তোষের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিত্বী (Ritvi): বৈদিক স্থান, সঠিক পথ দেখায় যে। এটি জ্ঞানের ও দিশা নির্দেশনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রেহাংশী (Rehanshi): দিব্য, অদ্ভুত। এটি অতিপ্রাকৃত ও বিশেষত্বকে নির্দেশ করে।
  • রিয়ানা (Riyana): সুন্দর, সঙ্গীতের প্রতি সমর্পিত। এটি সঙ্গীত ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুদ্রী (Rudri): শক্তির দ্বিতীয় রূপ, সব থেকে ভালো। এটি শক্তির ও উদ্যমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুদ্রিকা (Rudrika): শিবের, সমর্পিত। এটি শিবের প্রতি নিবেদনকে নির্দেশ করে।
  • রিয়াংশিকা (Riyanshika): দেবী, শক্তি, সর্বোচ্চ। এটি দেবীর শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাব্যা (Rabya): পূজনীয়, দেবী। এটি পূজনীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রেবা (Reba): নদী, তারা, চঞ্চল। এটি প্রবাহ ও জীবনশক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাশী (Rashi): মৃদ্ধি, ধন, জ্যোতিষ শাস্ত্রে জন্মের চিহ্ন। এটি সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুহী (Ruhi): মহান, সৌন্দর্য, শুদ্ধ আত্মা। এটি মহানতার ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রানু (Ranu): স্বর্গ। এটি আধ্যাত্মিক উচ্চতা ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রেণু (Renu): সৌন্দর্য, বিশ্ব, পৃথিবী, শিবের স্ত্রী, ফুলের পরাগ। এটি প্রকৃতির ও শিবের মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিমা (Rima): সাদা হরিণ, সিদ্ধি অনুসরণ করে যে, লয়, কবিতা, রত্ন। এটি সৌন্দর্য ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিমি (Rimi): মিষ্টি, সুন্দর, বৃষ্টির প্রথম ফোঁটা, প্রেমময় এবং যত্নশীল। এটি কোমলতা ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিসা (Risa): হাসি। এটি আনন্দ ও হাসির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাহিনী (Rahini): জ্ঞানের দেবী, জ্ঞান। এটি জ্ঞানের ও শিক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাধেয়া (Radheya): ঈশ্বরের শক্তি, প্রিয়। এটি ঈশ্বরের শক্তির ও প্রিয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিমশা (Rimsha): ফুল, সৌন্দর্য। এটি সৌন্দর্যের ও প্রকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাধা (Radha): যোগমায়া, দেবী। এটি প্রেম ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রৈনা (Raina): প্রহর, সময়। এটি সময়ের ও যাপনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রশ্মি (Rashmi): আলো, প্রকাশ, জ্যোতি। এটি আলোর ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রশ্মিকা (Rashmika): উজ্জ্বলতা। এটি উজ্জ্বলতার ও দীপ্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুদ্রাংশী (Rudranshi): শিবের অংশ, শক্তি। এটি শক্তির ও শিবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রক্ষিনা (Rakshina): সুন্দর, ভালোবাসার যোগ্য। এটি প্রেম ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রচিতা (Rachita): নির্মিত, নতুন। এটি সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুচিকা (Ruchika): উজ্জ্বলতা, আকর্ষণ। এটি আকর্ষণের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুচি (Ruchi): সুখ, ইচ্ছা, বাসনা। এটি ইচ্ছার ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রজিতা (Rojita): প্রবুদ্ধ, প্রজ্বলিত। এটি আলোর ও উপলব্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিহানা (Rihana): পবিত্র, শুদ্ধ। এটি পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রক্ষা (Raksha): রক্ষা করা, সুরক্ষা। এটি সুরক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রৌশনী (Raushani): জ্যোতি, আলো। এটি আলোর ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিধা (Ridhha): স্বীকৃতি, সন্তুষ্টি। এটি সন্তোষের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রতিকা (Ratika): আকর্ষণ, প্রেম, ভালোবাসা। এটি প্রেমের ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রীতি (Riti): পরম্পরা, মান্যতা। এটি ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রিৎসিকা (Ritsika): ঐতিহ্যবাহী, ব্রত। এটি ঐতিহ্যের ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রূনল (Runal): দয়ালু, কৃপা করে যে। এটি দয়ার ও দয়ালুতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রতি (Rati): সুখ, আনন্দ, কামদেবের স্ত্রী। এটি আনন্দ ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোমা (Roma): পবিত্র, মহিমান্বিত, সুউচ্চ, দেবী লক্ষ্মী, সংবেদনশীল। এটি পবিত্রতা ও উচ্চতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোমি (Romi): ধন, টাকা। এটি সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুদ্রাদিত্যা (Rudradhitya): সঠিকতা, বিশ্লেষণ। এটি বিশ্লেষণের ও সঠিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাইশা (Raisha): পরী, সুন্দর, পবিত্র। এটি সৌন্দর্যের ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাগ্বী (Ragvi): সুর, সঙ্গীত, রাগ। এটি সঙ্গীতের ও সুরের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রায়না (Rayna): রাণী, উচ্চ। এটি রাজকীয়তা ও উচ্চতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাজবী (Rajbhi): সাহসী, রাজকুমারী। এটি সাহস ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রৈনী (Raini): নতুনত্ব, নতুন জন্ম। এটি নতুনত্বের ও নতুন জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুদিরা (Rudira): লাল রঙ, সুশোভিত। এটি সুশোভনের ও আলোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুহিকা (Ruhika): ইচ্ছা, আকাঙ্ক্ষা। এটি ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রূশিতা (Rushita): বুদ্ধিমান, উজ্জ্বল। এটি বুদ্ধিমত্তার ও দীপ্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুবি (Rubi): রত্ন, মূল্যবান পাথর। এটি মূল্যবানতার ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোহিতা (Rohita): লালা, উদয়। এটি নতুন শুরু ও আশার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোমিসা (Romisa): সৌন্দর্য, স্বর্গ। এটি সৌন্দর্য ও আধ্যাত্মিক উচ্চতা নির্দেশ করে।
  • রোণিকা (Ronika): বাস্তবতা, সত্যতা। এটি সত্যের ও বাস্তবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাগবর্শনী (Ragbarshani): রাগ গায়িকা, মধুরতা। এটি সঙ্গীতের ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রক্তিমা (Raktima): দেবী, শক্তির রূপ। এটি শক্তি ও দেবিত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রানবী (Ranbi): পূর্ণতা, উপসংহার। এটি সফলতার ও সমাপ্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাস্যা (Rasya): রসে পূর্ণ, মিষ্টতা। এটি মিষ্টতা ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রেহা (Reha): শক্তিশালী, তারা। এটি শক্তি ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুজুতা (Rujuta): বিশ্বাসযোগ্য, সত্য। এটি বিশ্বাসযোগ্যতা ও সততার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুচিরা (Ruchira): সুন্দর, আত্মনির্ভর। এটি আত্মবিশ্বাস ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রবিজা (Rabija): সূর্যের অংশ, উজ্জ্বল। এটি আলোর ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রবিনা (Rabina): সূর্যের সাথে সম্বন্ধিত, উজ্জ্বল, জ্যোতি, আলো। এটি সূর্য ও আলোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাধিকা (Radhika): রাধা। এটি প্রেম ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রব্যাংকী (Rabyanki): সূর্যের আলো, উজ্জ্বল। এটি আলোর ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাধিনী (Radhini): পূজনীয়, সমৃদ্ধ। এটি পূজনীয়তা ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুহানা (Ruhana): আত্মা, শুদ্ধতা, পবিত্রতা। এটি শুদ্ধতা ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাবিয়া (Rabia): রাজকুমারী, রানী। এটি রাজার পরিবারের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রূহানী (Ruhani): পবিত্র, সবার প্রিয়। এটি পবিত্রতা ও জনপ্রিয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুমায়সা (Rumaisa): যে সবসময় খুশী থাকে, ফুল। এটি আনন্দ ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রাহিবা (Rahiba): ভগবানের আরাধনা করে যে, সাধ্বী। এটি ধার্মিকতার ও আরাধনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রেনিশা (Renisha): দ্বিতীয় জন্ম, নবীন। এটি নবজীবন ও নতুনত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুহানিকা (Ruhanika): আকর্ষণীয়, সুন্দর। এটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রায়কা (Rayka): শুদ্ধ, সুন্দর। এটি সৌন্দর্য ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোবিনা (Robina): খুশী, হাসিখুশি, ভালোবাসা। এটি আনন্দ ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রোশিকা (Roshika): যাকে কেউ ভুলতে পারে না। এটি বিশেষ ও স্মরণীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রফদ (Rafad): করুণা, দয়া। এটি দয়ার ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুশ্দা (Rushda): খুশীর খবর, প্রসন্নতা। এটি আনন্দের ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • রুহিনা (Ruhina): মিষ্টতা, উজ্জ্বল, আলোকিত। এটি মিষ্টতা ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম ল দিয়ে | ল দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • লীনা (Leena): লয়প্রাপ্তা, স্নেহপূর্ণা, অনুগতা, মুক্ত স্বাধীন মানবী, ছোট্ট সুন্দর মেয়ে। এটি কোমলতা ও স্বাধীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লহরিকা (Lahorika): সমুদ্রের ঢেউ। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীবনের গতিশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লীলাবতী (Lilavati): দেবী দুর্গা, কৌতুকপূর্ণা। এটি দেবিত্ব ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লগ্নজিতা (Lagnajita): বিজয়িনী। এটি বিজয়ের ও সাফল্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লহরীলীলা (Lahorileela): ঢেউয়ের খেলা। এটি আনন্দ ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাসকী (Laskhi): দেবী সীতা, লাক্ষা দ্বারা নির্মিতা। এটি দেবী সীতার ঐশ্বর্য ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লক্ষ্মীশ্রী (Lakshmishree): দেবী লক্ষ্মীর মত শ্রী, সৌভাগ্যবতী। এটি সৌভাগ্যের ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লীলাময়ী (Leelamayi): দেবী। এটি দেবীত্বের ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লজ্জাবতী (Lajjavati): লজ্জাশীলা। এটি শিষ্টতা ও সংযমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লোগনায়কী (Loganayaki): দেবী পার্বতী। এটি প্রেম ও স্ত্রীর পরিপূর্ণতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লিথিশা (Lithisha): সৌভাগ্য, শুভ, সুখী। এটি সৌভাগ্য ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাস্যভি (Lasyabhi): দেবী ললিতার হাসি। এটি আনন্দ ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লবঙ্গলতা (Labangalata): পুষ্প। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লক্ষকী (Lakshaki): দেবী সীতা। এটি দেবীত্বের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লোকপ্রিয়া (Lokpriya): সকলের ভালোবাসার পাত্রী। এটি জনপ্রিয়তা ও ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাঘিমা (Laghima): দেবী পার্বতী। এটি শক্তির ও মহান ব্যক্তিত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লহরী (Lahari): সমুদ্রের ঢেউ। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীবনের গতিশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাবুকী (Labuki): একটি বাদ্যযন্ত্র। এটি সঙ্গীতের ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লিখিতা (Likhita): লেখা, লিখন। এটি সৃজনশীলতার ও লেখার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাভলী (Lovely): সুন্দর, মিষ্টি। এটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লীনতা (Leenata): বিনম্রতা। এটি নম্রতার ও সৌজন্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লোপা (Lopa): ঋষি পত্নী, দেবী দুর্গার আরেক নাম। এটি দেবীত্বের ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লোচনা (Lochana): উজ্জ্বল চোখের নারী। এটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লিপিকা (Lipika): লেখনি, ছোট্ট চিঠি। এটি যোগাযোগের ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লুনা (Luna): চাঁদ। এটি আলো ও রোমান্টিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লেখিকা (Lekhika): যিনি লেখেন। এটি সৃষ্টিশীলতার ও লেখার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ললিতা (Lalita): সুন্দরী, রাধার অষ্টসখীর একজন, নগররাজের কন্যা। এটি সৌন্দর্য ও নারীসত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লহমা (Lahama): মুহূর্ত, সময়ের ভগ্নাংশ। এটি সময়ের গুরুত্ব ও দ্রুত পরিবর্তনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাস্যা (Lasya): দয়াময়ী, দেবী পার্বতীর নৃত্য পরিবেশনা। এটি শিল্পের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লিলি (Lily): ফুল বিশেষ। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাজনি (Lajani): লাজুক। এটি লজ্জা ও শিষ্টতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লিপি (Lipi): লিখিত পত্রাদি, বর্ণমালা, লিখন। এটি লেখার ও ভাষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাজুলী (Lajuli): লাপিস লাজুলির মত হালকা আভা যুক্ত মূল্যবান পাথর। এটি সৌন্দর্য ও মূল্যবানতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ল্যাভেনিয়া (Lavania): বিশুদ্ধ। এটি পবিত্রতার ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাজুকি (Lajuki): লজ্জাময়ী। এটি লজ্জা ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লিমা (Lima): প্রবেশ পথের দেবী। এটি আধ্যাত্মিকতার ও নিরাপত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাবণ্যময়ী (Labanamayi): সৌন্দর্যশালিনী। এটি সৌন্দর্যের ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লোহিতা (Lohita): লাল রুবী, সূর্যরশ্মি। এটি রঙের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লেখনি (Lekhani): সুন্দর লেখা। এটি লেখার ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লোলা (Lola): দেবী লক্ষ্মী, চঞ্চলমনা। এটি দেবীত্ব ও প্রাণবন্ততার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাজবতী (Lajbati): লাজুক। এটি লজ্জা ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লেখা (Lekha): লিখন, লিপি। এটি লেখার ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লীলা (Leela): ক্রীড়া। এটি খেলাধুলার ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লালিমা (Lalima): রক্তিমা, বিষ্ণুর স্ত্রী। এটি রঙের ও দেবীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাবণ্য (Labanya): সৌন্দর্য। এটি সৌন্দর্যের ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লিপি (Lipi): চিঠি, লিখন। এটি লেখার ও যোগাযোগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লোপামুদ্রা (Lopamudra): অগস্ত্য মুনির স্ত্রী, শিক্ষিতা রমণী। এটি শিক্ষার ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লকেট (Locket): কণ্ঠহারের সাথে সংলগ্ন পদক বিশেষ। এটি স্মৃতির ও গুরুত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লক্ষ্মী (Lakshmi): শ্রী, ভাগ্যের দেবী। এটি সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • ললনা (Lalna): সুন্দরী নারী। এটি নারীত্বের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লতা (Lata): বল্লরী, ব্রততী। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লবঙ্গলতিকা (Labangalatika): এক ধরণের ফুল এবং তার গাছ, বহুগুণসম্পন্না কোমল স্বভাবা নারী। এটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাবণি (Labani): সৌন্দর্য, কান্তি। এটি সৌন্দর্যের ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাস্যময়ী (Lasyamayi): লীলায়িত নৃত্য ভঙ্গিপূর্ণা। এটি শিল্পের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লতিকা (Latika): ক্ষুদ্র লতা। এটি কোমলতা ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • লাজবন্তী (Lajbanti): লাজুক। এটি লজ্জা ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম শ দিয়ে | শ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • শিখা (Shikha): আগুনের শিষ, চূড়া। এটি শক্তি ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিল্পী (Shilpi): কারিগর, খোদাইকারী, শিল্পের কাজ করেন যে নারী। এটি সৃজনশীলতার ও কৌশলের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শারদী (Sharodi): কোজাগরী পূর্ণিমা। এটি পূর্ণিমার পূর্ণতা ও উৎসবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রেয়সী (Shreyasi): শ্রেষ্ঠা, হিতকারিণী। এটি শ্রেষ্ঠতার ও সেবার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রীলেখা (Shreelekha): সুন্দর লেখা যে নারীর, ঈশ্বরের উপহার। এটি সৃজনশীলতার ও লেখার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিবানী (Shivani): ভগবতী। এটি দেবীত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্বেতা (Shweta): শুভ্র / সাদা। এটি purity এবং শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রীময়ী (Shreemayi): সুতনু, মাধুর্যে পূর্ণা, শ্রীযুক্তা, দেবী লক্ষ্মী। এটি সৌন্দর্য ও দেবীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শঙ্করী (Shankari): মঙ্গলদায়িনী, দেবী দুর্গা। এটি শান্তি ও মঙ্গলের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিপ্রা (Shipra): খাঁটি, পবিত্র, মধ্যপ্রদেশের উজ্জয়িনীতে চম্বল নদীর শাখা। এটি পবিত্রতার ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রীপর্ণা (Shreeparna): পাতায় শোভিত গাছ, পদ্ম। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্য ও সজীবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিঞ্জিনী (Shinjini): নূপুর। এটি সঙ্গীত ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শেলী (Shelly): ঢালু তৃণক্ষেত্র, তৃণভূমির কিনারা। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শতাব্দী (Shatabdi): শতক। এটি সময়ের ও ইতিহাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শাশ্বতী (Shashwati): চিরন্তন, অবিনশ্বর। এটি স্থায়িত্ব ও অবিনশ্বরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রীমতী (Shrimati): সৌভাগ্যবতী, দেবী লক্ষ্মী। এটি সৌভাগ্যের ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রুতকীর্তি (Shrutakirti): প্রসিদ্ধা, কীর্তি যুক্তা। এটি খ্যাতির ও গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিউলী (Shiuli): ফুল। এটি সৌন্দর্য ও প্রকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শর্বরী (Sharvari): রাত্রি, রজনী। এটি রাতের ও রহস্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শচী (Shachi): শক্তিশালিনী, পরপোকারী, দেবরাজ ইন্দ্র পত্নী। এটি শক্তি ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শাহানা (Shahana): সঙ্গীতের রাগিণী বিশেষ। এটি সঙ্গীত ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শৈলজা (Shaijla): দেবী পার্বতী। এটি নারীত্ব ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শম্পা (Shampa): বিদ্যুৎ, বিজলী। এটি শক্তির ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শুভেচ্ছা (Shubhechha): শুভ ইচ্ছা বা বাসনা। এটি শুভ কামনা ও আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শর্মিলা (Sharmila): লাজুকী, স্বাচ্ছন্দী, আনন্দ, সুখ। এটি আনন্দ ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শান্তি (Shanti): প্রশান্তি, স্বস্তি। এটি শান্তির ও অভ্যন্তরীণ সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিবিকা (Shivika): পাল্কি। এটি ঐতিহ্য ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্যামা (Shyama): কৃষ্ণবর্ণা স্ত্রী, মা কালী। এটি শক্তি ও দেবীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শালমলী (Shalmali): শিমূল গাছ। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শমিতা (Shamita): বিনাশিতা, নিবারিতা। এটি রক্ষাকারী ও নিরাপত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্যামলী (Shyamali): প্রাণবন্তা, তরুণী। এটি জীবনশক্তি ও যুবকের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শেবধি (Shebdhi): কুবেরের ধন, ঐশ্বর্য। এটি অর্থ ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শুভমিতা (Shubhamita): ভালো বন্ধু। এটি বন্ধুত্বের ও সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শঙ্খিনী (Shankhini): নারীজাতির অন্যতমা শ্রেণীভেদ। এটি নারীর শক্তি ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শশী (Shashi): চন্দ্রমার ন্যায়। এটি চাঁদের উজ্জ্বলতার ও রোমান্টিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শরণ্যা (Sharnya): রক্ষাকারিণী, আশ্রয়দানকারিণী, দেবী দুর্গা। এটি রক্ষার ও নিরাপত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিমরান (Shimran): গূঢ় চিন্তাকারিণী, চর্চিতা, স্মরণীয়া। এটি চিন্তা ও প্রতিভার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শৈলী (Shaili): ঐতিহ্য, রীতি। এটি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শকুন্তলা (Shakuntala): পক্ষীর দ্বারা সুরক্ষিতা, মেনকা ও বিশ্বামিত্রের কন্যা, দুষ্মন্ত–পত্নী। এটি প্রেমের ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শোভনা (Shobhana): নয়নাভিরাম, সৌন্দর্যময়। এটি সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রদ্ধা (Shraddha): ভক্তি, সম্মান। এটি শ্রদ্ধার ও উপাসনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রেয়া (Shreya): শ্রেষ্ঠ, চমৎকার, মঙ্গলকারী, সমৃদ্ধি, দেবী লক্ষ্মী। এটি মঙ্গল ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শুক্লা (Shukla): শ্বেতবর্ণা। এটি সাদাগিরির ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শিল্পা (Shilpa): শিল্প থেকে, সুসমন্বিতা, ভাস্কর্য। এটি শিল্পের ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শোভা (Shobha): সুশোভিতা, ঔজ্জ্বল্য, সৌন্দর্য। এটি সৌন্দর্য ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শান্তা (Shanta): শান্ত, ধীর স্বভাবের। এটি শান্তির ও স্থিতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শতরূপা (Shatarupa): বহু রূপে বিরাজিতা, দেবী হংসেশ্বরী, ব্রহ্মার কন্যা সাবিত্রী, রূপবতী। এটি বহু বৈচিত্র্যের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শীলা (Sheela): শান্ত, প্রস্তর, আদি, প্রকাশ। এটি স্থিরতার ও প্রাকৃতিক শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রী (Shree): লক্ষ্মী। এটি সমৃদ্ধি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রুতি (Shruti): শ্রবণ, সূক্ষ্ণতম সংযোজক সুর, জ্ঞানী, বেদ জানেন যিনি। এটি জ্ঞানের ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রীরূপা (Shreerupa): সুন্দর রূপ যে নারীর। এটি সৌন্দর্যের ও নারীত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শৈলা (Shaila): পর্বতকন্যা। এটি প্রকৃতির শক্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • শ্রাবণী (Shraboni): শ্রাবণ মাসে জন্ম যার, দেবী পার্বতী। এটি প্রকৃতি ও উৎসবের প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম স দিয়ে | স দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • সুখরূপ (Sukharoop): শান্তির প্রতিমূর্তি। এটি শান্তির ও সুসমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সিমরান (Simran): ধ্যান, স্মরণ করা। এটি আধ্যাত্মিকতা ও চিন্তার গভীরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সগুণ (Sagun): ভাল গুণাবলীর অধিকারিণী, সুপ্রসন্না। এটি গুণ ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুনয়না (Sunayana): সুন্দর চোখের নারী। এটি দৃষ্টির সৌন্দর্য ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বর্ণজিত (Swarnajit): স্বর্ণ জয়কারিণী, সোনার তুল্য। এটি সাফল্যের ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সানা (Sana): ঔজ্জ্বল্য, প্রভা। এটি উজ্জ্বলতার ও প্রভাতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাধিকা (Sadhika): অর্জনকারিণী, সাধনকারিনী, সম্পাদিকা। এটি অর্জন ও কর্মফলের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুখমনি (Sukhmani): হৃদয়ে শান্তি আনয়ণকারিণী। এটি শান্তি ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সীরত (Seerat): অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য, প্রসিদ্ধা। এটি অন্তর্দৃষ্টি ও গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সবরীত (Sabreet): ধৈর্যশীলা, সহনশালিনী। এটি ধৈর্যের ও সহিষ্ণুতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুনোরী (Sunori): চমক, স্বর্ণ বা সোনার সমান। এটি সৌন্দর্য ও গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সায়রী (Sayari): গভীর সমুদ্র। এটি গভীরতা ও রহস্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোনাম (Sonam): প্রতিভাবান, সৌভাগ্যবতী। এটি প্রতিভার ও সৌভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৃজা (Srija): দেবী লক্ষ্মী, সৃষ্টিকারিণী। এটি সৃষ্টি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুলগ্না (Sulagna): শুভ বা ভালো সময়। এটি সাফল্যের ও শুভ সময়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সন্দীপা (Sandeepa): উজ্জ্বল শিখা, সন্ধ্যার আলো। এটি আলোর ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুবর্ণা (Subarna): সুন্দর বর্ণযুক্তা। এটি সৌন্দর্য ও বৈভবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৌরভী (Saurabhi): সুবাসিনী, সুগন্ধাযুক্তা। এটি সুবাস ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বস্তিকা (Swastika): শুভ, কল্যাণকারিণী। এটি শুভ কামনা ও কল্যাণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংস্কৃতি (Sanskriti): শিক্ষা, বিদ্যাবুদ্ধির উৎকর্ষ। এটি সংস্কৃতি ও শিক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সঞ্জিবনী (Sanjibani): জীবনদায়িনী। এটি জীবনের ও পরম ঐশ্বর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সমর্পিতা (Samarpita): ঈশ্বরের দান, সমর্পণ বা নিবেদন করে যে। এটি আত্মনিবেদনের ও ভক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুদীপা (Sudipa): শান্তির আলোক। এটি শান্তির ও আশার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সায়ন্তনী (Sayantani): সন্ধ্যাকালীন, প্রদীপ। এটি সন্ধ্যার শান্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাগরিকা (Sagarika): সমুদ্রে জন্ম যার, ঢেউ। এটি সমুদ্রের গহীরতা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংযুক্তা (Sangjukta): একত্রিতা, মিলিতা, সংযোগবিশিষ্ট। এটি সমন্বয় ও একতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বস্তি (Shanti): শান্তি, মঙ্গল সন্তোষযুক্ত অবস্থা। এটি শান্তি ও সন্তুষ্টির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুচেতনা (Suchatana): চমৎকার বুদ্ধিমত্তা। এটি বুদ্ধির ও বিচারের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংরাবী (Sangarabi): উচ্চ শব্দ বিশিষ্ট্য। এটি শব্দের গুণগত মান ও শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংহতি (Sanghati): সমষ্টি একত্র, মিলন, সংঘ। এটি একতার ও সমষ্টিগত শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরচিতা (Surachita): সুন্দর রচনা বা সৃষ্টি। এটি সৃজনশীলতার ও শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সঞ্চারী (Sanchari): সঙ্গীতের রাগিণীর তৃতীয় চরণ, সঞ্চারণশীল। এটি সঙ্গীতের ও শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংসৃতি (Samsriti): প্রবাহ, সংসার। এটি জীবনযাত্রার ও সামাজিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৃজিতা (Srijita): রচিতা, নির্মিতা। এটি সৃষ্টির ও নির্মাণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সায়ন্তনী (Sayantani): সন্ধ্যাকালীন, গোধূলি। এটি সন্ধ্যার সৌন্দর্য ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুদীপ্তা (Sudipta): আলোকিতা, উজ্জ্বল। এটি আলোর ও উজ্জ্বলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সজনী (Sajoni): সখী, প্রণয়িনী। এটি বন্ধুত্ব ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুমনা (Sumona): ফুল। এটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সায়ন্তিকা (Sayantika): গোধূলি। এটি সন্ধ্যার প্রশান্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সহেলী (Saheli): বন্ধু। এটি বন্ধুত্বের ও সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সানভী (Sanvhi): দেবী লক্ষ্মী, পার্বতী, আকর্ষণীয়, অপূর্ব। এটি দেবী শক্তির ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোনাল (Sonala): মূল্যবান, স্বর্ণ সমান। এটি ধন ও মূল্যবান গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সহচরী (Sahachari): সঙ্গী, সাথী, বান্ধবী। এটি বন্ধুত্ব ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বপ্না (Swapna): স্বপ্নের মত, কল্পনা করা। এটি কল্পনার ও সৃষ্টির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সমাদৃতা (Samadrita): সমাদর প্রাপ্তা। এটি সম্মান ও গৌরবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরঞ্জিতা (Suranjita): সুন্দররূপে রঞ্জিতা। এটি সৌন্দর্যের ও রঞ্জনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্মৃতি (Smriti): স্মরণপূর্বানুভূত বিষয়ে জ্ঞান। এটি স্মৃতির ও জ্ঞানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সানন্দা (Sananda): আহ্লাদিতা। এটি আনন্দের ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুস্মিতা (Susmita): সুন্দর মৃদুহাস্যময়ী রমণী। এটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বর্ণালী (Swarnali): সোনার মত। এটি ধন ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সমৃদ্ধি (Samriddhi): উন্নতি, শ্রীবৃদ্ধি। এটি সাফল্য ও উন্নতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সঞ্জনা (Sanjana): বিনম্রা, শান্ত, কোমল। এটি শান্তির ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সর্বজয়া (Sarvajaya): সবকিছুকে জয় করে যে। এটি সাফল্য ও বিজয়ের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুভাষিণী (Subhashini): মিষ্টভাষী নারী। এটি সুন্দর কথার ও ব্যক্তিত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৃজনী (Srijani): নির্মাণকারিণী, রচনাকারিণী, সৃষ্টিশীলা। এটি সৃজনশীলতার ও নির্মাণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুচরিতা (Sucharita): সুন্দর স্বভাবের, সৎ চরিত্রের নারী। এটি গুণের ও সদাচারের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সঞ্চিতা (Sanchita): সংগ্রহ। এটি সংরক্ষণের ও সংগ্রহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুতনু (Sutanu): সুন্দর দেহের অধিকারিণী। এটি সৌন্দর্য ও সুস্বাস্থ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুদেষ্ণা (Sudesna): রাণী, বিরাট রাজার স্ত্রী। এটি রাজকীয়তার ও গৌরবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংকলিতা (Sankalita): সংগৃহীত, একত্রিত। এটি একতার ও সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বাতী (Swati): নক্ষত্র বিশেষ, আকাশ থেকে সমুদ্রে পড়া প্রথম ফোঁটা যা মুক্তোতে পরিণত হয়। এটি সৌন্দর্য ও সৌভাগ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সন্ধ্যা (Sandhya): সাঁঝ, গোধূলি, দিন ও রাতের মিলন। এটি দিনশেষের শান্তি ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সরমা (Saroma): বিভীষণ পত্নী, কশ্যপ–কন্যা। এটি ঐতিহাসিকতার ও গৌরবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুগন্ধা (Sugandha): সুবাস, সুন্দর গন্ধে ভরপুর। এটি সৌন্দর্য ও সুবাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বাধ্বী (Swadhwi): পতিব্রতা, রমণী। এটি সম্পর্কের ও সহানুভূতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংহিতা (Samhita): বেদের মন্ত্রভাগ, স্মৃতিশাস্ত্র। এটি ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৌদামিনী (Saudamini): বিদ্যুৎ, বিজলী। এটি শক্তি ও প্রভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সারঙ্গী (Sarangi): বাদ্যযন্ত্র বিশেষ। এটি সঙ্গীতের ও শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সরস্বতী (Saraswati): বিদ্যার দেবী। এটি জ্ঞান ও শিক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সখী (Sakhi): সহচরী। এটি বন্ধুত্ব ও সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোনালী (Sonali): সুন্দর রঙ, স্বর্ণবর্ণা। এটি সৌন্দর্য ও রঙের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সঞ্চয়িতা (Sanchayita): বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিরচিত এক অনবদ্য কাব্যসংকলন, সংগ্রহ। এটি সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৌম্যা (Saumya): শান্ত ও সুন্দর। এটি শান্তির ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সঙ্ঘমিত্রা (Sanghamitra): সমাজের বন্ধু, যে সহজেই সব শ্রেণীর মানুষের বন্ধু হয়ে উঠতে পারে। এটি সামাজিক সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সর্বাণী (Sarvani): ভবানী, দুর্গা। এটি শক্তির ও দেবীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সমাপ্তি (Samapti): সমাপন, শেষ। এটি শেষের ও সমাপ্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুনিতা (Sunita): ভালো নৈতিকতা আছে যার মধ্যে, চরিত্রবতী ও ভালো আচরণের নারী। এটি সদাচার ও গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৌন্দর্য (Sundarjo): শোভা, মনোহারিতা। এটি সৌন্দর্যের ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সনাতনী (Sanatani): চিরস্থায়িনী। এটি স্থায়িত্ব ও ঐতিহ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরঞ্জিতা (Suranjita): শোভনরূপে রঞ্জিতা। এটি সৌন্দর্যের ও রঞ্জনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বর্ণলতা (Swarnalata): সুন্দরী ললনা, আলোকতা। এটি সৌন্দর্য ও শোভা প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সমৃদ্ধা (Samriddha): ঐশ্বর্যশালিনী, সম্পন্না। এটি ধন-সম্পদের ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাশ্রু (Sashru): অশ্রুপূর্ণা। এটি দুঃখের ও আবেগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাথী (Sathi): সহচরী, সঙ্গী। এটি বন্ধুত্ব ও সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সানিকা (Sanika): বাঁশি, সানাই। এটি সঙ্গীতের ও সুরের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সপ্তমী (Saptami): তিথি। এটি সময়ের ও ধ্রুবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সারদা (Sarada): দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতী। এটি শক্তির ও বিদ্যার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সান্ত্বনা (Santwana): আশ্বাসবাক্য, প্রবোধ দেওয়া। এটি শান্তির ও উৎসাহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সম্পৃক্তা (Samprikta): মিলিত, সংযুক্তা, সন্তুষ্টি, আনন্দ। এটি একতার ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সরলা (Sarala): উদার, সহজ। এটি সহজতা ও বিনম্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সরসী (Saraswati): সরোবর। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুপ্তি (Supti): নিদ্রা। এটি শান্তির ও বিশ্রামের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুচিত্রা (Suchitra): সুন্দর চিত্র যার। এটি শিল্পের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাবিত্রী (Sabitri): জননী, মাতা। এটি মাতৃত্বের ও গৌরবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোহানা (Sohana): সুতনু। এটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুচেতা (Sucheta): উদারচেতা, সন্তুষ্টচিত্তা। এটি উন্মুক্ত চিন্তার ও সদাচারের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সম্পূর্ণা (Sampurna): পরিপূর্ণা। এটি পূর্ণতার ও সম্পন্নতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সারণী (Sarani): ক্ষুদ্র নদী। এটি প্রবাহের ও জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সরোজিনী (Saroja): পদ্মিনী, কমলিনী। এটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাক্ষী (Sakshi): প্রত্যক্ষদর্শী, স্বয়ংদ্রষ্টা। এটি সত্যের ও প্রত্যক্ষতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সরিৎ (Sarit): নদী। এটি প্রবাহের ও জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সরূপা (Sarupa): রূপবতী, সদৃশ। এটি সৌন্দর্যের ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সালংকরা (Salankara): আভরণভূষিতা। এটি শোভা ও অলঙ্করণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সর্বমঙ্গলা (Sarvamangal): দেবী দুর্গা। এটি শক্তির ও গৌরবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুনীতি (Suniti): সুন্দর আচরণ যে নারীর। এটি সদাচার ও গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুমিতা (Sumita): ভালো বন্ধু। এটি বন্ধুত্বের ও সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সন্দিপনী (Sandipani): উৎসাহ দানকারিণী। এটি উৎসাহের ও উদ্দীপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বর্ণভা (Swarnabha): সোনার মত উজ্জ্বল। এটি ধন ও আলোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুপ্রীতি (Supriti): প্রেমময়ী। এটি প্রেম ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুহানি (Suhani): আনন্দময়ী। এটি সুখের ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুজাতা (Sujata): সদ্বংশজাতা। এটি সৃষ্টির ও গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুধা (Sudha): অমৃত, জ্যোতস্না। এটি জ্ঞানের ও আলোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুলক্ষণা (Sulakshana): শুভ লক্ষণযুক্তা। এটি সৌভাগ্য ও শুভতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সিঞ্চিতা (Sinchita): সিঞ্চন দ্বারা সিক্ত করা হয়েছে এমন। এটি পুষ্টির ও যত্নের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুনয়নী (Sunayoni): সুন্দর চোখের নারী। এটি সৌন্দর্যের ও আকর্ষণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সেবন্তী (Sebanti): উপাসনাকারী। এটি ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোনিয়া (Sonia): জ্ঞানী, আশাবাদী, স্বর্ণময়। এটি জ্ঞানের ও আশা-আশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুষমা (Susmita): লাবণ্য, সৌন্দর্য। এটি শারীরিক এবং আত্মিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্তুতি (Stuti): স্তব, প্রশংসা, গুণকথা। এটি প্রশংসা ও শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরূপা (Surupa): সুশ্রী, রূপবতী। এটি রূপের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বাগতা (Swagata): শুভাগমন। এটি শুভকামনার ও স্বাগত জানানোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সেমন্তী (Semanti): সাদা গোলাপ। এটি প্রীতির ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৃষ্টি (Srishti): নির্মাণ, রচনা। এটি সৃষ্টির ও নতুনত্বের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোমলতা (Somalata): বেদে উক্ত মাদকরসযুক্ত লতা। এটি আনন্দের ও প্রকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সিপ্রা (Sipra):কটিবন্ধ, উজ্জয়িণীর কাছে প্রবাহিত এক নদী। এটি প্রবাহের ও জীবনধারার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সিন্ধুজা (Sindhuja): সমুদ্রকন্যা। এটি সমুদ্রের ও মহাসমুদ্রের রূপক।
  • সূচনা (Suchana): সূত্রপাত, শুরু। এটি নতুনত্ব ও উদ্ভাবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্রিয়া (Sriya): শুভ চিন্তা ও বুদ্ধির সমাহার, সমৃদ্ধি। এটি উন্নতি ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুপ্রভা (Suprabha): সুন্দর দীপ্তি বা প্রভা। এটি আলোর ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৌমী (Saumi): শান্ত মূর্তি। এটি শান্তির ও স্থিরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বীকৃতি (Swikrti): স্বীকার করা, মেনে নেওয়া। এটি স্বীকৃতির ও সম্মানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্রষ্টা (Srashta): সৃষ্টিকারিণী। এটি সৃষ্টির ও মহাজীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সীমা (Sima): অন্ত, প্রান্তভাগ, মর্যাদা। এটি সীমার ও স্তরের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরবালা (Surabala): দেবকন্যা। এটি দেবীর ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বর্ণ (Swarn): সুবর্ণ, সোনা। এটি ধন ও সমৃদ্ধির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরুচি (Suruchi): উত্তম রুচিবিশিষ্টা। এটি রুচির ও ভালো স্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সেঁজুতি (Senjuti): সাঁঝের বাতি। এটি আলোর ও সন্ধ্যার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোহিনী (Sohini): এক প্রকার রাগ। এটি সঙ্গীতের ও সুরের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোমত্তা (Somatta): পূর্ণযৌবনবিশিষ্টা। এটি যুব ও জীবনের শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সীতা (Sita): জানকী, রামচন্দ্রের পত্নী। এটি সতীর ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুপর্ণা (Suparna): সুন্দর পাতায় ভরা, পদ্ম, দেবী পার্বতী। এটি প্রকৃতির ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সেঁউতি (Senuti): দেশী গোলাপ ফুল, নৌকার জল ফেলার জন্য কাঠের, বাঁশের বা বেতের পাত্র বিশেষ। এটি সৌন্দর্য ও প্রকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরেশ্বরী (Sureshwari): দেবী দুর্গা, গঙ্গা। এটি শক্তি ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোমা (Soma): চন্দ্রমা, শান্ত, ধীরচিত্তা। এটি শান্তির ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাধ্বী (Sadhvi): সতী, সৎচরিত্রা, দুর্গার আরেক নাম। এটি সততার ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাবিত্রী (Sabitri): সূর্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবী, দেবী দুর্গা। এটি শক্তির ও শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সঙ্ঘবী (Sanghavi): দেবী লক্ষ্মীর আরেক নাম, সমাগম বা সমাবেশ। এটি একতার ও সহযোগিতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুপ্রসন্না (Suprasanna): অতিশয় প্রসন্না। এটি খুশির ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংগীতা (Sangeeta): স্বর্গীয় সুর বা সঙ্গীত। এটি সঙ্গীতের ও শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সবিতা (Sabita): সূর্য। এটি জীবনের ও আলোর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্বস্তি (Swasti): শান্তি, খ্যাতি। এটি শান্তির ও সাফল্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুন্দরী (Sundari): রূপবতী। এটি সৌন্দর্যের ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুহী (Suhi): সততার প্রতীক, চন্দ্রালোক। এটি সততার ও নৈতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোনিকা (Sonika): সোনার সমান আকর্ষণীয়, সুন্দর। এটি সৌন্দর্য ও সম্পদ প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সন্তোষী (Santosh): সন্তুষ্টি, সদা হাস্যময়ী, দেবী। এটি আনন্দের ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সৃষ্টি (Srishti): বিশ্ব, জগৎ, রচনা, নির্মাণ। এটি সৃষ্টির ও পরিবেশের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্পৃহা (Spriha): অভিলাষ, ইচ্ছা। এটি আকাঙ্ক্ষার ও উদ্দীপনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সাধনা (Sadhana): আরাধনা। এটি ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুনিধি (Sunidhi): সর্বসেরা, ভাগ্যবতী, বহুমূল্য ধন। এটি বিশেষত্ব ও মূল্যবোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোহা (Soha): ক্ষুদ্র নক্ষত্র বা ক্ষুদ্র গ্রহ। এটি মহাবিশ্বের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সায়েশা (Sayesha): ঈশ্বরের ছায়া। এটি আধ্যাত্মিকতার ও নিরাপত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সানায়া (Sanaya): আদুরী, প্রসংশিতা। এটি প্রীতির ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সায়না (Sayna): দীপ্তমতী, উচ্চ। এটি উন্নতির ও উচ্চতা প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরভী (Surabhi): সুগন্ধাযুক্তা, পুরাণে বর্ণিত কামধেনু, নন্দিনীর মাতা। এটি সুরভি ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুপ্রিয়া (Supriya): অত্যন্ত প্রিয়া। এটি প্রেমের ও ভালোবাসার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সজনী (Sajani): প্রাণদায়িনী, সখী। এটি বন্ধুত্বের ও স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুনন্দা (Sunanda): সুন্দর স্বভাবের নারী, আনন্দময়ী। এটি সুখের ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সায়নী (Sayani): গোধূলি, সুন্দর, বুদ্ধিমতী। এটি সৌন্দর্যের ও বুদ্ধিমত্তার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুকৃতি (Sukriti): সৎ কর্মকারিণী, পুণ্যবতী, শুভ। এটি সৎকর্মের ও নৈতিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুহাসিনী (Suhasini): সুন্দর হাসি যে নারীর। এটি আনন্দের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সম্প্রীতি (Sampriti): সদ্ভাব, সন্তোষ, আনন্দ। এটি মিলনের ও সম্পর্কের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুতপা (Sutapa): ঈশ্বরের অন্বেষণকারিণী, উত্তম তপস্যাকারিণী। এটি আধ্যাত্মিকতার ও সাধনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সংবৃতি (Sangriti): আবরণ, গোপন। এটি গোপনীয়তা ও আবরণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুকন্যা (Sukanya): সুন্দর মেয়ে। এটি সৌন্দর্যের ও যুবতীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুরঞ্জনা (Suranjana): সৌন্দর্যজনক। এটি আকর্ষণ ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্মিতা (Smita): ঈষৎ হাস্যময়ী। এটি হাসির ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্নিগ্ধা (Snigdha): মধুর, কোমল। এটি কোমলতা ও মাধুর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুলোচনা (Sulocana): খুব সুন্দর চোখের নারী। এটি চোখের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সোনাক্ষী (Sonakshi): সোনার মত চোখ যার, সুন্দর চোখের নারী। এটি চোখের সৌন্দর্য ও মূল্যবোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুবরীন (Subarin): নির্ভীক, শক্তিশালিনী। এটি শক্তি ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সায়েশা (Sayesha): অলৌকিক, দেবির শক্তি। এটি অলৌকিক শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুখলীন (Sukhlin): শান্তিপ্রিয়া। এটি শান্তির ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সরগুণ (Sorgun): সর্বগুণী। এটি সকল গুণের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সুজানা (Suzana): লিলি ফুল। এটি সৌন্দর্য ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • সীল্ভিয়া (Silvia): কাঠের ন্যায় দৃঢ়। এটি শক্তির ও স্থিরতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • স্টেফানি (Stephanie): সম্মানিতা। এটি সম্মানের ও শ্রদ্ধার প্রতিনিধিত্ব করে।

হিন্দু মেয়ে শিশুর নাম হ দিয়ে | হ দিয়ে হিন্দু মেয়েদের নামের তালিকা | হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নামের তালিকা | হিন্দু মেয়ে শিশুর ধর্মীয় ও সাহিত্যিক নাম


  • হীর (Hir): শক্তিশালী, হীরা, রত্ন। এটি শক্তির ও মূল্যবানতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিরনমা (Hironama): সোনা দিয়ে তৈরি, সোনা। এটি সোনালী ও ধনদৈত্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিতী (Hiti): ভালোবাসে ও যত্ন করে যে, সবার কথা চিন্তা করে যে।
  • হীতীক্ষা (Hitiksha): সবার ভালো করে যে, সোনালী ফুল। এটি সৌন্দর্যের ও সদ্ভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হীনা (Hina): হেনা, সুগন্ধ, মেহেন্দি। এটি সৌন্দর্য ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমা (Hema): সোনা, সোনালী। এটি সম্পদ ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হজিরহ (Hajirh): স্বচ্ছ, পবিত্র। এটি পবিত্রতার ও স্বচ্ছতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হজীনা (Hajeena): খাজানা, সর্বদার জন্য। এটি মূল্যবান ও ধনসম্পদে পূর্ণ।
  • হজমা (Hojma): বিবেকপূর্ণ। এটি বিবেকের ও চেতনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হয়া (Hoya): লজ্জা। এটি লজ্জার ও শ্লীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হাসি (Hasi): হাসি। এটি আনন্দের ও হাসির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেনা (Hena): নম্র, একটি ফুল। এটি কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিমা (Hima): বরফ, ঠাণ্ডা, শীতল, চাঁদ। এটি শীতলতার ও শান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হান্বী (Hanvi): মনের সৌন্দর্য। এটি মনের সৌন্দর্যের ও সৃজনশীলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হৃদি (Hridi): মন, হৃদয়। এটি হৃদয়ের ও আবেগের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হৃদয়া (Hridya): যার খুব পবিত্র ও দয়াশীল মন আছে। এটি দয়ার ও পবিত্রতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমসিনী (Hemsini): যিনি রাজহাঁসে আরোহণ করেন, দেবী সরস্বতী। এটি বিদ্যার ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমাঙ্গী (Hemanghi): সোনার মতো বা সোনালী শরীর যার। এটি সৌন্দর্যের ও রূপের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হসিতা (Hasita): হাসিতে পূর্ণ, উৎসাহিত। এটি আনন্দের ও উৎসাহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হানীকা (Hanika): বরফের মতো ঠাণ্ডা, শীতল। এটি শীতলতা ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিমাংশী (Himangshi): বরফ, তুষার। এটি শীতলতার ও কোমলতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিমী (Himi): সোনালী, সুন্দর। এটি সৌন্দর্যের ও রূপের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হীনিতা (Hinita): অনুগ্রহ, নম্রতা। এটি নম্রতার ও সদ্ভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হৃত্বী (Hrithi): খুশী, উৎসাহপূর্ণ। এটি আনন্দের ও উৎফুল্লতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেতার্থী (Hetarathi): প্রেমের এক পর্যায়, অনুগ্রহ। এটি প্রেমের ও সদ্ভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেতিকা (Hetika): সূর্যের কিরণ। এটি আলোর ও জীবনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমলতা (Hemlata): স্বর্ণলতা। এটি সৌন্দর্য ও শোভনের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমাক্ষী (Hemakshi): সোনালী চোখ। এটি চোখের সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হৃদা (Hrida): শুদ্ধ, পবিত্র, স্বচ্ছ। এটি পবিত্রতার ও শুদ্ধতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হৃহতিক (Hrithika): আনন্দ, সুখদায়ক, যাকে পেয়ে কেউ সুখী হতে পারে। এটি সুখের ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হৃতি (Hrithi): সবুজ। এটি জীবনের ও প্রকৃতির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হীরল (Hiral): উজ্জ্বল। এটি উজ্জ্বলতার ও রূপের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হির্কানী (Hirkani): ছোট হীরা, রত্ন। এটি মূল্যবোধের ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমাগ্রী (Hemagri): দেবী পার্বতী। এটি শক্তি ও সম্মানের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমাভ (Hemav): সোনার মতো, রুক্মিণী। এটি সৌন্দর্যের ও গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমংতী (Hemangti): সোনার মতো উজ্জ্বল, তেজ। এটি উজ্জ্বলতার ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হংসিকা (Hansika): রাজহাঁস, একজন সুন্দরী মহিলা, আকর্ষণীয়। এটি সৌন্দর্য ও মহিমার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিয়া (Hia): মন, স্মরণশক্তি। এটি স্মৃতির ও মননের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হংসুজা (Hansuja): দেবী লক্ষ্মী। এটি অর্থ ও সম্পদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হর্পিতা (Horpita): সমর্পিত, নিষ্ঠা, যে কোনো কাজ করতে সক্ষম। এটি নিষ্ঠার ও পরিশ্রমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হর্ষদা (Harshada): খুশী ছড়ায় যে, প্রসন্ন। এটি খুশির ও আনন্দের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হর্ষিয়া (Harshiya): স্বর্গ, আনন্দের জায়গা। এটি আনন্দের ও সুখের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হশ্মিতা (Hashmita): প্রসিদ্ধ, বিখ্যাত। এটি খ্যাতির ও প্রভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিত্থা (Hitha): যার কোনো আশা বা লোভ নেই। এটি সাদাগীর ও পরিতৃপ্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হবিসা (Habisha): দেবী লক্ষ্মী, পবিত্র জায়গা। এটি পবিত্রতার ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেজেল (Hazel): পথপ্রদর্শক, সঠিক পথ। এটি দিকনির্দেশনার ও সঠিক সিদ্ধান্তের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হীনীতা (Hinita): ঈশ্বরের দয়া। এটি দয়ার ও মানবতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমানিকা (Hemanika): সুন্দর মহিলা, যার রঙ পরিষ্কার। এটি সৌন্দর্যের ও সৌম্যতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেমীতা (Hemita): সোনা, সোনার মতো মূল্যবান। এটি মূল্যবানতা ও গুণাবলীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেনীশী (Henishi): ভালোবাসা, যে সবার আদরের। এটি ভালোবাসার ও স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেতল (Hetal): বন্ধু, মিত্র, সাথী। এটি বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেতনী (Hetani): শক্তিশালী, মজবুত, সাহসী। এটি শক্তি ও সাহসের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হেতু (Hetu): অশুভকে দমন করে যে, কারণ। এটি কারণ ও উদ্দেশ্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিনয়া (Hinaya): উজ্জল, রত্ন। এটি উজ্জ্বলতা ও মূল্যবোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হ্লাদিনী (Hladini): খুব খুশী, বিদ্যুৎ, ইন্দ্রের বজ্র। এটি আনন্দের ও শক্তির প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হূতবী (Hutabi): আবহাওয়া, ভালোবাসা। এটি আবহাওয়া ও প্রেমের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিতিকা (Hitika): ভগবান শিব, সকাল। এটি দেবতা ও নতুন দিনের প্রতীক।
  • হৌরী (Houri): পরী, অপ্সরা। এটি সৌন্দর্য ও ঐশ্বর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হৃতিকা (Hrithika): সত্য, উদার, একটি ছোট নদী। এটি সত্য ও উদারতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিতার্তী (Hitarthi): প্রেম, ভালো মনোভাব। এটি প্রেম ও সদ্ভাবের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিতানশী (Hitanashi): সরলতা, পবিত্রতা। এটি পবিত্রতা ও সাদাগীর প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিরবা (Hirba): চার বেদের এক বেদ, আশীর্বাদ। এটি বিদ্যার ও আশীর্বাদের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হিতাশা (Hitasha): যে সবার ভালো চায়, মঙ্গলকামনা। এটি সদ্ভাব ও ভালো কামনার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হোমদীপা (Homadeepa): হোম বা যজ্ঞের প্রদীপ। এটি যজ্ঞের ও আধ্যাত্মিকতার প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হরিকা (Harika): দেবী পার্বতী, হিন্দু ধর্মের দেবী। এটি শক্তি ও মাতৃস্বরূপের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হনিষা (Hanish): সুন্দর রাত, শান্তিপূর্ণ। এটি শান্তির ও সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।
  • হরূনী (Horuni): হরিণ, বেশ আকর্ষণীয়। এটি সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে।

লেখক এর মন্তব্য- অ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+)

রাইট বাটন আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনাদের ইতিমধ্যে আমি রঅ-হ পর্যন্ত হিন্দু মেয়েদের আধুনিক নাম অর্থসহ (৩০০০+) ইত্যাদি সম্পর্কে জানা-অজানা বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি। আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার আত্মীয় স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের জানানোর জন্য শেয়ার করবেন।
আরো পড়ুনঃ র দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম (৬৫০+ নাম)
এমন আরো তথ্য ও রেসিপি জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়ম ভিজিট করুন, সাবস্ক্রাইব করে রাখুন, ফলো করুন, বেশি বেশি শেয়ার করুন এবং কোন বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য বা রেসিপি জানতে চাইলে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন ও পোস্টটি কেমন লাগলো কমেন্ট জানাবেন আশা করি, আসসালামু আলাইকুম/আদাব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url