দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম বের করার সহজ পদ্ধতি

আসসালামু আলাইকুম/আদাব, আজকের আলোচ্য বিষয় হলো দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে ইত্যাদি ছাড়াও দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম সম্পর্কে জানা-অজানা বিভিন্ন তথ্য। এই পোস্টে থাকছে ফ্রি টাকা ইনকাম apps 2024 এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দিক।
দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম বের করার সহজ পদ্ধতি
পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ থাকলো, যাতে আপনি দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন। আশা করছি, এতে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর এবং সঠিক নির্দেশনা পাবেন।

দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম বের করার সহজ পদ্ধতি

এখন আমি আপনাদের সাথে দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম বের করার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে শেয়ার করতে যাচ্ছি। জমির মালিকের নাম জানতে হলে আপনার প্রথম কাজ হবে সংশ্লিষ্ট ভূমির দাগ নম্বর সংগ্রহ করা।
দাগ নম্বর হল ভূমির একটি বিশেষ সনাক্তকরণ সংখ্যা, যা ভূমির সীমানা, মালিকানা এবং অন্যান্য তথ্য ধারণ করে। এই দাগ নম্বরটি সাধারণত ভূমি অফিস বা ইউপি অফিস থেকে পাওয়া যায়।

কিভাবে দাগ নম্বরের মাধ্যমে মালিকের নাম জানা যায়ঃ

  • স্থানীয় ভূমি অফিসে যোগাযোগ করুনঃ আপনি আপনার এলাকার স্থানীয় ভূমি অফিসে গিয়ে জমির দাগ নম্বর প্রদান করে মালিকের তথ্য জানতে পারেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে, ভূমি অফিসের রেকর্ডে দাগ নম্বরের সাথে মালিকের নাম সংরক্ষিত থাকে।
  • ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য অনুসন্ধানঃ কিছু অঞ্চল বা দেশ ডিজিটাল ভূমি রেকর্ড ব্যবস্থাপনা চালু করেছে। এমন ক্ষেত্রে আপনি সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে দাগ নম্বর লিখে জমির মালিকের নাম জানতে পারেন।
  • সরাসরি মিউনিসিপ্যালিটি বা ইউনিয়ন পরিষদে আবেদনঃ কোনো জায়গায় যদি অনলাইন সেবা না থাকে, তবে আপনি সরাসরি ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভায় গিয়ে আবেদন করতে পারেন। আবেদনপত্রে আপনার জমির দাগ নম্বর উল্লেখ করে মালিকের নাম জানতে চাওয়া যেতে পারে।
লক্ষ্য রাখতে হবেঃ

  • জমির দাগ নম্বর ও মালিকের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সঠিক এবং অফিসিয়াল তথ্যের উপর নির্ভর করতে হবে।
  • কোনো ধরনের মিথ্যা বা অসম্পূর্ণ তথ্য ব্যবহার করা যাবে না, কারণ এটি আইনি জটিলতা তৈরি করতে পারে।
  • সবসময় সরকারি নথি বা কর্তৃপক্ষের প্রমাণিত তথ্য ব্যবহার করতে হবে।

পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে

উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম জানিয়েছি চলুন এখন পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে জানি। বর্তমান প্রযুক্তির উন্নতির কারণে, এখন আপনি নিজের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খুব সহজে পুরাতন দলিল বা জমির নথি বের করতে পারেন। নিচে এর কিছু সহজ পদ্ধতি তুলে ধরা হলোঃ

ডিজিটাল ভূমি রেকর্ড ব্যবস্থাপনাঃ বিভিন্ন দেশে এবং অঞ্চলে ভূমি রেকর্ড ডিজিটাল করা হয়েছে, যা আপনাকে পুরাতন দলিল বের করতে সহায়তা করে। এতে, আপনার মোবাইলের মাধ্যমে অনলাইনে পুরাতন জমির দলিল এবং মালিকানা সংক্রান্ত তথ্য পেতে পারবেন।

কীভাবে করবেনঃ

  • প্রথমে, আপনার এলাকার ভূমি অফিস বা ভূমি রেকর্ড অফিসের সরকারি ওয়েবসাইটে গিয়ে লগ ইন করুন।
  • সেখান থেকে আপনি "দাগ নম্বর" বা "জমির নথি" খুঁজে পাবেন।
  • মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এই তথ্য দেখতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।
ভূমি রেকর্ড অ্যাপ ব্যবহারঃ অনেক স্থানীয় প্রশাসন ভূমি রেকর্ডের জন্য বিশেষ অ্যাপ চালু করেছে। এসব অ্যাপ আপনার মোবাইলে ইন্সটল করে পুরাতন দলিল বের করা সহজ হয়ে যাবে।

কীভাবে করবেনঃ

  • আপনার মোবাইলে সরকারি ভূমি রেকর্ড অ্যাপটি ডাউনলোড করুন (যদি তা উপলব্ধ থাকে)।
  • অ্যাপে লগ ইন করুন এবং আপনার জমির দাগ নম্বর বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে দলিল সংগ্রহ করুন।
ইউপি অফিস বা পৌরসভায় আবেদনঃ অনলাইনে যদি কোনো তথ্য পাওয়া না যায়, তাহলে আপনার স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভায় সরাসরি আবেদন করতে হবে। তারা আপনাকে পুরাতন জমির দলিল বা ভূমির রেকর্ডের কপি প্রদান করতে পারবে।

কীভাবে করবেনঃ

  • স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভায় গিয়ে আপনার জমির দাগ নম্বর বা অন্যান্য প্রমাণপত্র দিয়ে আবেদন করুন।
  • কিছু অফিস আপনার মোবাইল নম্বর ও ইমেইল আইডি গ্রহণ করতে পারে, যার মাধ্যমে আপনি মেইল বা বার্তা মাধ্যমে দলিল পেতে পারেন।
অনলাইন সার্ভিস ব্যবহারঃ অনেক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইন সার্ভিসের মাধ্যমে পুরাতন দলিল বা জমির নথি সরবরাহ করে। আপনি সেসব ওয়েবসাইটে গিয়ে সহজে সেবা নিতে পারেন।

কীভাবে করবেনঃ

  • আপনার এলাকার সরকারি ভূমি ওয়েবসাইটে গিয়ে, প্রযোজ্য ফরম পূর্ণ করে অনলাইনে আবেদন করুন।
  • ওয়েবসাইটে দেওয়া নির্দেশনা অনুসরণ করে পুরাতন দলিল ডাউনলোড করুন।
লক্ষ্য রাখার বিষয়ঃ

  • সর্বদা সঠিক ও সরকারি ওয়েবসাইট বা অফিসিয়াল অ্যাপ ব্যবহার করুন।
  • অনলাইনে জমির নথি বা পুরাতন দলিল পেতে হলে আপনার সঠিক তথ্য প্রদান করুন।
  • কোনো ধরনের অযথা তথ্য প্রদান বা ভুল ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন, কারণ এতে আইনি সমস্যা তৈরি হতে পারে।

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান

দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান সম্পর্কে। ই পর্চা খতিয়ান বা ই-খতিয়ান হলো ডিজিটাল পদ্ধতিতে জমির রেকর্ড বা খতিয়ান তথ্যের অনলাইন সংরক্ষণ ব্যবস্থা।
বর্তমানে এটি দেশের অনেক অঞ্চলে চালু রয়েছে, যার মাধ্যমে জমির মালিকানা, সীমানা, এবং অন্যান্য তথ্য সহজে অনলাইনে পাওয়া যায়।

  • সরকারি ওয়েবসাইটে লগ ইন করুনঃ প্রথমে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভূমি অফিসের সরকারি ওয়েবসাইটে যান। সেখানে ই-খতিয়ান সেবা উপলব্ধ থাকে।
  • প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করুনঃ আপনার জমির দাগ নম্বর, মৌজার নাম, বা জমির মালিকের নাম দিয়ে খতিয়ান খুঁজুন।
  • তথ্য দেখুন ও ডাউনলোড করুনঃ সফলভাবে অনুসন্ধান করলে জমির খতিয়ান বা অন্যান্য রেকর্ডের তথ্য মোবাইল বা কম্পিউটারে দেখতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।
লক্ষ্য রাখার বিষয়ঃ

  • সঠিক তথ্য প্রদান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ভুল তথ্য দিলে সঠিক ফলাফল পাওয়া যায় না।
  • সরকারি ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন, যাতে তথ্য নিরাপদ এবং প্রামাণিক থাকে।

নাম দিয়ে জমির দলিল

উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে জানিয়েছি চলুন এখন নাম দিয়ে জমির দলিল জানি।
জমির দলিল বা ভূমির মালিকানা প্রমাণিত করার জন্য নাম দিয়ে জমির দলিল অনুসন্ধান একটি সহজ পদ্ধতি। এটি সম্পন্ন করার জন্য, সাধারণত আপনাকে জমির মালিকের নাম, দাগ নম্বর বা মৌজার নামের তথ্য ব্যবহার করতে হয়।

  • স্থানীয় ভূমি অফিসে যোগাযোগ করুনঃ জমির দলিলের তথ্য জানার জন্য প্রথমে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভূমি অফিসে যেতে হবে। সেখান থেকে আপনি জমির মালিকের নামের ভিত্তিতে দলিল বা খতিয়ান দেখতে পারবেন। ভূমি অফিসের রেকর্ডে এই তথ্য সংরক্ষিত থাকে।
  • অনলাইন সার্ভিস ব্যবহার করুনঃ বর্তমানে অনেক সরকারি ওয়েবসাইটে নাম দিয়ে জমির দলিল অনুসন্ধানের সুবিধা রয়েছে। আপনি সেই ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে জমির দলিল অনলাইনে দেখে ডাউনলোড করতে পারেন।
  • আবেদনপত্র পূরণ করুনঃ কিছু অঞ্চলে, জমির দলিল পেতে আবেদনপত্র পূরণ করতে হতে পারে। সেখানে জমির মালিকের নাম উল্লেখ করে আপনার আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেন।
লক্ষ্য রাখার বিষয়ঃ

  • সঠিক ও আপডেট তথ্য প্রদান অত্যন্ত জরুরি, কারণ ভুল তথ্য দিলে সঠিক দলিল পাওয়া যাবে না।
  • সরকারি ওয়েবসাইট বা অফিসিয়াল রেকর্ড ব্যবহার করা উচিত, যাতে তথ্যের নিরাপত্তা এবং প্রামাণিকতা নিশ্চিত হয়।

দলিল নাম্বার দিয়ে দলিল বের করা

দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি দলিল নাম্বার দিয়ে দলিল বের করা সম্পর্কে। জমির দলিল বা খতিয়ান বের করার জন্য দলিল নাম্বার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। দলিল নাম্বার ব্যবহার করে সহজেই জমির মালিকানা ও রেকর্ড সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া সম্ভব।

  • স্থানীয় ভূমি অফিসে যোগাযোগ করুনঃ প্রথমে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভূমি অফিসে যান এবং সেখানে জমির দলিল নাম্বার প্রদান করুন। ভূমি অফিসে এই নাম্বারের ভিত্তিতে আপনি জমির দলিল বা খতিয়ান পেতে পারবেন।
  • অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুনঃ বর্তমান সময়ে অনেক ভূমি অফিস অনলাইনে সেবা প্রদান করে থাকে। আপনাকে শুধু সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে দলিল নাম্বার লিখে জমির দলিল দেখতে বা ডাউনলোড করতে হবে।
  • অ্যাপ্লিকেশন পদ্ধতিঃ কিছু অঞ্চলে, বিশেষ ভূমি রেকর্ড অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে দলিল নাম্বার দিয়ে দলিল খুঁজে বের করা সম্ভব। এই অ্যাপগুলো মোবাইল ফোনে ইনস্টল করে খুব সহজে দলিল পেতে পারেন।
সঠিক দলিল নাম্বার প্রদান করুন, কারণ ভুল নাম্বার দিলে সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে না।
সরকারি ওয়েবসাইট বা অফিসিয়াল রেকর্ড ব্যবহার করুন, যাতে তথ্য নিরাপদ এবং প্রামাণিক থাকে।

হেবা দলিল বাতিল করার নিয়ম

উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে জানিয়েছি চলুন এখন হেবা দলিল বাতিল করার নিয়ম জানি।
হেবা দলিল বাতিল করার প্রক্রিয়া হলো একটি আইনি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে কোন ব্যক্তি তার দেওয়া হেবা (উত্তরাধিকারীর কাছে জমি বা সম্পত্তি দান) বাতিল করতে পারেন। এটি সাধারণত তখন করা হয় যখন হেবার শর্ত ভঙ্গ হয় বা হেবার উদ্দেশ্য অসম্পূর্ণ থাকে।

  • হেবা শর্ত ভঙ্গ হলেঃ যদি হেবা প্রদানের সময় কোনো শর্ত দেওয়া হয়ে থাকে এবং সেই শর্ত ভঙ্গ হয়, তবে হেবা বাতিলের আবেদন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, যদি হেবার শর্তে উল্লেখ থাকে যে দানকৃত জমি বিক্রি করা যাবে না এবং তা যদি বিক্রি করা হয়, তবে বাতিলের আবেদন করা যেতে পারে।
  • আইনি আবেদনঃ হেবা বাতিল করতে হলে সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে অথবা আদালতে আইনি আবেদন করতে হবে। আবেদনটি জমির মালিকানা এবং হেবার শর্ত নিয়ে হতে হবে। আদালত যদি আবেদনটি গ্রহণ করে, তবে দলিল বাতিলের নির্দেশনা দিতে পারে।
  • বাতিলের জন্য দলিল প্রস্তুত করাঃ হেবা বাতিল করার জন্য নতুন একটি দলিল প্রস্তুত করতে হবে, যেখানে মূল হেবা দলিলের বাতিলের বিষয়টি স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে। এই দলিলটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হয়।
  • সংশ্লিষ্ট ভূমি রেকর্ডে হেবা বাতিল করাঃ আদালত বা ভূমি অফিসে আবেদন সফল হলে, হেবা বাতিলের তথ্য সংশ্লিষ্ট ভূমি রেকর্ডে আপডেট করা হয়, যাতে এটি আইনি দিক থেকে প্রমাণিত হয়।
হেবা বাতিল করার আগে প্রমাণ সংগ্রহ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাতে আইনি জটিলতা এড়ানো যায়।
সরকারি নিয়ম-কানুন মেনে আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করা উচিত, যাতে বাতিল প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়।

পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ

দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ সম্পর্কে। বাংলাদেশে পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড এখন সহজ এবং দ্রুত একটি প্রক্রিয়া। সরকারি ওয়েবসাইট এবং অনলাইন সেবার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে পুরাতন জমির দলিল এবং রেকর্ড সংগ্রহ করতে পারেন।

  • সরকারি ওয়েবসাইটে লগ ইন করুনঃ প্রথমে, বাংলাদেশের ভূমি অফিসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এখানে বিভিন্ন জমির রেকর্ড এবং দলিল ডাউনলোড করার সুবিধা রয়েছে।
  • দাগ নম্বর বা মৌজা নাম ব্যবহার করুনঃ ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার জমির দাগ নম্বর, মৌজা নাম, অথবা মালিকের নাম দিয়ে অনুসন্ধান করুন।
  • তথ্য যাচাই করুন ও ডাউনলোড করুনঃ অনুসন্ধান সফল হলে, আপনি সংশ্লিষ্ট জমির দলিল দেখতে এবং প্রয়োজনীয় দলিল ডাউনলোড করতে পারবেন।
  • অ্যাপ ব্যবহারের মাধ্যমেঃ কিছু অঞ্চলে, জমির রেকর্ড বা দলিল ডাউনলোড করার জন্য বিশেষ ভূমি রেকর্ড অ্যাপ রয়েছে, যা আপনার মোবাইল ফোনে ইন্সটল করে ব্যবহার করতে পারেন।
সঠিক তথ্য প্রদান করুন, যাতে সঠিক দলিল পাওয়া যায়।
সরকারি ওয়েবসাইট বা অনুমোদিত প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন, যাতে তথ্য নিরাপদ এবং প্রামাণিক থাকে।

দাগ নাম্বার দিয়ে দলিল বের করার নিয়ম

দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি দাগ নাম্বার দিয়ে দলিল বের করার নিয়ম সম্পর্কে।

  • স্থানীয় ভূমি অফিসে যোগাযোগঃ প্রথমে, আপনাকে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভূমি অফিসে যেতে হবে। সেখানে জমির দাগ নম্বর প্রদান করে আপনি জমির দলিল বা খতিয়ান পেতে পারবেন। ভূমি অফিসে রেকর্ডে এই তথ্য সংরক্ষিত থাকে।
  • অনলাইন সেবা ব্যবহারঃ বর্তমানে অনেক ভূমি অফিস অনলাইন সেবা প্রদান করে থাকে। আপনি সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে গিয়ে দাগ নম্বর লিখে জমির দলিল দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবেন।
  • ভূমি রেকর্ড অ্যাপ ব্যবহারঃ কিছু অঞ্চলে, বিশেষ ভূমি রেকর্ড অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা হয়। এসব অ্যাপ ইনস্টল করে আপনার মোবাইলের মাধ্যমে দাগ নম্বর দিয়ে দলিল খুঁজে বের করা যায়।
সঠিক দাগ নম্বর প্রদান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ভুল নম্বর দিলে সঠিক দলিল পাওয়া যাবে না।
সরকারি ওয়েবসাইট বা অফিসিয়াল রেকর্ড ব্যবহার করা উচিত, যাতে তথ্য নিরাপদ এবং প্রামাণিক থাকে।

দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি ২০২৫

উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে জানিয়েছি চলুন এখন দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি ২০২৫ জানি।

  • জমির মূল্য অনুযায়ী ফিঃ রেজিস্ট্রেশন ফি সাধারণত জমির বা সম্পত্তির বাজারমূল্যের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। এক্ষেত্রে, সাধারণত জমির মূল্য বা বিক্রয়ের ১%-৩% পর্যন্ত ফি প্রযোজ্য হয়।
  • সরকারি পরিমাণঃ সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ছাড়াও কিছু অতিরিক্ত চার্জ যেমন স্ট্যাম্প ডিউটি, রেজিস্ট্রেশন সার্ভিস চার্জ ইত্যাদি থাকতে পারে।
  • নতুন নিয়ম ও পরিবর্তনঃ ২০২৫ সালে বিভিন্ন অঞ্চলে রেজিস্ট্রেশন ফি পরিবর্তন হতে পারে, যেমন কিছু এলাকায় ফি কমানো বা বাড়ানো হতে পারে, এবং এর পাশাপাশি কিছু নতুন নিয়মও চালু হতে পারে।
রেজিস্ট্রেশন ফি জমির বা সম্পত্তির বাজারমূল্য অনুসারে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই এটি নির্ধারণের সময় সঠিক মূল্য যাচাই করা উচিত।
রেজিস্ট্রেশন ফি প্রদান করার সময় সরকারি নির্দেশনা এবং নিয়মকানুন মেনে চলা আবশ্যক।

লেখক এর মন্তব্য- দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম বের করার সহজ পদ্ধতি

রাইট বাটন আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনাদের দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম এবং পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে ইত্যাদি ছাড়াও দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম সম্পর্কে জানা-অজানা বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি। আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার আত্মীয় স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের জানানোর জন্য শেয়ার করবেন।
এমন আরো তথ্য ও রেসিপি জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়ম ভিজিট করুন, সাবস্ক্রাইব করে রাখুন, ফলো করুন, বেশি বেশি শেয়ার করুন এবং কোন বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য বা রেসিপি জানতে চাইলে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন ও পোস্টটি কেমন লাগলো কমেন্ট জানাবেন আশা করি, আসসালামু আলাইকুম/আদাব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url