অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জানুন
আসসালাম আলাইকুম/আদাব, আজকের আলোচ্য বিষয় অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
এবং বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট ইত্যাদি। এছাড়াও বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
সম্পর্কে আরো জানা-অজানা তথ্য জানতে চাইলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার বিশেষ অনুরোধ
রইলো।
পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য বিশেষ অনুরোধ থাকলো, যাতে আপনি অ্যাপ ছাড়া বিকাশ
একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে পারেন। আশা করছি, এতে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর এবং সঠিক নির্দেশনা পাবেন
যা আপনার বিকাশ একাউন্ট খুলতে সাহায্য করবে।
অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জানুন
এখন আমি আপনাদের সাথে অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে শেয়ার করতে
যাচ্ছি। বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে হলে, আপনি যদি অ্যাপ ব্যবহার না করতে চান, তবে
নিচে দেওয়া পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে পারেনঃ
বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম (অ্যাপ ছাড়া):
- নির্দিষ্ট বিকাশ এজেন্ট শাখায় যাওয়াঃ প্রথমে, আপনার কাছের একটি বিকাশ এজেন্ট শাখায় যেতে হবে। সেখানে আপনি বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- আবেদনপত্র পূর্ণ করাঃ এজেন্ট শাখায় গেলে, তারা আপনাকে একটি আবেদনপত্র প্রদান করবে। আপনাকে সেই পত্রটি সঠিকভাবে পূর্ণ করতে হবে। সাধারণত, আপনাকে আপনার নাম, ফোন নম্বর, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (NID) অথবা পাসপোর্ট নম্বর, এবং অন্যান্য কিছু মৌলিক তথ্য প্রদান করতে হতে পারে।
- আপনার পরিচয় যাচাই করাঃ বিকাশ একাউন্ট খোলার সময়, আপনার পরিচয় যাচাই করার জন্য পরিচয়পত্র (যেমন জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট) প্রয়োজন হবে। কিছু ক্ষেত্রে, আপনার ছবি তোলা হতে পারে।
- কনফার্মেশন এসএমএসঃ একাউন্ট খোলার পর, বিকাশ সিস্টেম একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাঠাবে আপনার ফোনে। এসএমএসের মাধ্যমে আপনার একাউন্টটি সফলভাবে সক্রিয় হয়েছে জানানো হবে।
- বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার শুরু করাঃ একাউন্ট খোলার পর, আপনি আপনার ফোনে USSD কোড ব্যবহার করে বিকাশ একাউন্ট পরিচালনা করতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ, *167# কোড ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন সেবা পাবেন। এখানে আপনি টাকা পাঠানো, গ্রহণ করা, রিচার্জ করা, বিল পরিশোধ করা ইত্যাদি কাজ করতে পারবেন।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ
- ভুয়া তথ্য প্রদান থেকে বিরত থাকুনঃ বিকাশ একাউন্ট খোলার সময় সব তথ্য সঠিক ও সৎভাবে প্রদান করুন। ভুয়া তথ্য দিলে আপনার একাউন্ট নিষ্ক্রিয় করা হতে পারে।
- ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা করুনঃ আপনার একাউন্টের পিন কোড এবং অন্যান্য সিকিউরিটি তথ্য সুরক্ষিত রাখুন। কখনোই অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন না।
এই পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে, আপনি কোনো অ্যাপ ছাড়াই খুব সহজেই বিকাশ একাউন্ট
খুলতে পারবেন।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট
উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
জানিয়েছি চলুন এখন বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট জানি। বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল
একাউন্ট একটি সহজ ও দ্রুত সেবার প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবসায়ীদের তাদের দৈনন্দিন
আর্থিক লেনদেন পরিচালনা করতে সহায়তা করে। ব্যাংক
আরো পড়ুনঃ ব্র্যাক এনজিও লোন পদ্ধতি ২০২৫ জেনে নিন
এই একাউন্টের মাধ্যমে আপনি সহজে টাকা গ্রহণ, পাঠানো, বিল পরিশোধ, রিচার্জ করা এবং
আরও অনেক সেবা উপভোগ করতে পারেন। বিকাশ রিটেইল একাউন্ট ব্যবসায়িক কার্যক্রমের
জন্য একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম, যা সময় এবং শ্রম সাশ্রয়ী।
মূল বৈশিষ্ট্যঃ
- সহজ লেনদেনঃ বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট দিয়ে দ্রুত টাকা পাঠানো এবং গ্রহণ করা যায়।
- কমিশন সুবিধাঃ রিটেইল একাউন্টে ব্যবসায়ীরা তাদের লেনদেনের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
- অনলাইন ও অফলাইন সেবাঃ বিকাশ একাউন্টটি অফলাইন ও অনলাইন সেবার জন্য কার্যকর, যা ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ব্যাপক সুবিধা দেয়।
- নিরাপত্তাঃ বিকাশের সিস্টেম অত্যন্ত নিরাপদ, যা গ্রাহকদের তথ্য সুরক্ষিত রাখে।
একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যঃ
- মোবাইল নম্বর
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা পাসপোর্ট
- ব্যবসার বৈধতা সম্পর্কিত ডকুমেন্ট (যেমন ট্রেড লাইসেন্স)
উপকারিতাঃ
- দ্রুত সেবা
- যে কোনো সময় লেনদেন
- কম খরচে সেবা
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট ব্যবসায়ীদের জন্য একটি শক্তিশালী আর্থিক টুল, যা
তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে সাশ্রয়ী এবং সুবিধাজনক সেবা প্রদান করে।
বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট
সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে। বিকাশ
একটি জনপ্রিয় মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস, যা বাংলাদেশে দ্রুত ও সহজে আর্থিক সেবা
প্রদান করে। বিকাশ এজেন্ট হিসেবে কাজ করতে হলে, কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ
করতে হবে। নিচে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য যা যা প্রয়োজন, তা বিস্তারিতভাবে
তুলে ধরা হলোঃ
বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার প্রক্রিয়াঃ
- বিকাশ অফিসে আবেদন করাঃ প্রথমে, আপনাকে বিকাশের অফিসে বা নিকটস্থ বিকাশ সেবা কেন্দ্র/কাস্টমার সাপোর্টে যোগাযোগ করতে হবে। সেখানে আপনি এজেন্ট হিসেবে কাজ করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনপত্রটি পূর্ণ করতে হবে।
- ব্যবসায়িক তথ্য সরবরাহঃ বিকাশ এজেন্ট হতে চাইলে আপনাকে কিছু ব্যবসায়িক তথ্য প্রদান করতে হবে। সাধারণত, এর মধ্যে আপনার ব্যবসার নাম, ঠিকানা, যোগাযোগের তথ্য, এবং ব্যবসার ধরণ (যেমন দোকান, ফার্মেসি, ইত্যাদি) উল্লেখ করতে হবে। ব্যবসার বৈধতা যাচাইয়ের জন্য কিছু ডকুমেন্ট যেমন ট্রেড লাইসেন্স, টিন নম্বর ইত্যাদি প্রয়োজন হতে পারে।
- পেমেন্ট প্রক্রিয়া ও কমিশন সংক্রান্ত তথ্যঃ এজেন্ট হওয়ার জন্য আপনাকে পেমেন্ট পদ্ধতি ও কমিশন সংক্রান্ত কিছু মৌলিক তথ্য জানানো হবে। বিকাশ এজেন্টদের নির্দিষ্ট কমিশন দেয়, যা আপনি প্রতিটি লেনদেনের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
- নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং প্রশিক্ষণঃ বিকাশ থেকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, যাতে এজেন্টরা নিরাপত্তা, সিস্টেম ব্যবহারের নিয়ম, এবং গ্রাহক সেবা সম্পর্কে যথাযথ ধারণা লাভ করতে পারে। এজেন্টদের জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, যাতে প্রতারণা ও জালিয়াতি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
- ডকুমেন্ট যাচাইঃ আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে, বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার প্রদত্ত তথ্য ও ডকুমেন্ট যাচাই করে এবং আপনাকে অনুমোদন দিলে, আপনার বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট চালু করা হয়।
- সিস্টেম এবং প্রযুক্তিগত সরঞ্জাম প্রদানঃ বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার এজেন্ট একাউন্ট চালু করার পর, আপনাকে সিস্টেম ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি (যেমন পয়েন্ট অফ সেল (POS) মেশিন, মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট সংযোগ) সরবরাহ করতে পারে, যা আপনি লেনদেন পরিচালনা করতে ব্যবহার করবেন।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিকঃ
- গ্রাহক সেবাঃ বিকাশ এজেন্ট হিসেবে আপনার দায়িত্ব হলো গ্রাহকদের সহায়তা প্রদান করা এবং তাদের লেনদেন সঠিকভাবে পরিচালনা করা। গ্রাহকের তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- আইনগত কার্যক্রমঃ এজেন্ট হয়ে ব্যবসা পরিচালনার জন্য স্থানীয় আইন মেনে চলা প্রয়োজন। তাই, ট্রেড লাইসেন্স এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিশ্চিত করুন।
- সতর্কতাঃ কখনোই সন্দেহজনক লেনদেন অনুমোদন করবেন না। বিকাশের নিয়ম অনুযায়ী, কোনরকম অবৈধ বা সন্দেহজনক কর্মকাণ্ডের শিকার হলে আপনার এজেন্ট একাউন্ট স্থগিত করা হতে পারে।
এভাবে আপনি বিকাশ এজেন্ট হিসেবে নিবন্ধন করতে পারবেন এবং এজেন্ট একাউন্ট পরিচালনা
করতে পারবেন।
অ্যাপ দিয়ে বিকাশ একাউন্ট দেখার নিয়ম
উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট জানিয়েছি চলুন এখন অ্যাপ দিয়ে বিকাশ একাউন্ট
দেখার নিয়ম জানি। বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে আপনার একাউন্ট দেখতে খুব সহজ এবং
দ্রুত। নিচে দেওয়া পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে আপনি সহজেই বিকাশ একাউন্ট দেখতে
পারবেনঃ
বিকাশ অ্যাপ দিয়ে একাউন্ট দেখার প্রক্রিয়াঃ
- বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড এবং ইনস্টলঃ প্রথমে, যদি আপনার মোবাইলে বিকাশ অ্যাপ না থাকে, তাহলে Google Play Store (অ্যান্ড্রয়েড) বা Apple App Store (আইওএস) থেকে "Bikash" অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করুন।
- অ্যাপ খুলুন এবং লগ ইন করুনঃ অ্যাপ ইনস্টল করার পর, অ্যাপটি খুলুন। লগ ইন করতে হলে আপনাকে আপনার মোবাইল নম্বর এবং পিন কোড দিতে হবে। পিন কোডটি আপনি একাউন্ট খোলার সময় সেট করেছিলেন। সঠিক পিন কোড দিয়ে লগ ইন করুন।
- অ্যাকাউন্ট দেখার অপশন সিলেক্ট করুনঃ লগ ইন করার পর, আপনি অ্যাপের হোম পেজে আপনার একাউন্টের ব্যালান্স এবং অন্যান্য তথ্য দেখতে পারবেন। সেখানে সাধারণত আপনার বর্তমান ব্যালান্স, লেনদেন ইতিহাস, এবং অন্যান্য অপশন থাকবে।
- লেনদেন ইতিহাস চেক করাঃ বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে আপনি আপনার পূর্ববর্তী লেনদেন ইতিহাসও দেখতে পারবেন। এই অপশনটি সাধারণত "লেনদেন ইতিহাস" নামে থাকে। সেখানে আপনি আপনার প্রেরিত এবং প্রাপ্ত টাকা, রিচার্জ, পেমেন্ট ইত্যাদি দেখতে পারবেন।
- ব্যালান্স চেক করাঃ অ্যাপের মূল স্ক্রীনে বা হোম পেজে, আপনার অ্যাকাউন্টের বর্তমান ব্যালান্স সরাসরি দেখতে পাবেন। এখানে আপনি আপনার অবশিষ্ট টাকা জানতে পারবেন এবং প্রয়োজনে টাকা ট্রান্সফার বা অন্যান্য সেবা নিতে পারবেন।
- অ্যাপের অন্যান্য ফিচার ব্যবহারঃ বিকাশ অ্যাপ আরও অনেক সেবা প্রদান করে, যেমন টাকা পাঠানো, বিল পরিশোধ, রিচার্জ করা, মিনি স্টেটমেন্ট দেখা, ইত্যাদি। এই সেবাগুলো আপনি হোম পেজে থাকা বিভিন্ন অপশনের মাধ্যমে এক্সেস করতে পারবেন।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ
- নিরাপত্তাঃ বিকাশ অ্যাপ ব্যবহারের সময় আপনার পিন কোড এবং অন্যান্য সিকিউরিটি তথ্য সুরক্ষিত রাখুন। এটি আপনার একাউন্টের নিরাপত্তা রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
- ইন্টারনেট সংযোগঃ বিকাশ অ্যাপ সঠিকভাবে ব্যবহার করতে আপনার মোবাইলে ইন্টারনেট সংযোগ থাকা জরুরি। Wi-Fi বা মোবাইল ডেটা ব্যবহার করে আপনি অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন।
- অ্যাপ আপডেটঃ সময় সময় অ্যাপের নতুন আপডেট আসতে পারে। তাই বিকাশ অ্যাপটি নিয়মিত আপডেট রাখুন, যাতে সর্বশেষ সেবা ও ফিচারগুলি আপনি ব্যবহার করতে পারেন।
এইভাবে আপনি বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে খুব সহজে আপনার একাউন্টের তথ্য দেখতে
পারবেন।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট
অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট
সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট সম্পর্কে। বিকাশ
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট একটি সহজ ও দ্রুত সেবার প্ল্যাটফর্ম, যা ব্যবসায়ীদের
তাদের দৈনন্দিন আর্থিক লেনদেন পরিচালনা করতে সহায়তা করে।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম ২০২৪
এই একাউন্টের মাধ্যমে আপনি সহজে টাকা গ্রহণ, পাঠানো, বিল পরিশোধ, রিচার্জ করা এবং
আরও অনেক সেবা উপভোগ করতে পারেন। বিকাশ রিটেইল একাউন্ট ব্যবসায়িক কার্যক্রমের
জন্য একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম, যা সময় এবং শ্রম সাশ্রয়ী।
মূল বৈশিষ্ট্যঃ
- সহজ লেনদেনঃ বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট দিয়ে দ্রুত টাকা পাঠানো এবং গ্রহণ করা যায়।
- কমিশন সুবিধাঃ রিটেইল একাউন্টে ব্যবসায়ীরা তাদের লেনদেনের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
- অনলাইন ও অফলাইন সেবাঃ বিকাশ একাউন্টটি অফলাইন ও অনলাইন সেবার জন্য কার্যকর, যা ব্যবসায়িক কার্যক্রমে ব্যাপক সুবিধা দেয়।
- নিরাপত্তাঃ বিকাশের সিস্টেম অত্যন্ত নিরাপদ, যা গ্রাহকদের তথ্য সুরক্ষিত রাখে।
একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যঃ
- মোবাইল নম্বর
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা পাসপোর্ট
- ব্যবসার বৈধতা সম্পর্কিত ডকুমেন্ট (যেমন ট্রেড লাইসেন্স)
উপকারিতাঃ
- দ্রুত সেবা
- যে কোনো সময় লেনদেন
- কম খরচে সেবা
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট ব্যবসায়ীদের জন্য একটি শক্তিশালী আর্থিক টুল, যা
তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে সাশ্রয়ী এবং সুবিধাজনক সেবা প্রদান করে।
NID ছাড়া কি বিকাশ খোলা যায়?
উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট জানিয়েছি চলুন এখন NID ছাড়া কি বিকাশ খোলা
যায়? জানি। বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য সাধারণত জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) প্রয়োজন,
তবে কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে বিকাশ একাউন্ট NID ছাড়া খোলা সম্ভব।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি NID না পেয়ে থাকেন, তবে আপনি পাসপোর্ট বা বিপিএল (BPL)
কার্ড ব্যবহার করে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন। তবে, কিছু ক্ষেত্রে বিকাশের অফিস
বা এজেন্ট শাখায় অতিরিক্ত যাচাই প্রক্রিয়া হতে পারে।
এছাড়া, মোবাইল নম্বর এবং অ্যাড্রেস প্রুফ (যেমন, ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন বা
ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য বিকাশ কর্তৃপক্ষ নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করে। তবে,
NID ছাড়াই একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে এবং এটি নির্ভর করে
আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতির ওপর।
বিকাশ একাউন্ট খোলার কোড
উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট জানিয়েছি চলুন এখন বিকাশ একাউন্ট খোলার কোড
জানি। বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য USSD কোড ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি একটি সহজ ও
দ্রুত পদ্ধতি, যা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে একাউন্ট খোলার সুবিধা প্রদান করে।
বিকাশ একাউন্ট খোলার কোডঃ
- USSD কোড: *167#
- প্রক্রিয়াঃ কোডটি ডায়াল করার পর, স্ক্রীনে কিছু নির্দেশনা আসবে, যা আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। এর মধ্যে আপনার ফোন নম্বর, পরিচয় যাচাই এবং অন্যান্য তথ্য পূরণ করতে হবে।
- একবার সফলভাবে তথ্য সাবমিট করার পর, বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার একাউন্টটি সক্রিয় করবে এবং আপনি আপনার একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন।
ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট
সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
বিকাশ একাউন্ট খুলতে, আপনি ঘরে বসেই সহজে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন। এটি
একটি দ্রুত এবং সুবিধাজনক পদ্ধতি, যা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে করা যায়।
প্রক্রিয়াঃ
- বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করুনঃ প্রথমে Google Play Store (অ্যান্ড্রয়েড) বা Apple App Store (আইওএস) থেকে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড ও ইনস্টল করুন।
- অ্যাপ খুলে রেজিস্ট্রেশন করুনঃ অ্যাপ খুলে আপনার মোবাইল নম্বর দিন এবং সাইন আপ করুন। এরপর একটি পিন কোড তৈরি করুন, যা আপনার একাউন্টের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজন হবে।
- নির্দেশনা অনুসরণ করুনঃ অ্যাপে আপনাকে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হবে, যেমন আপনার পরিচয় যাচাই (জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট), ছবি এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য আপলোড করতে হবে।
- একাউন্ট যাচাইঃ সব তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করার পর, বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার তথ্য যাচাই করবে। এটি সম্পন্ন হলে, আপনার বিকাশ একাউন্ট সক্রিয় হবে এবং আপনি তা ব্যবহার শুরু করতে পারবেন।
এইভাবে আপনি ঘরে বসে খুব সহজে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট জানিয়েছি চলুন এখন জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ
একাউন্ট খোলার নিয়ম জানি। বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) না
থাকলেও আপনি জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন। এটি একটি সহজ
প্রক্রিয়া, যা নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করে করা যায়ঃ
প্রক্রিয়াঃ
- বিকাশ এজেন্ট বা অফিসে যোগাযোগ করুনঃ প্রথমে আপনাকে বিকাশের একটি নির্দিষ্ট এজেন্ট শাখা বা অফিসে যেতে হবে। সেখানে আপনি জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে একাউন্ট খোলার আবেদন করতে পারবেন।
- অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করুনঃ বিকাশের এজেন্ট বা অফিস থেকে আবেদনপত্র নিয়ে সঠিকভাবে পূরণ করুন। এখানে আপনার নাম, মোবাইল নম্বর এবং জন্ম নিবন্ধন নম্বর প্রদান করতে হবে।
- জন্ম নিবন্ধন যাচাইঃ আপনার জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের জন্য তা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে চেক করা হতে পারে। এছাড়া, আপনার ছবি এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যও নেওয়া হবে।
- পিন কোড সেট করুনঃ একাউন্ট খোলার পর, একটি পিন কোড তৈরি করতে হবে, যা আপনার বিকাশ একাউন্টের সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।
- একাউন্ট সক্রিয়করণঃ সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর, আপনার বিকাশ একাউন্ট সক্রিয় হয়ে যাবে এবং আপনি বিভিন্ন সেবা ব্যবহার করতে পারবেন।
এইভাবে আপনি জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন।
বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট
সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য আপনি বাটন মোবাইল ব্যবহার করতে পারেন, যা একটি সহজ এবং
দ্রুত পদ্ধতি। এই প্রক্রিয়াটি মোবাইলের মাধ্যমে খুব সহজে সম্পন্ন করা যায়।
প্রক্রিয়াঃ
- মোবাইলের USSD কোড ডায়াল করুনঃ আপনার মোবাইলের ডায়াল প্যাডে *167# কোডটি ডায়াল করুন।
- নির্দেশনা অনুসরণ করুনঃ কোডটি ডায়াল করার পর, স্ক্রীনে কিছু নির্দেশনা আসবে। আপনাকে আপনার মোবাইল নম্বর, পরিচয় যাচাই এবং অন্যান্য মৌলিক তথ্য পূরণ করতে হবে।
- পিন কোড তৈরি করুনঃ একাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে একটি পিন কোড নির্বাচন করতে হবে। এই পিন কোডটি আপনার বিকাশ একাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
- তথ্য যাচাইঃ আপনার প্রদত্ত তথ্য যাচাইয়ের পর, বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার একাউন্ট সক্রিয় করে দিবে।
- একাউন্ট ব্যবহার শুরু করুনঃ একাউন্ট সক্রিয় হওয়ার পর, আপনি আপনার বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন এবং টাকা পাঠানো, গ্রহণ করা, বিল পরিশোধ করা ইত্যাদি সেবা নিতে পারবেন।
এইভাবে বাটন মোবাইল ব্যবহার করে আপনি সহজেই বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন।
বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য যা যা দরকার
উপরোক্ত আলোচনায় আমি আপনাদের মাঝে অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট জানিয়েছি চলুন এখন বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য যা
যা দরকার জানি।বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য কিছু সহজ তথ্য ও ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়।
নিচে তা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলোঃ
প্রয়োজনীয় তথ্য ও ডকুমেন্টঃ
- মোবাইল নম্বরঃ বিকাশ একাউন্ট খুলতে আপনার একটি সক্রিয় মোবাইল নম্বর প্রয়োজন হবে।
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID): সাধারণত, বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য NID প্রয়োজন। তবে, কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে পাসপোর্ট বা জন্ম নিবন্ধনও গ্রহণযোগ্য হতে পারে।
- ছবিঃ কিছু ক্ষেত্রে আপনার ছবি নেওয়া হতে পারে, বিশেষত যখন আপনি অ্যাপ বা অফলাইনে একাউন্ট খোলেন।
- পিন কোডঃ আপনার একাউন্টের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে একটি পিন কোড তৈরি করতে হবে। এটি শুধুমাত্র আপনি জানবেন এবং একাউন্ট সুরক্ষিত রাখবে।
- ব্যবসায়িক ডকুমেন্ট (যদি প্রযোজ্য): যদি আপনি রিটেইল বা ব্যবসায়ী হিসেবে একাউন্ট খুলতে চান, তবে আপনাকে ব্যবসার বৈধতা যাচাইয়ের জন্য ট্রেড লাইসেন্স বা অন্যান্য ডকুমেন্টও প্রদান করতে হতে পারে।
এই তথ্যগুলি দিয়ে আপনি বিকাশ একাউন্ট সহজেই খুলতে পারবেন এবং বিভিন্ন আর্থিক সেবা
উপভোগ করতে পারবেন।
বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম এবং বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট
সম্পর্কে জানলাম চলুন এখন জানি বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য কিছু নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়।
নিচে তা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলোঃ
- ডকুমেন্টেশনঃ বিদেশে বসবাসরত ব্যক্তিরা প্রথমে তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, অথবা বিদেশি নিবাসী সনদপত্র (যদি থাকে) প্রদান করবেন। এছাড়া ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে ইউটিলিটি বিল বা ব্যাংক স্টেটমেন্টও প্রয়োজন হতে পারে।
- মোবাইল নম্বর ও ইমেইলঃ বিদেশে থাকার অবস্থায় আপনাকে একটি বৈধ বাংলাদেশি মোবাইল নম্বর এবং ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে। বিদেশি মোবাইল নম্বরও ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে তা বাংলাদেশি মোবাইল নম্বরের সাথে লিঙ্ক হতে হবে।
- বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোডঃ বিকাশ অ্যাপটি আপনার মোবাইলে ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে। অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
- সাইন আপ এবং আইডেন্টিটি ভেরিফিকেশনঃ বিকাশ অ্যাপে সাইন আপ করার পর, আপনার দেয়া তথ্য যাচাই করা হবে। এর মধ্যে আপনার পরিচয়, ঠিকানা এবং অন্যান্য তথ্যের সঠিকতা নিশ্চিত করতে কিছু ফটোগ্রাফ বা স্ক্যান ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে।
- অ্যাকাউন্ট অ্যাকটিভেশনঃ সব কিছু সঠিকভাবে যাচাই হওয়ার পর, আপনার বিকাশ একাউন্টটি অ্যাকটিভ হয়ে যাবে এবং আপনি বিদেশ থেকে তহবিল পাঠাতে বা গ্রহণ করতে পারবেন।
- মনে রাখবেনঃ এই প্রক্রিয়া কিছু সময় নিতে পারে এবং নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বিকাশ কর্তৃপক্ষের আরও কিছু অতিরিক্ত তথ্য বা ডকুমেন্টের প্রয়োজন হতে পারে।
এই নিয়মগুলো প্রতিটি ব্যক্তির জন্য একটু আলাদা হতে পারে, তাই সঠিক তথ্যের জন্য
বিকাশ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা কাস্টমার কেয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
লেখকের মন্তব্য- অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জানুন
রাইট বাটন আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনাদের অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার
নিয়ম এবং বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট ইত্যাদি ছাড়াও বিকাশ একাউন্ট খোলার
নিয়ম সম্পর্কে জানা-অজানা বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জানানোর
চেষ্টা করেছি। আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার আত্মীয় স্বজন
ও বন্ধু-বান্ধবদের জানানোর জন্য শেয়ার করবেন।
এমন আরো তথ্য ও রেসিপি জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়ম ভিজিট করুন,
সাবস্ক্রাইব করে রাখুন, ফলো করুন, বেশি বেশি শেয়ার করুন এবং কোন বিষয়ে
বিস্তারিত তথ্য বা রেসিপি জানতে চাইলে কমেন্টে অবশ্যই জানাবেন ও পোস্টটি কেমন
লাগলো কমেন্ট জানাবেন আশা করি, আসসালামু আলাইকুম/আদাব।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url